মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَقُلْ رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِىْ صَغِيْرًا.
অর্থ: “উনাদের জন্য দুয়া করো যে, আয় মহান আল্লাহ পাক উনাদের প্রতি আপনি দয়া করুন, রহমত বর্ষণ করুন যেভাবে পিতা-মাতা উনারা আমাদেরকে ছোট বেলাতে লালিত-পালিত করেছেন, দয়া করেছেন, ইহসান করেছেন। আপনি উনাদের প্রতিও ইহসান করুন, দয়া করুন। ”
এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যে প্রত্যেক সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি খাছ করে কয়েকটা নির্দেশ দিয়েছেন-
১. পিতা-মাতা উনাদের কোন কাজের মধ্যে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে উফ শব্দ বলা যাবে না।
২. উনাদেরকে ধমক দি বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবু উছমান আন নাহদি রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন; নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি কাউকে ফুল উপহার দেয়া হয়, সে যেন তা ফিরিয়ে না দেয়। কেননা তা জান্নাত থেকে আনা হয়েছে। (তিরমিযী শরীফ)
পত্র ও মূল-এ আর্টাবট্রিন নামক অ্যালকালয়েড রয়েছে। পুষ্প এসেন্সিয়াল অয়েল বহন করে। পত্র ক্যামফেরল, কোয়ারসিটিন, সাইরিসিটিন ইত্যাদি গ্লাইকোসাইডিক উপাদানও বহন করে। ফলের ইথানল নির্যাস কার্ডিয়াক উদ্দীপনা সৃষ্টির মাধ্যমে কার্ডিয়াক অবদমন ক্রিয়া প্রদর্শন করে। ফল হাইপোটেনসিভ এবং স্পসমো বাকি অংশ পড়ুন...
দই বেশিরভাগ সময় সরাসরিই খাওয়া হয়। তবে দই ব্যবহার করে কিন্তু বেশ কিছু খাবার বানিয়ে ফেলতে পারেন। পনির তৈরি থেকে শুরু করে প্যানকেক, পাস্তা সস এবং আইসক্রিম তৈরিতে সহজেই ব্যবহার করতে পারেন দই।
১। ডো তৈরি করতে:
পরোটা আরও সুস্বাদু এবং নরম করতে ১ চা চামচ দই মিশিয়ে নিন ময়দার সঙ্গে। তবে ময়দা মাখার পর বেশিক্ষণ বাইরে রাখবেন না। চেষ্টা করুন সঙ্গে সঙ্গে রুটি বা পরোটা বানিয়ে ফেলতে।
২। আইসক্রিম তৈরি করতে:
দই দিয়ে ঘরেই তৈরি করতে পারেন চমৎকার আইসক্রিম। এর জন্য দইয়ের সঙ্গে চিনি, ক্রিম, মধু বা ম্যাপেল সিরাপ মিশিয়ে নিন ভালো করে। চাইলে মেশাতে পারেন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করা হয়েছে, “মু’মিনের নিয়ত তার আমল থেকে উত্তম। (বুখারী শরীফ)
কোন মু’মিন ব্যক্তি কোন নেক নিয়ত করলো, করার জন্য কোশেশও করলো কিন্তু নিয়ত অনুযায়ী আমলটা পুরা করতে পারলো না। মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ মু’মিন ব্যক্তিকে উনার নিয়ত অনুযায়ী নেকী দান করবেন, উত্তম বদলা দান করবেন। সুবহানাল্লাহ! যেমন, এক ব্যক্তি তিনি নিয়ত করলেন, উনার ছেলেটাকে সম্মানিত কুরআন শরীফ উনার হাফিয বানাবেন। কয়েক বছর হওয়ার পর ছেলেটাকে মাদরাসায় ভর্তি করালেন হাফিয হওয়ার জন্য। ছেলেটা কয়েক পারা হেফ্জ করলো। পরবর্তীতে ছেলেটা ইন্তেকাল ক বাকি অংশ পড়ুন...
একজন বান্দার জন্য দু’টি হক্ব আদায় করা ফরয-ওয়াজিব উনাদের অন্তর্ভুক্ত। একটি হচ্ছে হক্কুল্লাহ অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হক্ব। অপরটি হক্কুল ইবাদ অর্থাৎ বান্দার হক্ব। আর বান্দার হক্বের মধ্যে সর্বাধিক হক্বদার হলেন পিতা-মাতা। কেননা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পর পিতা-মাতা উনারাই সন্তানের প্রতি সর্বাধিক সহানুভূতিশীল। মুহব্বত আসে উপর দিক থেকে। অর্থাৎ একজন পিতা-মাতা স বাকি অংশ পড়ুন...
পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাযযালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার আল মুরশিদুল আমীন কিতাবে উল্লেখ করেন, “একবার মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হুজরা শরীফ-এ অবস্থান মুবারক করছিলেন। এমতাবস্থায় এক ব্যক্তি এসে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাক্ষাৎ মুবারক করার অনুমতি চাইলেন। এ সংবাদ হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দী বাকি অংশ পড়ুন...












