মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক: সাইয়্যিদুনা মাওলানা হযরত ত্বাহির আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লক্বব মুবারক: ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুল বাশার, সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির, আল আবাররু, আল আজওয়াদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ এছাড়াও আরো অসংখ্য অগণিত। সুবহানাল্লাহ!
যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লক্বব মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক গ্রহণ করেছেন: ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
এখন উনাদেরকে যে উম্মত লাভ করতে পারলো, উনাদের সম্মানার্থে সর্বপ্রকার নিয়ামত মুবারক হাছিল করতে পারছে এজন্য উম্মতের দায়িত্ব ছিলো, কর্তব্য ছিলো, ফরয ছিলো উনাদের সম্মানার্থে হাক্বীক্বী ভাবে ফালইয়াফরাহূ শরীফ অর্থাৎ, খুশি মুবারক শুকুর গুজারীর সাথে আদায় করা। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَأَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ
(যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,) তোমাদেরকে যে নিয়ামত মুবারক দেয়া হয়েছে সেই নিয়ামত বাকি অংশ পড়ুন...
পাঁচ কল্লি টুপি:
পবিত্র হাদীছ শরীফের কোথায়ও উল্লেখ নেই যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা অর্থাৎ খাইরুল কুরুনের কেউ পাঁচ কল্লি টুপি পরিধান করেছেন। মূলতঃ খাইরুল কুরুনে পাঁচ কল্লি টুপির কোন অস্তিত্বই ছিলনা।
উল্লেখ্য, পাঁচ কল্লি টুপির উৎপত্তিকারক হচ্ছে- আকাবিরে দেওবন্দ। মূলতঃ তাদের মাধ্যমেই পাঁচ কল্লি টুপির রেওয়াজ চালু হয়। যেমন এ প্রসঙ্গে দেওবন্দ মাদ্রাসার মুহাদ্দিছ মাওলানা আছগর হোসাইন বাকি অংশ পড়ুন...
اَلَآ اِنَّ اَوْلِيَاۤءَ اللّٰهِ لَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُوْنَۚ
অর্থ: সাবধান! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনাদের কোন ভয় নেই এবং উনাদের কোন চিন্তা- পেরেশানীও নেই। (সূরা ইউনুস শরীফ: আয়াত শরীফ-৬২)
বাংলাদেশের মিডিয়া, গোয়েন্দা সংস্থা এবং সকল কওমী ওহাবী ও বিদাতীদের সবসময়ই চিন্তা, কোন্ গোপন শক্তির কারণে-
রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার এতো উত্থান?
গোপন শক্তি ওদেরকে কেমনে বুঝাবো তা আমি নিজেও জানিনা, তবে বুঝার জন্য আজকেও একটি জলজ্যান্ত ঘটনা শেয়ার করি!
১৯৯২ সালের ঘটনা। বরিশালের সারদায় মাহফিল হবে। সব আয়োজন সম্পন্ন। ওহাবী কওমী বিদাতীরা বহুমু বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আখাচ্ছুল খাছ নৈকট্য-নিসবত প্রাপ্ত ব্যক্তিত্বগণ উনাদের মধ্যে আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি অন্যতম। উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করা হলো:
পবিত্রতম বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ:
আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের তারিখ পবিত্র ৩রা রবিউল আউওয়াল শরীফ। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ ۢبَنـٰى لِلّٰهِ مَسْجِدًا بَنَـى اللهُ لَهٗ قَصْرًا فِـى الْـجَنَّةِ.
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য একটি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক নির্মাণ করবেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ ব্যক্তি উনার জন্য সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ এক বাকি অংশ পড়ুন...
মুরীদ এমন স্থানে দাঁড়াবে না, যাতে করে সম্মানিত শায়েখ উনার উপর বা উনার ছায়ার উপর মুরীদের ছায়া পড়ে। কারণ ইহা বেয়াদবীর অন্তর্ভুক্ত। আর কবি বলেন-
از ادب پر نور گشتست این فلک
وز ادب معصوم گشتست این مالک-
অর্থ: “আদব রক্ষা করার কারণেই মহান আল্লাহ পাক তিনি আসমানকে কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্র দিয়ে সাজিয়েছেন। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক আসমানকে যখন বলেছিলেন, হে আসমান, তুমি কোন স্তম্ভ ছাড়াই দাঁড়িয়ে থাক, তখন সে কোন অভিযোগ ছাড়াই দাঁড়িয়ে ছিল। আর হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে যখন তিনি হযরত আবুল বাশার ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করার নির্দেশ মুবারক দি বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার অনুমতি মুবারক ব্যতীত উনার সামনে ফরয ও সুন্নত ছাড়া অন্য কোন নফল আমল করবেনা। এমনকি যিকির-ফিকিরও নয়। অর্থাৎ উনার সামনে নফল ইবাদত দ্বারা নিজেকে বড় ইবাদতগুজার বলে প্রকাশ করবেনা। উনার সামনে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করার কোশেশও করবেনা।
বর্ণিত আছে যে, একদা সুলতান মাহমুদ বিশিষ্ট গনিত বিশারদ আল বেরুনীসহ উনার এক বাগানবাড়িতে হাটছিলেন। সুলতান মাহমুদ জানতেন যে, আল বেরুনী অংক শাস্ত্রে উনার অসাধারণ এবং অকল্পনীয় ক্ষমতাবলে অনেক কিছু বলে দিতে পারেন। তাই তাকে অপ্রস্তুত করার উদ্দেশ্যে তিনি এমন এক বিষয়ের বাকি অংশ পড়ুন...
এই সম্পর্কে সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىِّ بْنِ اَبِـىْ طَالِبٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَدِّبُوْا اَوْلَادَكُمْ عَلـٰى ثَلَاثِ خِصَالٍ حُبِّ نَـبِـيِّكُمْ وَحُبِّ اَهْلِ بَيْتِهٖ وَقِرَاءَةِ الْقُرْاٰنِ
অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমরা তোমাদের আওলাদ তথা সন্তান-সন্ততি, নাতী-নাতনী, ছেলে-মেয়ে, অধীনস্থদেরকে তিনটি বিষয়ে যথাযথ (আদব) শিক্ষা প্রদা বাকি অংশ পড়ুন...
পারিবারিক জীবন:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ফুফাত ভাই হযরত যুবাইর বিন আওওয়াম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাথে হযরত আসমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার বিবাহ হয়। হিজরতের পর তিনি মদীনা শরীফে চলে আসলে এখানেই পারিবারিক জীবন যাপন করতে থাকেন। কিন্তু হযরত যুবাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সংসার ছিল হিসাবী সংসার। সাংসারিক কাজে সাহায্যের জন্য কোন গোলাম-বাঁদী ছিল না। থাকার মধ্যে ছিল একটি ঘোড়া ও একটি উট। এইগুলির দেখাশুনা করতে হতো হযরত আসমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনাকেই। হয বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اَخْرَجَ حَضْرَتْ اَبُوْ بَكْرِ بْنُ اَبِـىْ شَيْبَةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ فِـىْ كِتَابِهٖ قَالَ حَدَّثَنَا حَضْرَتْ عَفَّانُ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ سَلِيْمِ بْنِ حَيَّانَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ سَعِيْدِ بْنِ مِيْنَا رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ الْاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ وَحَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّـهُمَ বাকি অংশ পড়ুন...












