‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ প্রথমে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খুছূছিয়ত মুবারক বর্ণনা করেন। তথা উনার পবিত্র ইল্ম মুবারক সম্পর্কে সমস্ত কায়িনাতকে জানিয়ে দিলেন, তিনি মুত্তালা আলাল গইব অর্থাৎ তিনি পবিত্র ইলমে গইব উনার অধিকারী।
যা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাব ‘মুসলিম শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে যে, ‘আমাকে সৃষ্টির শুরু হতে শেষ পর্যন্ত সমস্ত ইল্ম মুবারক হাদিয়া করা হয়েছে’। আর দ্বিতীয়তঃ উনার হাযির-ন বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَذَكِّرْهُمْ بِاَيَّامِ اللَّهِ اِنَّ فِي ذٰلِكَ لَاٰيٰتٍ لِّكُلِّ صَبَّارٍ شَكُوْرٍ
অর্থ: “আর আপনি মহাসম্মানিত আইয়্যামুল্লাহ শরীফ তথা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ বিশেষ দিন মুবারক সম্পর্কে তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিন, জানিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এতে প্রত্যেক ধৈর্য্যশীল ও শুকুরগুজার বান্দা-বান্দী, উম্মতের জন্য সম্মানিত আয়াত তথা নিদর্শন, উপদেশ, রেযামন্দি-সন্তুষ্টি, মা’রিফাত-মুহব্বত মুবারক নিহিত রয়েছে।” সুবহানাল্লাহ! (মহাপবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ : বাকি অংশ পড়ুন...
উনাদের পবিত্র মুহব্বত, মা’রিফত, নিছবত, কুরবত মুবারক এটা কল্পনাতীত বিষয়। কাজেই বিষয়গুলি স্মরণ রাখতে হবে। স্মরণ রেখে উনাদের পবিত্র মুহব্বত মুবারক হাছিল করতে হবে। এজন্য আমরা বলে থাকি প্রত্যেকেই আসলে যিকির আযকার করা উচিত বেশি বেশি। বা’দ ইশা বা’দ ফযর একশ’ একশ’ বার করে দরূদ শরীফ পাঠ করা উচিত যারা বাইয়াত গ্রহণ করেছে। আর যারা বাইয়াত গ্রহণ করেনি তাদের জন্য বাইয়াত গ্রহণ করা ফরয। এরপর পাছ-আনফাছ চলাফেরা উঠাবসা সব অবস্থায় করতে হবে। পাছ-আনফাছ, শ্বাস-প্রশাসের যিকির এটা জারি করতে হবে। এরপর লতীফার ছবকগুলি করতে হবে। সাধারণভাবে দৈনিক ২৪ ঘন্টা বাকি অংশ পড়ুন...
বর্ষপঞ্জি গণনা পদ্ধতি
গণনা পদ্ধতি অনুসারে বর্ষপঞ্জি প্রধানত ২ ধরণের। যথা :
১. সৌর বর্ষপঞ্জি ও ২. চন্দ্র বর্ষপঞ্জি।
এ প্রসঙ্গে খ্বাালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
هُوَ الَّذِىْ جَعَلَ الشَّمْسَ ضِيَاءً وَالْقَمَرَ نُوْرًا وَقَدَّرَهُ مَنَازِلَ لِتَعْلَمُوْا عَدَدَ السّنِيْنَ وَالْـحِسَابَ ۚ
অর্থ : “মহান আল্লাহ পাক যিনি সূর্যকে সৃষ্টি করেছেন উজ্জ্বল আলোকময় করে আর চাঁদকে স্নিগ্ধ আলো বিতরণকারীরূপে। অতঃপর নির্ধারণ করেছেন এর জন্য মঞ্জিলসমূহ যাতে তোমরা জানতে পারো বছরগুলোর সংখ্যা ও হিসাব।” (পবিত্র সূরা ইঊনুস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
সৌর বর্ষ বাকি অংশ পড়ুন...
সফর দল এবং উনাদের কার্যক্রম
সফর দলের কাজ হচ্ছে বছরের নির্দিষ্ট কয়েকটি মাসে নির্দিষ্ট কয়েকদিনের জন্য দেশব্যাপী সফর করে যামানার সুমহান মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক নির্দেশাবলী অন্য সকলের কাছে পৌঁছে দেয়া এবং উনার মুবারক নির্দেশাবলী অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করে সুমহান দরবার শরীফে ফিরে আসা। কিন্তু এই কার্যক্রম সম্পন্ন করার বিষয়টি লেখা যত সহজ বাস্তবে আনজাম দেয়া তত সহজ নয়। এই কাজ বাস্তবায়নের জন্য চাই তীক্ষè মেধা, তা’লীম-কৌশল, খালিছ দ্বীনী জযবা ও সমন্বিত সুষ্ঠু পরিকল্পনা ইত্যাদির সমন্বয়। আর এসব বি বাকি অংশ পড়ুন...
ঠাট্টা-কৌতুক ও তা দূর করার উপায়
মানুষ আমোদ-প্রমোদ করতে গিয়ে কখনো কখনো একে অপরকে নিয়ে ঠাট্টা-কৌতুক করে থাকে, কিন্তু এতে প্রায়শ ঠাট্টাকৃত ব্যক্তির মনে ব্যথা লেগে সে ক্রোধান্বিত হয়। কাজেই এ ধরণের ঠাট্টা-কৌতুক থেকে বিরত থাকা উচিত। এ ধরণের অহেতুক কাজে সময় নষ্ট না করে নিজেকে পারলৌকিক পাথেয় সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত রাখা অপরিহার্য। স্বাভাবিকভাবেই হাসি-তামাশা এবং ঠাট্টা-বিদ্রƒপ অধিকাংশ ক্ষেত্রে ক্রোধ উৎপাদনের কারণ ঘটায়। এ জন্যই অনিবার্যভাবে হাসি-তামাশা, ঠাট্টা-বিদ্রƒপ থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। প্রত্যেকেরই মনে রাখা উচিত যে, আমি যেরূপ অ বাকি অংশ পড়ুন...
৪০নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عن حضرت عثمان عَلَيْهِ السَلَّامَ قَالَ قَالَ رَسُول اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ "أول من يشفع يوم القيامة الأنبياء عَلَيْهِم السَلَّامَ ثم العلماء ثم الشهداء
অর্থ : “হযরত উসমান যুন নূরাইন আলাইহচ্ছিালাম উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম শাফায়াত করবেন হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস্ সালাম, অতঃপর আলিমগণ, অতঃপর শহীদগণ।” (বুখারী শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৭৬৬, মাযহারী)
৪২ নং পবিত্র হাদীছ শরী বাকি অংশ পড়ুন...
৪০নং পবিত্র হাদীছ শরীফ
عن حضرت عثمان عَلَيْهِ السَلَّامَ قَالَ قَالَ رَسُول اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ "أول من يشفع يوم القيامة الأنبياء عَلَيْهِم السَلَّامَ ثم العلماء ثم الشهداء
অর্থ : “হযরত উসমান যুন নূরাইন আলাইহচ্ছিালাম উনার থেকে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম শাফায়াত করবেন হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস্ সালাম, অতঃপর আলিমগণ, অতঃপর শহীদগণ।” (বুখারী শরীফ, কানযুল উম্মাল শরীফ/২৮৭৬৬, মাযহারী)
৪২ নং পবিত্র হাদীছ শর বাকি অংশ পড়ুন...












