চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে রয়েছে সালফার। নিশ্চিত করেছে রোভার প্রজ্ঞান। এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই খবর জানিয়েছে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)। তারা আরও জানিয়েছে, সালফারের পাশাপাশি অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালশিয়াম, লোহা, ক্রোমিয়াম, টাইটেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সিলিকন, অক্সিজেনের অস্তিত্বও মিলেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। হাইড্রোজেনের খোঁজ চলছে।
গত ২৪ আগস্ট ভোরে ল্যান্ডার বিক্রম থেকে নেমে এসেছিল রোভার প্রজ্ঞান। তার পর থেকে ছ’চাকা বিশিষ্ট এই যান চাঁদে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। ইসরোর তরফে এক্স হ্যান্ডেলে জানানো হয়েছে, বাকি অংশ পড়ুন...
বিদ্যালয় ও কলেজের পরীক্ষায় পাস করতে হলে ১০০ নম্বরের মধ্যে ৩৩ পেতেই হয়। নয়তো শিক্ষার্থীদের ফেল করতে হয়। পরীক্ষায় পাস করতে কেন ৩৩ শতাংশ মার্কস পেতে হয়? কীভাবে পাস নম্বর ৩৩ হলো জেনে নিন।
মজার ব্যাপার হলো- ৩৩ শতাংশ নম্বর পাস মার্ক হিসেবে স্বীকৃত শুধু বাংলাদেশে নয়। ভারত ও পাকিস্তানেও শিক্ষার্থীদের পাস করতে একই নম্বর পেতে হয়। এরই মধ্যে হয়তো কেউ কেউ অনুমান করেছেন উপমহাদেশে পাসের মার্কস ৩৩ হওয়া মূলত ব্রিটিশ উপনিবেশের উত্তরাধিকার।
১৭৫৭ সালে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে পরাজিত করে ব্রিটিশরা উপমহাদেশের শাসনক্ষমতা দখল করে। এর ১০০ বছর পর ব্রি বাকি অংশ পড়ুন...
মানব ইতিহাসের প্রাচীনতম খালের মধ্যে একটি আবিষ্কার করেছেন প্রতœতাত্ত্বিকরা। ৮ হাজার ২০০ বছর আগের এ খালটি পশ্চিম তুরস্কের এজিয়ান অঞ্চলের ইজমির প্রদেশের ইয়েসিলোভা ঢিবিতে অবস্থিত। ইয়েসিলোভায় সাড়ে আট হাজার বছর আগে মানবসভ্যতার পত্তন হয়। খবর হুরিয়াত ডেইলি নিউজের।
হুরিয়াতের খবরে বলা হয়েছে- ইজমির প্রদেশের ইয়েসিলোভা ঢিবির নতুন করে খননকালে ৮ হাজার ২০০ বছর আগের খালটি পাওয়া যায়। এর আগে খননে দেখা গেছে সভ্যতাটি ৯টি গ্রাম নিয়ে গঠিত। হাজার হাজার বছর আগে ওই সব গ্রামের বাসিন্দা প্রথম সামুদ্রিক খাবার, বিশেষ করে সামুদ্রিক ব্রিম, বিষাক্ত স্ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সহজাতভাবেই মানুষ কৌতুহলী। শুরু থেকেই মানুষ নতুন নতুন জিনিস দেখতে ও আবিষ্কার করতে পছন্দ করে। আর এই কৌতুহল মেটাতে তারা প্রতিনিয়তই ছুটে চলছে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। এমনকি মানুষ পৌঁছে গেছে চাঁদেও। কিন্তু চাঁদে পৌঁছালেও বিশ্বের বেশ কিছু স্থানে এখনো প্রবেশ করতে পারেনি মানুষ।
বিশ্বের এমন কিছু স্থান রয়েছে যেসব স্থান মানুষের জন্য নিষিদ্ধ। জানুন মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ এমন ৮টি স্থানের নাম:
১. লাসকাক্স গুহা, ফ্রান্স:
প্রতœতত্ত্বের ভান্ডার এই গুহা। গুহা কমপ্লেক্সে ১৭ হাজার ৩০০ বছর পুরনো প্রাক-ঐতিহাসি বাকি অংশ পড়ুন...
বিভিন্ন কারণে গ্যাসের সংকট দেখা দিতে পারে। নাগরিক জীবনে তো আর কাঠ-খড়ি জ্বালিয়ে রান্নার উপায় নেই, এদিকে চুলাও যদি নিভুনিভু করে জ্বলে তখন খাবার তৈরির জন্য কেমন পরিস্থিতিতে পড়তে হয় সেটা যারা রান্নার কাজে নিয়োজিত তারাই ভাল বুঝেন। এক্ষেত্রে অনেকের ধৈর্য্যরে বাধ ভেঙ্গে যায় কিন্তু রান্নার কাজ যেহেতু করতেই হবে তাহলে সমস্যারও তো সমাধান করতে হবে। গ্যাসের সংকট হলে অল্প তাপে রান্নার উপায় জেনে নিতে হবে। জরুরত হিসেবে কীভাবে রান্না করলে কম গ্যাসেও যতটুকু রান্না করা সম্ভব তাই জেনে নেওয়া যাক-
রাইস কুকার বা প্রেশার কুকার ব্যবহার:
রান্নার ক বাকি অংশ পড়ুন...
পাকতে পাকতে কলা কালো হবেই। তবে এই প্রক্রিয়াকে ধীর করতে রয়েছে সাধারণ পদ্ধতি।
কলা একটি গ্রীষ্মম-লীয় ফল। এই ধরনের অন্যান্য ফলের মতো কলাও ঠা-া পরিবেশে সংরক্ষণ আদর্শ নয়। তাই এই ফল ফ্রিজে রাখা চলবে না, রাখতে হবে কক্ষ বা সাধারণ তাপমাত্রায়। বিশেষ করে অপরিপক্ক কলা ফ্রিজে রাখা একেবারেই ঠিক না। কলা সবুজ থাকতেই ফ্রিজে রাখলে পাকার ক্ষমতা কমে যায়।
আর যদি কাঁচা কলা তাড়াতাড়ি পাকার উদ্দেশ্য নিয়ে ফ্রিজে রাখেন তাহলে সেই কলা পরবর্তীতে ফ্রিজ থেকে বের করে নিলেও তা পরে আর নাও পাকতে পারে।
আর কলাকে পাকার সুযোগ দিতে হবে, নইলে তা সবুজ রং এবং কষ স্বাদেই বাকি অংশ পড়ুন...
যারা পোষ্য হিসেবে বিড়াল পছন্দ করেন, তাদের নিশ্চয়ই কখনো কখনো মনে হয় যে, বিড়ালের সাথে একটা কথ্য যোগাযোগ হলে মন্দ হতো না। কারণ, তাহলে অন্তত পোষ্যটির চাহিদা বোঝা যেত সহজেই। তবে প্রাণ যেহেতু আছে, তার নিজ ভাষাও আছে। সেটা কেবল বুঝতে হবে।
বর্তমানে অনেক সৌখিন পরিবারের বাসায় পরিবারের সদস্য পদে আসীন থাকে পোষা প্রাণীরা। এদের মধ্যে বিড়াল যেহেতু কম ব্যয়সাধ্য তাই বিড়ালকে পোষ্য হিসেবে বেছে নিতে আগ্রহী অনেকেই। তাই তাদের সঠিক পরিচর্যা থেকে শুরু করে সার্বিক সুবিধার জন্য বুঝতে হবে প্রাণীটির অব্যক্ত ভাষা।
মূলত, বিড়াল বা ফেলাইন প্রজাতির প্রাণীর বাকি অংশ পড়ুন...
আফ্রিকান নেটিভ অঞ্চলের এই গাছগুলো দেখলে মনে হবে কোনও গ্রহ থেকে এসব গাছ এসে পড়েছে। তবে এই গাছের এক প্রজাতি অস্ট্রেলিয়াতেও পাওয়া যায়। বাওবাব গাছের কান্ড দেখতে অনেকটা বোতলের মত হওয়াতে একে বোতল গাছ নামেও ডাকা হয়।
(১) এদের ভীষণ মোটা গুঁড়ি পানি জমিয়ে রাখতে কাজে লাগে।
(২) এই গাছের পাতা থেকে বিভিন্ন ধরনের ওষুধও তৈরি হয়।
(৩) বাওবাব ফলে যে চিনি ও পেকটিন থাকে তা দিয়ে কোমল পানীয় তৈরি হয়।
(৪) এই গাছটি দ্বারা চকোলেট ও আইসক্রিমের সুগন্ধি হিসেবেও ব্যবহার করা হয়।
(৫) কদুর মতো দেখতে বাওবাব গাছের ফল খুব মজাদার।
(৬) বাকল থেকে বের হয় শক্ত ও লম্বা আশঁ। যা বাকি অংশ পড়ুন...












