পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি গোষ্ঠীগুলো উস্কে দেয়ার মূলে কাজ করছে বিদেশী কিছু সংস্থা, যেমন- জাতিসংঘ (ইহুদীসংঘ), ইউএনডিপি, কারিতাস, কেয়ার, আশা, সিসিডিবি’সহ আরো কিছু বিদেশী এনজিও। এরাই কুটবুদ্ধি ও কুপরামর্শ দিয়ে উপজাতি গোষ্ঠীগুলোকে ক্ষেপিয়ে রাখছে। এই উস্কে দেয়ার পেছনে উপজাতিদের মুলো দেখানো হয়- ‘তাদের জন্য আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করে দেয়া হবে’। কিন্তু বাস্তবে উপজাতিদের স্বার্থ এখানে মুখ্য নয়। মূল স্বার্থ পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদীদের, যারা উপজাতি গোষ্ঠীগুলোকে শুধু ব্যবহার করছে তিন পার্বত্য জেলাকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে বাকি অংশ পড়ুন...
কিছু অজ্ঞ মূর্খ আছে যারা বলে মুসলমানরা আগে অন্য ধর্মের ছিলো। এসব যবন মূর্খের বক্তব্যের জবাবে বলতে হয়- মুসলমানগণ নয়, বরং হিন্দুরাই কোনো একসময় মুসলমান ছিলো। পরবর্তীতে তারা মুসলিম জাতি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে উপজাতিদের মতো পৃথক হয়ে মনগড়া ধর্ম পালন শুরু করেছে, যার প্রমাণ তাদের গ্রন্থ ‘অথর্ব বেদ’-এর মধ্যেই আছে।
মূলত, দ্বীন ইসলাম কোনো নতুন দ্বীন নয়। সর্বপ্রথম মানুষ হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে প্রথম নবী ও রাসূল। সুতরাং দ্বীন ইসলাম হচ্ছেন সর্বপ্রথম ও একমাত্র মনোনিত দ্বীন, যা শুরু থেকেই ছ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রথমে একটি তথ্য জানাই আপনাদের। এরপর বাকি কথা। ঘটনাটি আজ থেকে প্রায় ১০ বছর আগের। রাজধানী ঢাকার মধ্যে আরেকটি ঢাকা আছে যার নাম ‘পুরাতন ঢাকা’। সে এলাকার একটি জায়গার নাম হলো ঠাঁটারি বাজার। এলাকাটি ব্যবসায়িক এলাকা হওয়ায় সারাদেশ থেকেই প্রচুর লোকজনের সমাগম ঘটে এখানে। এ সকল লোকদের খাবার দাবারের জন্য এখানে ছোটবড় অনেক হোটেল, রেস্তোরাঁও আছে। তো একবার খবর বের হলো- এখানে কিছু হোটেল আছে যেখানে একবার কেউ চা খেলে আবারো তাকে এখানে চায়ের আকর্ষণে আসতে হয়। চা খাওয়ার জন্য লম্বা লাইনও ধরতে হতো। তো চা’র এরকম জমজমাট ব্যবসা ও প্রচার দেখে অনেকের ম বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমানে বাংলাদেশের একদল চিহ্নিত বুদ্ধিজীবী ও দালাল মিডিয়ার ট্রাম্পকার্ড হলো ‘সংখ্যালঘু নির্যাতন’। যদিও আওয়ামী মদদে প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে সংখ্যালঘুদের প্রাধান্য, তারপরও বাংলাদেশে নাকি হচ্ছে ব্যাপক সংখ্যালঘু নির্যাতন! পাঠকগণ আসুন দেখি, এসব ভারতে যেভাবে মুসলমান নির্যাতন (সংখ্যালঘু নয়?) হয়ে থাকে তার কিছু নমুনা:
ভারতের মীরাট শহরে বারবার দেখা গিয়েছে রক্তাক্ত দাঙ্গার দৃশ্য। ১৯৩৮-এ দাঙ্গা, ১৯৪৬-এ দাঙ্গা, ১৯৪৯-এ দাঙ্গা, ৬২, ৬৮, ৭৩, ৮২, ৮৭ এবং ৯০’তেও দেখা গিয়েছে মুসলমানদের উপর আপতিত হত্যা-লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের পৈশাচিক হিন্দুত্ব বাকি অংশ পড়ুন...
বৈশ্বিক জায়নবাদের প্রবর্তক ‘থিওডর হের্জল’ নামক এক উগ্রতাবাদী সন্ত্রাসী। ১৮৯৭ খৃষ্টাব্দে জায়নবাদীদের প্রথম বিশ্বসভায় যেই দলীলগুলো উপস্থাপন করেছিল। সেগুলোকে ‘জায়নবাদি বুদ্ধিজীবিদের গোপন ‘প্রটোকলস' বলা হয়। এই হের্জল ছিলো অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির ইহুদি সাংবাদিক ও লেখক। তাকে আধুনিক ইহুদী রাজনীতির জনক এবং ইজরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
আসুন জেনে নেয়া যাক সেই গোপন প্রটোকলসে কী আছে?
সেখানে বলা আছে-
১. আমাদের পাসপোর্ট অথবা আমাদের পরিচয় পত্র মিথ্যা ও দাবিসর্বস্ব হবে।
২. আমাদের শক্তিই হবে আমাদের অধিকার। ( বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তারা তোমাদের ক্ষতিসাধনে কোনো ক্রটি করে না, তারা চায় তোমরা কষ্টে থাকো (এতেই তাদের আনন্দ। )” নাউযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা আল ইমরান: আয়াত শরীফ ১১৮)
এছাড়া ‘মুসলমানদের প্রধান শত্রু ইহুদী অতঃপর মুশরিক (মূর্তিপূজারী)’- একথাও পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে বর্ণিত আছে। পবিত্র আয়াত শরীফসমূহের বাস্তবতা যুগে যুগে প্রতিফলিত হয়েছে, হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধি বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশিয় কায়দা-কানুন যারা এখনো ছাড়তে পারে নি, যারা এখনো স্যুটেড-বুটেড হয়ে দেশ চালাতে চায়, সেই সব শাসকগোষ্ঠী দিয়ে দেশের উন্নয়ন আশা করা যায় না, মুষ্টিমেয় কিছু পুঁজিবাদী ব্যবসায়ীর উন্নয়ন হয় মাত্র। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গরিব-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উন্নতি হলেই দেশের সামগ্রীক উন্নয়ন হয়েছে বলে বিবেচিত হয়।
কেননা, উন্নয়ন কেবল অনুন্নয়নদের জন্য। তেলওয়ালা মাথায় তেল দেয়া কোনো কাজ নয়, বরং তেলহীন গরিবের সাথে পরিহাস করা হয়। আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক শাসকরা এ কাজটিই করে থাকেন। পয়সাওয়ালারা আরো বেশি পয়সা ওয়ালারা হয়, আর কুঁড়েঘরের বাসিন্দারা ছিন্ন বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সকলে আল্লাহওয়ালা-আল্লাহওয়ালী হয়ে যাও”। এই সম্মানিত আয়াত শরীফ অনুসারে প্রত্যেক পুরুষ-মহিলা, ছেলে-মেয়ে, ছোট-বড় সকলের জন্যেই আল্লাহওয়ালা-আল্লাহওয়ালী হওয়াটা ফরয। সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে একটি শিশু বোঝার বয়সে উপনীত হলেই তাকে দ্বীনী তালিম দেয়ার কথা বলা হয়েছে। কেননা শৈশবকালীন দ্বীনী তালিম একটি শিশুর জন্য আল্লাহওয়ালা-আল্লাহওয়ালী হওয়ার ক্ষেত্রে পাথেয় হিসেবে কাজ করে। সেই হিসেবে প্রত্যেক পিতা-মাতারই উচিত একটি শিশু জন্মগ্রহণ করলেই তাকে বাকি অংশ পড়ুন...
৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের দুই প্রধান ত্রিদিব এবং অংশু প্রু পাকিস্তানের পক্ষ নেয়। ত্রিদিব সে প্রথম রাঙ্গামাটিতে পাকিস্তানি আর্মিদের নিয়ে আসে।
এরপর আসে বিশুদ্ধানন্দের নাম। ‘একাত্তরের ঘাতক ও দালালেরা কে কোথায়’ বইতে উল্লেখ করা হয়েছে- স্বাধীনতা যুদ্ধের নয় (৯) মাস বিশুদ্ধানন্দ পাকসেনাদের কার্যকলাপকে অভিনন্দন জানিয়ে বহু বিবৃতি দিয়েছে, পাকসেনার জন্য সমর্থন আদায়ের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান সফর করেছে। ৬ মে তারিখে সে পাকিস্তানের তৎকালীন সরকারি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও সেনাব বাকি অংশ পড়ুন...
পাথর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা আরো দাবি করেন, পুরাতন পদ্ধতিতে পাথর কোয়ারি খুলে দেওয়ার জন্য হাইকোর্ট একাধিক বার নির্দেশনা দেয়। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের যুগ্ম সচিব নায়েব আলীর নেতৃত্বে চার সদস্যের প্রতিনিধি দল সিলেটের বিভিন্ন পাথর কোয়ারি পরিদর্শন করে। এরপর তারা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে শর্তসাপেক্ষে পাথর কোয়ারি খুলে দেওয়া হতে পারে মর্মে মত দেওয়া হয়। কিন্তু পরে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। অথচ, পাথর কোয়ারি বন্ধ রেখে বিদেশ থেকে রিজার্ভের ডলার খরচ করে পাথর বাকি অংশ পড়ুন...
বিদেশী শক্তির পাথর ব্যবসা চাঙ্গা করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ আছে দেশীয় পাথর উত্তোলন। এ ব্যাপারে অনুসন্ধানে বের হয়ে এসেছে মর্মান্তিক চিত্র।
সিলেট অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের মতে, স্থানীয় অর্থনীতির মজবুত ভিত্তি হচ্ছে পাথর কোয়ারি। এবার সেই কোয়ারিগুলো থেকে পরিবেশসম্মতভাবে পাথর উত্তোলনের সুযোগ করে দেয়া জরুরী। এই দাবি কোয়ারি অধ্যুষিত এলাকাগুলোর বাসিন্দাদেরও। তাদের দাবি, কয়েক বছর কোয়ারি বন্ধ থাকা ও পাথর উত্তোলন না করায় নদীর প্রবেশমুখে স্তুপাকারে আটকে আছে পাথর। এতে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হচ্ছ বাকি অংশ পড়ুন...












