আল ইহসান ডেস্ক:
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি জানায়, শহরের বাজির মোড়ে সরকারি টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবনকে নরসিংদীবাসী টর্চার সেল ও হত্যাপুরী বলেই চেনে-জানে। মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণরা এর সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় এখনো আঁতকে উঠেন।
পুনর্বাসন: স্বাধীনতার পরপরই রাজাকার কমান্ডার মতিউর সিকদার পালিয়ে পাকিস্তানে চলে যায়। পরে ঘাতকদের গুরু জামাতের সাবেক আমির গো’আযম দেশে ফেরার সময় তার সঙ্গে মতিউর সিকদারও দেশে ফেরে। দেশে ফিরে জামাত কর্মীদের সংগঠিত করে দল পুনর্গঠনে সক্রিয় সহায়তা করে। পরে রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে না থাকলেও মতিউর জ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
হত্যা, সম্ভ্রমহরণ ও অগ্নিসংযোগের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ: রাজাকার মতিউরের হাতে নির্মম নির্যাতন ও হত্যাকা-ের শিকারদের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো জানিয়েছে মতিউর রহমান পাকী বাহিনীর সহায়তায় কীভাবে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করতো তাদের স্বজনদের। একাত্তরের ৬ আষাঢ় (ইংরেজি জুন মাস) তিন দিন নির্যাতনের পর নরসিংদীর ঘোড়াদিয়া গ্রামের মানুষদেরকে হত্যা করা হয়।
একাত্তরে রাজাকার মতিউরের কর্মকা- প্রসঙ্গে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছে, রাজাকার মতিউর এলাকার বহু মা-বোনের ইজ্জত নিজে হরণ করেছে, তাদেরকে তুলে দিয়েছে পাকি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
‘একাত্তরের ঘাতক দালালরা কে কোথায়’ গ্রন্থ থেকে জানা যায়, একাত্তরের ২৫ নভেম্বর ঢাকা শহর ছাত্রসংঘের কার্যকরী পরিষদ পুনর্গঠিত হয়। এ কমিটিতে প্রধান জল্লাদ বা খুনি হিসেবে আশরাফুজ্জামানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অন্য সদস্যরা ছিলো: ১. মোস্তাফা শওকত ইমরান, ২. নূর মোহাম্মদ মল্লিক, ৩. একে মোহাম্মদ আলী, ৪. আবু মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, ৫. আ.ক.ম. রুহুল কুদ্দুস ও ৬. সর্দার আবদুল সালাম।
আল-বাদরদের একটি বড় অংশ ১৯৭২ সাল থেকেই সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে মিশে গেছে। শুধু তাই নয়, অনেকে রাজনীতি, সমাজ, অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে।
জামালপুরের ইসলামপুর থান বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত মৌলভীবাজার রাজনগর উপজেলার আকমল আলী তালুকদারসহ চার রাজাকার। জানা গেছে, আকমল আলীসহ অন্যান্য রাজাকাররা ৭০ জন পিটিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে। তারা এলাকার মা ও বোনদেরকে বেইজ্জতি করেছিল। রাজকাররা গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এসব অপরাধের জন্য চেয়ারম্যান বিচারক শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তাদের বিচার চলছে।
মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ২৩ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ৯ আগস্ট ২০১৭ সরকারের আরেক মন্ত্রী গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এস কে সিনহাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সিনহা যা ভাবছে এবং মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তির সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে যা বলছে তা ঠিক নয়। বাংলার মানুষ জানে- সিনহা শান্তি কমিটির সদস্য ছিলো।
আ’লীগের প্রকাশ ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এদিকে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এরা সকলেই প্রকাশ্যে এসকে সিনহা যে একটি রাজাকার ও স্বাধীনতাবিরোধী সেটি প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বক্তব্য রেখেছে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সিনহার রাজাকারগিরি সম্পর্কে দেশের মন্ত্রী-এমপি আমলা সকলেই জানে। তারপরও কেন তাকে বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে না? গত ২২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে আ’লীগের প্রকাশ ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ নিজেও হিন্দু রাজাকার এস কে সিনহাকে উদ্দেশ্য করে বলেছে, সিনহা আদালতে মামলা চলাকালীন নিজের মুখে স্বীকার করেছে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি বাহিনীকে সহায়তার জন্য রাজাকার আলবদরদের সহায়ক শক্তি হিসেবে গ্রামে গ্রামে যে শান্তি কমিটি গঠন করা হয়েছিল সেই শান্তি কমিটির সদস্য ছিলো। এটি সে নিজে আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছে। এ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সাবেক প্রধান বিচারক এস কে সিনহা নিজেই স্বীকারোক্তি দিয়েছে সে রাজাকার যুদ্ধাপরাধীদেরা সংগঠন ‘শান্তি কমিটি’র একজন সদস্য ছিলো। সিনহা ১০ই সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে নিজের এক বক্তব্যে তখন বলেছে, “মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি নিজেও শান্তি কমিটির সদস্য ছিলাম।”
তাছাড়াও তার সম্পর্কে আরো অভিযোগ আছে, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সংখ্যালঘুদের ভেতর বেশ কয়েকটি স্বাধীনতার বিপক্ষে সক্রিয় ছিলো। এদের মধ্যে উপজাতি চাকমা নেতা ত্রিদিব রায় তার অন্যতম। সিনহার বাড়ি ভারত সীমান্তবর্তী সে চাইলে সহজে ভারতে যেতে পারতো। তা না গিয়ে সে রাজা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের পারিবারিক আত্মজীবনীমূলক বই থেকে আরো জানা যায়- পিরোজপুরের ওই বন থেকে পরবর্তিতে তারা যায় গুয়ারেখা নামক এলাকার এক ক্বারি সাহেবের বাড়িতে। সেখান থেকে জাফর ইকবালের নানা তাদের নিয়ে যায় ঢাকা, ঢাকা থেকে যায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ এ নানার বাড়ি।
মোহনগঞ্জে এসে আয়েশা ফয়েজ জানতে পারে তার বাবা অর্থাৎ জাফর ইকবালের নানা রাজাকার। আয়েশা ফয়েয এ সম্পর্কে উক্ত বইয়ের ৭৪ পৃষ্ঠার মোহনগঞ্জে অধ্যায়ে লিখে “বাবা (জাফর ইকবালের নানা) যখন আমাদের আনতে গিয়েছে তখন মিলিটারিরা তাকে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান তৈরি করেছিল। বাবা ছিলো না বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালের মা আয়েশা ফয়েয লিখিত ‘জীবন যে রকম’ বইয়ে ২৫ মার্চ পরবর্তি মে মাসে তারাকোথায় ছিলো সে সম্পর্কে উক্ত বইয়ের ৫৯-৬০ পৃঃ মে অধ্যায় থেকে যা জানা যায়, তার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো- পিরোজপুরে তাদের পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাবলা নামক এক বনে মুবারক খান নামে একজন গ্রাম্য মাতবরের বাসায় তারা আশ্রয়ে ছিলো। সে সময় জাফর ইকবালের বাবা পাকিস্তানী সরকারের অনুগত একজন পুলিশ অফিসার ছিলো। থানায় জরুরী ডাক পড়লে জাফরের পিতাকে তার মা যেতে দিতে না চাইলে সে বলে, যদি না যাই আমার নামে হুলিয়া দিয়ে ধরার জন্য চলে আসবে। ছেলেমেয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
গত ১০ মে, ২০১৮ খৃ. তারিখে এই জাফর ইকবাল নিজেই একটি আর্টিকেলে মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজের পলায়নপর ভূমিকা নিজের অজান্তেই লিখে ফেলে। যদিও পরবর্তিতে সে লেখাটি নিজের টাইমলাইন থেকে মুছে দিয়েছে। লেখাটির শুরুতে জাফর নিজের বিষয়ে লিখেছে, “আমি শেষবার এই কথাটি শুনেছিলাম ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর কিংবা অক্টোবর মাসে। তাড়া খাওয়া পশুর মতো দেশের নানা জায়গা ঘুরে শেষ পর্যন্ত ঢাকায় এসে আশ্রয় নিয়েছি।”
তার এই স্বীকারোক্তি থেকে প্রশ্ন আসে, ঐ সময় তো জাফর টগবগে যুবক (সার্টিফিকেট বয়স ১৯), তাহলে সে মুক্তিযুদ্ধ করলো না কেন? কেন সে জীবন বাঁচানোর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
জাফর ইকবালকে অনেকে জানে সাহিত্যিক হিসেবে, অনেকে চিনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাজীবি হিসেবে। কিন্তু তার এই চেতনাবাজির আড়ালের রূপ তথা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়কালে তার অবস্থান, তার ভূমিকা কি ছিলো সেটা অনেকেরই অজানা ছিলো। কিন্তু সম্প্রতি তার অতি উৎসাহী তথা উতলে উঠা চেতনা দেখে সকলেরই সন্দেহ জাগে। অতিভক্তি চোরের লক্ষণ -এটা একটি প্রমাণিত সত্যও বটে। সামান্য একটু নাড়াচাড়া দিতেই বেরিয়ে আসে এই জাফর ইকবালের প্রকৃত রূপ।
জাফর ইকবালদের পারিবারিক আতœজীবনী মুলক বইসমূহে উল্লেখ করা আছে, ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলা বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকির পর এবার শাহিরয়ারের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থানের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে তুলে ধরেছেন। বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধদের সেবক ডাক্তার জাফর উল্লাহ। যিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে আহত মুক্তিযুদ্ধা ও শরণার্থীদের সেবা দেয়ার জন্য নিজেই অস্থায়ী হাসপাতাল করেন। তিনিও শাহরিয়ার কবিরের রাজাকারগিরির প্রমাণ তুলে ধরেছেন। অনলাইন খুঁজলে শাহরিয়ার কবিরের স¦াধীনতা বিরোধী অভিযোগের প্রমাণ ভুরি ভুরি পাওয়া যায়।
শাহিরয়ার কবিরের স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থান তথা রাজাকারগিরির অভিযোগ তুলেছেন-
১) ঘাতক দালাল নির বাকি অংশ পড়ুন...












