কাজেই দিলকে যখন ইছলাহ করা হবে তখন তার মুখ দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ সম্মত, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ সম্মত কথা বের হবে। আর যতক্ষণ পর্যন্ত দিল শুদ্ধ করা না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত এলোমেলো, আজেবাজে কথা সে বলবে।
কাজেই সেজন্য মূল যে কেন্দ্রবিন্দু মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেটা বলেছেন, বুখারী শরীফ উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ; তার দিল ক্বাল্ব্কে শুদ্ধ করতে হবে।
যখন ক্বাল্ব্ শুদ্ধ হয়ে যাবে তখন সমস্ত তাকওয়া তার মধ্যে প্রবেশ করবে। এবং তার আমল-আ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার এক মুরীদকে নছীহত করে চিঠি লিখলেন। সেই চিঠি মুবারকে অনেক নছীহত মুবারক করে শেষে লিখেছেন, জেনে রাখো, যতক্ষণ পর্যন্ত দশটি বস্তু নিজের প্রতি ফরয করে না নিবে ততক্ষণ পর্যন্ত কারো পরহেজগারী পূর্ণতা লাভ করবে না।
(১) গীবত হতে স্বীয় জিহ্বাকে রক্ষা করা।
(২) অন্যের প্রতি অন্যায় অসৎ ধারণা করা হতে বিরত থাকা।
(৩) কারো প্রতি তিরস্কার না করা।
(৪) হারাম বস্তু হতে চোখকে হিফাযত করা।
(৫) সত্য কথা বলা।
(৬) নিজের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহসমূহের পরিচয় লাভ করা। যাতে আত্মগরিমা না আসতে পারে।
(৭) বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামের দৃষ্টিতে ও ইসলামের নামে ভোট, নির্বাচন, পদপ্রার্থী হওয়া কখনোই গ্রহণযোগ্য নয় সে প্রসঙ্গে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللهِ لاَ نُوَلِّى عَلٰى هٰذَا الْعَمَلِ أَحَدًا سَأَلَهٗ وَلاَ أَحَدًا حَرَصَ عَلَيْهِ
অর্থ: এই কাজে (শাসক পদে) যারা পদপ্রার্থী হয় বা পদের আকাঙ্খা করে আমরা তাদের পদ দেই না। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
যেখানে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নির্বাচন পদ্ধতি শুধু অপছন্দই করেননি সাথে সাথে নিষেধও করেছেন। তাহলে নির্ব বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, “হাশরের ময়দানে কিছু লোক উঠবে, যাদের জন্য জাহান্নাম ওয়াজিব হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে নির্দেশ মুবারক করবেন, তাদেরকে জাহান্নামে পৌঁছে দিন। তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা সে সমস্ত লোকগুলোকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যেতে থাকবেন। তারাও ধীরে ধীরে জাহান্নামের দিকে যেতে থাকবে, নানান চিন্তা-ফিকির করতে করতে।
এমতাবস্থায় মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম উনাকে বললেন, হে জিবরীল আলাইহিস সালাম! আপনি যান লোকগুলিকে জিজ্ঞাসা করু বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্ত নিয়ে তথাকথিত চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের
ভ্রান্ত বক্তব্য ও তার খ-ন
শুরুতেই বলা বাহুল্য যে, আমরা জানি- পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করে, তবে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে। একইভাবে লবণ হলো শিফাযুক্ত সুন্নতী খাবার, যা ছাড়া সকল খাবার-ই স্বাদহীন; কিন্তু এই লবণও যদি কেউ অধিক পরিমাণে খায় তবে তার রক্ত পানি হওয়ার উপক্রম হবে। সে রকমভাবেই, গরুর গোস্ত স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে তো একটু-আধটু অসুবিধা হবে। তার মানে এই নয় যে, গরুর গোস্তের মধ্যেই রোগ রয়েছে। অর্থাৎ চিকিৎসকরা যেটা বলে থাকে তা হয় তাদ বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্ত নিয়ে তথাকথিত চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের
ভ্রান্ত বক্তব্য ও তার খ-ন
শুরুতেই বলা বাহুল্য যে, আমরা জানি- পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করে, তবে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে। একইভাবে লবণ হলো শিফাযুক্ত সুন্নতী খাবার, যা ছাড়া সকল খাবার-ই স্বাদহীন; কিন্তু এই লবণও যদি কেউ অধিক পরিমাণে খায় তবে তার রক্ত পানি হওয়ার উপক্রম হবে। সে রকমভাবেই, গরুর গোস্ত স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে তো একটু-আধটু অসুবিধা হবে। তার মানে এই নয় যে, গরুর গোস্তের মধ্যেই রোগ রয়েছে। অর্থাৎ চিকিৎসকরা যেটা বলে থাকে তা হয় তাদ বাকি অংশ পড়ুন...
শায়েখ গ্রহণ করা ফরজ এটা মনে রাখবেন। কারণ ওস্তাদ ছাড়া আপনি কি করে শিক্ষা করবেন? বিনা ওস্তাদে কোনদিন শিক্ষা করা যায় না।
আপনি একটা সাধারণ জিনিসই ধরেন, যে কোন একটা মাইক যদি কেউ পরিচালনা করতে চায়, তাকেও শিখে নিতে হবে একজন লোকের কাছে। যে কোন জিনিস আপনি বলেন, দুনিয়ার যে কোন একটা জিনিস শিখতে চান, সেটা আপনাকে একজন ওস্তাদের কাছে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। বিনা ওস্তাদে আপনি শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন না।
কাজেই ইলমে ফিকাহর জন্য হাজার হাজার মাদরাসা আছে, হাজার হাজার মক্তব আছে সেখানে আপনি ইলমে ফিকাহ শিক্ষা করবেন। হাজার হাজার ওস্তাদ রয়ে গেছে। তো ই বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا عَدُوِّيْ وَعَدُوَّكُمْ أَوْلِيَاءَ تُلْقُوْنَ إِلَيْهِمْ بِالْمَوَدَّةِ وَقَدْ كَفَرُوْا بِمَا جَاءَكُمْ مِّنَ الْحَقِّ يُخْرِجُوْنَ الرَّسُوْلَ وَإِيَّاكُمْ ۙ أَنْ تُؤْمِنُوْا بِاللهِ رَبِّكُمْ إِنْ كُنْتُمْ خَرَجْتُمْ جِهَادًا فِيْ سَبِيْلِيْ وَابْتِغَاءَ مَرْضَاتِيْ ۚ تُسِرُّوْنَ إِلَيْهِمْ بِالْمَوَدَّةِ وَأَنَا أَعْلَمُ بِمَا أَخْفَيْتُمْ وَمَا أَعْلَنتُمْ ۚ وَمَنْ يَفْعَلْهُ مِنكُمْ فَقَدْ ضَلَّ سَوَاءَ السَّبِيْلِ.
অর্থ: হে মু’মিনগণ! তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধু বা অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করো না। তোমরা তাদের প্রতি মুহব্বত ঢেলে দাও অর্থাৎ তোমরা ত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার জলিলুল কদর ও সম্মানিত রসূল হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম। মহান আল্লাহ পাক উনাকে সারা দুনিয়ার কর্তৃত্ব (শাসন ক্ষমতা) দিয়েছেন। তিনি সকল মাখলুকাতের ভাষা জানতেন। হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম উনার প্রধান ও সভাসদগণের বিশেষ ব্যক্তিত্বের নাম মুবারক ছিল আসিফ বিন বারখিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি। যিনি সিদ্দীক তবকার ওলী আল্লাহ ছিলেন। উনার দ্বারা যে কারামত মুবারক প্রকাশ পেয়েছে তা মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে বর্ণনা করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وقَالَ الَّذِي عِندَهُ عِلْمٌ مِّنَ الْكِتَابِ أَنَا বাকি অংশ পড়ুন...












