চোখ ধাঁধানো রঙ, মাটির গন্ধ মেশানো স্বাদ আর পুষ্টিগুণে ভরপুর বিটের রস একেবারে সুপারফুড। চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলের একই মত, প্রতিদিন এক গ্লাস করে খালি পেটে বিটের রস খান।
১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে:
বিটের রসে থাকে নাইট্রেট নামের এক আশ্চর্য যৌগ, যা শরীরে গিয়ে নাইট্রিক অক্সাইডে রূপান্তরিত হয়। এটি রক্তনালীকে প্রসারিত করে, ফলে রক্ত চলাচল হয় মসৃণ। রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য বিটের রস একটি কার্যকরী প্রাকৃতিক বিকল্প হতে পারে।
২. রক্তশূন্যতায় বিটের রস:
আয়রনের দারুণ উৎস বিট। যাদের অ্যানিমি বাকি অংশ পড়ুন...
আইন সম্পর্কে সামান্য অসচেতনতাই মানুষকে জটিল বিপদে ফেলে দিতে পারে। প্রতিদিন আমাদের আশপাশে ঘটে যাওয়া অনেক সমস্যার মূলেই থাকে আইনি সচেতনতার অভাব। এখানে তুলে ধরা হলো কিছু গুরুত্বপূর্ণ আইনি পরামর্শ, যা জানলে নানা ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব হবে।
১. খালি চেক দেওয়ার ঝুঁকি:
কাউকে কখনোই স্বাক্ষরিত খালি ব্যাংক চেক দেবেন না। এটি জালিয়াতি বা প্রতারণার হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। খালি চেকে পরবর্তীতে ইচ্ছামতো টাকা বসিয়ে তা ব্যাংকে তোলা সম্ভব, যা আপনাকে আইনি জটিলতায় ফেলতে পারে।
২. নিজের জমিতে কাউকে থাকার অনুমতি না দেওয়া:
ব্যক্তিগত বা পারিব বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতিদিন বাজারে খোঁজ করলেই যে করমচা পাবেন, তেমনটা নয়। তবে বর্ষা শেষে এই ফল বেশি চোখে পড়ে।
কাঁটা, গুল্মজাতীয় গাছে ফিকে লাল কিংবা গোলাপি রঙের ফল ধরলে দেখতেও সুন্দর লাগে। আম, কুল, তেঁতুল, কামরাঙার পাশাপাশি করমচা দিয়েও চাটনি বানানোর প্রচলন রয়েছে। করমচার পুষ্টিগুণও কম নয়।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, ভিটামিন সি’তে ভরপুর এই ফল রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করতেও সাহায্য করে। এ ছাড়াও এই ফলে রয়েছে আয়রন, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, কপারের মতো খনিজ। শারীরবৃত্তীয় নানা কাজের জন্য প্রয়োজনীয় এই সব উপাদান রয়েছে করমচায়। এই ফল খেলে কি কি উপকার হ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাকাশ শুধু রহস্যে ঘেরা নয়, গন্ধেও ভরা বলে জানিয়েছে বিজ্ঞানীরা। কেউ ভাবতেই পারে না, যেখানকার শূন্যতা প্রাণহীন বলে মনে হয়, সেখানে লুকিয়ে আছে গন্ধের এত বৈচিত্র্য! আর এই বিস্ময়কর গন্ধগুলোই মহাকাশের রসায়ন ও সম্ভাব্য প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে ইঙ্গিত দিচ্ছে গবেষকদের।
মহাকাশ বিজ্ঞানী, সুগন্ধি প্রস্তুতকারক ও অ্যাস্ট্রোবায়োলজির গবেষকরা বলেছে, প্রতিটা গ্রহ, উপগ্রহ, ধূমকেতু কিংবা গ্যাসীয় মেঘের নিজস্ব একেকটা গন্ধ আছে। বৃহস্পতির উপরের মেঘে রয়েছে অ্যামোনিয়া বরফ, যার গন্ধ অনেকটা বিড়ালের প্রস্রাবের মতো তীব্র ও তীক্ষ্ম। একটু নিচে নামলে আছ বাকি অংশ পড়ুন...
চীনের ইউনান প্রদেশে বন্যা
আর ভূমিধসে অসংখ্য ঘর-বাড়ি ভেসে গেছে।
বাকি অংশ পড়ুন...
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মহাকাশে একটি অজানা বস্তু আবিষ্কার করেছে। এটি পৃথিবীর দিকে প্রতি ৪৪ মিনিটে একবার টানা দুই মিনিট ধরে অস্বাভাবিক রেডিও সংকেত পাঠাচ্ছে।
লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এই বস্তুটি এমন কিছু, যা এর আগে কখনো দেখা যায়নি। এটি জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পরিচিত কোনো বস্তুর শ্রেণির সাথে পুরোপুরি মেলে না।
এই আবিষ্কারটি মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের বোঝাপড়ায় নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করেছে। এটি হয়তো নতুন ধরনের জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘটনার সন্ধান দিতে পারে।
একটি অপ্রত্যাশিত আবিষ্কার:
এই বস্তুটিকে বিজ্ঞানীরা ‘অঝকঅচ ঔ১৮৩২-০৯১১’ না বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। যা ধারাবাহিক পর্বে বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। যা ধারাবাহিক পর্বে বাকি অংশ পড়ুন...
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের পাঠানো চিত্র বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ ছায়াপথ গুচ্ছের (galaxy groups) নমুনা শনাক্ত করেছে। এসব গুচ্ছ ১২ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের, অর্থাৎ মহাবিশ্বের শুরুর সময়ের।
এই গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছে আল্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তাদের ভাষ্য হলো, আমরা মোট ১,৬৭৮টি ছায়াপথ গুচ্ছ শনাক্ত করেছি, যা এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বৃহৎ ও গভীর (deepest) নমুনা। এর মাধ্যমে আমরা গত ১২ বিলিয়ন বছরের মহাজাগতিক ইতিহাসে ছায়াপথের বিকাশ পর্যবেক্ষণ করতে পারছি।
এই গবেষণার ফলাফল শিগগিরই অংঃৎড়হড়সু ধহফ অংঃৎড়ঢ়যুংরপং জার্ন বাকি অংশ পড়ুন...












