পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ইলিম অর্জন করা ফরয। ”
বর্তমানে দেখা যায়, সাধারণত পুরুষরাই শুধু বাইয়াত গ্রহণ করে, যিকির-ফিকির করে আমল করে। কিন্তু মেয়েদেরকে কিতাবাদি পড়তে বা যিকির-ফিকির করতে খুব একটা দেখা যায় না। বরং মেয়েদেরকে বেশি বেশি পড়ানো উচিত এবং যিকির করতে দেয়া উচিত। কেননা, একজন মেয়ে হচ্ছেন একজন মা। একজন মায়ের কাছে সন্তান যত তা’লীম নিতে পারে বাবার কাছে ততটুকু পারে না।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, বাবা জাহিরীভাবে যিকির-ফিকির, আমল করে তথাকথিত ছূফী হয়েছেন অথচ তার ছেলেমেয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
“পুরুষদের জন্য নারীদের অপেক্ষা অধিক ক্ষতিকর বিপদের জিনিস আমি আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। ”
অর্থাৎ নারীদের দ্বারাই সমাজে সর্বাধিক ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি হয়ে থাকে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পুরুষদের জন্য সর্বাপেক্ষা ফিতনার বিষয় বলা হয়েছে নারীদেরকে। কারণ শয়তান নারীদের সূরতেই আগমন করে এবং প্রত্যাবর্তন করে। তাই নারীরাই হচ্ছে সমস্ত ফিতনার মূল।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে। ন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اُدْخُلُوْا فِى السِّلْمِ كَافَّةً
অর্থ : তোমরা পরিপূর্ণভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশ করো। (পবিত্র সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ২০৮)
আর সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সর্বোতভাবেই নিন্মোক্ত চারটি উছূলের মধ্যে সীমাবদ্ধ, যেগুলোর বাইরে দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে কোন বিষয়ই গ্রহণযোগ্য নয়। আর তাহলো- যেমন কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
اُصُوْلُ الشَّرْعِ ثَلَاثَةٌ اَلْقُرْاٰنُ الشَّرِيْفُ وَالْـحَدِيْثُ الشَّرِيْفُ وَالْاِجْـمَاعُ وَرَابِعُهَا الْقِيَاسُ
অর্থ : সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দলীল মোট চারটি (১) পবিত্র কুরআন বাকি অংশ পড়ুন...
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের হক্ব হচ্ছে, সন্তানকে পবিত্র দ্বীনী তা’লীম দিবে, সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম আহকাম শিক্ষা দিয়ে যথাযথভাবে পালনের সু-ব্যবস্থা নিবে। সন্তানের হক্ব যদি পিতা-মাতা আদায় না করে, তাহলে পিতা-মাতাকে সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিকোণ থেকে জবাবদিহী করতে হবে।
অতএব, পিতা-মাতাসহ সকল অভিভাবকের দায়িত্ব কর্তব্য হলো- তাদের সন্তানদেরকে সম্মানিত শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক পালনে সতর্ক করা, এ বিষয়ে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে। অন্যথায় দায়িত্ব অবহেলার কারণে- পরকালে কঠিন জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে।
-মুহম্মদ তাসনীম।
বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حضرة ام المؤمنين السادسة أُمِّ سَلَمَةَ عليها السلام قَالَتْ : دَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَا وَحضرة ام المؤمنين الثالثة عشر مَيْمُونَةُ عليها السلام جَالِسَتَانِ فَجَلَسَ فَاسْتَأْذَنَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ الأَعْمَى رضى الله تعالي عنه فَقَالَ النبى صلى الله عليه وسلم احْتَجِبَا مِنْهُ. فَقُلْنَا : يَا رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَلَيْسَ بِأَعْمَى لاَ يُبْصِرُنَا؟ قَالَ النبى صلى الله عليه وسلم : افعميا وان انتما الستما تُبْصِرَانِهِ.
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লা বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালে শুষ্ক, শীতল বাতাস এবং বেড়ে যাওয়া ধুলাবালুর কারণে ত্বক খসখসে ও মলিন হয়ে যায়। এর ফলে দেখা দেয় নানা সমস্যা যেমন ত্বক ফেটে যাওয়া, ত্বকে চুলকানি ইত্যাদি। তাই শীতকালে ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় দরকার বাড়তি যতœ ও সতর্কতা।
শীতকালেই কিছু সবজি ও খাবার পাওয়া যায়, যা খেলে ত্বক সজীব থাকে। শীতের শুরু থেকেই এ ধরনের খাবার ও সবজি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। পুষ্টিবিদের মতে, শীতকালীন কয়েকটি সবজি খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে গাজর, বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো। এর বাইরেও ত্বকের যতেœ এ সময় জাম্বুরা ও পালংশাক ত্বকের জন্য উপকারী।
গাজর :
গাজ বাকি অংশ পড়ুন...












