মন্তব্য কলাম
এদেশবাসী- পাকিস্তানী রাজাকারদের কথা শুনেছে। কিন্তু উপজাতি সন্ত্রাসীরা বৃটিশ আমল, পাকিস্তানী আমল এবং বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশেও রাজাকারগিরি করছে। গত ২১শে এপ্রিল সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
তথাকথিত শান্তি চুক্তিতেই বাংলাদেশীদের জন্য সব অশান্তি জমে আছে।
পতিত জালিম সরকারের করে যাওয়া
বাঙালীদের প্রতি চরম বৈষম্যকারী এমনকী ক্ষেত্র বিশেষে নাগরিকত্ব অস্বীকারকারী
তথাকথিত এই শান্তি চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে ইনশাআল্লাহ
গত সোমবার (২১ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসঙ্ঘের সদর দফতরে ইউএনপিএফআইআইয়ের ২৪তম অধিবেশন শুরু হয়েছে। অধিবেশনটি আগামী ২ মে শেষ হবে।
বাঙালিদের পার্বত্য এলাকার বাইরে প্রত্যাহার, পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প প্রত্যাহারসহ জাতিসঙ্ঘে একগুচ্ছ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও বাংলাদেশী জনগণ বিরোধী দাবি জানিয়েছে সন্তু লারমার নাতনি অগাস্টিনা চাকমা।
জাতিসঙ্ঘের আদিবাসী ইস্যু-বিষয়ক স্থায়ী ফোরামের (ইউএনপিএফআইআই) ২৪তম অধিবেশনে আদিবাসী নারীর অধিকার-বিষয়ক আন্তঃআঞ্চলিক, আন্তঃপ্রজন্মগত ও বৈশ্বিক সংলাপ নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কথিত পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (পিসিজেএসএস) প্রতিনিধি ও সন্তু লারমার নাতনি অগাস্টিনা চাকমা এ দাবি জানায়।
পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসী অধিকার, সংখ্যালঘু ও নারী বিষয়ক-ইস্যু ও মানবাধিকারের জন্য অনলাইন সংবাদমাধ্যম হিল ভয়েস তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, অধিবেশনে পিসিজেএসএসের তিনজন প্রতিনিধি চঞ্চনা চাকমা, অগাস্টিনা চাকমা ও মনোজিত চাকমা অংশগ্রহণ করেছে।
অধিবেশনে অগাস্টিনা চাকমা মিথ্যা অভিযোগ বলেছে- ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি (সিএইচটি চুক্তি) বাস্তবায়নের সাথে আদিবাসী (উল্লেখ্য আমাদের সংবিধানে আদিবাসী স্বীকৃতি না দেয়া হলেও তারা কুট উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে এই শব্দ ব্যবহার করে যাচ্ছে) জুম্ম নারীদের নিরাপত্তা ও ক্ষমতায়নের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু সিএইচটি (সি.এইচ.টি চুক্তি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বিরোধী চুক্তি) চুক্তি সঠিকভাবে বাস্তবায়নে ব্যর্থতার কারণে আদিবাসী জুম্ম নারীদের নিরাপত্তা ও ক্ষমতায়ন এখনো অর্জন থেকে তার এসব কথা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব এবং সরকার বিরোধী বক্তব্য অনেক দূরে।
সে আরো ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়ে বলেছে, অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার, ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি, ভারত প্রত্যাগত জুম্ম শরণার্থী এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর পুনর্বাসন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরে বাঙালী বসতি স্থাপনকারীদের স্থানান্তর, আঞ্চলিক পরিষদ ও পার্বত্য জেলা পরিষদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর ইত্যাদি কারণে আদিবাসী জুম্ম নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ব্যাহত হচ্ছে। অন্যদিকে তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে।
সে আরো মিথ্যা অভিযোগ করেছে, ২০২৪ সালে মুসলিম বসতি স্থাপনকারীদের জুম্ম নারী ও মেয়েদের উপর ১২টি যৌন সহিংসতার রেকর্ড রয়েছে এবং এই ঘটনাগুলোতে ১৬ জন জুম্ম নারী ও মেয়ে সহিংসতার শিকার হয়েছে। যদিও কিছু অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, কিন্তু দুর্বল অভিযোগের কারণে অভিযুক্তদের কয়েকদিন পরেই জেল থেকে জামিনে মুক্তি দেয়া হয়েছিল। এখনো পর্যন্ত এই ধরনের ঘটনায় জড়িত কোনো ব্যক্তিকে আইনের আওতায় আনা হয়নি এবং সেই অনুযায়ী শাস্তি দেয়া হয়নি। বিচারিক ব্যবস্থা থেকে অব্যাহতির সংস্কৃতির কারণেই পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ে জুম্ম নারী ও শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
সন্তু লারমার নাতনি তারন ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্যে আরো বলেছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী নারীদের অধিকারের ক্ষেত্রে স্থায়ী ফোরামকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে এবং তা করার জন্য স্থায়ী ফোরামকে অবশ্যই পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী নারীদের নিরাপত্তা এবং ক্ষমতায়নের স্বার্থে ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে রাজি করাতে হবে এবং বাংলাদেশ সরকারকে আদিবাসী নারীদের ঝুঁকির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য বিশেষ আইন প্রণয়ন করতে হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য উপজাতি সন্ত্রাসীদের আজকে যে বাড় বেড়েছে তার বীজ লুক্বায়িত ছিল কথিত শান্তি চুক্তিতেই।
দুঃখজনক হলেও সত্য ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বরে স্বাক্ষরিত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি ১৯৯৭’ মোতাবেক পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রচলিত আইনসমূহ সংশোধিত হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসিত হচ্ছে। শান্তি চুক্তির ভূমিকায় লিখা আছে “বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের আওতায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতার প্রতি পূর্ণ ও অবিচল আনুগত্য রাখিয়া পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে সকল নাগরিকের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ও অর্থনৈতিক অধিকার সমুন্নত এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রক্রিয়া তরান্বিত করা এবং বাংলাদেশের সকল নাগরিকের স্ব স্ব অধিকার সংরক্ষণ ও উন্নয়নের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তরফ হইতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার অধিবাসীদের পক্ষ হইতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি নিম্নে বর্ণিত চারি খ- (ক, খ, গ, ঘ) সম্বলিত চুক্তিতে উপনীত হইলেন”। এই ভূমিকা বা প্রারম্ভ পড়ে প্রথমে যতটা নেতিবাচক না অনুমিত হয়, চুক্তির অধিকাংশ ধারা এই প্রারম্ভ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর সংবিধানের সাথে মিলিয়ে পড়তে গেলে প্রতি ছত্রে ছত্রে তখন উপলব্ধি করা যায় কী অন্যায়ভাবে বাঙালীদেরই আরেক গাজাবাসীর পটভূমিকায় আবদ্ধ করা হয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে বাঙালীদের কী অমানবিকভাবে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক প্রতিপন্ন করে তাদের অধিকারকে অবদমিত করে রাখা হয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল সমস্যার মূলেই হলো ভূমি সমস্যা, এই ভূমি সমস্যা সম্পর্কে চুক্তির ঘ খ-ের ধারা ৩ এ বলা আছে উপজাতীয় পরিবারগুলোর ভূমির মালিকানা নিশ্চিত করার জন্য সরকারকে পরিবার প্রতি ২ একর ভূমি বন্দোবস্ত প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। বিপরীতে পুনর্বাসিত বাঙালির ভূমি বা একটি ভিটে প্রাপ্তি কিংবা পুনঃ পুনর্বাসিত করার বিষয়ে কোন কিছু উল্লেখ নেই! চরমভাবে পুনর্বাসিত বাঙালি বিদ্বেষী বিভিন্ন লেখক চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের গোপনীয় মেমো নং ৬৬৫-গ, তারিখ ০৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮০ এর বরাত দিয়ে বিস্তারিতভাবে লিখে দাবি করেছেন যে, সরকার সর্বমোট ১১.৫ একর ভূমি বন্দোবস্ত প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আশির দশকের শেষ হতে বিপুল পরিমাণ ভূমিহীন বাঙালি পরিবারকে পার্বত্য চট্টগ্রামে পুনর্বাসিত করেছে। আজকের দিনের বাস্তবতা হলো শান্তিবাহিনীর হাতে হাজার হাজার হত্যার শিকার হওয়ার পর এসব বাঙালি পরিবারের অধিকাংশ পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমি মালিকানা বিহীনভাবে দলবদ্ধ মানবেতর জীবনযাপন করছে। এদেরকেও ভূমি প্রদান বা যথাযথ পুনর্বাসন সংক্রান্ত কোন শব্দ চুক্তিতে থাকা উচিত ছিলো।
পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমি সমস্যার মূল কারণ হলো ব্রিটিশ শাসনামল থেকে আজ অবধি চলে আসা সামন্তবাদ ও সামন্ত প্রভু তোষণ, এই পার্বত্য চুক্তিতেও সেটার ব্যতিক্রম কিছু ঘটেনি! চুক্তির ঘ খ-ের ৮নং ধারায় বর্ণিত আছে, “রাবার চাষ ও অন্যান্য জমি বরাদ্দঃ যে সকল অ-উপজাতি ও অ-স্থানীয় ব্যক্তিদের রাবার বা অন্যান্য প্লান্টেশনের জন্য জমি বরাদ্দ করা হইয়াছিল তাহাদের মধ্যে যাহারা গত দশ বছরের মধ্যে প্রকল্প গ্রহণ করেন নাই বা জমি সঠিক ব্যবহার করেন নাই সেসকল জমির বন্দোবস্ত বাতিল করা হইবে। ” অর্থাৎ পাহাড়ি কোন সামন্ত প্রভু যদি ৫০০ একর বা আরও বেশি ভূমি বন্দোবস্ত/ইজারা নিয়ে কিছুই না করেন, তারপরও তার ভূমি বন্দোবস্ত বা ইজারা বাতিল হওয়ার সুযোগ নেই! উপরন্তু দ্য চিটাগাং হিল ট্র্যাক্টস রেগুলেশন, ১৯০০ ব্যতিত পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্য কোন ভূমি আইন বলবৎ নেই। হিল রেগুলেশন কিংবা পার্বত্য চুক্তির কোথাও ব্যক্তি বা পরিবারের নামে ভূমি মালিকানার সর্বোচ্চ কোন সীমা উল্লেখ নেই, উল্টো রয়েছে পাহাড়ি সামন্ত প্রভুদের ভূমি মালিকানা ও কর্তৃত্বের ব্যাপক সুরক্ষা!
আমাদের সংবিধানের ২৭ নং অনুচ্ছেদ আছে, “সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী”। ২৮ নং অনুচ্ছেদে বিশদভাবে আছে ধর্ম, প্রভৃতি কারণে বৈষম্য না করার বাধ্যবাধকতা, একজন সামন্ত প্রভু কখনো অনগ্রসর বিবেচিত হতে পারেন না বিধায় এখানে অনুচ্ছেদ ২৮(৪) এর বিশেষ ব্যবস্থা সে প্রাপ্য হতে পারে না, অন্তত বিশাল পরিমাণে ভূমির মালিকানার ক্ষেত্রে। অথচ, পার্বত্য চুক্তিতে পাহাড়ি সামন্ত প্রভুদের সুরক্ষার জন্যই করা হলো চরম অনিময় এবং অবাক করা বিষয় হলো সামন্তবাদকেই আবার জাতি ধর্মের ভিত্তিতে বিচার করা হয়েছে। এই ধারা আক্ষরিক অর্থে চুক্তি স্বাক্ষরের সাথে সাথেই পাহাড়ি সামন্ত প্রভুদের স্বার্থ সুরক্ষিত করেছে এবং অ-উপজাতি ও অ-স্থানীয় সামন্ত প্রভুদেরকে মূলত সতর্ক বার্তা দিয়েছে। গভীরভাবে ফিকির করলে উপলব্ধি করা যায় যে, সকল বিরোধ নিষ্পত্তি হয়ে পাহাড়ি ভূমিহীন বনাম সকল ভূমিহীনের ভূমির মালিকানা পাওয়া চরম বৈষম্য মূলক এবং সংবিধানের বর্ণিত মৌলিক অধিকার পরিপন্থী!
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
রেলপথ দেশব্যাপী পণ্য পরিবহনের জন্য সাশ্রয়ী ও নিরাপদ মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। রেলের ইঞ্জিন স্বল্পতার কারণে আগ্রহ থাকলেও প্রতিষ্ঠান বেছে নিচ্ছে অন্য পথ চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার পরিবহনের ৯৬ শতাংশই হয় সড়কপথে অপরদিকে রেল অথবা সড়কপথে যাত্রী চলাচল কিংবা পণ্য পরিবহনে তুলনামূলকভাবে খরচ অনেক কম হয় পানিপথে।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদীদের দীর্ঘদিনের শোষণ আর অব্যাহত লুটপাটের কারণে সোমালিয়া, চাদ, নাইজেরিয়া, নাইজার, দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া ও ইথিওপিয়ার প্রায় ২ কোটি মানুষ এখন দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত। দুর্ভিক্ষ নেমে আসতে আর দেরি নেই, এরকম দুঃসহ দিন গুনছে পূর্ব-আফ্রিকার উগান্ডা, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, তানজানিয়ার প্রায় ৫ কোটিরও বেশি মানুষ। কিন্তু নিশ্চুপ বিশ্ব গণমাধ্যম, নিষ্ক্রিয় বিশ্ববিবেক, নীরব মুসলিম বিশ্ব!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতি গভীর সংকটে শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩.৩৫ শতাংশ দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












