সম্পাদকীয়-১
আজ মহিমান্বিত ২রা মুহররমুল হারাম শরীফ। আবু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, খইরুল বাশার, সাইয়্যিদুল আরব, আবুল বাশার, ছহিবু নূরে মুজাসসাম, সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিন। উম্মাহর উচিত এ দিনের মা’রিফত অর্জন ও হক্ব আদায়ে নিবেদিত হওয়া।
, ০২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৯ আউওয়াল, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৮ জুন, ২০২৫ খ্রি:, ১৪ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফতকাল। ভাতা নির্ধারণ হলো সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাদের সম্মানার্থে। এদিকে খিলাফতের ধারাবাহিকতায় হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারও ভাতা নির্ধারণ হলো। তুলনামূলক অনেক কম হওয়ায় তিনি বিষয়টি আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিদমত মুবারকে বিনীতভাবে জানতে চাইলেন। আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি অভূতপূর্ব, অপূর্ব, আলাদা হাল মুবারক জাহির করে বললেন, আপনার পিতা আর সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাদের পিতা কি এক? আপনার মাতা আর সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাদের মাতা কী এক? সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
আপনার নানাজান এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাদের নানাজান ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মর্যাদা মুবারক, মর্তবা মুবারক, শান-মান মুবারক কি এক? সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
গভীর অনুধাবনের বিষয় হচ্ছে- মাতা-পিতা শব্দদ্বয় একই। কিন্তু অজুদ মুবারক সাপেক্ষে উনাদের মর্যাদা মুবারক উনার ফারাক আসমান, ছিদরাতুল মুনতাহা বরং তদুর্ধ থেকে তদুর্ধ উর্ধ্বগামী অবস্থান এবং যমীন, তাহ্তাস্সারা বরং তদনিম্ন থেকে তদনিম্নগামী অবস্থানের ফারাক থেকেও বেশি ফারাকময়। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
বস্তুতঃ এহেন উপমাও খাটেনা বরং ভাষা এখানে ভাষাহীন হয়ে যায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম এবং মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাদের বিষয়ে। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুহবানাল্লাহ!
মুলতঃ উনাদের ক্ষেত্রে মর্যাদা-মর্তবা মুবারক, শান-মান মুবারক, আদব-শরাফত মুবারক কি রকম- তার উদাহরণ দিয়েছেন স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(২)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত ত্বলক্ব ইবনে আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যদি আমি আমার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনাকে এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাকে অর্থাৎ উনাদের দু’জনকে অথবা উনাদের দু’জনের একজনকে দুনিয়ার যমীনে পেতাম, আর আমি সম্মানিত ইশা উনার নামায (ফরয নামায) মুবারক-এ দাঁড়িয়ে সম্মানিত সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করতে থাকতাম। এমতাবস্থায় উনারা যদি আমাকে আমার নাম মুবারক বলে আহ্বান মুবারক করতেন, তাহলে অবশ্যই অবশ্যই ওই অবস্থায় থেকেও (নামায ছেড়ে দিয়ে) আমি উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিয়ে ইরশাদ মুবারক করতাম, লাব্বাইক, অর্থাৎ আয় আমার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম, আমার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম, আমি উপস্থিত, হাযির। ” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৩)
মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে তিনটি সম্মানিত স্তর মুবারক রয়েছেন। উনাদের মধ্যে প্রথম স্তর মুবারক-এ হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ওয়ালিদাইন শারীফাইন আলাইহিমাস সালাম তথা উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ওয়ালীদাইন শারীফাইন আলাইহিমাস সালাম উনারা শুধু জান্নাতী-ই নন, বরং জান্নাত উদগ্রীব হয়ে আছেন, কখন উনারা জান্নাতে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করবেন। উনারা জান্নাতে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করলে জান্নাত কামিয়াবী হাছিল করবে, জান্নাত নাম সার্থক হবে। প্রকৃতপক্ষে উনারা হচ্ছেন জান্নাত উনার মালিক। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার স্পর্শধন্য পবিত্র রওযা শরীফসহ উনার মুবারক স্পর্শপ্রাপ্ত বস্তুসমূহের মর্যাদা পবিত্র আরশে আযীম উনার চেয়ে শ্রেষ্ঠ হলে নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ধারক-বাহক তথা উনার মহাসম্মানিত ওয়ালীদাইন শারীফাইন আলাইহিমাস সালাম উনাদের ফায়সালা কি? সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৪)
উল্লেখ্য, পবিত্র মক্কা শরীফ উনার বিজয়ের সময় যখন লক্ষ লক্ষ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বেমেছাল তা’যীম মুবারক, তাকরীম মুবারক করে দ-ায়মান; তখন উনার দুধমাতা সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাদিয়া আলাইহাস সালাম তিনি আসলে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার চাদর মুবারক বিছিয়ে দিলেন উনাকে বসার জন্য। উনার প্রতি এ তা’যীম-তাকরীম মুবারক দেখে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ সবাই মহা আশ্চার্যান্বিত হলেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণেই উপলব্ধি করা উচিত যে, দুধমাতা সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাদিয়া আলাইহাস সালাম উনাকেই যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এত সম্মান ইজ্জত মুবারক করেন, তাহলে উনার মহাসম্মানিত আব্বা আলাইহিস সালাম এবং উনার মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাদেরকে তিনি কত সম্মান ও নিয়ামত মুবারক এবং শান-মান মুবারক, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক, ফযীলত মুবারক বণ্টন করেছেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই উনাদের স্মরণ, মূল্যায়ন, পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস ও পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস অত্যন্ত মুহব্বত, খুলুছিয়ত, জওক, শওক ও আদবের সাথে পালন করলে তা উম্মাহর জন্য কত ফযীলত, নাজাত, নিয়ামতের কারণ, তা কল্পনা করা দুঃসাধ্য। বিপরীত দিকে যারা উনাদের সম্পর্কে অজ্ঞতা ও আদবহীনতার পরিচয় দিবে তারাও যে কত হালাক তা চিন্তা করাও দুঃসাধ্য। নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক!
(৫)
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












