পর্দা শব্দটি ফার্সী ভাষার শব্দ, আরবী হচ্ছে হিজাব। আভিধানিক অর্থ হল, আবরণ বা কোন কিছু ঢেকে রাখা। কোন কিছুকে দূষণমুক্ত ও বিপদমুক্ত রাখা। সম্মানিত শরীয়ত উনার পরিভাষায় মহান আল্লাহ পাক উনার প্রদত্ত হুকুম ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক অনুযায়ী নারী-পুরুষের দেখা শুনা, ওঠা-বসা ও চলাফেরার নামই হল পর্দা। পরপুরুষকে পরনারী থেকে এবং পরনারীকে পরপুরুষ থেকে দূরে সরে থাকার নাম পর্দা। নারী ও পুরুষের ‘সতর’ ঢেকে রাখার নাম পর্দা। গায়রে মাহরাম থেকে নিজেকে হেফাজত করার নাম পর্ বাকি অংশ পড়ুন...
মূল কথা হলো, মহিলাদের মসজিদে যাওয়া হারাম হওয়ার উপর উম্মতের ইজমা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং যুগ যুগ ধরে সারা বিশ্বে তা অনুসৃত হয়ে আসছে। সম্মানিত ইজমা ও সম্মানিত ক্বিয়াস যেহেতু পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফেরই অন্তর্ভুক্ত ও সমর্থিত, সেহেতু উক্ত ইজমাকে অস্বীকার করা বা মু’মিনদের প্রচলিত পথের বিরোধিতা করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফের দৃষ্টিতে প্রকাশ্য গোমরাহী। নিম্নে আম ফতওয়া মুতাবিক মহিলাদের জামায়াতের জন্য মসজিদ ও ঈদগাহে যাওয়া হারাম বা নিষিদ্ধ হওয়ার দলীলসমূহ পেশ করা হলো- আম ফতওয়া মুতাবিক মহিলাদের জামায়াতের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
আত্ব ত্বাহিরহ্, আত্ব ত্বইয়্যিবাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি ‘আলাল ‘আলামীন উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক - সাইয়্যিদাতুনা হযরত খাদীজাহ আলাইহাস সালাম। সম্মানিত কুনিয়াত মুবারক- উম্মুল হিন্দ আলাইহাস সালাম। তিনি আইয়্যামে জাহিলিয়াতের যুগে সকলের মাঝে আত ত্বাহিরাহ, আত ত্বইয়্যিবাহ অর্থাৎ পূত-পবিত্রা, পবিত্রতাদানকারিণী সম্মানিত লক্বব মুবারক-এ সারা আরবে, সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
পরবর্তীতে উনার সম্মানিত লক্বব মুবারক- আল কুবরা, উম্ বাকি অংশ পড়ুন...
১.
বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো মূলত সেক্যুলারিজম মতবাদে বিশ্বাসী। সেক্যুলারিজমের একটা সেøাগান হচ্ছে, “ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার”। এই তত্ত্বের মধ্যে অনেক কিছু লুকিয়ে আছে। এর মাধ্যমে সেক্যুলাররা বুঝাতে চায়, ধর্ম হচ্ছে ব্যক্তিগত জিনিস। সেটা যার যার ঘরের গোপন প্রকষ্ঠে থাকবে। সেটা ঘরের বাইরে বা সমাজে চর্চা করা যাবে না। সমাজে বা রাষ্ট্রে চর্চা হবে শুধু সেক্যুলারিজম। এ কারণে কেউ যদি ধর্মীয় কোন বিষয় বিশেষ করে ইসলামের দ্বীনী বিষয় প্রকাশ্যে জনসম্মুখে নিয়ে আসে, তখন সেটা মিডিয়া খারাপভাবে উপস্থাপন করে।
২.
প্রতিনিয়ত মিডিয়াতে অসংখ্য পণ্যে বাকি অংশ পড়ুন...
গোশত পুড়িয়ে খাওয়া সুন্নাত। তাই আজ আমি আপনাদেরকে শেখাবো চুলায় কিভাবে শিক কাবাব তৈরি করবেন।
উপকরন: গরুর গোশত ৩০০ গ্রাম, পেঁপে বাটা ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১/২ চা চামচ, কাঁচা মরিচ বাটা ১/২ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১/২ চা চামচ বা স্বাদমত, টক দই ৩ টেবিল চামচ, সয়া সস ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বেরেস্তা বাটা ২ চা চামচ/ অনিওন পাউডার ১ টেবিল চামচ, চিনি ১/২ চা চামচ, জিরা গুঁড়া ১/২ চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়া ১/২ চা চামচ, জয়ফল ও জয়িত্রী মিলিয়ে ১/৪ চা চামচ, গোলমরিচ ১২ টি, দারচিনি ২ টুকরা, এলাচ ২ টি, তেজপাতা ১ টি, লবঙ্গ ২ টি, লবন পরিমানমত, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ
নির বাকি অংশ পড়ুন...
গোশত এবং ভাত উভয়টাই খাওয়া সুন্নত। আর এই উভয়টাই মিলিয়েই তৈরি হয় বিরিয়ানি। কুরবানী ঈদের পর সবার ঘরেই কম-বেশী গোশত থাকে। পরিবারের প্রিয়জনদের জন্য ঘরেই তৈরি করতে পারেন মজাদার কাচ্চি বিরিয়ানি।
কাচ্চি বিরিয়ানি যেভাবে তৈরি করবেন-
গোশত মেরিনেট করার জন্য যা লাগবে:
খাসির আস্ত রানের অংশ, লবণ ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা দেড় টেবিল চামচ, সাদা গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা চামচ, এলাচ গুঁড়া ১ চা চামচ, দারুচিনি গুঁড়া ১ চা চামচ, জয়ফল
গুঁড়া হাফ চা চামচ, জয়ত্রী গুঁড়া হাফ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, দুধ হাফ কাপ, জাফরান ১ চিম বাকি অংশ পড়ুন...
আত্ব ত্বাহিরহ্, আত্ব ত্বইয়্যিবাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি ‘আলাল ‘আলামীন উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক - সাইয়্যিদাতুনা হযরত খাদীজাহ আলাইহাস সালাম। সম্মানিত কুনিয়াত মুবারক- উম্মুল হিন্দ আলাইহাস সালাম। তিনি আইয়্যামে জাহিলিয়াতের যুগে সকলের মাঝে আত ত্বাহিরাহ, আত ত্বইয়্যিবাহ অর্থাৎ পূত-পবিত্রা, পবিত্রতাদানকারিণী সম্মানিত লক্বব মুবারক-এ সারা আরবে, সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
পরবর্তীতে উনার সম্মানিত লক্বব মুবারক- আল কুবরা, উম্ বাকি অংশ পড়ুন...
সামুদ্রিক মাছ খাওয়া সুন্নাত। সে হিসেবে চিংড়ি মাছ খাওয়া সুন্নাত। চিংড়ি সব খাবারের সঙ্গেই মানিয়ে যায়। এই মাছ সবাই খেতে পছন্দ করেন। সবজি, স্যুপ, নুডলস, তরকারিসহ নানা মুখোরোচক খাবার তৈরি করা যায় চিংড়ি দিয়ে। তবে কখনও কি দারুণ স্বাদের চিংড়ির কোরমা খেয়েছেন! এর স্বাদ একবার খেলে আপনার মুখে লেগে থাকবে সব সময়ই। চলুন জেনে নেওয়া যাক খুব সহজেই কীভাবে তৈরি করবেন চিংড়ির কোরমা-
উপকরণ: তেল ১/৪ কাপ , চিংড়ি এক কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ বাটা এক চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা এক চা চামচ, কাজুবাদাম বাটা এক টেবিল চামচ, জিরা বাটা এক চ বাকি অংশ পড়ুন...
মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার খাওয়া সুন্নাত। মিষ্টি খেতে কে না পছন্দ করেন। মিষ্টির দোকান থেকে কিনে সবাই কমবেশি বাহারি মিষ্টি খান। অনেকে ঘরেও বিভিন্ন মিষ্টি তৈরি করেন। তবে কখনো কি আলু দিয়ে তৈরি মিষ্টি খেয়েছেন? নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! আলু দিয়ে আবার মিষ্টি তৈরি করা যায় না কি? অবশ্যই তৈরি করতে পারবেন। এমনকি এই মিষ্টি খেলে মুখে সব সময় এর স্বাদ লেগে থাকবে। মাত্র দুটি আলু দিয়েই তৈরি করতে পারবেন বেশ কয়েকটি কালোজাম। ঘরেই খুব সহজে এই মিষ্টি তৈরি করে সবাইকে চমকে দিতে পারেন। জেনে নিন রেসিপি-
উপকরণ: আলু সেদ্ধ ২টি , ময়দা আধা কাপ , গুঁড়া দুধ আধা কাপ , চিনি বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ০৬ মুহররমুল হারাম শরীফের পর)
বেবি ব্লুজ:
সন্তান জন্মগ্রহণ করার কয়েকদিনের মধ্যে আপনার (মায়েদের) কিছুটা মনমরা ও খিটখিটে অনুভব হতে পারে। এমনকি খুব সাধারণ কারণে কান্নাও চলে আসতে পারে। এই ধরনের লক্ষণকে সাধারণত বেবি ব্লুজ (ইধনু ইষঁবং) বলা হয়ে থাকে। নবজাতক ফুটফুটে সন্তান কোলে নেয়ার পর কয়েক দিনের মধ্যেই এই ধরনের অনুভূতির কারণে আপনার নিজের কাছেই অনেক খারাপ লাগতে পারে।
তবে এসব যদি ২ থেকে ৩ সপ্তাহের বেশী স্থায়ী হয় এবং আপনি সারাদিনই অবসাদগ্রস্থ থাকেন, কোন কাজেই আপনার উৎসাহ না থাকে, খাবারে অরুচি, আতঙ্কিত, অপরাধ বোধ, ঘুমের সমস্যা এমনকি ব বাকি অংশ পড়ুন...
আত্ব ত্বাহিরহ্, আত্ব ত্বইয়্যিবাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি ‘আলাল ‘আলামীন উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক - সাইয়্যিদাতুনা হযরত খাদীজাহ আলাইহাস সালাম। সম্মানিত কুনিয়াত মুবারক- উম্মুল হিন্দ আলাইহাস সালাম। তিনি আইয়্যামে জাহিলিয়াতের যুগে সকলের মাঝে আত ত্বাহিরাহ, আত ত্বইয়্যিবাহ অর্থাৎ পূত-পবিত্রা, পবিত্রতাদানকারিণী সম্মানিত লক্বব মুবারক-এ সারা আরবে, সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
পরবর্তীতে উনার সম্মানিত লক্বব মুবারক- আল কুবরা, উম বাকি অংশ পড়ুন...
কিছুদিন আগের কথা, আমার মা গেছেন আমার একটা চেক ভাঙাতে। এতো টাকার চেক! মালিকের ছুরত ফরমের ছবির সঙ্গে না মিললে ভাঙাতে পারবেন না। এটাই নিয়ম। এক মহিলা কর্মকর্তা ডাকা হলো যে ফর্ম হাতে চেহারা মিলাতে এসেছে। তিনি মেলালেন। বললেন, ‘কই ঠিকই তো আছে, ফরমের সঙ্গে চেহারা তো মিলেছে’। অথচ আমি সেখানে ছিলামই না। আমার আম্মার হাতে চেক। আম্মা বলছিলেন, ‘চেক সাইন করা আছে অথচ আমি কেন চেক ভাঙাতে পারব না’? মহিলাটি বলল, ‘হ্যাঁ, পারবেন’। অথচ ফর্ম আমার, চেহারাও আমার। সেটা মিলেছে কিনা আমার মায়ের সাথে! বাস্তবে মায়ের সঙ্গে চেহারার কোনো মিল আমার নেই। মানুষ জানতে চা বাকি অংশ পড়ুন...












