আমাজনের গহীন অরণ্যে গবেষকরা আড়াই হাজার বছরের পুরোনো এক বিশাল শহরের সন্ধান পেয়েছে। তাদের দাবি, এই শহর আমাজন নিয়ে মানুষের এতদিনের ধারণাই বদলে দেবে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, আমাজনের ইকুয়েডরের উপানো এলাকায় এই শহর আবিষ্কার করেছে গবেষকরা। শহরটি এত প্রাচীন হলেও এর বাড়িঘর বিভিন্ন সড়ক ও খালের মাধ্যমে একে অন্যের সঙ্গে সংযুক্ত ছিল।
এতদিন মানুষের ধারণা ছিল, পেরুর মাচু পিচুর মতো লাতিন আমেরিকার উঁচু অঞ্চলে মানুষজন যাযাবর বা ছোট ছোট বসতি করে বসবাস করতো।
প্রতœতাত্ত্বিকদের মতে, এই শহরটি গড়ে ওঠার পর হাজারের কম-বেশী বছর পর্যন্ত সেখানে মানুষের বস বাকি অংশ পড়ুন...
অশান্ত সমুদ্রকে শান্ত করা:
তরলের পৃষ্ঠটান ধর্ম ব্যবহার করে অশান্ত সমুদ্রকে অনেকটা শান্ত করা যায়। সমুদ্রে খুব ঢেউ থাকলে অনেক সময় তেল ঢেলে দেয়া হয় শান্ত করার জন্য। বাতাস জোরে প্রবাহিত হওয়ার সময় পানির ওপর ভাসমান তেল ঢেউ-এর সাথে সামনের দিকে অগ্রসর হয় এবং পেছনে পরিষ্কার পানি থেকে যায়। পরিষ্কার পানির পৃষ্ঠটান তেল মিশ্রিত পানির চেয়ে বেশি হওয়ায় সামনের দিকের চেয়ে পেছনের দিকের পৃষ্ঠটান বেশি হয়। এ বর্ধিত পৃষ্ঠটান পেছনের দিকে বড় ঢেউ সৃষ্টিতে হঠাৎ বাধা দেয়, ফলে সমুদ্র শান্ত হয়ে যায়।
বাকি অংশ পড়ুন...
ইলিশের মৌসুমে এই মাছের তৈরি নানা পদ তো খাওয়া হয়ই, পরবর্তীতে খাওয়ার জন্য সংরক্ষণ করে রাখেন অনেকে। মাছ-গোশত বা যেকোনো খাবার সংরক্ষণের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো রেফ্রিজারেটরে রাখা। ইলিশের মৌসুমে একটু বেশি করে ইলিশ কিনে রেখে খেতে চাইলে জানতে হবে সংরক্ষণের সহজ ও সঠিক উপায়।
কিনে এনে ফ্রিজে রেখে দিলেই হবে না। তাতে স্বাদ ও পুষ্টি নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। এর বদলে শিখতে হবে কিছু কৌশল। যে উপায়ে সংরক্ষণ করলে ইলিশ মাছ ভালো থাকবে দীর্ঘদিন। এভাবে রেখে আপনি চাইলে খেতে পারবেন ছয় মাস বা বছরজুড়েও। জেনে নেওয়া যাক ইলিশ মাছ দীর্ঘদিন সংরক্ বাকি অংশ পড়ুন...
উদ্ভিদের বংশবিস্তার হয় সাধারণত ফুল দিয়ে বা ফল দিয়ে। কিন্তু একটা উদ্ভিদ আছে, যেটি পাতা দিয়ে বংশবিস্তার করবে। পাথরকুচি হলো সেই গাছ। বাংলাদেশ আর ভারতে এর কয়েকটি প্রজাতি আছে। তবে এর আদি নিবাস আফ্রিকার মাদাগাস্কারে।
এর বংশবিস্তার শুধু প্রকৃতিতেই ঘটে। পাতা থেকে অঙ্গজ প্রজননের মাধ্যমেই ঘটে ঘটনাটি। তুমি একটি পাথরকুচির পাতা স্যাঁতসেঁতে জায়গায় রেখে দেখো। কিছুকাল নজর রাখো। দেখবে নতুন পাথরকুচি। আর সেটাও তার মায়ের গুণসম্পন্ন হয়ে গেছে। পাথরকুচির পাতার কিনারায় খাঁজ কাটা দেখবে। গোটা পাতাটি অর্ধাবৃত্তাকার হয়। আর রসালো ও মসৃণ হয়। বাকি অংশ পড়ুন...
গুণের শেষ নেই শসার। শসা যেমন শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী, তেমন আবার দৈনন্দিন জীবনযাপনে শসার খোসাও খুবই কার্যকরী।
তবে বেশিরভাগ মানুষই শসা খেয়ে তার খোসাটা ফেলে দেন। জানেন কি এই খোসা ঠিক কতটা কাজের? জানলে আর ফেলবেন না।
শসার মতো এর খোসাও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে পাওয়া যায় ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সিলিকা। জেনে নিন শসার খোসা কাজে লাগানোর কিছু উপায় সম্পর্কে-
শসার খোসা গাছের সার হিসেবে দারুণ কাজ করে। এটি মাটিতে মিশে গিয়ে মাটির উর্বরতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে গাছ তাড়াতাড়ি বেড়ে ওঠে।
শসার খোসা ছাড়ানোর পর সেগুলো টুকরো টুকরো করে মাটিতে ছড়িয়ে দি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আকাশে ঝাঁকে ঝাঁকে শামুকখোল, পানকৌড়িসহ নাম না–জানা পরিযায়ী পাখির ওড়াউড়ি। নিচে জবই বিল। পানিতে টুপটাপ ডুব দিচ্ছে কত শত পাখি। বিলের চারপাশে ফসলের মাঠ ও গ্রাম। শর্ষে, গমসহ ফসলের খেত ও গ্রামের গাছে গাছে পাখিরা ওড়াউড়ি করছে। নওগাঁ শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে সাপাহার উপজেলার শিরন্টি, আইহাই ও পাতাড়ী ইউনিয়নে ঐতিহ্যবাহী জবই বিলের দৃশ্য এটি। এক দশকের বেশি সময় ধরে সাইবেরিয়া অঞ্চলসহ বিশ্বের শীতপ্রধান নানা দেশ থেকে এই বিলে পাখি আসা শুরু করে। ইতিমধ্যে বিলটিকে পাখিদের অভয়াশ্রম ঘোষণা করা হয়েছে। শীত ও বসন্তে সকাল-সন্ধ্যা বাকি অংশ পড়ুন...
খেজুর গুড় পছন্দ করে না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়! খেজুর গুড় বাংলাদেশের জেলায় জেলায় পাওয়া যায়। গুড় নিয়ে বেশ অভিযোগ। যেমন, গুড়ে মেশানো হচ্ছে চিনি!
এর ফলে খেজুরের গুড়ের রং যেমন সঠিক থাকে, ঠিক তেমনই লাভের অংকও খানিকটা বেশি হয়। তবে চিকিৎসকদের ভাষ্য, চিনি মেশানো গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। তবে সেই সমস্যার সমাধান দিলো একাধিক গুড় ব্যবসায়ী। কীভাবে চিনবেন আসল গুড়? কীভাবে পার্থক্য করবেন আসল এবং ভেজাল গুড়ের মধ্যে? জানুন-
বিশেষজ্ঞদের মতে, আসল এবং ভেজাল গুড়ের প্রথম এবং প্রধান পার্থক্য হবে তার রঙে। এরপর দ্বিতীয় পার্থক্য হবে বাকি অংশ পড়ুন...
অনেকেই খেয়াল করেন না। তবে একটু মনোযোগ দিলেই বুঝতে পারবেন, অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় শীতকালে ঘন ঘন ক্ষুধার প্রবণতা বেড়ে যায়। এর পেছনে একটি রহস্য রয়েছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় এটিকে বলা হয় উইন্টার ব্লুজ।
বিশেষজ্ঞরা বলছে, এটি সাধারণ একটি সমস্যা। আর এর পেছনের রহস্য হলো ঠান্ডা। অর্থাৎ, শীতের তাপমাত্রা ঠান্ডা বলে শরীর নিজেকে উষ্ণ রাখার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে। এছাড়া পর্যাপ্ত শক্তি বাড়ানোর জন্য শরীর উষ্ণ রাখতে হয়।
এর জন্য প্রয়োজন হয় প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি। ফলে ক্যালোরিযুক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছে বাড়ে। আর শরীরে ক্যালোরির পরিম বাকি অংশ পড়ুন...
বলা হয়ে থাকে, মা পাখিরা মানুষের ঘ্রাণ পেলে শঙ্কিত হয়ে পড়ে। মানুষ শিকার করতে পারে তাদের; এই সম্ভাবনা থেকে নিজ সন্তানকে পরিত্যাগ করে তারা, নিরাপদে রাখতে চায় বাকিদের।
প্রচলিত এই বিশ্বাস কিন্তু ঠিক নয়। পাখিরা অনুভব করতে পারে না মানুষের ঘ্রাণ। শুধু তাই নয়, পাখিদের ঘ্রাণশক্তি সাধারণত কুকুরের মতো শক্তিশালীও নয়।
কিছু পাখি আছে যাদের ঘ্রাণশক্তি ভালো। তুর্কি শকুনেরা যেমন, বহু দূর থেকে পেয়ে যায় লাশের গন্ধ। কিন্তু বেশিরভাগ পাখির ঘ্রাণেন্দ্রিয় তেমন শক্তিশালী নয়। তাই ঘ্রাণের ওপর তারা এতটা নির্ভরশীল হয় না।
প্রচলিত এই বিশ্বাসের সঙ্গে বি বাকি অংশ পড়ুন...












