পুষ্টিবিদদের মতে, ছোলার ফাইবার হজমের উন্নতি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। যারা নিয়মিত ওয়ার্কআউট করেন তাদের জন্য কালো ছোলা পানিতে ভিজিয়ে গুড় দিয়ে খাওয়াও খুব স্বাস্থ্যকর।
ভাজা ছোলা পিষে ঘরে তৈরি ছাতুও তৈরি করতে পারেন। এটি প্রোটিন এবং জটিল কার্বোহাইড্রেটের একটি চমৎকার উৎস। ভাজা ছোলা উদ্ভিদ-ভিত্তিক প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস, যা পেশী শক্তিশালী করে এবং শরীরের কার্যকারিতা বজায় রাখে।
ভাজা ছোলাতেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম হলে ছোলা খান। আয়রনের অভাবের কারণে, আপনি ক্লান্ত এবং অলস বোধ করত বাকি অংশ পড়ুন...
মানুষ মৌচাক থেকে যে মধু আহরণ করে তা মৌমাছির সঞ্চয় করা মধু। মধু একটি সুন্নতী খাবার, যা মানুষের জন্য খুবই উপকারী।
মৌমাছিরা নিজেদের খাদ্য হিসেবে এই মধু ফুল থেকে ফুলে ঘুরে ঘুরে সংগ্রহ করে।
ফুলের মধ্যে এক প্রকার মিষ্টি তরল পদার্থ থাকে যার নাম নেক্টার। মৌমাছিরা ফুল থেকে এই নেক্টার প্রথমে নিজেরা পান করে এবং তাদের দেহের মধু থলিতে করে মৌচাকে নিয়ে যায়।
মৌচাকে আনার পর ফুলের নেক্টারে যে চিনি বা শর্করা থাকে তা বিক্রিয়া শুরু করে। এর ভেতর যে পানিকণা থাকে তা বাষ্পে পরিণত হয়ে বেরিয়ে যায়। এর ফলে মৌচাকের মধু অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকে।
এভাবে মৌ বাকি অংশ পড়ুন...
কুড়িগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় গ্রাম বাংলার পুরাতন ঐতিহ্য হ্যাঙ্গা দিয়ে মাছ ধরার হিড়িক পড়েছে। সম্প্রতি সময়ে বৃষ্টি আর পাহাড়ী ঢলের কারণে জেলার খালবিল গুলো পানিতে ভরে যায়। এ সময় এসব খাল বিলে দেশীয় টেংরা, পুটি, শিং, মাগুর, কৈ, টাকিসহ নানা জাতের মাছ পাওয়া যায়।
জেলার বিভিন্ন উপজেলার মানুষ কম বেশী সবাই নতুন পানিতে মাছ ধরে। তবে সীমান্ত ঘেষা ফুলবাড়ি উপজেলার নাওডাঙ্গা গ্রামের একটি বিলে মাছ ধরার অসাধারণ দৃশ্য চোখে পড়ার মতো।
ওই বিলে বোরো ধানের জমিতে ট্রাক্টর দিয়ে চাষ করার সময় স্থানীয় শিশু-কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সের প্রায় ১০ থেকে ২০ জন মিলে বাকি অংশ পড়ুন...
বর্ষা শুরু হয়ে গেছে। আকাশে মেঘ, মাঠে পানি। শুধু ফসল আর সবুজ নয়-সাথে আছে আরেক ভয়: সাপের কামড়। জুন-জুলাই মাস মানেই সাপের বিষে মৃত্যুর মৌসুম। প্রতি বছর এই সময়ে দেশের গ্রাম অঞ্চলে সাপের কামড়ে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়।
বর্ষায় কেন বাড়ে সাপের কামড়?
১. বর্ষায় বৃষ্টি ও বন্যার পানিতে সাপের বাসস্থান ডুবে যায়, ফলে তারা আশ্রয় নেয় বাড়ির আশেপাশে, রান্নাঘরে, বিছানায়, শস্য গোলায়।
২. রাতে শোয়ার সময় সাপ মেঝেতে ঘোরাফেরা করে, আর তখনই ঘটে কামড়।
৩. ক্ষেতে কাজ করা কৃষক, শিশুরা পা দিয়ে সাপের উপর হাঁটলে আত্মরক্ষার জন্য সাপ কামড়ায়।
৪.পান বাকি অংশ পড়ুন...
একটি পারমাণবিক বিস্ফোরণ কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে, জানলে অবাক হবে যে কেউ। একটি পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটলে মুহূর্তের মধ্যে ধুলিসাৎ হয়ে যেতে পারে গোটা একটি শহর। মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘতর হতে পারে কয়েক প্রজন্ম পর্যন্ত। আর যারা বেঁচে যাবে, তাদেরকেও বাকি জীবন অতিবাহিত করতে হবে পুড়ে যাওয়া শরীর আর বিকলাঙ্গ নিয়ে।
বিজ্ঞানীরা বলছে, মাত্র ১ মেগাটনের একটি পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরিত হলে চারদিকে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এর তেজস্ক্রিয়তা থেকে মানুষ, গাছপালা, দালানকোঠা রক্ষা পায় না কোনকিছুই। বিস্ফোরণের জায়গা থেকে ৮-১২ কিমি বাকি অংশ পড়ুন...
ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। এটি মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম বৃহৎ ও উন্নত ক্ষেপণাস্ত্রের ভান্ডার। এমন ক্ষেপণাস্ত্র কিভাবে কাজ করে ও চলমান যুদ্ধে এগুলো কিভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, তা খতিয়ে দেখেছে আল-জাজিরা-
মূলত, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এমন দূরপাল্লার অস্ত্র, যা প্রচলিত বা পারমাণবিক অস্ত্র বহন করতে পারে। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে বক্র বা ধনুকের মতো পথে চলে এটি।
শক্তিশালী রকেট ইঞ্জিন দিয়ে উৎক্ষেপণের পর এ ক্ষেপণাস্ত্র বায়ুম-লের উঁচু স্তর, এমনকি মহাকাশে প্রবেশ করে। ছুটে চলে অবিশ্বাস্য দ্রুতগতিতে। ইঞ্জিন বন্ধ হওয়ার পর এ ক্ষেপণাস্ত্র বাকি অংশ পড়ুন...
আপনি হয়তো জমি কিনেছেন সঠিক নিয়মে, হাতে রয়েছে বৈধ দলিলও। বহুদিন ধরে সেই জমি নিজের দখলেও আছে। কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ এখনো বাকি নামজারি বা মিউটেশন। আপনি যদি এখনো মিউটেশন না করে থাকেন, তবে ভবিষ্যতে জমির মালিকানা নিয়ে বড় ধরনের জটিলতায় পড়তে পারেন।
আপনার নামে যদি খতিয়ানে কোনো তথ্য না থাকে, তবে যাদের নামে খতিয়ান আছে, তারা আইনি দাবি করতে পারেন জমির মালিকানা নিয়ে। তখন প্রশ্ন উঠবে জমির দলিল বড়, না খতিয়ান?
এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, দলিল ও খতিয়ান দুটোই সমান গুরুত্ব বহন করে। দলিল হলো মালিকানা হস্তান্তরের লিখিত প্রমাণ, যেখানে ক্রেতা বাকি অংশ পড়ুন...
কম্পিউটারে কাজের প্রতি অধিক মনোযোগ দিতে গিয়ে আমরা চোখের পলক ফেলতে ভুলে যাই। কিন্তু আপনি জানেন- দশ সেকেন্ডের মধ্যে অন্তত একবার চোখের পলক না ফেললে চোখে প্রাকৃতিক পানি উৎপাদন কমে যেতে পারে। এতে চোখ ড্রাই হয়ে পড়তে পারে।
ডা. তারজিয়া আসমা জাফরুল্লাহ এমবিবিএস বলেন, “দীর্ঘ সময় কম্পিউটারে কাজ করার জন্য চোখ ড্রাই হয়ে যেতে পারে। আবার কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও চোখ ড্রাই হয়। চোখ ড্রাই হওয়া থেকে বাঁচাতে ১০ মিনিট পর পর ১০ সেকেন্ডের জন্য ১০ ফুট দূরে তাকাতে হবে। এতে চোখ আরামদায়ক বা চাপমুক্ত হয়।”
চোখ ড্রাই হওয়া থেকে বাঁচাতে কাজ বাকি অংশ পড়ুন...












