প্রকাশ থাকে যে, আমীরুল মু’মিনীন খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি মহিলাদেরকে জামায়াতে নামায পড়তে মসজিদে যেতে নিষেধ করেন এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি তা পূর্ণ সমর্থন ও সত্যায়িত করেন। এর দ্বারা এটা প্রতিভাত যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নিষেধকৃত বিষয়কে এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সমর্থন ও সত্যায়নকৃত বিষয়কে যারা মানবে না তারা ঈমান ও ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে বাকি অংশ পড়ুন...
যে সকল আয়াত শরীফসমূহ দ্বারা ‘হিজাব বা পর্দা’ ফরয প্রমাণিত হয়েছে তা দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয়েছে যে, শুধু বোরকা বা পর্দা করে রাস্তায় বের হওয়ার নাম হিজাব বা পর্দা নয়। বরং তার সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট ও আয়াত শরীফসমূহে উল্লিখিত সকল হুকুম-আহকামসমূহ মেনে চলার নামই হচ্ছে “শরয়ী হিজাব বা পর্দা”।
যেমন, কারো ঘরে প্রবেশ করার পূর্বে অনুমতি নেয়া, মাহরাম ব্যতীত অন্য কারো সাথে দেখা-সাক্ষাত না করা, মাহরামদের সামনেও শালীনতা বজায় রাখা, গায়রে মাহরামদের সামনে চেহারা, হাত, পাসহ সমস্ত শরীর ঢেকে রাখা, চলাচলের সময় পুরুষ-মহিলা উভয়ের দৃষ্টিকেই অবনত রাখা, নিজে বাকি অংশ পড়ুন...
রাষ্ট্রের দৃষ্টিতে অবৈধ টাকা, আর শরীয়তের দৃষ্টিতে অবৈধ টাকা উভয়টি এক নয়।
কেউ যদি ট্যাক্স না দেয়, টাকা অপ্রদর্শিত রাখে, তাকে অবৈধ টাকা বা ব্ল্যাক মানি বলে।
অপরদিকে কেউ যদি যাকাত না দেয় কিংবা সুদ বা হারাম টাকা নেয়, তখন সেই টাকাকে শরীয়তের দৃষ্টিতে অবৈধ টাকা বলে।
অনেক মুসলমান দুর্নীতি বা কালো টাকার বিরুদ্ধে সোচ্চার।
কিন্তু সেই কালো টাকা কি রাষ্ট্রের দৃষ্টিতে দুর্নীতি নাকি শরীয়তের দৃষ্টিতে দুর্নীতি সেটা আগে জেনে নেয়া উচিত।
একজন লোক জমাকৃত অর্থের ২.৫% যাকাত দিলো, কিন্তু ৪০% ট্যাক্স দিলো না, সে কিন্তু শরীয়তের দৃষ্টিতে দুর্নীতি করে বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ২১ রমাদ্বান শরীফের পর)
পাশ্চাত্যে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়ে নারীরা যখন সস্তা পণ্যে পরিণত হয়েছে, তখন তাদের মধ্যে পুরুষবিদ্বেষ বেড়েছে, সর্বত্র সমানাধিকারের জন্য সোচ্চার হচ্ছে তারা। সহজ যোগাযোগের পথ ধরে সেই ঢেউ প্রাচ্য সমাজেও উত্তাল আলোড়ন সৃষ্টি করছে। নারী যে কিছুই না- এ ধারণা খ্রিস্টীয় চার্চের এবং চার্চের ধারণা এমন যে, “শয়তান সম্ভবত নারীর রূপ ধরে আসে।” হিন্দু সমাজে নারীর জীবনমূল্য অতি তুচ্ছ। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে নারীর অবস্থান অতীব উচ্চে এবং মহিমান্বিতরূপেই মুসলিম নারীরা ধর্মের কাছে সম্মানিত। যে সমাজে পবিত্র ক বাকি অংশ পড়ুন...
সাইনোসাইটিস কী?
সাইনোসাইটিস অতি পরিচিত একটা সমস্যা। মুখম-ল তথা মাথার খুলির চারিদিকে চার জোড়া বায়ুভর্তি কুঠুরি থাকে। এসব কুঠুরিগুলোকেই বলা হয় সাইনাস। এগুলোতে প্রদাহ হলে তখন তাকে বলা হয় সাইনোসাইটিস।
সাইনোসাইটিস কেন হয়?
যেকোনো বয়সের মানুষের সাইনোসাইটিস হতে পারে। সাইনাস একবার হলে সহজে সারেনা। সাইনাস থেকে অনেক রোগের সৃষ্টি হয়ে থাকে যেমন- ঠা-া লাগা, মাথা ব্যথা ইত্যাদি। সাইনোসাইটিস সাধারণত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা অন্য ধরনের জীবাণুর দ্বারা হয়ে থাকে। তবে অন্যান্য সমস্যা যেমন নাকে আঘাত পাওয়া, অ্যালার্জি, ঠান্ডা লাগা, ধুলোবালি, না বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো বলেন, “যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন (নিয়ম-নীতি, অন্য ধর্ম) তালাশ করে, তা কখনোই তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।”
এপ্রিল ফুল: প্রতি বছর এপ্রিল মাসের এক তারিখে পালিত হয় এপ্রিল ফুল। ১লা এপ্রিল হলো লাখ লাখ মুসলমানগণের নির্মমভাবে শাহাদাতের এক হৃদয়বিদারক ইতিহাস।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, কথিত খলীফা ওয়ালিদ তৎক বাকি অংশ পড়ুন...
সৃষ্টি অঙ্গনের ভিত্তিমূল হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ। উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার প্রিয়তম হাবীব সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মাহবূব এবং নায়িব।
হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্যে আ’লা দরজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব হলেন যামানার সম্মানিত মুজাদ্দিদগণ। নিঃসন্দেহে উনারাই স্ব স্ব যামানায় দ্বীনের ধারক-বাহক।
সকলেরই জানা রয়েছে- সম্মানিত মুজাদ্দিদগণ উনাদের ধারাবাহিকতায় শীর্ষ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত রাজা বাকি অংশ পড়ুন...
জাতীয় পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২-এর একটি অংশে বর্ণিত, নিম্নলিখিত দিবস এবং উপলক্ষসমূহে বাংলাদেশের সমস্ত সরকারি, বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনসমূহের প্রাঙ্গণে এবং কনস্যুলার কেন্দ্রসমূহে নিম্নবর্ণিতভাবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করতে হবে:
ক) মহানবীর বিলাদত শরীফ দিবস (ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
খ) ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস।
গ) ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস।
ঘ) সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপিত অন্য যে কোন দিবস।
আবার অপর অংশে বর্ণিত আছে, নিম্নলিখিত দিবসমূহে পতাকা অর্ধনমিত থাকবে-
ক) ২১ ফেব্রুয়ারি বাকি অংশ পড়ুন...
আজকে সালাফীদের এমন একটা ভয়াবহ মিথ্যাচারিতা দেখাবো, যেটা দেখে স্বয়ং ইবলিসও লজ্জা পাবে। চুরি মিথ্যাচারিতার প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে করতে তারা এতই নিচে নেমেছে, যেটা বলার ভাষা নেই। পবিত্র তারাবীহ নামাযকে তারা কোনোভাবেই ২০ রাকাত মানতে পারছে না। কিন্তু তারা না চাইলে কি হবে ২০ রাকাত তো ছহীহ সনদে প্রমাণিত। ফিতনাগ্রস্ত সালাফীদের মস্তিষ্কে একটা বিষয় ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে- কোনো কিছু তাদের মতের খিলাফ হলেই সেটা জাল এবং সেই সনদের সবাই মিথ্যাবাদী হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!
(তাওহীদ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বুখারী শরীফ উনার ২য় খন্ড ৩৪০ পৃষ্ঠা বাকি অংশ পড়ুন...
শরীরের সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশের নাম চোখ। বর্তমান সময়ে চোখ ওঠা, চোখের এলার্জি সহ নানাবিধ চোখের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। গরমে আর বর্ষায় চোখের সমস্যা বেশি দেখা দেয়, এবার চোখ ওঠার প্রকোপ বেড়েছে।
একে বলা হয় “কনজাংটিভাইটিস”। সমস্যাটি “চোখ ওঠা” নামেই পরিচিত। এটি ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া দুই কারণেই হতে পারে। এই সময়ে চোখের সুস্থতায় নীচের খাবারগুলি খাদ্য তালিকায় রাখতে ভুলবেন না।
১. জিংক সমৃদ্ধ খাবার:
লিভার থেকে চোখের রেটিনায় ভিটামিন এ অণু পৌঁছে দিতে জিংক খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এতে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে। কলিজা, পালং শাক, লাল গোশত, মি বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
মহিলাদের জামায়াতে তারাবীহ নামায পড়ার ক্ষেত্রে শরীয়তের হুকুম কি?
জাওয়াব:
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আম ফতওয়া হলো মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত, জুমুয়া, তারাবীহ ও ঈদের নামাযসহ সকল নামাযের জামায়াতের জন্য মসজিদ, ঈদগাহ ও যে কোন স্থানে যাওয়া মাকরূহ তাহরীমী। আর খাছ ফতওয়া হলো কুফরী।
এ প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে, “মহিলাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামায, জুমুয়া ও ঈদের নামাযের জামায়াতে উপস্থিত হওয়া মাকরূহ্ তাহরীমী, যদিও প্রাপ্তা বয়স্কা ও বৃদ্ধা হোক সময়ের পরিবর্তনের কারণে। তাই উলামায়ে মুতাআখ্খিরীনগণ ফতওয়া দেন যে, মহিলাদের জামায়াতে উপস্থি বাকি অংশ পড়ুন...












