কেন?
مَلْعُونِينَ
এরা হচ্ছে না’নতগ্রস্ত।
أَيْنَمَا ثُقِفُوا أُخِذُوا
তাদেরকে যেখানে পাবেন পাকড়াও করবেন
وَقُتِّلُوا تَقْتِيلاً
এবং কুচিকুচি করে টুকরা টুকরা টুকরা করে নিশ্চিহ্ন করে এদেরকে মৃত্যুদ- দিবেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ফয়সালা মুবারক করে দিলেন মহাসম্মানিত কুরআন শরীফ উনার মধ্যে। স্পষ্ট বলেছেন,
مَلْعُونِينَ
এগুলি কঠিন লা’নতগ্রস্ত। এর উপর আর লা’নত হতে পারে না। ইবলিসের চেয়েও বড় মালঊন এরা।
أَيْنَمَا ثُقِفُوا
যেখানে পাবেন
أُخِذُوا
পাকড়াও করুন। যেখানে পাবেন পাক বাকি অংশ পড়ুন...
সিসি টিভি ক্যামেরা এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। এটি মূলতঃ সচল অবস্থায় সবসময় ভিডিও ধারণ করতে থাকে। এতে মেমোরি থাকার কারণে ভিডিও ধারণ করার সাথে সাথে তা সংরক্ষণও করে রাখতে পারে।
সি সি ক্যামেরার মুলই হচ্ছে ছবি। আর যেখানে ছবি থাকে সেখানে রহমতের ফেরেস্তা প্রবেশ করেননা। সে স্থানটি হয় রহমত শুন্য, বরকতহীন। পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لاتدخل الملائكة بيتا فيه كلب ولا صورة ـ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ঘরে কুকুর ও প্রাণীর ছবি থাকে সে ঘরে ফেরেস্তা আল বাকি অংশ পড়ুন...
পূর্ব প্রকাশিতের পর
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِيْ هُرَيْـرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تُـنْكَحُ الْمَرْأَةُ لِأَرْبَعٍ لِمَالِـهَا وَلِـحَسَبِهَا وَلِـجَمَالِـهَا وَلِدِيْنِهَا فَاظْفَرْ بِذَاتِ الدِّيْن تَـرَبَتْ يَدَاكَ
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, বিশেষ চারটি বৈশিষ্ট্যের দিকে লক্ষ্য করে নারীদের বিবাহ হ বাকি অংশ পড়ুন...
ইলমুল ইয়াক্বীন, আইনুল ইয়াক্বীন ও হক্বকুল ইয়াক্বীন উনার ব্যাখ্যা
ইয়াক্বীন প্রধাণত তিন প্রকার- ইলমুল ইয়াক্বীন, আইনুল ইয়াক্বীন, হক্বকুল ইয়াক্বীন। অর্থাৎ জানা দেখা এবং অন্তর থেকে অনুভব করা। যেমন একটা লোক জানে দুধ খেলে স্বাস্থ্য ভাল হয়, এটা ইলমুল ইয়াক্বীন। আবার সে একজন হালকা পাতলা লোককে দেখলো দুধ পান করে মোটা হয়ে গেছে, এটা আইনুল ইয়াক্বীন। আর হক্বকুল ইয়াক্বীন হলো সে নিজেই দুধ পান করে স্বাস্থ্যবান হয়ে গেল। অথবা মেছালস্বরূপ, আগুন সবকিছুকে জ্বালিয়ে দেয়, একটা লোক আগুনে হাত দিল, তার হাতটা পুড়ে গেল। এখন আমি নিজের হাত দিয়ে দিলাম, আমার হাতট বাকি অংশ পড়ুন...
তাহলে ফয়সালাটা কি হবে? মৃত্যুদন্ডতো একটা স্বাভাবিক বিষয়। মাত্র তার গরদানটা ফেলে দেয়া হলো। মাথাটা শেষ করে দেয়া হলো। যমীনে সে ইন্তেকাল করলো এটাতো স্বভাবিক বিষয়। আরো অনেক রয়ে গেছে। এতটুক শুধু না। তার মৃত্যুদন্ড দিলেই শেষ না, এটাতো শুরু হলো তার শাস্তি। এখন অনন্তকাল ধরে তার শাস্তি চলতেই থাকবে। এই শাস্তি থেকে সে কোনদিন রেহাই পাবে না। এমন কঠিন শাস্তি দেয়া হবে যেটা কল্পনাতীত। নাউযুবিল্লাহ! তাহলেতো বিষয়টা ফিকির করতে হবে। তাহলে উনাদের শান-মান মুবারক, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক কতটুকু, বুযূর্গী মুবারক তাহলে কতটুকু? এটা ফিকির করতে হবে। উনাদে বাকি অংশ পড়ুন...
বুযুর্গী-সম্মান
শায়েখ হযরত আব্দুল্লাহ মুহম্মদ বিন খিযির মুসেলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আমার পিতা তিনি বলতেন, গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মজলিসে ইলম ও হিকমত সম্পর্কীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতো। উনার বুযুর্গী ও সম্মান উনার কারণে কেউ মজলিসে গলা পরিষ্কার বা কোনো প্রকার শব্দ পর্যন্ত করতেন না। যখন গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলতেন, কালের অনেক (কথা) হয়ে গেছে এবার হালের দিকে চলো। সাথে সাথে লোকেরা অস্থির হয়ে পড়তো এবং উনাদের মধ্যে হাল ও অজ্দ এসে যেতো।
উনার ম বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: শরীয়তে কদমবুছীর কোন প্রমাণ নেই। তাই কদমবুছী করা বিদয়াত ও নাজায়িয। নাঊযুবিল্লাহ!
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর ১২তম সংখ্যার বাতিলপন্থীদের উক্ত বক্তব্য খ-ন করে প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, কদমবুছীর প্রমাণ শরীয়তে রয়েছে।
কেননা বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফসহ ছিহাহ্ সিত্তার অসংখ্য হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে যে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা স্বয়ং আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ্, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কদম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র নফল নামায উনার বিবরণ
ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ ব্যতীত বাকী আর সব নামায উনাদেরকে নফল নামায বলা হয়। নফল নামায উনার কোনো সীমা নেই। যে যত বেশি পড়বে, সে তত বেশি ছওয়াব পাবে। যখন যত ইচ্ছা তত বেশি পড়তে পারবে। তবে সূর্যোদয়ের সময়, সূর্যাস্তের সময় এবং ঠিক দ্বি-প্রহরের সময় নামায পড়া ও তিলাওয়াতে সিজদা করা নিষিদ্ধ।
ছুবহ ছাদিক্বে¡র পর হতে সূর্যোদয়ের পূর্ব পর্যন্ত, আছরের নামায আদায়ের পর হতে মাগরিবের নামায উনার পূর্ব পর্যন্ত এবং পবিত্র ঈদের দিন ঈদের নামায আদায়ের পূর্বে নফল নামায পড়া মাকরূহ।
দিনের বেলায় এক সালামে চার রাক‘আতের বাকি অংশ পড়ুন...
বর্ষপঞ্জি বলতে বছর গণনা বা হিসাব করার একটি সুশৃঙ্খল তর্জ ত্বরীকাকে বুঝানো হয়। মূলতঃ বর্ষপঞ্জি হচ্ছে মাস, সপ্তাহ ও দিনে বিভক্ত একটি বছর ভিত্তিক সারণি; যেখানে দিন, সপ্তাহ, মাস ও বছর এককগুলো ব্যবহৃত হয়। বর্ষপঞ্জি প্রণয়নের ভিত্তি হলো মহাকাশবিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণলব্দ উপাত্ত। আর এই উপাত্ত দ্বারা সময়ের পরিক্রমাকে বছর, মাস ও দিনে বিভক্ত করা হয়। আবর্তনশীল জ্যোতিষ্কসমূহ পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য যাদের নিজ অক্ষের উপর ঘূর্ণন ক্রমান্বয়ে দিন, মাস ও বছরের হিসাব সৃষ্টি করে। সৌরজগতে পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একে অপরের আবর্তনের ফলে আমরা দিন, মাস ও বছরের বাকি অংশ পড়ুন...
فَذَكَرَ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ اَلثَّالِثَة سَيِّدَتِنَا اَلصِّدِّيْقَة عَلَيْهَا السَّلَامُ بِسُوءٍ،
কান্নাকাটি করে এই মিথ্যাবাদীটা উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার শান মুবারকে চূ-চেরা কিল ও কাল করতে থাকলো এবং অপবাদ দিতে থাকলো। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
فَقَامَ إِلَيْهِ بِعَمُودٍ وَضَرَبَ بِهِ دِمَاغَهُ، فَقَتَلَهُ،
মুল কথাটা এখানে শেষ হলো। অর্থ হচ্ছে, সে যখন এসে কান্নাকাটি করে উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার শান মুবারকে চূ-চেরা কিল ও কাল শুরু করতেছিল স বাকি অংশ পড়ুন...












