(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
সেজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিলেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
قُلْ لَا أَسْأَلُكُمْ عَلَيْهِ أَجْرًا إِلَّا الْمَوَدَّةَ فِي الْقُرْبَى
“আপনি বলে দিন উম্মতদেরকে, সমস্ত কায়িনাতকে, আমি তোমাদের কাছে কোন বিনিময় চাচ্ছি না, তোমরা কোন বিনিময় দিতে পারবে না, তোমাদের সেই যোগ্যতা নেই।” মহান আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব মালিক রব উনার শরাফত মুবারক সেজন্য তিনি ভাষাটা এইভাবে বলেছেন। কোন বিনিময় চাওয়া হচ্ছে না, তোমরা দিতে পারবে না। তবে তোমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, কর্তব্য হচ্ছে, আমার যাঁরা আহাল ও ইয়াল, আওলাদ যাঁরা রয়েছেন বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ اللهَ وَمَلٰٓئِكَتَهٗ يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِـىِّ یٰۤـاَیهُّا الَّذِيْنَ اٰمَـنُـوْا صَلُّوْا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوْا تَسْلِـيْمًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার সকল হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দায়িমীভাবে ছলাত মুবারক অর্থাৎ পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করে যাচ্ছেন, উনার সম্মানিত ছানা-ছিফত মুবারক করে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ! হে ঈমানদাররা! তোমরাও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর বাকি অংশ পড়ুন...
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কি?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, যে মাধ্যম দিয়ে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহাকারীগণ ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে পরষ্পর সংযুক্ত হওয়ার এবং তথ্য আদান প্রদান করার সুযোগ, সুবিধা বা সেবা লাভ করে থাকে সেই মাধ্যমটিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলা যায়। একটি সমাজে যেমন একে অপরকে চেনে, জানে এবং ভাব বিনিময় করে তদ্রুপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন প্রান্তের মানুষের সাথে চেনা পরিচয় হয়, তথ্যের আদান প্রদান হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কেন প্রয়োজন?
নিজের মতামত ও অবস্থাকে অগণিত মানুষের দৃষ্টিতে বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
সাধারণভাবে পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার মধ্যে আমরা যাঁরা অতীতের হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের যাঁরা আযওয়াজ-আহলিয়া হযরত উম্মুল বাশার হাওওয়া আলাইহাস সালাম, হযরত সারাহ আলাইহাস সালাম এছাড়া যাঁরা বিশেষ মহিলা হযরত র্মাইয়াম আলাইহাস সালাম, হযরত আসিয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শানে আমরা এই শব্দগুলি, ছিফতগুলি ব্যবহার করে থাকি। সেদিক থেকে যাঁরা উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারাই এই ছিফতগুলির সর্বাধিক হক্বদার। আরেকদিক থেকে যাঁরা আহলে বাইত শরীফ উনারাও আলাইহাস সালাম, আলাইহিস সালাম, আলাইহিমুস সালাম বা আলাইহিন বাকি অংশ পড়ুন...
আর হাক্বীক্বী আলিম-মাশায়িখ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الْعُلَمَاءَ وَرَثَةُ الْأَنْبِيَاءِ وَإِنَّ الْأَنْبِيَاءَ لَمْ يُوَرِّثُوا دِرْهَمًا وَلَا دِيْنَارًا وَإِنَّمَا وَرَّثُوا الْعِلْمَ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই আলিমগণ হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের ওয়ারিছ। আর নিশ্চয়ই হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনারা কোন দীনার-দিরহাম রেখে যাননি। বরং ইলিম রেখে গেছেন।” (তিরমিযী শরীফ, আবূ দাউদ শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, আহমদ শরীফ, মিশকাত শর বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
শায়খুল ইসলাম ইমামুল আইম্মাহ হযরত বাবা ফরীদুদ্দীন মাসউদ গঞ্জে শকর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ কাট্টা যালিম ছিল। এত যুলুম, অন্যায়-অত্যাচার করার পরেও একজন খালিছ ওলী উনার সাথে মুহব্বত, ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার, হস্ত মুবারক চুম্বন করার কারণে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি যদি তাকে ক্ষমা করে দেন, তাহলে যারা অন্যান্য লোক রয়েছে তারা যদি সত্যিই আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করে, মুহব্বত করে অবশ্যই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকেও ক্ষমা করে দিবেন। সুবহানাল্লাহ!
সেট বাকি অংশ পড়ুন...
ঈমানদীপ্ত কঠিন অগ্নি পরীক্ষার সম্মুখীন হলেন হযরত আব্দুল্লাহ বিন হুযায়ফা সহমী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু:
দ্বীন ইসলামের দ্বিতীয় খলীফা, খলীফাতুল মুসলিমীন আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি যখন রোম শাসকের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে মুসলিম বাহিনী প্রেরণ করেন। সেই বাহিনীতে শামিল ছিলেন হযরত আব্দুল্লাহ বিন হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। এক পর্যায়ে তিনি রোমকদের হাতে বন্দী হলেন। তখন উনাকে নিয়ে যাওয়া হলো রোম শাসকের সম্মুখে। হযরত আব্দুল্লাহ বিন হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার জবান মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ عَمْرِو بْنِ عَبَسَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى الله عَليْهِ وسَلَّمَ مَنْ بَنٰـى لِلّٰهِ مَسْجِدًا اَدْخَلَ الْـجَنَّةَ.
অর্থ: “হযরত ‘আমর ইবনে আবাসাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য একটি পবিত্র মসজিদ মুবারক নির্মাণ করবে, সে সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যে প্রবেশ করবে।” সুবহানাল্লাহ! (কানজুল উম্মাল ৭/৬৫৪)
পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ ম বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সিবত্বতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম (সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাইনাব বিনতে কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহাস সালাম) তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সিবত্বতুন (নাতনী) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! তিনি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্বা মু বাকি অংশ পড়ুন...












