মন্তব্য কলাম
একদিন বাড়তি নিলেই এবার ঈদের ছুটি হয় টানা নয় দিন। তবে এবারের ঈদে ছুটি ১১ দিনও সম্ভব উল্লেখ্য নির্বাহী আদেশে নয় সাংবিধানিক ভাবেই রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে পবিত্র ঈদ উনার ছুটি কমপক্ষে ১৫ দিন হওয়া উচিত।
সে খুশী পালনার্থে ৬৪ জেলাব্যাপী কোটি কোটি মুসলমানদের নাড়ির টানে ঘরে ফেরা, অবস্থান করা এবং পুনরায় কর্মস্থলে ফেরা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় বিবেচনায় এনে যাবতীয় ঈদ ব্যবস্থাপনা সরকারের একান্ত কর্তব্য ও অন্যতম বাস্তবতা।
, ১৯ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২১ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২০ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ৫ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৩১ মার্চ পবিত্র ঈদুল ফিতর হতে পারে। সম্ভাব্য এই তারিখ ধরেই পাঁচ দিনের ছুটির তারিখ নির্ধারণ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এই হিসেবে ২৯ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে ঈদুল ফিতরের পাঁচ দিনের ছুটি। অর্থাৎ ২৯, ৩০, ৩১ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিল পর্যন্ত থাকবে এই ছুটি। এর মধ্যে ঈদের দিন সাধারণ ছুটি। আর ঈদের আগের দুদিন এবং পরের দুদিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি।
কিন্তু নির্ধারিত ছুটি শুরুর আগের দিন ২৮ মার্চ সাপ্তাহিক ছুটির দিন ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ (শুক্রবার)। একই সঙ্গে একই দিন পবিত্র শবে কদরেরও ছুটি। এই ছুটি শুরুর আগে আগে আবার আছে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসের ছুটি। তার পরদিন ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) ২৭ মার্চ ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) একদিন অফিস খোলা থাকবে।
অন্যদিকে ছুটি শেষে অফিস খুলবে ৩ এপ্রিল ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার)। তার পরের দুদিন আবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্র) ও ইয়াওমুস সাবত (শনিবার)। অর্থাৎ ২৬ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ১১ দিনের মধ্যে অফিস চলবে মাত্র দুদিন (২৭ মার্চ এবং ৩ এপ্রিল)। একদিন ঈদের আগে এবং আরেকদিন ঈদের পরে।
ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। নিলে তা টানা ছুটি হয়ে যাবে। অবশ্য অর্জিত ছুটি নেওয়ার সুযোগ আছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, নির্বাহী আদেশে ছুটি ঘোষণা করা হলে উপদেষ্টা পরিষদে সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করতে হয়। আগামী উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকে ঈদের ছুটি সংক্রান্ত সারসংক্ষেপ উত্থাপন হতে পারে। বৈঠকে নিয়মিত ছুটির বাইরে বাড়তি ছুটি অনুমোদন হলে প্রজ্ঞাপন জারি করবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
আমাদের দেশের রীতি অনুযায়ী ঈদের সময় শহরের মানুষেরা গ্রামে যেতে পছন্দ করেন। ছুটি কম থাকার কারণে যাওয়া-আসার পথে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়। এই দৃষ্টিকোণ থেকে বর্তমান সরকার ঈদুল ফিতরের নিয়মিত ছুটি তিন দিন থেকে বাড়িয়ে পাঁচ দিন করেছে। তারপরও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিলিয়ে ছুটি বাড়ানোর এখতিয়ার সরকারের আছে। এই ক্ষেত্রে উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত দিতে আগ্রহী হওয়া উচিত। '
গত ঈদে মোবাইল ফোনের সিমের হিসেবে ৫৩ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩২ জন মানুষ ঢাকা ছেড়েছেন। তবে এটি প্রকৃত হিসেব নয়। কারণ সিমপ্রতি একজন ধরা হয়েছে। আবার শিশুসহ যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না তারা এই হিসেবের মধ্যে নেই।
‘‘নানা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আমাদের ধারণা ঈদে ৪০-৫০% মানুষ ঢাকার বাইরে চলে যান। আর এবার ছুটি লম্বা হওয়ায় এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে হয়। ”
ধারণা করা হচ্ছে এবার ঢাকা এবং ঢাকার আশপাশের এলাকা থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ ঢাকার বাইরে যাবেন। এর মধ্যে রাজধানী থেকেই ঢাকা ছাড়বেন এক কোটি মানুষ। গত বছর ঈদে আমাদের হিসেবে রাজধানী এবং আশপাশের এলাকা থেকে ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। ”
“ঢাকা শহরে যারা থাকেন তাদের ৭৫-৮০% স্থায়ী ঠিকানা গ্রামে। আর যারা এখানে আছেন তাদের ৮০%-এর এই শহরে কোনো নিজস্ব বাড়ি নেই। ফলে প্রাণের টানে, নাড়ির টানে মানুষ একটু বড় ছুটি পেলেই গ্রামে চলে যায়। সেখানে তারা স্বজনদের সঙ্গে মিলিত হয়। ”
অভিজ্ঞমহল বলেন, সরকারের নীতিনির্ধারকরা যখন জুনিয়র পদে চাকরি করে তখন ছুটি বৃদ্ধির পক্ষে থাকে। কিন্তু তারা যখন নীতিনির্ধারক হয়ে যায় তখন ব্যক্তিগতভাবে আর বেশি ছুটির পক্ষে থাকে না। তারা সরকারের উপদেষ্টা, তথা সরকারের নির্বাহী প্রধানকে বোঝাতে চেষ্টা করে, বেশি দিন ছুটি দিলে কর্মহীনতার সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করা হবে। যদিও এটি সঠিক নয়।
ইউরোপ, আমেরিকা ও চীনে সে দেশগুলোর বড় উৎসবে তারা দীর্ঘ ছুটি দিয়ে থাকে। চীনা নববর্ষ ও বসন্ত উৎসবে টানা ১৫ দিন ছুটি দেওয়া হয়। আর ইউরোপ-আমেরিকা জুড়ে ক্রিসমাসের ছুটিও প্রায় দুই সপ্তাহের।
পশ্চিমা দেশগুলোয় ‘লং উইক অ্যান্ড’ বলতে বোঝায় দীর্ঘ সাপ্তাহিক বিরতি। দুই দিন সাপ্তাহিক বিরতির সঙ্গে কমপক্ষে এক দিন ছুটি যোগ হয়ে তা অন্তত তিন দিনে দাঁড়ায়। অনেক দেশে আবার টানা চার দিনের ছুটিও আছে। সাপ্তাহিক ছুটির আগে ও পরে কথিত ইস্টার মানডে ও গুড ফ্রাইডে মিলে তাদের দেশে টানা ছুটি দাঁড়ায় চার দিনে। আবার ২৫শে ডিসেম্বর ও বক্সিং ডে এবং সাপ্তাহিক ছুটি মিলেও ‘লং উইক অ্যান্ড’ সৃষ্টি হয়।
জাপানে ২৯ এপ্রিল এবং ৩ থেকে ৫ মে পর্যন্ত ছুটির কারণে ওই সপ্তাহটিকে বলা হয় ‘গোল্ডেন উইক’। দুই দিন ছুটির মাঝখানে কর্মদিবস থাকলে সেটিকেও ছুটি ঘোষণা করা হয়। খ্রিস্টানদের ২৫ ডিসেম্বর উপলক্ষে পশ্চিমা দেশগুলো তো বটেই, খ্রিস্টানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে এমন প্রায় সব দেশেই বেশ বড় মাপের ছুটি বরাদ্দ করা হয় কর্মজীবীদের জন্য।
তবে অনেক মুসলিমপ্রধান দেশেও ঈদে দীর্ঘ ছুটি থাকে। আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সৌদি আরবে ঈদুল ফিতরের ছুটি ছিল ১৭ দিন। এ ছাড়া মুসলিমপ্রধান কাতারে ১১ দিন ও ওমানে ৯ দিন ছুটি ছিল। মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কুয়েতে ৫ দিন করে ছুটি ছিল। সৌদি আরব ও কাতারে ২০১৬ সালেও ১১ দিন ছুটি ছিল। তুরস্কে ছিল ৯ দিন।
ইন্দোনেশিয়ায় ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) ও ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) ছুটির দিন হলে অনেক ক্ষেত্রে মাঝের কয়েক দিনকেও ছুটি ঘোষণা করা হয়।
আর এভাবে ছুটির সমন্বয় করে বৃদ্ধি করার কারণে সেসব দেশে কর্মহীনতার পরিবর্তে বরং কর্মস্পৃহা বাড়িয়ে দেয় বলেই বিশ্বাস করে ওই সব দেশের প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা। কিন্তু বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকরা এই বিষয়টিতে ছাড় দিতে একেবারেই নারাজ।
অথচ অনেক জেলায় স্বাভাবিক সময়ে বাসে যেতে সময় লাগে ১২ ঘণ্টা। আর পবিত্র ঈদ উনার সময় কত ঘণ্টা লাগে তার কোনো হিসাব দেয়া সম্ভব নয়। অনেকেই পবিত্র ঈদ উনার আগের দিন রওনা দিয়ে পরের দিন বিকেলে বাড়ি পৌঁছায়। কয়েক ঘণ্টা থেকে আবার ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হতে হয়। প্রতিবছর প্রতিবারই তাদের মনে হয় আর ঈদ উপলক্ষে বাড়ি আসবে না। কিন্তু মা-বাবা অপেক্ষা করে। স্ত্রী-সন্তানরাও পথের দিকে তাকিয়ে থাকে। কিভাবে না যাওয়া যায়!
ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয় নিম্ন আয়ের মানুষকে, যারা গণপরিবহনে গ্রামের বাড়িতে যাওয়া-আসা করে। শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা নিজেদের গাড়িতে বা ভাড়া করা প্রাইভেটকারে চড়ে। তারা গরিবের দুঃখ বুঝতে পারে না। তাই ছুটির বিষয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। আমরা চাই, ঈদের ছুটি অন্তত ১৫ দিন করা হোক।
ঈদের তিন দিনের ছুটিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে বাড়িতে গেলে যানজটের কারণে রাস্তাতেই বেশিরভাগ সময় কেটে যায়। ফলে উৎসবের আমেজ আর পাওয়া যায় না। এতে মানুষের কর্মস্পৃহায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। কর্মজীবীরা ভালোভাবে ছুটি কাটাতে পারলে তার ইতিবাচক প্রভাব কর্মক্ষেত্রে পড়বে।
দেশে ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে এক দিন ছুটি দেওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। ২০১৬ সালে এ ধরনের ছুটি দেওয়া হয়েছিল। সেবার সব মিলিয়ে ঈদুল ফিতরে ৯ দিন ছুটি ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের মতে, ঈদের সময় দীর্ঘ হলে যানজটের কারণে যে জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, তা সামাল দেওয়া তাদের পক্ষে সহজ হয়।
আমরা মনে করি, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ বাংলাদেশের সরকার সংশ্লিষ্টদের উচিত, পবিত্র ঈদুল ফিতর নির্বিঘেœ এবং পরিবার পরিজন নিয়ে সাবলীলভাবে ঈদ পালনের স্বার্থে ঈদের ছুটি বৃদ্ধি করা। মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ঈদের ছুটি কমপক্ষে ১৫ দিন করা। যা ঈদযাত্রার ভোগান্তির নিরসনের পাশাপাশি ক্ষমতাসীনদের ভাবমর্যাদাও বৃদ্ধি করবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বাধীনতা উত্তর এ পর্যন্ত কখনও জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা করা হয়নি। এমনকি অন্তবর্তী সরকারের ২০২৫ সালের জাতীয় দিবস ঘোষণার পরিপত্রেও তা ছিলো না। হঠাৎ করে ৯ই এপ্রিল জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা হলো কিভাবে? মাদরাসায় চৈত্র সংক্রান্তি পালনের নির্দেশের অর্থ হলো মুসলমানদের ইসলাম ত্যাগ করার নির্দেশ। মুসলমানদের হিন্দু ও উপজাতি হওয়ার নির্দেশ। মুসলমানদের হরেক রকমের পূজা করার নির্দেশ।
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্বাধীনতা উত্তর এ পর্যন্ত কখনও জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা করা হয়নি। এমনকি অন্তবর্তী সরকারের ২০২৫ সালের জাতীয় দিবস ঘোষণার পরিপত্রেও তা ছিলো না। হঠাৎ করে ৯ই এপ্রিল জাতীয় চৈত্র সংক্রান্তি দিবস ঘোষণা হলো কিভাবে?
১২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দুঃখজনক হলেও সত্য অধিকাংশ সাধারণ মুসলমান এখনো জানে না পবিত্র ফিলিস্তিন ভূমি- শীর্ষ সন্ত্রাসী ইসরায়েলিদের দ্বারা জঘণ্য বর্বর, নিকৃষ্ট জবরদখলের ইতিহাস তথাকথিত সভ্য রাষ্ট্র দাবীদার আমেরিকা, ব্রিটেনের নির্মম নিষ্ঠুর আঁতাতের ইতিহাস
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
১০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সঠিক পরিসংখ্যান ও জরিপের অভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না সরকার সঠিক পরিসংখ্যান ছাড়া শুধু অর্থনীতিই নয় কোনো খাতেরই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা সম্ভব নয় বাজার নিয়ন্ত্রণে চাই সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্ত জরিপ তথা পরিসংখ্যা
০৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)