মন্তব্য কলাম
আজীবন ইসকন সদস্য, সমকামী প্রবক্তা, নিজ দলে বিতর্কিত, মুসলিম বিদ্বেষী হিসেবে চিহ্নিত এবং মুসলিম বিদ্বেষী কট্টর মোদী ও আর.এস.এম-এর এজেন্ট হিসেবে চিহ্নিত, জঘণ্য “উগ্রবাদী জাতি হিন্দু তুলসী” মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান হওয়ার সুবাদে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সে তার ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষ চরম মাত্রায় প্রকাশ করেছে। অথচ ভারতে মুসলমানদের কচু কাটা এবং দ্বীন ইসলাম পালনে চরম নির্যাতন চালানো হলেও তুলসী মহা নিশ্চুপ রয়েছে। তাদের পৈশাচিক দৃষ্টিতে, মুসলমানের কোন মানবাধিকার থাকতে নেই।
উগ্রবাদী জাতি হিন্দুরা যত পশ্চিমাই হোক, আসলে যে তারা চরম মুসলিম বিদ্বেষীই থেকে যায়; তুলসী তার জ্বলন্ত প্রমাণ। অপর দিকে স্থান-কাল-পাত্র ভেদে মানবাধিকারের ভিন্ন সংজ্ঞা ও প্রয়োগকারী মুনাফেক আমেরিকার মানবাধিকার প্রচারণা গোটা বিশ্বকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করতে হবে। ইনশাআল্লাহ! (প্রথম পর্ব)
, ২১ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৩ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২২ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৭ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতনের কথা বলতে গিয়ে মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান তুলসি গ্যাবার্ড বলেছে, ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্বব্যাপী “ইসলামপন্থী সন্ত্রাসবাদ” কে পরাজিত করার জন্য মনোনিবেশিত এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
গত সোমবার (১৭ মার্চ) এনডিটিভি ওয়ার্ল্ডকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান এমন মন্তব্য করেছে।
এনডিটিভি ওয়ার্ল্ডকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সের পরিচালক তুলসি গ্যাবার্ড বলেছে, ‘ট্রাম্পের নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে আলোচনা শুরু করেছে।
তার বক্তব্যে “ইসলামী খিলাফতের” আদর্শ এবং বিশ্বব্যাপী চরমপন্থী উপাদান এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলি কীভাবে এই ধরনের পরিণতির লক্ষ্য রাখে সে সম্পর্কে কথা বলেছে। “ইসলামী সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টা একই আদর্শ এবং উদ্দেশ্যের দিকে পরিচালিত হয় বলে মন্তব্য করেছে সে।
সাক্ষাৎকারে তথাকথিত সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন নিয়েও কথা বলে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা প্রধান। সে বলেছে, দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর দুর্ভাগ্যজনক নিপীড়ন, হত্যা এবং নির্যাতন ট্রাম্প এবং তার প্রশাসনের জন্য একটি প্রধান উদ্বেগের বিষয়।
গ্যাবার্ড বলেছে, ট্রাম্প এই ধরণের আদর্শকে চিহ্নিত করতে এবং পরাজিত করতে এবং উগ্রবাদের উত্থান বন্ধ করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ট্রাম্প উগ্রবাদী আদর্শকে চিহ্নিত ও পরাজিত করার জন্য এবং তাদের ক্ষমতাকে মানুষের ওপর সেই সন্ত্রাসকে পরাজিত করার জন্য কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নামকাওয়াস্তে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।
গত সোমবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি বিবৃতি দেওয়া হয়।
সরকারের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ নিয়ে ডিএনআই তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্যের জেরে আমরা গভীর উদ্বেগ ও হতাশা ব্যক্ত করছি। গ্যাবার্ডের এই মন্তব্য সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর, ভিত্তিহীন এবং বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বাংলাদেশ বরাবরই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, যেখানে ইসলাম চর্চা হয় শান্তিপূর্ণ ও সহনশীলভাবে। একই সঙ্গে, দেশটি উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিলে এর বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গ্যাবার্ডের মন্তব্য কোন প্রমাণ বা নির্দিষ্ট অভিযোগের উপর ভিত্তি করে নয়। বরং এটি একটি জাতির প্রতি অবিচারমূলক সাধারণীকরণ। বিশ্বের অন্যান্য অনেক দেশের মতো বাংলাদেশও উগ্রবাদের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে, তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষত: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে আইন প্রয়োগ, সামাজিক সংস্কার এবং অন্যান্য কার্যক্রমের মাধ্যমে এসব সমস্যা মোকাবিলায় কাজ করে যাচ্ছে।
তুলসী নিজ দেশেই বিতর্কিত ও সমালোচিত এবং অযোগ্য বলে প্রমাণিত:
৪৩ বছর বয়সী তুলসীর মনোনয়ন নিয়ে নানা তর্ক-বিতর্ক, আলোচনা-সমালোচনা হয়। তার ব্যাপারে খোদ রিপাবলিকান পার্টির অনেকে আপত্তি জানায়। তাকে নিয়ে উদ্বেগ জানায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রায় ১০০ কূটনীতিক, গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা কর্মকর্তা।
তবে শেষ পর্যন্ত তুলসীর মনোনয়ন মার্কিন সিনেটে অনুমোদন পায়। গত ফেব্রুয়ারীর মাঝামাঝি সে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালকের দায়িত্ব নেয়।
আগে থেকে তুলসীর গোয়েন্দা বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিজ্ঞতা নেই। তবে দুই দশকের বেশি সময় মার্কিন বাহিনীতে একজন সেনাসদস্য হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তার।
কুয়েত ও ইরাক যুদ্ধের সময় দেশ দুটিতে তুলসীকে মোতায়েন করা হয়েছিলো। এ ছাড়া দুই বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়বিষয়ক কমিটির সদস্য ছিলো সে।
২০২২ সালে তুলসী ডেমোক্রেটিক পার্টি ছাড়ে। তখন সে অভিযোগ করে বলেছিলো, ডেমোক্রেটিক পার্টি ‘যুদ্ধবাজদের’ আধিপত্যে চলছে।
তুলসীর বাবাও ছিলো মতলব বাজ:
তুলসী বিয়ে করেছে আব্রাহাম উইলিয়ামস নামের এক সিনেমা অটোগ্রাফারকে। তুলসীর বাবার নাম মাইক গ্যাবার্ড। মেয়ের মতো বাবারও দলবদলের ইতিহাস রয়েছে। সে প্রথমে রিপাবলিকান পার্টি থেকে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলো। পরে ডেমোক্রেটিক পার্টিতে যোগ দেয়।
তুলসী রিপাবলিকান পার্টিতে যোগ দেওয়ার পর ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রচারশিবিরের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে। গত সেপ্টেম্বরে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিতর্কের প্রস্তুতি নিতে ট্রাম্পকে সহায়তা করেছিলো তুলসী।
জাতি হিন্দু তুলসী:
তুলসীর মা হিন্দু মতাদর্শে দীক্ষা নেয় এবং তার সব সন্তানের হিন্দু নাম দেয়। তুলসীও নিজেকে হিন্দু হিসেবে পরিচয় দেয়। মার্কিন কংগ্রেসে সেই প্রথম হিন্দু সদস্য। আইনপ্রণেতা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার সময় ভগবত গীতা হাতে শপথ নিয়েছিলো সে।
১৯৮৩ সালে তুলসি গ্যাবার্ডের বয়স যখন দু’বছর, তখন তার পরিবার যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। হাওয়াইতে আসার পর তার মা ক্যারল হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়। তার বাবা একজন রোমান ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ছিলো। হিন্দু ধর্মের প্রভাবের কারণে ক্যারল গ্যাবার্ড তার সন্তানদের হিন্দু নাম রেখেছিলো।
তার নাম এবং হিন্দু ধর্মের প্রতি বিশ্বাসের কারণে অনেকেই তাকে ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলেও অনুমান করে। তবে গ্যাবার্ড কিন্তু ভারতীয় বংশোদ্ভূত নয়। যদিও নিজেকে হিন্দু বলেই পরিচয় দিয়ে থাকে সে।
মার্কিন কংগ্রেসের প্রথম হিন্দু সদস্য তুলসি গ্যাবার্ড।
আমেরিকার মত দেশেও বৈদিক রীতিতে বিয়ে করেছে তুলসী:
২০১৫ সালের এপ্রিল মাসে বিয়ে করে তুলসি গ্যাবার্ড। সেই সময় তার বিয়ে নিয়ে ভারতে বিস্তর আলোচনাও হয়েছিলো। কারণ, বৈদিক রীতি অনুযায়ী হাওয়াইয়ে সিনেমা অটোগ্রাফার আব্রাহাম উইলিয়ামসকে বিয়ে করেছিলো মিজ গ্যাবার্ড।
কুখ্যাত মোদী এবং জঘণ্য আর.এস.এম-এর ঘনিষ্ঠ মিত্র তুলসী:
‘দ্য ক্যারাভান’-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত তরণজিৎ সান্ধু ও রাম মাধব।
সেই সময় রাম মাধব ভারতীয় জনতা পার্টির মুখপাত্র ছিলো। এর আগে রাম মাধব দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) জাতীয় মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব সামলেছে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে রাম মাধব ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির একটি ব্যক্তিগত বার্তা পড়ে শুনিয়েছিলো এবং একটা গণেশের মূর্তি উপহার হিসেবে দিয়েছিলো।
বিয়ের কয়েক মাস আগে প্রথমবারের জন্য ভারত সফরে এসেছিলো তুলসি গ্যাবার্ড। তিন সপ্তাহব্যাপী এই সফরে সে মোদি, তৎকালীন ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতও করে।
উল্লেখ্য, সন্ত্রাসী মোদির ব্যাপক প্রশংসা করতে শোনা গিয়েছিলো তাকে।
সে বলেছিলো, মোদি একজন খুবই শক্তিশালী নেতা এবং সে ভারতকে কোন পথে নিয়ে যেতে চায় সেই বিষয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি স্বচ্ছ। সে এমন একজন নেতা, যার জন্য প্ল্যান অফ অ্যাকশান (নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পরিকল্পনা) রয়েছে।
শুধু তাই নয়, একটা স্কুল ঝাঁড়ু দিয়ে মোদির স্বচ্ছতা অভিযানের প্রতি সমর্থনও দেখিয়েছিলো তুলসি।
বিশ্বের মঞ্চে যোগাসনকে তুলে ধরতে মোদির যে প্রয়াস, সেখানেও গ্যাবার্ডকে দৃঢ় সমর্থন করতে দেখা গেছে।
হিন্দু পরিচয় নিয়ে সোচ্চার:
২০১৯ সালে, তুলসি তার হিন্দু পরিচয় সম্পর্কে ‘রিলিজিয়ন নিউজ সার্ভিস’-এর জন্য একটা প্রতিবেদন লিখেছিলো। সেখানে সে উল্লেখ করেছিলো সে, হিন্দু হিসাবে গর্ববোধ করে।
২০২১ সালে কাশ্মীর, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ নিয়ে বক্তব্য:
এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) একটা বার্তা দিয়েছিলো গ্যাবার্ড।
সে বলেছে, বাংলাদেশের মন্দিরে ভগবানের ভক্তদের বিরুদ্ধে এমন ঘৃণা ও সহিংসতা দেখে আমার মন ভেঙে গিয়েছে। জিহাদিদের এই বিশ্বাস, যে মন্দির ও মূর্তি জ্বালিয়ে দেওয়া এবং নষ্ট করলে তাদের ঈশ্বর সন্তুষ্ট হবে, আসলে দেখায় যে তারা ঈশ্বর থেকে কতটা দূরে। বাংলাদেশের তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের কাছে সময় এসেছে যে তারা হিন্দু, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধসহ সে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ঘৃণার জিহাদি শক্তির হাত থেকে রক্ষা করুক।
এর আগে তুলসি সংসদে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত প্রস্তাব পেশ করেছিলো। সেই সময় সে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নৃশংসতার জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে দায়ী করে।
২০১৯ সালের আগস্ট মাসে মোদি সরকার জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের মাধ্যমে তার বিশেষ মর্যাদা বাতিল করে। সেই বছর সেপ্টেম্বরে তুলসিকে কাশ্মীর নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিলো।
এর জবাবে সে বলেছিলো, কাশ্মীর ইস্যু জটিল। অতীতে সেখানে যা ঘটেছে তার কারণে অনেক পরিবারকে নিজেদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে হয়েছে এবং তারা এখনও ফিরে আসতে পারেনি।
৩৭০ ধারার উল্লেখ না করে সে বলেছে, পূর্ববর্তী সরকারের আইন ও নীতি অনুসারে এখানে সমকামিতা অবৈধ ছিলো। এই সব নীতির কারণে নারীদের কণ্ঠ রুদ্ধ ছিলো। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












