মন্তব্য কলাম
আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী তথা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ আর দেশীয় প্রথম আলো গং প্রচারণা চালাচ্ছে এবং প্রেক্ষাপট তৈরীর চেষ্টা করছে- “আরাকান আর্মির সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে এবং তথাকথিত মানবিক করিডোর দিতে” বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, মুসলমান তথা রোহিঙ্গাদের স্বার্থ তাদের কাছে তুচ্ছ, ফেলনা।
, ০২ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৯ আউওয়াল, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৮ জুন, ২০২৫ খ্রি:, ১৪ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশে ইয়াবার সয়লাব এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তৈরীর আরাকান আর্মির জঘন্য ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ওদের কোনো প্রচারণা নাই।
পাশাপাশি টেকনাফের হাজার হাজার জেলে আরাকান আর্মির ভয়ে সাগরে যেতে না পেরে, মাছ ধরতে না পেরে বর্তমানে সীমাহীন সংকটে ভুগছে, হাটবাজারগুলোও মাছ শুন্যতায় ভুগছে, এরপরেও আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে ওদের প্রতিক্রিয়া নেই।
অপরদিকে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে অন্তবর্তী সরকারের নিধিরাম সর্দারের ভূমিকা শপথ ভঙ্গের শামিল।
মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন হওয়ার দলিল।
বাংলাদেশের মালিক জনগণের সাথে প্রতারণার প্রমাণ।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে মøান করার মার্কিনী এজেন্ডার বাস্তবায়ন।
কোন কারণে গণমাধ্যমে টেকনাফের জেলে তথা দেশ ও জনগণের উপর আরাকান আর্মির আঘাতের কথা জোড়ালোভাবে আসে না
সে বিষয়ে গণভাবনা এবং গণজাগরণ দরকার (২য় পর্ব)
পত্রিকায় হেডিং হয়েছে, “নাফ নদ ও সাগরে মাছ শিকারে যেতে ভয় পাচ্ছেন টেকনাফের জেলেরা”
মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মির দৌরাত্মে আতঙ্কে কক্সবাজার টেকনাফের জেলেরা। সম্প্রতি নাফ নদ ও সাগরে মাছ শিকারে যেতে ভয় পাচ্ছেন তারা। দুই নৌকাসহ ১১ জেলে ধরে নিয়ে যাওয়ার সপ্তাহ পার হলেও এখনো ফেরত পাওয়া যায়নি কাউকে। অপহরণের শিকার জেলেদের পরিবারে কান্না ও বিষাদের ছায়া। অন্তহীন উৎকণ্ঠা নিয়ে স্বজনদের ফেরার অপেক্ষায় তারা।
উখিয়া টেকনাফের দুই উপজেলার লক্ষাধিক পরিবারের জীবন জীবিকা চলে নাফ নদীতে মাছ শিকার করে। কিন্তু, আরাকান আর্মির দৌরাত্মে দিশেহারা তারা। উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় কাটছে তাদের দিন। অপহরণের ভয়ে সাগরে যেতে চান না অনেকে।
পত্রিকায় হেডিং হয়েছে, “পাঁচ মাসে দেড়শ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি”
সম্প্রতি টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ নৌঘাটে গিয়ে দেখা যায়, দুই শতাধিক ট্রলার ঘাটে পড়ে আছে। সেখান থেকে পাঁচ কিলোমিটার উত্তরে জালিয়াপাড়ার ঘাটেও শতাধিক নৌকা পড়ে থাকতে দেখা গেছে। নৌকার জেলেরা পাশের বেড়িবাঁধে ছেঁড়া জাল সংস্কার করছেন। নারিকেল দ্বীপের শতাধিক নৌকাও সাগরে নামছে না বলে খবর পাওয়া গেছে।
জেলেরা জানান, মাছ আহরণ বন্ধ থাকায় তিন হাজারের বেশি জেলে অর্থ সংকটে পড়েছেন। সংসার চালাতে তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।
চলতি বছরের ৮ এপ্রিল নারিকেল দ্বীপ উপকূল থেকে চারটি ট্রলারসহ ২৩ জেলেকে ধরে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। এর মধ্যে শাহপরীর দ্বীপের আবদুল শুক্কুরের মালিকানাধীন একটি ট্রলারে জেলে ছিলেন ৫ জন, মোহাম্মদ শাওনের একটি ট্রলারে ৬ জন ও আবদুল হাকিমের দুটি ট্রলারে ১২ জন।
ট্রলার মালিক আবদুল শুক্কুর ও আবদুল হাকিম বলেন, জেলেদের সন্ধান মিলছে না। আরাকান আর্মি স্পিডবোটে এসে জেলেদের ধরে নিয়ে যায়। সাগরে নেমে ২৩ জেলেকে অস্ত্রের মুখে রাখাইন রাজ্যের নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকায় ধরে নিয়ে গেছে। সেখানে তারা কি অবস্থায় আছে খবর পাওয়া যাচ্ছে না। তাতে তাদের পরিবার উদ্বিগ্ন। আগে রাখাইন রাজ্যে জান্তা সরকার থাকতে মুহূর্তে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রতিবাদলিপি ও পতাকা বৈঠক করা যেতো। এখন সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ চলে যাওয়ায় দ্রুত যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না।
সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবদুল মান্নান বলেন, ‘সরকার নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরে মাছ আহরণের ওপর ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেয়। দীর্ঘ দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার সময়ে ১০ থেকে ১২ হাজার জেলের পরিবার দুঃখ-দুর্দশার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে। গত ১১ জুন নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও জেলেদের জালে আশানুরূপ মাছ না ওঠা ও আরাকান আর্মির হস্তক্ষেপ বেড়েছে। এতে আরো দুর্ভোগে পড়েছে হাজারো জেলে পরিবার। একেতো আড়াই মাস ধরে জেলেরা মাছ আহরণ করতে পারেননি তার ওপর এখন আরাকান আর্মির বাধার মুখে পড়ছে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেরা। মাছ আহরণ বন্ধের প্রভাব ও আরাকান আর্মির হস্তক্ষেপে হাটবাজারে সামুদ্রিক মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ’
পত্রিকায় হেডিং হয়েছে, “আরাকান আর্মির বাধা, সাগরে যেতে ভয় পান টেকনাফের জেলেরা”
টেকনাফ পৌরসভার কাযুকখালিয়া ঘাট ও শাহপরীর দ্বীপ বাজার পাড়াঘাট সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, নৌঘাটগুলোতে সারি বেঁধে নোঙর করা হয়েছে মাছ ধরার নৌযান। ঘাটে জেলেদের পরিচিত ভিড়ও নেই। কয়েকজন শ্রমিক নৌযান পাহারা দিচ্ছেন। আর কিছু জেলেকে জাল মেরামত করতে দেখা যায়।
ঘাট সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দু’জন ব্যক্তি বলেন, এখন সাগরে ইলিশ ধরার মৌসুম। কিন্তু মিয়ানমারের আরাকান আর্মির বাধার মুখে জেলেরা মাছ ধরতে পারছেন না। সাগরে মাছ ধরায় সরকারের ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পর আরাকান আর্মির এমন তৎপরতায় টেকনাফের অধিকাংশ জেলে অর্থকষ্টে দিনযাপন করছেন।
মাছ ধরার দুটি নৌযানের মালিক শহিদউল্লাহ ও আবুল কামাল বলেন, সামনে এমনিতেই সাগর উত্তাল থাকবে। তখন মাছ ধরা ঝুঁকিপূর্ণ। অথচ এখন সাগরে মাছ ধরার মতো পরিবেশ থাকলেও আরাকান আর্মির তৎপরতার মুখে তা বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
কায়ুকখালিয়া ঘাটে মাছের ব্যবসা করেন আবদুল জলিল ও সৈয়দ আলম। তারা বলেন, স্বাভাবিক সময়ে ঘাট থেকে প্রতিদিন ১৫ থেকে ২৫টি ট্রাকে করে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ঢাকা-চট্টগ্রামে সরবরাহ করা হয়। মাছ ধরা বন্ধ থাকায় এখন কোনো যানবাহনই মাছ নিয়ে পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না।
শাহপরীর দ্বীপের জেলে খলিলুর রহমানসহ আরো কয়েকজন জেলে জানান, গভীর সাগরে মাছ ধরতে যেতে হয় মিয়ানমারের নাইক্ষ্যংদিয়ার পাশ দিয়ে। সেখানেই আরাকান আর্মির সদস্যরা বাংলাদেশের জেলেদের বেশি হয়রানি ও লুটপাট করছে। মাছ ধরতে না পারায় প্রতিটি জেলে পরিবারে অর্থ সংকট দেখা দিয়েছে। সংসার চালাতে তারা হিমশিম খাচ্ছেন।
নৌযান মালিক সমিতির নেতারা জানান, গত ১৩ জুন আরাকান আর্মির নিয়ে যাওয়া তিনটির নৌযানের মধ্যে দুটি টেকনাফের বাসিন্দা নুরুল ইসলামের। অপরটির মালিক মোহাম্মদ শওকত আলম নামে এক ব্যক্তি। স্পিডবোটে করে আরাকান আর্মির সদস্যরা এসে অস্ত্রের মুখে নৌযান তিনটি নিয়ে যান। মাছ ধরার নৌযানগুলোর প্রতিটিতে ৬ থেকে ৮ জন করে জেলে ছিলো। কিছু জেলেকে মারধরও করে আরাকান আর্মি। পরে তাদের নৌযানসহ ছেড়ে দেওয়া হয়।
এর আগেও জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়া ও মাছ ধরতে বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গত ১২ মে টেকনাফের হ্নীলাসংলগ্ন নাফ নদী থেকে সিদ্দিক হোসেন (২৭), রবিউল আলম (২৭) ও মাহমুদ হোসেন (৩০) নামের তিন বাংলাদেশিকে নৌকাসহ ধরে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। দুই দিন পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। গত ৫ মার্চ নারিকেল দ্বীপ উপকূলে মাছ ধরার সময় ৬টি ট্রলারসহ প্রায় ৫৬ জেলেকে ধরে নিয়ে যায় মিয়ানমারের নৌবাহিনীর সদস্যরা। গত ২০ ফেব্রুয়ারি টেকনাফের নাফ নদী থেকে চারটি মাছ ধরার নৌকাসহ ১৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠে।
টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবদুল মান্নান ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবদুস সালাম বলেন, সরকার এই সংকট কাটানোর উদ্যোগ না নিলে জেলেদের দুর্দশা আরও বাড়বে। জেলেরা মাছ না ধরায় হাটবাজারেও মাছের সংকট দেখা দিয়েছে।
শুধু টেকনাফের জেলে সম্প্রদায়ই নয়, গোটা সীমান্তজুড়েই চলছে আরাকান আর্মির তা-ব।
ইউনাইটেড লীগ অফ আরাকান (ইউএলএ) ও এর সশস্ত্র শাখা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চল বুথিডং এবং মংডু জুড়ে রোহিঙ্গা বেসামরিক নাগরিকরা ক্রমবর্ধমান নির্যাতনের সম্মুখীন হচ্ছে। চাঁদার বিনিময়ে চলাচলের অনুমতি, জোরপূর্বক সামরিক শ্রম, তরুণীদের ধরে নিয়ে সম্ভ্রমহরণ এবং নিয়োগকৃত যুবকদের নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবেদন উত্তর আরাকানের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের গভীর উদ্বেগজনক পরিস্থিতির স্পষ্ট বার্তা বহন করছে। আবার, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকারও রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে জোরপূর্বক যুদ্ধে প্রেরণ করে মানবিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে, যেমনটি রাশিয়া বাংলাদেশ থেকে মানব পাচার করে জোরপূর্বক ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহার করছে। অথচ অন্তর্বর্তী সরকারের নীরবতায় আরাকান আর্মি বাংলাদেশ ভূখ-ের ১০ কিলোমিটার অভ্যন্তরে অন্প্রুবেশ করে ‘জলকেলি উৎসব’ করেছে।
যার জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তাদেরকে জামাই হিসেবে আখ্যা দিয়ে (তার ভাষায়, তারা অনেকে এপারে বিয়ে-টিয়ে করে ফেলেছে) জনগণের সাথে তামাশা করেছে এবং চরম দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছে। মার্কিন অনুগত এই অন্তর্বর্তী সরকার যখন মার্কিন নির্দেশে রাখাইনে মানবিক করিডর স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির প্রতি সমর্থন প্রদান করছে তখন রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর আরাকান আর্মির আগ্রাসনের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বৌদ্ধ সন্ত্রাসী আরাকান আর্মির অধিকৃত অঞ্চলে রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর নির্যাতনের তীব্রতা এতটাই বেড়েছে যে দশকের পর দশক ধরে বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের অত্যাচারের মধ্যে টিকে থাকা বাসিন্দারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে। এইভাবে নির্দয় অন্তর্বর্তী সরকার বৌদ্ধ সন্ত্রাসী আরাকান আর্মির জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে, আর নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে ত্যাগ করেছে!
‘মানবিক করিডর’-এর নামে এদেশকে মার্কিন প্রক্সিযুদ্ধে জড়ানোর অপচেষ্টায় বিরুদ্ধে যখন সর্বস্তরের জনগণ তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে, তখন মার্কিন দালালদের প্রকৃত স্বরূপ জনগণের সামনে উন্মোচিত হচ্ছে। দেশে-বিদেশে এবং অনলাইন-অফলাইন আলোচনায় দেখা যাচ্ছে, এই মার্কিন দালাল রাজনৈতিক গোষ্ঠী ও তথাকথিত নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা এই করিডরকে বিভিন্ন যুক্তিতে ন্যায্যতা দিতে মরিয়া, আবার কোন কোন রাজনৈতিক গোষ্ঠী আরাকানে স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র দাবী করে প্রতারণামূলকভাবে মার্কিন এজেন্ডাকে সমর্থন জানিয়েছে। (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












