নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَللهَ اَللهَ فِـىْ اَصْحَابِـىْ لَاتَتَّخِذُوْهُمْ غَرَضًا مِّنْ بَعْدِىْ فَمَنْ اَحَبَّهُمْ فَبِحُبِّـىْ اَحَبَّهُمْ وَمَنْ اَبْغَضَهُمْ فَبِبُغْضِىْ اَبْغَضَهُمْ وَمَنْ اٰذَاهُمْ فَقَدْ اٰذَانِـىْ وَمَنْ اٰذَانِـىْ فَقَدْ اٰذَى اللهَ وَمَنْ اٰذَى اللهَ فَيُوْشِكُ اَنْ يَّأْخُذَهٗ
অর্থ: আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, আমার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার পরে উনাদেরকে তোমরা তিরস্কারের লক্ষ্যস্থল করো না। যে ব্যক্তি উনাদেরকে মুহব্বত করলো, সে আমা বাকি অংশ পড়ুন...
পট্টি বা ব্যান্ডেজের উপর মাসেহের বর্ণনা
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَا يُكَلِّفُ اللهُ نَفْسًا اِلَّا وُسْعَهَا
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি সাধ্যের বাইরে কাউকে কষ্ট দেন না। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ২৮৬)
এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ভিত্তিতে পরিলক্ষিত হয় যে, কষ্ট লাঘবের জন্য যেমন মুজার উপর মাসেহ করা জায়িয; তদ্রুপ ক্ষত বা আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে পানি লাগলে যেহেতু আরো অধিক কষ্ট বা ক্ষতি হয়, সেজন্য জখমের পট্টির উপর মাসেহ করাও জায়িয।
মাসয়ালা:
১. পট্টির উপর মাসেহ তখনই জায়িয হবে, যখন সেই ক্ষতস্থানের উপর মাসেহ করলে ক্ষতি বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَا تَرَكْتُ بَعْدِي فِتْنَةً أَضَرَّ عَلَى الرِّجَالِ مِنَ النِّسَاءِ.
আমার পরে মহিলা ফিতনা (পরীক্ষা) পুরুষদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। (বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ)
মূলত, বেপর্দার কারণেই মহিলারা আজ মান, সম্মান, ইজ্জত হারাচ্ছে ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে এবং সমাজে সৃষ্টি হচ্ছে নিত্য-নতুন ফিতনা-ফাসাদ ও বিশৃঙ্খলা। নাউযুবিল্লাহ!
বাকি অংশ পড়ুন...
আর যেটা মূল অর্থ মুসলমান শব্দের। মুসলমান শব্দের অর্থ কি?
كردان نهادن بطاعت
আনুগত্যের সহিত আত্মসমর্পন করা। একটা চোরকে যখন পুলিশে ধরে, চোরের হাত বাঁধা থাকে। চোর সুযোগ খুঁজতে থাকে পালানোর জন্যে। কিন্তু মুসলমান তদ্রƒপ নয়। মুসলমান গরমের দিনেও রোযা রাখলে পানিতে ডুব দিয়ে পানি পান করে না। মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে আনুগত্যতার সাথে আত্মসমর্পণ করে।
কাজেই ঠিক এই যে তাকওয়াটা অর্জন করতে হবে সেটাই আল্লাহওয়ালা লোকদের ছোহবত ইখতিয়ার করার বদৌলতেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে এই নিয়ামত দান করবেন।
এজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الْكَافِرِيْنَ كَانُوْا لَكُمْ عَدُوًّا مُّبِيْنًا
অর্থ: হে ঈমানদাররা! নিশ্চয়ই কাফিররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। (পবিত্র সূরা নিসা: আয়াত শরীফ ১০১)
বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا يُنْفِقُونَ أَمْوَالَهُمْ لِيَصُدُّوا عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ فَسَيُنْفِقُونَهَا ثُمَّ تَكُونُ عَلَيْهِمْ حَسْرَةً ثُمَّ يُغْلَبُونَ وَالَّذِينَ كَفَرُوا إِلَى جَهَنَّمَ يُحْشَرُونَ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা কাফির তারা তাদের মাল-সম্পদ খরচ করে সম্মানিত মুসলমানদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তা থেকে ফিরিয়ে রাখার জন্য। আর অচিরেই তারা পর্যায়ক্রমে (ক্বিয়ামত পর্যন্ত) খরচ করতেই থাকবে। তারপর সেটাই তাদের জন্য আফসুসের কারণ হবে। অতঃপর তারা পরাস্ত হবে, পরাজিত হবে। আর যারা কাফির তাদেরকে জাহান্নামে একত্রিত করা হবে। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্ বাকি অংশ পড়ুন...
তিনি যখন দেখলেন উনি গোসসা করেছেন সাথে সাথে তিনি তিলাওয়াত করলেন-
وَالْكَاظِمِينَ الْغَيْظَ
‘যারা গোসসাকে হজম করেন’ তিনি গোসসাকে হজম করে ফেললেন। উনার চেহারা মুবারক থেকে গোসসার ভাবটা দূর হয়ে গেল।
দ্বিতীয় সেই বাঁদী তিলাওয়াত করলেন-
وَالْعَافِينَ عَنِ النَّاسِ
যারা মানুষকে ক্ষমা করেন। উনি বললেন, “আমি তোমাকে ক্ষমা করে দিলাম।”
তৃতীয় সেই মহিলা পাঠ করলেন-
وَاللهُ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ
যারা নেককার পরহেযগার মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে ক্ষমা করেন। হযরত ইমামুর রাবি’ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন যে, “আমি তোমাকে আযাদ করে দিলাম যাও।” সুবহানাল্লাহ!
এখন চিন্তা-ফি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টির শুরু থেকেই বছরে ১২টি চন্দ্রমাস নির্ধারণ করে রেখেছেন। যা পরবর্তীতে হিজরতের সাথে সংগতি রেখে হিজরী সন হিসেবে আখ্যায়িত হয়। হিজরী সন বা চন্দ্রবছরের বারটি চন্দ্রমাস উনাদের ধারাবাহিকতা, নাম ও নামকরণের সার্থকতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُورِ عِنْدَ اللَّهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِي كِتَابِ اللَّهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ذَلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ فَلَا تَظْلِمُوا فِيهِنَّ
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট উনার নিয়মানুযায়ী আসমানসমূহ ও যমী বাকি অংশ পড়ুন...
(১) পরিপূর্ণ নিরাপত্তা দান করবেন।
(২) হিদায়েত দান করবেন।
(৩) হিদায়েত প্রাপ্ত করবেন। বাকি অংশ পড়ুন...












