নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
مَنْ سَبَّ نَبِيًّا مِّنَ الْاَنْۢبِيَاءِ فَاقْتُلُوْهُ وَمَنْ سَبَّ وَاحِدًا مِّنْ اَصْحَابِـىْ فَاجْلِدُوْهُ
অর্থ: “যে ব্যক্তি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে যে কোনো একজন হযরত নবী-রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে গাল-মন্দ করবে, উনার মানহানী করবে, আপনারা তাকে শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- দিন। আর যে ব্যক্তি আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের মধ্য থেকে যে কোনো একজন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে গাল-মন্দ করবে, উনার মানহানী করব বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা বলেছেন, করেছেন বা অন্যের কোন কথা বা কাজের প্রতি সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন উনাকে সুন্নাহ শরীফ বা হাদীছ শরীফ বলে। ব্যাপক অর্থে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ও হযরত তাবিয়ীনে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কথা, কাজ ও সম্মতিকেও হাদীছ শরীফ বলে। তবে কারো মতে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ও হযরত তাবিয়ীনে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কথা, কাজ ও সম্মতিকে আছার বলা বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য বহু ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে ‘ঈদ, ঈদে আকবর ও ঈদে আ’যম’ হিসেবে গ্রহণ করার দলীল:
(১) আল্লামা হযরত ইমাম আবুল আব্বাস শিহাবুদ্দীন আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে আবী বকর ইবনে আব্দুল মালিক কুস্ত¡লানী মিশরী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (পবিত্র বিছাল শরীফ ৯২৩ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَرَحِمَ اللهُ اِمْرَاً اِتَّخَذَ لَ বাকি অংশ পড়ুন...
মূল জিনিসটার সাথে ৪টা জিনিস সংযুক্ত হবে। সেটা প্রাথমিকভাবে বলা হচ্ছে-
ثُـمَّ دَنَا فَـتَدَلّـٰـى. فَكَانَ قَابَ قَـوْسَيْـنِ اَوْ اَدْنـٰـى
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকটবর্তী হলেন, ঝুঁকে গেলেন। কি পরিমাণ? ধনুকের দুই মাথা। ঐ ধনুক না। একটা ধুনুকের দুই মাথা টান দিলে যেমন মিলে যায়, এরকম। তাদের অর্থ তাদের কাছে। আর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হচ্ছে-
لِـىْ مَعَ اللهِ وَقْتٌ لَّا يَسْعٰنِـىْ فِيْهِ مَلَكٌ مُّقَرَّبٌ وَلَا نَبِـىٌّ مُّرْسَلٌ
‘মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে আমার এমন একট বাকি অংশ পড়ুন...
৯৪ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হেলান দেয়া শান মুবারক نُوْرُ الْقَرَارِ مُبَارَكٌ নূরুল ক্বর্রা মুবারক (স্থায়ী)
৯৫ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বৃদ্ধকাল মুবারক نُوْرُ النَّوَّرِ مُبَارَكٌ নূরুন নাওওর্য়া মুবারক (বহুত আলোকিত)
৯৬ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুস্থতা মুবারক نُوْرُ الْاِسْتَوٰى مُبَارَكٌ নূরুল ইস্তাওয়া মুবারক
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম ইবনে সাহ্নূন মালিকী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
اَجْمَعَ الْعُلَمَاءُ اَنَّ شَاتِـمَهٗ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَافِرٌ وَّحُكْمُهُ الْقَتْلُ وَمَنْ شَكَّ فِىْ عَذَابِهٖ وَكُفْرِهٖ كَفَرَ
অর্থ: “সমস্ত হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা এই বিষয়ে ইজমা’ অর্থাৎ ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গাল-মন্দকারী, উনার মানহানীকারী কাফির। তার হুকুম হলো- তাকে শরঈ শাস্তি মৃত্যুদ- দিতে হবে। আর যে ব্যক্তি এ ধরনের লোকদের কাফির হওয়ার ব্যাপারে এবং শাস্তিযোগ্য হওয়ার বিষয়ে সন্দেহ কর বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ১৩ মুহররম শরীফের পর)
সুলত্বানুল আরিফীন, মুজাদ্দিদে যামান, আল্লামা হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি লিখেন-
قالت حضرت ام الـمؤمنين الثالثة الصديقة عليها السلام لما مرض ابى اوصى ان يوتى به قبر النبى صلى الله عليه وسلم ويستأذن له ويقال هذا ابو بكر الصديق عليه السلام يدفن عندك يا رسول الله صلى الله عليه وسلم فان اذن لكم فادفنون وان لم يؤذن لكم فاذهبوا بى الى البقيع فاتى به الى الباب فقيل هذا ابو بكر الصديق عليه السلام قد اشتهى ان يدفن عند رسول الله صلى الله عليه وسلم وقد اوصانا فان اذن لنا دخلنا وان لم يؤذن لنا انصرفنا فنودينا ادخلوا وكرامة سمعنا كلاما ولم نر احدا.
وقال حضرت على كرمه الله وجهه عليه السلام فى رواية اخرى رأيت الباب قد فتح فسمعت قائلا يقول ادخلوا الحبيب الى حبيبه فان الحبي বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ইমাম খত্তাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-
لَا اَعْلَمُ اَحَدًا مِّنَ الْمُسْلِمِيْنَ اخْتَلَفَ فِـىْ وُجُوْبِ قَتْلِهٖ اِذَا كَانَ مُسْلِمًا
অর্থ: “আমি এমন কোনো মুসলমান পাইনি, যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গাল-মন্দকারীর ক্বতল অর্থাৎ মৃত্যুদ- আবশ্যক হওয়ার ব্যাপারে মতবিরোধ করেছেন, যদি সে মুসলমান হয়ে থাকে। ” সুবহানাল্লাহ! (ফাতাওয়ায়ে বায্যাযিয়্যাহ)
বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ সম্মানিত ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তোমরা সম্মানিত ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারো তাহলে তোমরা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ সম্মানিত ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তোমরা সম্মানিত ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারো তাহলে তোমরা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
কেউ যদি প্রতিদিন, প্রতি ঘণ্টায়, প্রতি মুহূর্তে, প্রতি পলকে পলকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারণে খুশি মুবারক প্রকাশ করে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারক করেন, উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তা’যীম-তাকরীম মুবারক করেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের তরফ থেকে আমাকে বলা হলো যে, এটা বুঝতে হলে ‘সূরা ইখলাছ শরীফ’ আর ‘সূরা কাওছার শরীফ’ বুঝতে হবে। কিভাবে বুঝতে হবে? সূরা ইখলাছ শরীফ-এ কি বলা হয়েছে?
قُلْ هُوَ اللهُ اَحَدٌ. اَللهُ الصَّمَدُ. لَـمْ يَـلِدْ وَلَـمْ يُـوْلَدْ. وَلَـمْ يَكُنْ لَّهُ كُفُوًا اَحَدٌ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনি একক। মহান আল্লাহ পাক উনি বেনিয়াজ। উনি কারো কাছ থেকে না, উনার থেকে কেউ না। উনার সমকক্ষ কেউ নেই। ”
এই ছমাদিয়াত আগে বুঝতে হবে। এটা হচ্ বাকি অংশ পড়ুন...












