কিছু মানুষ যেন মশাদের ‘প্রিয় টার্গেট’ হয়ে ওঠে। কোনো ঘরে অনেক মানুষ থাকলেও মশারা যেন নির্দিষ্ট কয়েকজনকেই বেশি কামড়ায়। কেন এমনটা হয়, তা নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণায় চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া গেছে।
২০২২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা একটি গবেষণা চালায় যা ‘সেল’ নামক আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা যায়, যাদের ত্বকে ‘কার্বক্সিলিক অ্যাসিড’ নামক পদার্থ বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হয়, তাদের প্রতি মশার আকর্ষণ প্রায় ১০০ গুণ বেশি। বিশেষ করে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, জিকা ও ইয়েলো ফিভারের জন্য দায়ী নারী ‘এডি বাকি অংশ পড়ুন...
তীব্র গরমে শরীরকে ফিট ও ঠান্ডা রাখতে দরকার কিছু বিশেষ খাবার, বিশেষ করে এমন কিছু ফল যা শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করবে এবং হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাবে।
জেনে নিন, গরমে সুস্থ থাকতে কোন ফলগুলো খাওয়া সবচেয়ে উপকারী-
শসা:
শসা আমরা সালাদ হিসেবে খাই। শুনতে অবাক লাগলেও এটা আসলে ফল। শসায় রয়েছে প্রায় ৯৫ শতাংশ পানি। এটি শুধু শরীর ঠান্ডা রাখে না, পেট ভরাতেও সাহায্য করে। কাঁচা খেতে পারেন, সালাদে যোগ করতে পারেন, আবার ঠান্ডা স্যুপ বা রায়তায় ব্যবহার করলেও ভালো। ত্বককে উজ্জ্বল ও হাইড্রেটেড রাখতে শসা অনবদ্য।
ফুটি:
ফুটি বা মাসমেলনে রয়েছে প্রায় ৯০ শতাংশ প বাকি অংশ পড়ুন...
গাছটির পাতা আর কাঁটা দেখতে সাধারণ খেজুর গাছের মতো হলেও গাছটির আকার আর ফল দেখে কিছুটা দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়তে হবে। প্রায় কা-বিহীন এ গাছে সাধারণ খেজুর গাছের মত সব বৈশিষ্ট্য থাকলেও এটি বন খেজুর বা খুদি খেজুর।
যেটি এখন বিপন্ন প্রায় বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ। এ গাছের দেখা মিলেছে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ধর্মপুর শালবনে। উদ্ভিদটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে বনবিভাগ।
খুদি খেজুর বা বন খেজুর ছোট অবস্থায় সবুজ রঙের হয়। আর একটু বড় হলে লালচে এবং পরিপক্ক অবস্থায় জামের মতো কালচে রঙের হয়। অনেক মিষ্টি ও সুস্বাদু খুদি খেজুর গাছের গোড়ায় ফল ধরে। দেশি জাতে বাকি অংশ পড়ুন...
জাম পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা শরীরের নানা উপকারে আসে। জামে রয়েছে অসংখ্য উপকারী দিক। অনেক রোগের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে জাম।
জেনে নিন জামের উপকারিতা-
১. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: জামে থাকা জ্যাম্বোলিন ও জ্যাম্বোসিন নামক যৌগ রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি ইনসুলিনের কার্যকারিতাও বাড়াতে পারে।
২. হজমশক্তি বৃদ্ধি করে: জামে থাকা ফাইবার এবং অন্যান্য উপাদান হজমে সহায়তা করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও পাচনতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
৩. রক্ত বিশুদ্ধ করে: জাম রক্ত পরিশোধক হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে টক্সিন দূর করতে সাহায্ বাকি অংশ পড়ুন...
ডালে ডালে ঝুলছে বাহারি সব আম। চাঁদপুর সদরের শাহতলী গ্রামের পরিত্যক্ত ইটভাটার জমিতে গড়ে তোলা বাগানটিতে আছে ৫৭ জাতের বিদেশি আম, এমনটাই দাবি মালিকের। শুধু আম নয়, আছে শতাধিক প্রজাতির ফল।
‘ফ্রুটস ভ্যালী এগ্রো’ নামের এই বাগানের মালিক শৌখিন ফলচাষি হেলাল উদ্দিন। ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে তাদের পরিত্যক্ত দুটি ইটভাটার জমি অনাবাদি পড়ে ছিলো। চার বছর আগে এই জমিতে বালু ও মাটি ফেলে পরীক্ষামূলকভাবে ফলের চারা রোপণ করেন তিনি। এখন সেখানে প্রায় ৩ একর জায়গায় তৈরি হয়েছে পুরো একটি বাগান।
গত বছর বাগানটি থেকে প্রায় ৬ লাখ টাকার আম বিক্রি হয়েছিলো। এবার ৮ ল বাকি অংশ পড়ুন...
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনিরকে ফিল্ড মার্শাল হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক স্বল্পস্থায়ী কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে অসাধারণ নেতৃত্ব ও দেশের পক্ষে অবদানের জন্য তাকে এই মর্যাদাপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে।
ইতিহাস ঘেটে দেখা যায়, শেষবার প্রায় ৬৬ বছর আগে, অর্থাৎ ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের কোনো সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শালের পদে আসীন হয়েছিলেন। প্রেসিডেন্সিয়াল ক্যাবিনেট তৎকালীন সেনাপ্রধান আইয়ুব খানকে সেই সম্মানজনক পদ দিয়েছিলো।
ফিল্ড মার্শাল: ইতিহাস-উৎপত্তি এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
বাকি অংশ পড়ুন...
রাজশাহীর কোনো কোনো এলাকায় গাছের সব আম একসঙ্গে পাকাতে ও রং ধরাতে ব্যবহার করা হচ্ছে একধরনের রাসায়নিক। ফল গবেষণাকেন্দ্র বলছে, এটা ‘রাইপেনিং হরমোন’। মাত্রা অনুযায়ী পরিপক্ব আমে ব্যবহার করা হলে কোনো ক্ষতি নেই।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, এর আগে টমেটোতে এই হরমোন প্রয়োগ করে তারা পরীক্ষা করেছে, এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। আমেও এই হরমোন ব্যবহার করছেন অনেক আমচাষি ও ব্যবসায়ী।
রাজশাহীতে ঘোষিত ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ১৫ মে থেকে আম পাড়া শুরু হয়েছে। এতে ‘টম টম’ নামের একধরনের রাসায়নিক ছিটানো হচ্ছে।
চাষিরা বাকি অংশ পড়ুন...
ফল অ্যান্টি-অক্সিডেন্টপূর্ণ, ভিটামিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ। ফল খেলে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলসের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব হয়। সেক্ষেত্রে অনেকেই ভাবেন পুরো ফল নাকি ফলের রস খেলে ভালো হবে।
এ সম্পর্কে পুষ্টিবিদ নিশাত শারমিন বলেন, পুরো ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ থাকে যা শরীরের জন্য যথেষ্ট উপকারী। কিছু কিছু ফলে খুব কম ক্যালরি থাকে। বিভিন্ন উপায়ে ফল থেকে জুস বা রস তৈরি করা হয়। রস তৈরির সময় যেহেতু ছেঁকে নেওয়া হয়, তাই রস শরীরের জন্য ভালো।
ফাইবার বা আঁশ পুরো ফলের তুলনায় রসে অনেক কম পরিমাণে থাকে। অন্যদিকে ফলের রসে ক্যালরির পরিমাণ কিছুটা বাকি অংশ পড়ুন...












