মন্তব্য কলাম
এদেশে যারা পহেলা বৈশাখের নামে বাঙ্গালীয়ানার হুজ্জোতে মেতে উঠে তারাই আবার ইংরেজী থার্টি ফার্স্ট নাইটের অশ্লীলতায় মজে থাকে। পহেলা বৈশাখের বাঙ্গালীয়ানা এবং থার্টি ফার্স্ট নাইটের খ্রীষ্টিয়ানা কোনটাই ৯৮ ভাগ মুসলমানের এদেশে চলতে পারে না। পশ্চিমা বিজাতীয় খ্রিষ্টানদের অপসংস্কৃতি থার্টি ফার্স্ট নাইট এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই বিজাতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা দেশের যুবসমাজের চরিত্র বিধ্বংসী।
যারা থার্টি ফার্স্ট নাইট হালাল বলবে, যারা গ্লোবাল ভিলেজ বিশ্বাস করবে, যারা খ্রিস্টানদের অনুসরণ করবে তাদের সাথেই তাদের হাশর-নাশর হবে। নাঊযুবিল্লাহ!
, ২৯ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৪ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ০১ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ১৬ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম

বিজাতীয় সংস্কৃতি কথিত থার্টি ফার্স্ট নাইটে বাড়ির ছাদসহ খোলা জায়গায় পার্টি-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করেছে ডিএমপি। পাশাপাশি আতশবাজি ও বিষ্ফোরক দ্রব্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
কথিত বর্ষবরণ অপসংস্কৃতিটি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম ও নাজায়িজ। পাশাপাশি বাঙালি সংস্কৃতির সাথেও সম্পৃক্ত নয়। ইতিহাস সূত্রে, “খ্রিস্টপূর্ব ১৪৫০ থেকে ১৬০০ সালে প্রাচীন মিসরীয়রা চূড়ান্ত রকমের মদ্যপান আর বাদ্যযন্ত্রের উন্মাতাল শব্দে নেচে-গেয়ে বিশ্বের সবচেয়ে পুরানো বর্ষবরণের খবর তৈরি করেছে। প্রাচীন মিসরীয়দের বর্ষবরণ করার মূল লক্ষ্য ছিল- মদ পানের প্রভাবে বেহুঁশ হয়ে যাওয়া। এটাকে কথিত দেবতার সাথে সাক্ষাতের মাহেন্দ্রক্ষণ মনে করা হতো। যারা নতুন বছরে এটা করতে পারতো তাদেরকে সৌভাগ্যবান বলে মনে করা হতো। (নাউযুবিল্লাহ!)
অতএব, দেখা যায়- বর্ষবরণের সাথে বিধর্মীয় বিশ্বাস অনুভূতি যোগটা সে শুরু থেকেই ছিল বা বর্ষবরণকারীরা ধর্মীয় বিশ্বাসের আলোকেই তা করতো।
এদিকে সারাবছর বর্বর ইহুদীবাদী ইসরায়েলিরা মদ, নারীনৃত্যে বিভোর থাকলেও বর্ষবরণ তাদের ধর্মীয় অনুষঙ্গের বিরোধী। বর্ষবরণকে তারা খ্রিস্টানী কালচার মনে করে। এ ব্যাপারে তাদের ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। অথচ একমাত্র হক্ব পবিত্র দ্বীন সম্মানিত ইসলাম উনার মধ্যে এই বিজাতীয় অশ্লীল বর্ষবরণের অপসংস্কৃতি কঠোরভাবে নিষেধ করা হলেও বর্তমান মুসলমানরা সেটা অহরহ পালন করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
উল্লেখ্য, বর্তমান বিশ্বকে নতুন পরিভাষায় ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ বা বিশ্ববাসী একই এলাকার বাসিন্দা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। কথিত বিশ্ববাসী একই এলাকার বাসিন্দা হতে গিয়ে যেসব শর্তে ঐকমত্য হতে হয়েছে সব শর্ত অলিখিতভাবে পালন করছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো বিভিন্ন দেশের উৎসবগুলো সমস্ত বিশ্ববাসী একযোগে উদযাপন করবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশসমূহের সকল উৎসব ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সভ্যতা, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে মানানসই নয়। কাজেই কথিত গ্লোবাল ভিলেজ অথবা ওয়ান ওয়ান ওয়ান ড্রিম শ্লোগানকে প্রত্যাখ্যান করে মুসলমান হিসেবে আমাদের স্বতন্ত্র সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও সভ্যতাকে লালন করতে হবে।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, ইংরেজি ক্যালেন্ডার ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন বিরোধী হলেও রাষ্ট্রযন্ত্রের সহায়তায় আমাদের কাজ-কর্মের তারিখ নির্ধারণের, হিসাব-নিকাশ সংরক্ষণে, আন্তর্জাতিক আদান-প্রদানে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, তাই এতে যতই ঔপনিবেশিক গন্ধ থাকুক না কেন, এতে প্রায় ২০০ বছরের গোলামির জোয়ালের চিহ্ন থাকুক না কেন, দেশের জনগণ এর থেকে মুক্ত হতে পারছে না এ কারণেই আমরা স্বকীয়সত্তা সজাগ হওয়ার চেতনার কথা বললেও, আমরা নিজস্ব সংস্কৃতিকে সমুন্নত করার কথা বললেও তা যেন অবস্থার দৃষ্টিতে মনে হয় বাতকা কি বাত তথা কথার কথা। ইংরেজি নববর্ষ আমাদের কাঁধে যেন ইংরেজদেরই করা চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মতো আষ্টেপৃষ্ঠে এমনভাবে চেপে বসে আছে যে, রাষ্ট্রযন্ত্র এটা ছাড়তে পারছেনা। নাঊযুবিল্লাহ!
গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী তারিখ লেখার শেষে যে এডি (অ.উ) লেখা হয় তা লাতিন অ্যানো ডোমিনি (অহহড় উড়সরহর)-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এই অ্যানো ডোমিনির অর্থ আমাদের প্রভূর বছরে (ওহ ঃযব ুবধৎ ড়ভ ড়ঁৎ খড়ৎফ) অর্থাৎ খ্রিষ্টাব্দ। ডাইওনিসিয়াম একমিগুয়াস নামক এক খ্রিষ্টান পাদরী জুলিয়ান ক্যালেন্ডারের ৫৩২ অব্দে যিশু খ্রিষ্টের জন্ম বছর থেকে হিসাব করে এই খ্রিষ্টাব্দ লিখন রীতি চালু করে।
আমাদের দেশে ইংরেজি তথা গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার যে ব্রিটিশ বেনিয়া ইস্ট ইন্ডিয়ান কোম্পানি আমাদের স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে আমাদের উপর গোলামির জোয়াল চাপিয়ে দেয়, সেই ব্রিটিশ এই ক্যালেন্ডার তাদের দেশ ব্রিটেনে চালু করে ১৭৫১ খ্রিষ্টাব্দে। তারা যেখানেই তাদের উপনিবেশ স্থাপন করেছে, সেখানেই তারা তাদের পোশাক-আশাক, শিক্ষা-দীক্ষা, প্রশাসনিক কাঠামো, সংস্কৃতি যেমন চাপিয়ে দিয়েছে, তেমনি তাদের ক্যালেন্ডারটিও দিয়েছে, তারা প্রধান সেজে বসেছে আর নেটিভদের বানিয়েছে মোস্ট অবিডিয়েন্ট সারভেন্ট। এর থেকে কি আমরা নিজেদের উদ্ধার করতে পারব না?
বাঙালী তথা বাঙালী মুসলমানদের জন্য থার্টি ফার্স্ট নাইট এমন একটা উৎসব যেটা পালনের মাধ্যমে বাঙালীরা তাদের স্বতন্ত্র সত্তাকে বিকিয়ে দেয়। প্রবাদ রয়েছে কোন জাতিকে ধ্বংস করতে হলে তাদের এতিহ্য, সভ্যতা এবং সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে দাও। একটি জাতিকে অকার্যকর করার জন্য যুব সমাজকে ধ্বংস করে দেয়াই যথেষ্ট। এই যুব সমাজ ধ্বংসের পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে থার্টি ফার্স্ট নাইট এর সংস্কৃতি।
থার্টি ফার্ট নাইট পালনের নামে গোটা দেশ অশ্লীলতার চাদরে ঢেকে যায়। ক্লাবগুলোসহ বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট, আবাসিক হোটেল এবং কিছু বাসায় রাতভর চলে ব্যভিচার আর নানা অনাচার। তরুণ-তরুণীদের ধ্বংস করার জন্য যা চাই তার সবটার রসদ এসব অনুষ্ঠানে মওজুদ থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
গান-বাজনা, নাচ-গান, ডিস্কো বা ডিজে (উলঙ্গ নৃত্য), পটকাবাজি, আতশবাজি, বেপরোয়া কার, মটরসাইকেল চালনা, আনন্দযাত্রা, তরুণ-তরুণীদের রাতভর উল্লাস, মদ-বিয়ারসহ নানা মাদকদ্রব্য সেবনে প্রলুব্ধ করতে ওপেন এয়ার কনসার্ট, লাইভ ড্যান্স, সংগীতানুষ্ঠান এবং এমন সব হারামের আয়োজন যা তরুণ-তরুণীদেরকে বিভিন্ন অপকর্ম করতে প্রলুব্ধ করে ।
‘থার্টি ফার্স্ট নাইট’ অনুষ্ঠানের উৎসব উদযাপন করতে গিয়ে সাময়িক মোহে, মুহূর্তের ভালো-লাগায় হাজার পিতৃহীন সন্তান জন্মের উপলক্ষ তৈরি হয়। যেসব ছাত্রীরা বা তরুণীরা এ রাতের অনুষ্ঠান উপভোগ করতে বের হয়, তাদেরকে নানারকম দৈহিক লাঞ্ছনা নিয়ে বাসায় ফিরতে হয়। প্রায় প্রতি বছর থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনকে কেন্দ্র করে সম্ভ্রমহরণের মতো মারাত্মক জঘন্য ঘটনা ঘটে থাকে। তার মধ্যে দু’একটি প্রকাশ পেলেও অধিকাংশ বুকের মধ্যে সঞ্চিত হয়ে থাকে। বখে যাওয়া ছেলেরা তাদের নফসের খাহেশ পূরণের মানসে এ রাতটিকে টার্গেট করে।
থার্টি ফার্স্ট নাইট আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রশাসনের কড়া নজরদারি থাকলেও হোটেল ও নাইটক্লাবগুলোর অশ্লীল ডিজে অনুষ্ঠান ও দেহব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তাদের পরোক্ষ যোগসাজশ রয়েছে। সঙ্গতকারণেই তাই বলতে হয়- নববর্ষের নামে যেসব হারাম ও কুফরী কাজের অবতারণা করা হয় তা দূর করতে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের বিকল্প নেই।
প্রসঙ্গত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি যে জাতির অনুকরণ করবে, সে ব্যক্তি সেই জাতিরই একজন বলে গণ্য হবে। ” (আবূ দাঊদ শরীফ) কাজেই থার্টি ফার্স্ট নাইট যারা পালন করবে, তারা মূলত খ্রিস্টান।
খ্রিস্টানরা মৃত্যুর পরে তাদের জবাবদিহিতায় চিন্তিত নয়। তাই ওরা এসব করতেই পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো একটি মুসলিমপ্রধান দেশের জনগণ পশ্চিমাদের চিন্তা, পশ্চিমাদের বিশ্বাস দিয়ে জীবন চালাবে কেন? তারা কি ভুলে গেছে মৃত্যুর পরে তাদেরকে প্রতি কাজের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে জবাবদিহি করতে হবে? মুসলমান বাঁচতে পারবে না। বরং পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী খ্রিস্টানদের সাথেই তাদের হাশর-নাশর হবে। নাঊযুবিল্লাহ!
“খাও, দাও, ফূর্তি করো”-এটি কোনো মুসলিমের চিন্তা হতে পারে না। একজন মুসলিমের সুখ, আনন্দ এসব কিছুতে নিহিত নেই। বরং একজন মুসলিম তো তখনই সুখ পায়, আনন্দ পায় যখন সে মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ-নিষেধ মেনে চলে মহান আল্লাহ উনাকে সন্তুষ্ট করতে পারে। আর মহান আল্লাহ পাক উনাকে সন্তুষ্ট করাই তো একজন মুসলিমের জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “আমি জিন ও মানুষকে শুধুমাত্র আমার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছি। ” (পবিত্র সূরা যারিয়াত শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ- ৫৬)
প্রসঙ্গত, প্রত্যহ যখন দিন আর রাত অতিবাহিত হয়, একটি বছর সমাপ্ত হয় তখন প্রতিটি মুসলমানদের অনুভূতি কি হতে পারে? আনন্দের, নাকি বেদনার, নাকি চিন্তার?
প্রসঙ্গত, এবার থার্টি ফার্স্ট নাইট নামক বিজাতীয় অপসংস্কৃতিটির অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় করতে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি- পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না- এ প্রতিশ্রুতির সরকারের উচিত- থার্টি ফার্স্ট নাইটকে শুধু দিনেই সীমাবদ্ধ করা নয়; বরং পুরোটাই বাতিল করা। সম্মানিত ইসলামী আক্বীদা ও আমলের সাথে বৈরীপূর্ণ এবং ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী তথা চরিত্র বিধ্বংসী থার্টি ফার্স্ট নাইট বাতিল করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশে ভেজাল ওষুধের দৌরাত্ম বাড়ছেই। ১২ হাজার কোটি টাকার ওষুধের এক-দশমাংশই নিম্নমানের। ভেজাল ওষুধে বহুবিধ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। সরকার এখনই প্রতিরোধ না করলে দেশের জনস্বাস্থ্য মহাবিপর্যয়ের মুখে পড়বে।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের লবণচাষীরা হাজার কোটি টাকার লবণ আমদানী ঠেকিয়ে রেখেছে লবণচাষীদের উপর বিভিন্ন চাপ, বাধা ও নিয়ন্ত্রণ তৈরী করছে সিন্ডিকেট অপরদিকে দেদারছে নিষিদ্ধ ও ক্ষতিকর সোডিয়াম সালফেট আমদানী করে লবণ বলে বাজারজাত করা হচ্ছে
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের জীবন পঙ্গু করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে যারা ক্ষমতায় বসিয়েছে, সেই ছাত্র-জনতা এখন চিকিৎসা পাচ্ছে না। তাদের বিক্ষোভ করতে হচ্ছে, রাস্তায় নামতে হচ্ছে! নিয়মের জটিলতায় ক্ষতিপূরণ পেতে দেরি আহত ও নিহতদের পরিবারের লালফিতায় আটকা গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ক্ষতিপূরণ
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নিজেদের জীবন পঙ্গু করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে যারা ক্ষমতায় বসিয়েছে, সেই ছাত্র-জনতা এখন চিকিৎসা পাচ্ছে না। তাদের বিক্ষোভ করতে হচ্ছে, রাস্তায় নামতে হচ্ছে! এর চেয়ে দুঃখজনক ঘটনা এর চেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা এই অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য আর কি হতে পারে?
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রসঙ্গঃ সম্মানিতা হুর, গেলমানের আলোচনায় কুণ্ঠা। তার বিপরীতে অশ্লীল শব্দ আওড়াতে স্বতঃস্ফূর্ততা হুর, গেলমান লাভের মানসিকতা পোষণের পরিবর্তে বিবস্ত্রপনায় বিপর্যস্থ হওয়া তথা চরিত্রহীনতায় পর্যবসিত হওয়া। নাঊযুবিল্লাহ!
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সঠিক পরিসংখ্যান ও জরিপের অভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না সরকার সঠিক পরিসংখ্যান ছাড়া শুধু অর্থনীতিই নয় কোনো খাতেরই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা সম্ভব নয় বাজার নিয়ন্ত্রণে চাই সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্ত জরিপ তথা পরিসংখ্যা
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
খাবারের নামে আমরা কী খাচ্ছি? ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (চতুর্থ পর্ব)
০২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
০১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
৩০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)