إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
অর্থ: নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার (সর্ববিধ কল্যাণ) উনার মালিক করেছি।” (পবিত্র সূরা কাউছার শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
মূলত আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্ববিধ কল্যাণ হাদিয়া মুবারক করেছেন এবং মালিক বানিয়েছেন। কাজেই তিনি হলেন সর্বপ্রকার রহমত, বরকত, সাকীনার জামে’। উনার মুবারক ছোহবতে এবং মুবারক স্পর্শে সবকিছু বরকত ও নিয়ামত যুক্ত হয়ে যেত। এ ধরণের অসংখ্য ঘটনা পবিত্র হাদীছ শর বাকি অংশ পড়ুন...
আয্ যাকিয়া বলা হয়েছে। অর্থাৎ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن حضرت معاوية رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من يرد الله به خيرا يفقهه فى الدين.
হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যিনি খালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি যার ভালো চেয়ে থাকেন, তিনিতো সকলের ভালো চান, তাকে দ্বীনের ছহীহ সমঝ দান করেন। সেটা আয্ যাকিয়া অর্থাৎ তিনি সমঝদার। এখন উনাদের ইলিম মুবারকের যে বিষয়টা সেটাতো বলার অপেক্ষা রাখেনা। বেমেছাল উনারা, সমঝদারও বেমেছাল। বাকি অংশ পড়ুন...
যদি মুহাদ্দিছগণ উনাদের মাঝে মর্যাদার স্তর বিন্যাস করা হয় তাহলে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আ’যম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সমসাময়িক প্রথম সারির মুহাদ্দিছগণ যেমন- হযরত ইমাম মালেক রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত ইমাম আওযায়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত ইমাম সুফিয়ান ছাওরী রহমতুল্লাহি আলাইহি প্রমূখ মুহাদ্দিছগণ উনাদের সমমর্যাদার অধিকারী হবেন। বরং উনাকে যদি উক্ত সম্মানিত ইমামগণ উনাদের উপর প্রাধান্য দেয়া হয় তবুও বাড়াবাড়ি হবে না। কারণ ঐসকল সম্মানিত ইমামগণই উনাকে নিজেদের উপর প্রাধান্য দিতেন। সুবহানাল্লাহ!
যেমন হযরত হাম্মাদ ইবনে যায়েদ রহমতুল বাকি অংশ পড়ুন...
একদিন হযরত আবূ সাঈদ রহমতুল্লাহি আলাইহি ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, “আমি এসেছিলাম আপনার নিকট বাইয়াত হওয়ার জন্য। আপনার মত মহান ব্যক্তিত্বের ছোহবত ইখতিয়ার করা (সংসর্গে থাকা) একান্ত জরুরী মনে করছি।”
ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার আবেদন মঞ্জুর করলেন। উনাকে স্বীয় ছোহবত দানের জন্য বাইয়াত করালেন।
পরের দিন ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি খানকা শরীফ উনার দায়িত্বে নিয়োজিত খাদিমকে বলে দিলেন, আজ থেকে আবূ সাঈদ উনার থাকার স বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি মানবজাতিসহ সব প্রাণীকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন নির্দিষ্ট সময়ের জন্য। এরপর সবাইকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ এই সত্যের ওপর বিশ্বাসী। মানুষ মাত্রই তার প্রিয়জনসহ পাড়া-পড়শির মৃত্যু প্রত্যক্ষ করে থাকে। অথচ তারপরও নিজের মৃত্যুর কথা স্মরণ করে এতটুকু ভয় পায় না। যে ব্যক্তি নিজের মৃত্যুর কথা স্মরণ করে চিন্তিত হবে এবং হৃদয় দিয়ে তা অনুভব করবে, সেই ব্যক্তির পক্ষে কোনো অসৎ কাজ করা সম্ভব নয়। মানুষ কতটা অপরিণামদর্শী ও অবিবেচক যে, সে অপরের মৃত্যু দেখে; তারপরও নিজের মৃত্যুর কথা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহরে নুবুওওয়াত মুবারক সর্ম্পকে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন যে, “আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূরুন নুবুওওয়াহ মুবারকের (ঘাড় মুবারক) উপর কবুতরের ডিমের ন্যায় একখন্ড গোশ্ত মুবারক দেখেছি, যার রং ছিলো হালকা লাল” এটিই ছিলো মহরে নুবুওওয়াত মুবারক।” (শামায়েলে তিরমিযী শরীফ)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূরুন নিয়ামাহ মুবারক (দাড়ি বাকি অংশ পড়ুন...
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ছিরাতুল মুস্তাক্বীমে কি কি সুবিধা রয়েছে?
প্রচলিত সোশ্যাল মিডিয়ার প্রযুক্তিগত প্রায় সমস্ত সুবিধা রয়েছে। যেমন- পেইজ, গ্রুপ, ব্লগ, লাইভ ব্রডকাস্ট, পোষ্ট, কমেন্ট, শেয়ার ইত্যাদি যাবতীয় সুবিধা। সম্পূর্ণরূপে অশ্লীলতা ও বেআইনি বিষয়বস্তু থেকে মুক্ত। হালাল উপায়ে ব্যবসা সম্প্রসারণ ও পন্য বেচাকেনা করার জন্য মার্কেটপ্লেস, শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষামূলক বিভিন্ন বিষয়। নামাযের সময় দেখার জন্য আছে নামাযের সময়সূচী ইত্যাদি।
ছিরাতুল মুস্তাক্বীম উনার আরো কিছু বিশেষত্ব যা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি: সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সম্মানিত মাতা ও পিতা উভয় দিক থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর, আওলাদে রসূল। সপ্তম হিজরী শতকের সম্মানিত মহান মুজাদ্দিদ। সম্মানিত চিশতীয়া তরীক্বা উনার ইমাম। ভারত উপমহাদেশে বিলায়েত বা অলীত্ব প্রাপ্তির ক্ষেত্রে উনার অনুমোদন প্রয়োজন। উনার উসীলায় মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রায় এক কোটি লোককে ঈমান দান করেছেন। বিছালী শান মুবারক গ্রহণের পর উনার ক বাকি অংশ পড়ুন...












