সম্পাদকীয়-১
আজ মহিমান্বিত ২৫শে শাওওয়াল শরীফ। সাইয়্যিদাতুনা, শাফিয়াতুনা, হাবীবাতুনা, হযরত ওয়ালিদাতু সুলত্বানিন নাছীর আলাইহিস সালাম আমাদের মহাসম্মানিতা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার সুমহান পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
উম্মাহর উচিত- এ দিনের মা’রিফাত অর্জন ও হক্ব আদায়ে নিবেদিত হওয়া।
, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
যদি প্রশ্ন করা হয়, সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত মুবারক কী কেউ কখনো পালন করতে পেরেছেন? যিনি পেরেছেন তিনি কত বেমেছাল উঁচু স্তরের ওলীআল্লাহ তা কী উপলব্ধি করা যায়? মূলত, তা সাধারণের কল্পনার বাইরে। সাধারণ শুধু উনার পরিচিতিই আমভাবে পেতে পারেন। কিন্তু উনার হাক্বীক্বত উপলব্ধির ক্ষমতা কারো নেই। উনি হলেন- সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, ত্বহিরাহ, ত্বইয়িবাহ, হাবীবাতুল্লাহ, ফক্বীহাতুল উম্মাহ, ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের হযরত শাহী দাদীজান ক্বিবলা আলাইহাস সালাম।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘যদি আমি আমার ওয়ালিদাইন শারীফাইন আলাইহিমাস সালাম উনাদেরকে অর্থাৎ আমার মহাসম্মানিত পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে এবং আমার মহাসম্মানিত মাতা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম উনাদের দু’জনকে অথবা উনাদের দু’জনের একজনকে দুনিয়ার যমীনে পেতাম অর্থাৎ উনারা যদি সম্মানিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ না করতেন, আর আমি যদি সম্মানিত ইশা উনার নামায (ফরয নামায) মুবারক-এ দাঁড়াতাম এবং সম্মানিত সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করতে থাকতাম। আর এমতাবস্থায় উনারা আমাকে এই বলে ডাকতেন, আয় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তাহলে অবশ্য অবশ্যই ওই অবস্থায় থেকেও (নামায ছেড়ে দিয়ে) আমি উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিয়ে ইরশাদ মুবারক করতাম, লাব্বাইক, আয় আমার সম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম, আয় সম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম! আমি আপনাদের সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ উপস্থিত, হাযির। ’ সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা প্রতিভাত ও প্রমাণিত হয়- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক এবং পবিত্রতা মুবারক কতো। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(২)
প্রসঙ্গত, বর্তমান যামানায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার লক্ষ্যস্থল এবং উনার আখাচ্ছুল খাছ তথা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্বায়িম মাক্বাম হচ্ছেন- সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনি। বর্তমান দুনিয়ার রহমতস্বরূপ তাশরীফ রাখছেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! তাই উনারই সম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনিই যে হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনার সুন্নতস্বরূপ বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন এবং তিনিই যে উনার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্বায়িম মাক্বাম তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার প্রতি যেমন সম্মান মুবারক ব্যক্ত করেছেন সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনিও তদ্রুপই করছেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! তিনি বেমেছাল শান মুবারকে উচ্চারণ করেন মহিমান্বিত এ পবিত্র আয়াত শরীফ- “আয় আমার রব তায়ালা! (সম্মানিত ওয়ালিদাইন শারীফাইনি মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম) উনাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন। যেমন উনারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন। ” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! লেখাবাহুল্য, বর্তমান যামানায় এ পবিত্র আয়াত শরীফ উনার সর্বশ্রেষ্ঠ তাছদীক তথা প্রতিফলন বা প্রয়োগ হচ্ছেন সম্মানিত ওয়ালিদাইন শরীফাইনি সুলত্বানিন নাছীর আলাইহিস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
আমভাবে একটি মশহুর পবিত্র হাদীছ শরীফ-ই উনার মুবারক ফাযায়িল-ফযীলত অনুধাবনের জন্য যথেষ্ট। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “যিনি ইলিম শিক্ষা করলেন সে অনুযায়ী আমল করলেন উনার সম্মানার্থে উনার পিতা-মাতাকে হাশরের ময়দানে সম্মানস্বরূপ এমন এক টুপি মুবারক পরিধান করানো হবে যার উজ্জলতা সূর্যের আলোর চেয়েও বহুগুণ বেশী হবে। ” সুবহানাল্লাহ!
তবে এটা যদি হয় সাধারণ আলিমের পিতা-মাতার ফযীলতের কথা তাহলে যিনি সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম, যিনি লুপ্তপ্রায় সব সুন্নতের যিন্দাকারী, যিনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার যিন্দাকারী, যাঁর উছীলায় প্রতি মুহূর্তে শুধু লক্ষ-কোটি হক্ব আলিম নয় বরং হক্কানী-রব্বানী আ’লা দরজার ওলীআল্লাহ তৈরী হন; তাহলে সেই মহান ব্যক্তিত্ব, যিনি সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পিতা-মাতা উনাদের তাহলে কী ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক থাকতে পারে। মূলত, এটা অকল্পনীয়, অব্যক্ত ভাষায় প্রকাশের অযোগ্য। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৩)
মূলত, উনারা শুধু মহাসম্মানিত জান্নাতীই নন বরং উনারা এমন অজুদ মুবারক উনার অধিকারী, যাদের জন্য জান্নাত ব্যাকুল হয়ে, অধীর আগ্রহে প্রতীক্ষা করে, যাদের তাশরীফে জান্নাত নিজেই সম্মানিত হয়ে যায়। বলাবাহুল্য উনারা এ সম্মানের চেয়েও মহামর্যাদাবান। এ মর্যাদা মুবারক উনাদের জন্য নির্ধারিত। উনাদের মুবারক শান, উনাদের বৈশিষ্ট্য মুবারক। উনারা শরহে ছুদূরের কারণে কখনও সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে শুধু সন্তান হিসেবে দেখেননি। সব সময়ই দেখেছেন মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম হিসেবে। যে কারণে উনারা স্বয়ং পিতা-মাতা হয়েও সম্বোধন করতেন ‘হুযূর ক্বিবলা’ বা ‘মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম বলে’। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
শুধু তাই নয়, উনারা সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে উনার বুযূর্গী মুবারক উনার কারণে বেমেছাল মুহব্বত মুবারক করতেন। সাইয়্যিদাতুন নিসা, কুতুবুল আকতাব, কুতুবুল ইরশাদ, হাবীবাতুল্লাহ, ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি এ জন্য খাওয়ার পূর্বে সবসময় বলতেন ‘আমার মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি খেয়েছেন?’ মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি অকল্পনীয় পরিশ্রমের সাথে তা’লীম-তালক্বীন মুবারক দিতে ব্যস্ত থাকলেও উনি প্রায় উৎকন্ঠা মুবারক প্রকাশ করতেন, আমার মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি এসেছেন?’ সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৪)
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আজকে রাজারবাগ শরীফ থেকে যত তাজদীদ মুবারক হচ্ছে, অনন্তকালের জন্য সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল হচ্ছে, মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ এবং দৈনিক আল ইহসান শরীফ প্রকাশিত হচ্ছে, সারা বিশ্বে কোটি কোটি আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত, কোটি কোটি মসজিদ, কোটি কোটি মাদরাসা, কোটি কোটি গবেষণাগার, কোটি কোটি লঙ্গরখানা, ইয়াতিমখানা, বৃদ্ধ নিবাসসহ কোটি কোটি দুনিয়াবী কল্যাণকর প্রতিষ্ঠান ও দ্বীনী প্রতিষ্ঠানের সব বেমেছাল ছদকায়ে জারিয়ার মহিমান্বিত মূল হিস্যাদার, ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণেই আজ উম্মাহ্র জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- সাইয়্যিদাতুন নিসা, ক্বায়িম-মাক্বামে হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার মা’রিফাত অর্জন করা, উনাকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম করা, উনার শান-মান আলোচনা করা, উনার সম্মানার্থে নেক কাজ করা এবং সমূহ হক্ব আদায় করা।
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম এবং সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের উছীলায় মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের কবুল করুন ও কামিয়াব করুন এবং গায়েবী মদদ করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












