মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্ত বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
অপর এক বর্ণনায় এসেছে, বানূ নাযীর ইহুদী গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে আরো একটি বিশ্বাসভঙ্গের আচরণও প্রকাশ পেয়েছিল। তারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এ মর্মে প্রস্তাব দিলো যে, আপনাদের পক্ষ থেকে তিনজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাসহ আপনি তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করবেন, আমাদের পক্ষ থেকে তিনজন ধর্মবিশারদ উপস্থিত থাকবে। তারা আপনাদের সাথে ধর্মীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে। যদি তারা আপনাদের সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি ঈমান আনেন তাহলে আমরা সকলেই ঈম বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্তম বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আমর ইবনে উমাইয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আযাদী শান মুবারক গ্রহণ করে বি’রে মাঊনাহ থেকে পবিত্র মদীনা শরীফের দিকে ফিরছিলেন। তিনি যখন ‘কানাত’ উপত্যকার উপকন্ঠে ‘কারকারা’ নামক স্থানে পৌঁছলেন, তখন বানূ আমির গোত্রের দু’টি লোকের সাথে উনার সাক্ষাৎ হয়। আর উক্ত লোক দু’টি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি ও নিরাপত্তাপ্রাপ্ত ছিলো। কিন্তু হযরত আমর ইবনে উমাইয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার তা জানা ছিল না। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, তোমরা কোন গোত্রের লোক? তারা ব বাকি অংশ পড়ুন...
মুসলমানদের চিরশত্রু ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, বৌদ্ধসহ সমস্ত কাফির, বেদ্বীন, বদদ্বীনরা ছলে, বলে, কৌশলে মুসলমানদের জাহিরী-বাতিনী তথা সর্বোত ক্ষতি সাধনে তৎপর। যার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দিয়ে মুসলমানদেরকে কোনঠাসা করার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেণীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোন বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা দেশের আদালতকে ব্যবহার করছে।
তাই, বর্তম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার সূরা মুজাদালাহ শরীফের ২২ নম্বর আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
“যে কওম বা সম্প্রদায় মহান আল্লাহ পাক উনার ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখেন সে কওম কখনো ঐসব লোকদেরকে মুহব্বত করেন না, তাদের সাথে সম্পর্ক রাখেন না, যারা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ও উনার প্রিয়তম হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, বিরোধিতা করে, মানহানি করার কোশেশ করে। যদিও বিরোধিতাকারীরা ঈমানদারগণের বাপ-দাদা, সন্তান-সন্তুতি, ভাই-ভাতিজা, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী বা যে কোন আত্মীয় স্বজনই হোক না কেন। বরং উনারা বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার শত্রুদের বিরুদ্ধে জিহাদকে কয়েক ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন-
غَزْوَةٌ গাযওয়াহ, سَرِيَةٌ সারিয়াহ, جَيْشٌ জাইশ ও بَعْثٌ বা’ছ ইত্যাদি।
এগুলোর মধ্যে غَزْوَةٌ গাযওয়াহ এখানে আলোচ্য বিষয়।
সারিয়ার سَرِيَة সংজ্ঞা:
যে সমস্ত জিহাদে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সরাসরি অংশগ্রহণ করেননি সে সমস্ত জিহাদকে সারিয়া বলে।
غَزْوَةٌ গাযওয়াহ উনার সংজ্ঞা:
“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে সমস্ত বড় জিহাদে অংশগ্রহণ করে জিহাদ পরিচালনা করেছেন সে সমস্ বাকি অংশ পড়ুন...












