মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের যে খুছূছীয়াত মুবারক বলা হচ্ছে।
عَن حضرت حَنْظَلَة بن الرّبيع الأسيدي رضى الله تعالى عنه قَالَ
হযরত হানযালা ইবনে রবী’ উসাইদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বর্ণনা করেন,
لَقِيَنِي سيدنا حضرت أَبُو بَكْرٍ عليه السلام
আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবার আলাইহিস সালাম উনার সাথে সাক্ষাত হলো। তিনি জানতে চাইলেন
فَقَالَ كَيْفَ أَنْتَ يَا حضرت حَنْظَلَةُ رضى الله تعالى عنه
জিজ্ঞাসা করলেন, কেমন আছেন হে হযরত হা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের আমল মুবারক
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের আমল মুবারক দেখলে পবিত্র ‘ক্বাবলাল জুমু‘য়াহ এবং বা’দাল জুমু‘আহ’ নামায যে ৪ রাকাত সেটা আরো স্পষ্ট হয়ে যাবে।
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্ব হচ্ছেন, ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাস‘ঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। আর উনার আমল মুবারকও হচ্ছেন, তিনি ৪ রাকাত ক্বাবলাল জুমু‘আহ এবং ৪ রাকাত বা’দাল জুমু‘আহ্ নামায পড়তেন। যেটা ছহীহ সনদেই বর্ণিত রয়েছেন, বাকি অংশ পড়ুন...
ছহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বরাত দিয়ে ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার ৬২ নং আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে একটি ঘটনা উল্লেখ করা হয়। যখন পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হলো যে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং মহান আল্লাহ পাক উনাকে সন্তুষ্ট করতে হবে, তখন হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম, হযরত ইসরাফিল আলাইহিস সালাম, হযরত মিকাইল আলাইহিস সালাম, হযরত আজরা বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার জলিলুল কদর ও সম্মানিত রসূল হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম। মহান আল্লাহ পাক উনাকে সারা দুনিয়ার কর্তৃত্ব (শাসন ক্ষমতা) দিয়েছেন। তিনি সকল মাখলুকাতের ভাষা জানতেন। হযরত সুলায়মান আলাইহিস সালাম উনার প্রধান ও সভাসদগণের বিশেষ ব্যক্তিত্বের নাম মুবারক ছিল আসিফ বিন বারখিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি। যিনি সিদ্দীক তবকার ওলী আল্লাহ ছিলেন। উনার দ্বারা যে কারামত মুবারক প্রকাশ পেয়েছে তা মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে বর্ণনা করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وقَالَ الَّذِي عِندَهُ عِلْمٌ مِّنَ الْكِتَابِ أَنَا آتِ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবচেয়ে মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী করে সৃষ্টি করেছেন। শুধু তাই নয়, উনাকে এত অধিক মর্যাদা-মর্তবার অধিকারী করেছেন যে, উনার সাথে নিসবতযুক্ত সমস্তকিছু অন্য সকল সৃষ্টি অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। সুবহানাল্লাহ!
উদাহরণস্বরূপ: মাটির সাধারণভাবে কোন মর্যাদা নেই। কিন্তু যেই মাটি মুবারক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র যাত পাক উনার স্পর্শ মুবারক বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত শান মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّكَ لَعَلـٰى خُلُقٍ عَظِيْمٍ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই আপনি সুমহান চরিত্র মুবারক উনার অধিকারী।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ক্বলাম শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন,
قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُـحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِـىْ يُـحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَحِيْمٌ.
অর্থ: “(আমার বাকি অংশ পড়ুন...












