ত্বক ভালো রাখতে অনেকেই নানা জিনিস ব্যবহার করেন। বাড়ীর রান্না ঘরেই রয়েছে ত্বক মসৃণ ও চকচকে রাখার উপাদান। ঘিতে বিভিন্ন ধরনের ফ্যাটি এসিড রয়েছে যা নিস্তেজ ত্বকের কোমলতা ফেরায় এবং ত্বককে নরম করে। প্রথমে এক চা চামচ হলুদের সঙ্গে ২ চা চামচ ঘি মিশিয়ে নিন। তার পর সেটি মুখে ম্যাসাজ করুন। ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখার পর ভালো করে ধুয়ে নিন। হলুদের ঔষধী গুণ মুখের কালো দাগ, পিগমেন্টেশনের জন্যে আদর্শ সমাধান। এছাড়া ঘি এর ফেসপ্যাক তৈরি করে ত্বকেও লাগাতে পারেন। একটি বাটিতে ২ চা চামচ ঘি এবং ২ চা চামচ বেসন মেশান। তাতে এক চিমটে হলুদ দিন। শুকনো মুখে ফে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রকাশ থাকে যে, আমীরুল মু’মিনীন খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহিলাদেরকে জামায়াতে নামায পড়তে মসজিদে যেতে নিষেধ করেন এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি তা পূর্ণ সমর্থন ও সত্যায়িত করেন। এর দ্বারা এটা প্রতিভাত যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিষেধকৃত বিষয়কে এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সমর্থন ও সত্যায়নকৃত বিষয়কে যারা মানবে না তারা ঈমা বাকি অংশ পড়ুন...
পর্দার আহকাম পালনের আবশ্যকতা:
আর কেউ যদি পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ভুল ব্যাখ্যা গ্রহণ করে মনে করে যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে মহিলাদের জন্যে পর্দার বাধ্যবাধকতা নেই তাহলে সে যেন স্মরণ রাখে, এ দুনিয়ার ভোগ-বিলাস স্বল্প সময়ের জন্যে। এখান থেকে সকলকেই পরকালে পাড়ি দিতে হবে। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রকাশ্য অপ্রকাশ্য সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে সম্যক অবহিত। যেমন, মহাসম্মানিত মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে-
يَعْلَمُ خَائِنَةَ الْأَعْيُنِ وَمَا تُخْفِي الصُّدُوْرُ
অর্থাৎ চক্ষুর অপব্যবহার ও অন্তরে যা কিছু গোপন আছে, সে সম্বন্ধে বাকি অংশ পড়ুন...
শি‘বে আবু তালিবে অবরূদ্ধ জীবন:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা হাবশায় হিজরত শুরু করার পর থেকে নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি কাফিরদের অসৎ আচরণের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। নবুওওয়াত মুবারক প্রকাশের ৭ম বছর মুহররম মাস হতে উনাকে شعب أبى طالب (শি‘বে আবী ত্বালিব) নামক উপত্যকায় অবস্থান মুবারক গ্রহণ করেন। সীরতে ইবনে হিশামে উল্লেখ আছে: কুরাঈশগণ যখন দেখল যে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ হাবশায় পূর্ণ নিরাপত্তা লাভ করেছেন এবং সম্রাট নাজ্জাশী রহমতুল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাযযালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার আল মুরশিদুল আমীন কিতাবে উল্লেখ করেন, “একবার মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হুজরা শরীফে অবস্থান মুবারক করছিলেন। এমতাবস্থায় এক ব্যক্তি এসে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাৎ মুবারক করার অনুমতি চাইলেন। এ সংবাদ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ বাকি অংশ পড়ুন...
শাপলা ফুলের ডাঁটা সবজি হিসেবে খাওয়ার প্রচলন কম দিনের নয়।
উপকরণ: শাপলা ২ আঁটি। নারিকেল বাটা ২ টেবিল-চামচ। সর্ষে বাটা ২ চা-চামচ। আদা ও রসুন বাটা আধা চা-চামচ করে। কাঁচা মরিচ ও লবণ স্বাদ মতো। ছোট চিংড়ি আধা কাপ (ঐচ্ছিক)। হলুদ ও মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ করে। শুকনা মরিচ ২টি। কালোজিরা আধা চা-চামচ। সর্ষের তেল ২ টেবিল-চামচ।
পদ্ধতি: শাপলা ডাঁটার আঁশ ফেলে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে ধুয়ে নিন। কালোজিরা ও শুকনা মরিচ বাদে শাপলার ডাঁটার সাথে অর্ধেক তেলসহ সব উপকরণ দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। এরপর প্যানে বাকি অর্ধেক তেল গরম করে কালোজিরা ও শুকনা মরিচ ফোড়ন দিয়ে ম বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ০৪ঠা ছফর শরীফের পর)
জন্মের সময় গড়ে নবজাতকের ওজন প্রায় ৭.৫ পাউন্ড (৩.৪ কেজি) হয় যদিও ৫.৮- ১০ পাউন্ডকে (২.৬ ৪.৫ কেজি) শিশুর ওজনের স্বাভাবিক পরিসীমা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সব বাবা মায়েরাই চায় তাদের সন্তান সাধারণের মাঝে অসাধারণ হয়ে তাদের গর্বিত করুক। কিন্তু শুধুমাত্র একটা বিষয়ে তারা চায় তাদের সন্তান অন্যদের মতো সাধারণ বা স্বাভাবিক মাত্রায় থাকুক। সেটা হচ্ছে “ওজন”। বাচ্চার ওজন কম হলে সে অসুস্থ নাকি আকারে ছোট সেটা নিয়ে বাবা মায়ের দুশ্চিন্তা বেড়ে যায় আবার ওজন বেশি হলে তার ওবেসিটি নিয়ে তারা চিন্তিত হয়ে পড়েন।
তবে, আমাদের আজকের আর্টিকে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ উনার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী হায়াত মুবারক ছিলেন ২৫ বছর এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনার দুনিয়াবী বয়স মুবারক হয়েছিলেন ৪০ বছর। এই মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ অনুষ্ঠিত হয় ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াম শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)। সুবহানাল্লাহ! (সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম-১ম খন্ড)
নবুওওয়াত প্রকাশের সূচনায়:
নবুওওয়াত প্ বাকি অংশ পড়ুন...
.“অবশ্যই এই ঘটনাসমূহের মধ্যে রয়েছে জ্ঞানীদের জন্য নছীহত।” (সূরা ইউসুফ শরীফ: ১১১)
“পূর্ববর্তীদের ঘটনাসমূহ পরবর্তীদের জন্য নছীহত স্বরূপ”
ঘটনা-৪২: একটি রুটি ও তিনটি স্বর্ণের ইট
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত ঈসা রুহুল্লাহ আলাইহিস সালাম, উনার প্রতি নাযিলকৃত কিতাব ইনজিল শরীফ অনুসারে তিনি মানুষকে দ্বীনের দাওয়াত দিতেন। এই উদ্দেশ্যে সারা এলাকা তিনি সফর করে বেড়াতেন। একদিন সফর করতে করতে তিনি এক স্থানে গিয়ে পৌঁছালেন। সেখানে একজন ইহুদী লোক ছিল। সে হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনাকে বললো, ‘হে মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম! আম বাকি অংশ পড়ুন...
তাছাড়া আরো একটি ঘটনার কথা ঐতিহাসিক মাদায়েনী হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সূত্রে বর্ণনা করেন: একবার পবিত্র মক্কা শরীফ উনার মহিলাগণ কোন এক ঈদ অনুষ্ঠানে একত্র হন। এ সময় একজন অপরিচিত লোক এসে উচ্চস্বরে ঘোষণা করেন: আপনাদের শহরে অচিরেই “আহমদ” নামে একজন নবী আবির্ভূত হবেন। আপনাদের মধ্যে কেউ যদি উনার আহলিয়া হতে সক্ষম হন, তবে হয়ে যাবেন। এ ঘোষণা শুনে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল উলা কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি ব্যতীত সকল মহিলাই সেই লোকটিকে পাথর নিক্ষেপ করে। কিন্তুসাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল উলা কুব বাকি অংশ পড়ুন...












