মন্তব্য কলাম
আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী তথা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ আর দেশীয় প্রথম আলো গং প্রচারণা চালাচ্ছে এবং প্রেক্ষাপট তৈরীর চেষ্টা করছে-
, ২৯ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ আউওয়াল, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৬ জুন, ২০২৫ খ্রি:, ১২ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
“আরাকান আর্মির সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে এবং তথাকথিত মানবিক করিডোর দিতে”
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, মুসলমান তথা রোহিঙ্গাদের স্বার্থ তাদের কাছে তুচ্ছ, ফেলনা।
বাংলাদেশে ইয়াবার সয়লাব এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তৈরীর আরাকান আর্মির জঘন্য ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ওদের কোনো প্রচারণা নাই।
পাশাপাশি টেকনাফের হাজার হাজার জেলে আরাকান আর্মির ভয়ে সাগরে যেতে না পেরে, মাছ ধরতে না পেরে বর্তমানে সীমাহীন সংকটে ভুগছে, হাটবাজারগুলোও মাছ শুন্যতায় ভুগছে, এরপরেও আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে ওদের প্রতিক্রিয়া নেই।
অপরদিকে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে অন্তবর্তী সরকারের নিধিরাম সর্দারের ভূমিকা শপথ ভঙ্গের শামিল।
মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন হওয়ার দলিল।
বাংলাদেশের মালিক জনগণের সাথে প্রতারণার প্রমাণ।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে মøান করার মার্কিনী এজেন্ডার বাস্তবায়ন।
কোন কারণে গণমাধ্যমে টেকনাফের জেলে তথা দেশ ও জনগণের উপর আরাকান আর্মির আঘাতের কথা জোড়ালোভাবে আসে না
সে বিষয়ে গণভাবনা এবং গণজাগরণ দরকার
(১ম পর্ব)
আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যভিত্তিক একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী যেটি ২০০৯ সালের ১০ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত ইউনাইটেড লিগ অব আরাকান (ইউএলএ) এর সামরিক শাখা। আরাকানিদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের দাবি তুলে এক যুগ আগে এর সাংগঠনিক উদ্যোগ শুরু হয়। রাখাইন নৃগোষ্ঠীর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের এই সংগঠন মূলত উগ্র বৌদ্ধ বাদী চেতনার প্রতিষ্ঠা করতে চায়।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর পরিচালিত গণহত্যায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সমান্তরাল ভূমিকা ছাড়াও আরাকান আর্মি রোহিঙ্গা মূল ধারার সংগঠনের সাথে সাম্প্রতিক সময়ে সংঘাতে লিপ্ত হয়েছে একাধিকবার। আরাকান আর্মিকে রাখাইনের বড় অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে দিয়েছে জান্তা সরকার। আর এর মধ্যে আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের সংগঠন আরএসও নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলোতে একাধিকবার হামলা চালিয়েছে। যদিও প্রতিবারই তারা পাল্টা আঘাতের শিকার হয়েছে।
বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষীদের সাথেও মাঝেমধ্যে সংঘাতের ঘটনা ঘটে আরাকান আর্মির। ২০১৫ সালের ২৭ আগস্ট আরাকান আর্মি এবং বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বান্দরবান জেলার থানচির বড় মোদক এলাকায় উভয় পক্ষের মধ্যে গুলিবিনিময় হয়। বাংলাদেশ ভূখ-ে বিজিবি তাদের ১০টি ঘোড়া বাজেয়াপ্ত করলে ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট আরাকান আর্মি বর্ডার গার্ডস বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ২০১৬ সালের অক্টোবরে উত্তর রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী ও বার্মিজ নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষের পর আরাকান আর্মি একটি প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করে বলে যে, তারা ‘বর্বর বাঙালি মুসলিম সন্ত্রাসী’ আর এই সহিংসতাকে উত্তর আরাকানে বাঙালি ইসলামিক মৌলবাদী জঙ্গিদের তা-ব বলে অভিহিত করে আরাকান আর্মি।
আরাকান আর্মির প্রায় পুরোটাই রাখাইন জনগোষ্ঠী দিয়ে তৈরি। এদের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের একাধিক নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর সাথে ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার বিভিন্ন উপজাতি পয়েন্টগুলোকে কাজে লাগিয়ে মিয়ানমারের সামরিক গোয়েন্দারা বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গা জনগণের বিরুদ্ধে আরাকান আর্মিকে ব্যবহার করতে চায়।
আরাকান আর্মি একটি ড্রাগ মাফিয়া পরিচালনা করছে, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রশিক্ষণ ও রসদ সরবরাহ করছে বাংলাদেশি পার্বত্য অঞ্চলের অভ্যন্তরে। তারা বাংলাদেশে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫০ লাখ পিস ইয়াবা সরবরাহ এবং বিক্রি করে। আর নিজেদের উৎপাদিত আফিম বিক্রি করতে বাংলাদেশ ভূখ-কে ব্যবহার করে। যেহেতু তারা আফিম চাষ করে তাদের জমিতে তাই এটা অসম্ভব নয় যে, তারা বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে, সিগারেট, ইয়াবা থেকে আফিম পর্যন্ত সব চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করে। এমনকি তারা গরু চোরাচালানের টাকাও সংগ্রহ করে। প্রতি মাসে তারা কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ কোটি টাকা উপার্জন করে বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে। বিস্ময়কর তথ্য হলো যে, মিয়ানমার জান্তা সামরিক বাহিনীর মেডিকেল কোর ল্যাব-এ ইয়াবা উৎপাদন করা হয় আর আরাকান আর্মির সাথে যৌথভাবে তা বিক্রির নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
বাংলাদেশের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ হুমকি হলো, আরাকান আর্মি পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু উপজাতি যুবককে প্রশিক্ষণ দেয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে আর একই সাথে তারা অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকায় অবাধে বিচরণ করছে। আরাকান আর্মির সদস্যদের অনেক আত্মীয়স্বজন রয়েছে বাংলাদেশের মাটিতে। এক তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের প্রায় ছয় হাজার যুবক সক্রিয়ভাবে কাজ করছে যারা আরাকান আর্মির কাছ থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রশস্ত্র পেয়েছে। আরাকান আর্মি চাইলে তাদের দিয়ে সর্বাত্মক গেরিলা যুদ্ধ শুরু করতে পারে। বান্দরবানের গহিন জঙ্গলের অনেক স্থানেই রয়েছে আরাকান আর্মির সদস্যরা। রাঙামাটি এমনকি খাগড়াছড়িতেও তাদের অবস্থানের খবর পাওয়া যায়। এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য সত্যিই ভীতিকর। বিশেষত তাদের সাথে একটি বৃহৎ শক্তির সংবেদনশীল সম্পর্ক থাকায় বাংলাদেশের জন্য নিরাপত্তা উদ্বেগ বাড়ছে।
ইয়াবার টাকা আরাকান আর্মি ও হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করছে মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ কয়েকটি দেশে। সেখান থেকে ডলার ও মিয়ানমারের মুদ্রায় হুন্ডির মাধ্যমেই যাচ্ছে আরাকান আর্মির কাছে। ওই সূত্র আরো জানায়, আরাকান আর্মি সেই টাকায় অস্ত্র ক্রয় করে নিজেদের আরো শক্তি বৃদ্ধি করছে।
গোয়েন্দাদের সূত্র জানায়, মিয়ানমারের চীনের সীমান্ত এলাকা ওয়াফেনী ও এংন নামক জায়গায় ইয়াবা তৈরির ১৫টি কারখানা রয়েছে। ওই কারখানাগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে আরাকান আর্মি। গত বছরও সেখানে এক কাট অর্থাৎ ১০ হাজার পিস ইয়াবা পাইকারি মূল্য আনুমানিক ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি হতো। বর্তমানে সেখানকার বড় বড় ইয়াবা কারবারিদের কাছ থেকে প্রতি কাট ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করছে আরাকান আর্মি। বর্তমানে ১০ হাজার পিস ইয়াবা ১২ থেকে ১৩ লাখ লাখ টাকায় আরাকান আর্মির সদস্যরাই বাংলাদেশী মাদক কারবারিদের কাছে সীমান্তে অতিক্রম করে জিরো পয়েন্টে পৌঁছে দিচ্ছে।
স্থানীয় সূত্র মিয়ানমারের মাদক ব্যবসায়ীদের বরাত দিয়ে বলেন, বান্দরবানের ঘুমধুম, নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা, আলীকদমসহ মিয়ানমারের সীমান্তের অন্তত ১০০টি পয়েন্টে স্থলপথ দিয়ে বড়-মাঝারি ইয়াবার চালান ঢুকছে। কক্সবাজারের টেকনাফ, ফিসারিঘাট, মুরুসকুল, মহেশখালী, আনোয়ারা, গহিরা, পতেঙ্গাসহ আরো কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে সবচেয়ে ইয়াবার বড় চালানগুলো যাচ্ছে নৌপথে। ইয়াবার বড় চালানগুলো বরিশাল, চাঁদপুর ও খুলনার মোংলা সাগরপথ দিয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে।
আরাকান আর্মি আতঙ্কে মাছ ধরা বন্ধ টেকনাফের ৩ হাজার জেলের
নাফ নদীতে এখন জেলেদের নতুন আতঙ্কের নাম আরাকান আর্মি। গত পাঁচ মাসে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের এই বিদ্রোহী গোষ্ঠী মাছ ধরতে যাওয়া দেড় শতাধিক জেলেকে অপহরণ করেছে। সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর তৎপরতার কারণে নাফ নদীতে মাছ ধরা বন্ধ করে দিয়েছেন টেকনাফের ৪০০ ট্রলারের তিন হাজার জেলে।
বাংলাদেশ-মিয়ানমারের ২৭১ কিলোমিটার সীমানার মধ্যে নাফ নদীর নৌসীমা পড়েছে ৮৪ কিলোমিটার। কিন্তু তিন মাস ধরে নাফ নদীর নৌসীমায় মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির টহল তৎপরতা বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে নাফ নদী থেকে জেলেদের ট্রলারসহ অপহরণের ঘটনাও বেড়েছে। জেলেরা এসব ঘটনার জন্য আরাকান আর্মিকে দায়ী করেছেন।
বঙ্গোপসাগরে জেলেদের মাছ ধরায় বাধা দেওয়া, নৌযান নিয়ে যাওয়া ও মাছ লুট করার অভিযোগ উঠছে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে। এমন পরিস্থিতিতে ৯ দিন ধরে গভীর সাগরে গিয়ে মাছ ধরা বন্ধ রেখেছেন কক্সবাজারের টেকনাফের বেশির ভাগ জেলে। মাছ ধরা বন্ধ থাকায় অলস পড়ে রয়েছে চার শতাধিক মাছ ধরার নৌযান। জেলে, নৌযানের মালিক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এসব তথ্য জানিয়েছেন।
১৩ জুন গভীর সাগর থেকে মাছ ধরে ফেরার পথে মিয়ানমারের নাইক্ষ্যংদিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে টেকনাফের তিনটি মাছ ধরার নৌযান অস্ত্রের মুখে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে। জেলেদের দাবি, ওই তিন নৌযানে থাকা মাছ, জ্বালানি ও খাদ্যসামগ্রী লুট করেন আরাকান আর্মির সদস্যরা। এরপর নৌযান তিনটি ছেড়ে দেওয়া হয়। একই সময় আরও কয়েকটি ট্রলারকেও ধাওয়া করে আরাকান আর্মি। এ ঘটনার পরদিন ১৪ জুন থেকে জেলেরা গভীর সাগরে মাছ ধরতে যেতে ভয় পাচ্ছেন।
টেকনাফ কায়ুকখালীয়া ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি সাজেদ আহমদ বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়া বাংলাদেশের নৌসীমায় ঢুকে মাছ ধরতে যেতে বাধা দিচ্ছে আরাকান আর্মি। ট্রলারে লুটপাট করা হচ্ছে। তাই টেকনাফের চার শতাধিক মাছ ধরার ট্রলার সাগরে যেতে পারছে না। আমরা সরকারকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাই। ’
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












