কথিত স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা রোযার উপর গবেষনা করে রোযার মাহাত্ম স্বীকার করে তথাকথিত নোবেল পুরষ্কার পায়! কিন্তু মুসলমান দ্বীন ইসলামের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় লজ্জাকরভাবে ব্যার্থ হয়। কথিত বিজ্ঞান ও কথিত স্বাস্থবিজ্ঞানী এবং চিকিৎসাদের মত রোযার উপকারিতা অপরিসীম। (পর্ব-১)
, ০৬ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ০৩ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
রোযা নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিয়ে নোবেল পেয়েছেন জাপানি গবেষক ও বিজ্ঞানী ওসুমি। তিনি ‘অটোফেজি’ নিয়ে গবেষণা করে ২০১৬ সালে নোবেল পুরস্কার জয় করেছেন। তিনি প্রতিবছর রোযা রাখেন। তবে তিনি কেন রোযা রাখেন এ সম্পর্কে এক সাক্ষাতকারে মুসলমানদের পবিত্র রোযা সম্পর্কে এক বিস্ময়কর তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, মুসলমানরা যাকে রোযা বলে, আমি তাকে বলি ‘অটোফেজি’। রোযার মাসে খাবার দাবারের ঝামেলা, তাই এই মাসটা আমি অটোফেজি করি।
অটোফেজি কি তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অটোফেজি শব্দটি একটি গ্রিক শব্দ। এর মানে নিজে নিজেকে খাওয়া। চিকিৎসা বিদ্যায় নিজের গোস্ত নিজেকে খেতে বলে না। শরীরের কোষগুলো বাহির থেকে কোনো খাবার না পেয়ে নিজেই যখন নিজের অসুস্থ কোষগুলো খেতে শুরু করে, তখন চিকিৎসা বিদ্যার ভাষায় তাকে অটোফেজি বলা হয়।
আমাদের ঘরে যেমন আবর্জনার স্থান বা ডাস্টবিন থাকে কিংবা আমাদের কম্পিউটারে যেমন রিসাইকেল বিন থাকে, তেমনি আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের মাঝেও একটি করে ডাস্টবিন আছে। সারা বছর শরীরের কোষগুলো খুব ব্যস্ত থাকার কারণে, ডাস্টবিন পরিষ্কার করার সময় পায় না। ফলে কোষগুলোতে অনেক আবর্জনা ও ময়লা জমে যায়। শরীরের কোষগুলো যদি নিয়মিত তাদের ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে না পারে, তাহলে কোষগুলো একসময় নিষ্ক্রিয় হয়ে শরীরে বিভিন্ন প্রকারের রোগের উৎপন্ন করে। ক্যান্সার বা ডায়াবেটিসের মত অনেক বড় বড় রোগের শুরু হয় মূলত এখান থেকেই।
মানুষ যখন খালি পেটে থাকে, তখন শরীরের কোষগুলো অনেকটা বেকার হয়ে পড়ে। কিন্তু তারা তো আর আমাদের মত অলস হয়ে বসে থাকে না, তাই প্রতিটি কোষ তার ভিতরের আবর্জনা ও ময়লাগুলো পরিষ্কার করতে শুরু করে। কোষগুলোর আমাদের মত আবর্জনা ফেলার জায়গা নেই বলে তারা নিজের আবর্জনা নিজেই খেয়ে ফেলে। চিকিৎসা বিদ্যার ভাষায় এই পদ্ধতিকে বলা হয় অটোফেজি।
রোযায় মানবদেহের শরীরবৃত্তীয় পরিবর্তন:
মানব শরীরে যে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক উপাদান নিয়ে গঠিত তা হলো- আমিষ, শর্করা, চর্বি, ভিটামিন, মিনারেল ও পানি। মানুষের দৈনন্দিন কাজ কর্মে যে শক্তি ব্যয় হয়, তা আসে খাদ্য থেকে। সাধারণত খাদ্য গ্রহণ এবং শক্তি ব্যয়ের মধ্যে একটি ভারসাম্য বজায় থাকতে হয়। দীর্ঘদিন ধরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ করলে শরীরে তা অতিরিক্ত মেদ হিসেবে জমা হয় এবং প্রয়োজনের চেয়ে কম খাদ্য গ্রহণ করলে শরীরের স্বাভাবিক গঠন ভেঙে যেতে থাকে। যেহেতু মুসলিমদের দীর্ঘ একটি মাস রোযা রাখতে হয়, স্বাভাবিকভাবেই এতে ওজন কিছুটা হ্রাস হয়। তবে সাহরী ও ইফতার নামক সুন্দর ব্যবস্থার কারণে এই ওজন কমে যাওয়ার হার আশঙ্কাজনক পর্যায়ে হয় না। রোযার সময় মানবদেহে শরীরবৃত্তীয় কী কী ধরনের পরিবর্তন হয়, তা জেনে নিলে আমাদের জন্য মানবদেহে রোযার প্রভাব বুঝতে সুবিধা হবে।
এছাড়া, রোযা থাকা অবস্থায় কমপক্ষে ১৫ ঘণ্টা যাবতীয় খানাপিনা বন্ধ থাকে। এ সময় পাকস্থলী, অন্ত্র-নালী, যকৃত, হৃদপি-সহ অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশ্রাম পায়। তখন এসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিজেদের পুনর্গঠনে নিয়োজিত হতে পারে। অন্যদিকে দেহে যেসব চর্বি জমে শরীরের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় সেগুলো রোযার সময় দেহের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর জন্য ছুটে যায়। স্বাস্থ্য-বিজ্ঞানী ডা. শেলটন তার ‘সুপিরিয়র নিউট্রিশন’ গ্রন্থে বলেছেন, উপবাসকালে শরীরের মধ্যকার প্রোটিন, চর্বি, শর্করা জাতীয় পদার্থগুলো স্বয়ং পাচিত হয়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ কোষগুলোর পুষ্টি বিধান হয়।
রোযার মাধ্যমে লিভার রক্ত সঞ্চালন দ্রুত হয়, ফলে ত্বকের নিচে সঞ্চিত চর্বি, পেশীর প্রোটিন, গ্রন্থিসমূহ এবং লিভারে কোষসমূহ আন্দোলিত হয়। আভ্যন্তরীণ দেহ যন্ত্রগুলোর সংরক্ষণ এবং হ্নদপি-ের নিরাপত্তার জন্য অন্য দেহাংশগুলোর বিক্রিয়া বন্ধ রাখে। খাদ্যাভাব কিংবা আরাম-আয়েশের জন্য মানুষের শরীরের যে ক্ষতি হয়, রোযা তা পূরণ করে দেয়।
অন্য এক চিকিৎসাবিজ্ঞানী বলেছেন, ‘যারা আলস্য ও গোড়ামীর কারণে এবং অতিভোজনের কারণে নিজেদের সংরক্ষিত জীবনী শক্তিকে ভারাক্রান্ত করে ধীরে ধীরে আত্মহত্যার দিকে এগিয়ে যায়, রোযা তাদেরকে এ বিপদ থেকে রক্ষা করে। বিশ্বখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানী বলেন, ‘ফুসফুসের কাশি, কঠিন কাশি, সর্দি এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা কয়েকদিনের রোযার কারণেই নিরাময় হয়।’
অন্য এক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী রোযা সম্পর্কে বলেছেন, রোযা হলো পরমহিতৈষী ওষুধ বিশেষ। কারণ রোযা পালনের ফলে বাতরোগ, বহুমূত্র, অজীর্ণ, হৃদরোগ ও রক্তচাপজনিত ব্যাধিতে মানুষ কম আক্রান্ত হয়। অন্য এক গবেষণায় দেখা গেছে, রোযাদার পেপটিক আলসারের রোগীরা রোযা রাখলে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও হাঁপানি রোগীদের জন্যও রোযা উপকারী।
চিকিৎসকদের মতে, রোযার ফলে মস্তিষ্কের সেরিবেলাম ও লিমরিক সিস্টেমের ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ার কারণে মনের অশান্তি ও দুশ্চিন্তা দূর হয়-যা উচ্চ রক্তচাপের জন্য মঙ্গলজনক। বহুমূত্র রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে রোযা খুব উপকারী। ডাক্তারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, একাধারে ১৫ দিন রোযা রাখলে বহুমূত্র রোগের অত্যন্ত উপকার হয়।
এক গবেষক ১৯৮৭ সালে ১৫ জন সৌদি যুকবের ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখেন, রমজান মাসে যদিও তাদের খাবার গ্রহণের বারের সংখ্যা কমে গেছে; অন্যদিকে শর্করা, প্রোটিন এবং চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণের পরিমাণ বেড়ে গেছে। এ সময় যেহেতু পানি পান থেকেও বিরত থাকতে হয়, সেহেতু দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় পরে ঘাম, মল ও মূত্রের মাধ্যমে পানির পরিমাণ কমে যায়। এ অবস্থায় বিভিন্ন হরমোনের মাধ্যমে কিডনি রক্তে পানি ধরে রাখার চেষ্টা করে।
ক্যালোরি রেস্ট্রিকশনের ওপর গবেষণা চালিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, দিনের গৃহীত ক্যালোরির পরিমাণ কমিয়ে আনলে তা শারীরিক স্থায়িত্ব বাড়ায় এবং বেশকিছু জটিল অসুখের ফলে সৃষ্ট জটিলতা কমিয়ে আনে; যেমন রক্তনালীতে চর্বি জমে সৃষ্ট অ্যাথেরোসেক্লারোসিস, উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কিডনি রোগ এবং নিউরোডিজেনারেটিভ রোগ।
২০১২ সালে ট্রাবেলসি এবং তার সহযোগীরা দুই ধরনের রোযাদারদের ওপর গবেষণা চালান। যাদের একদল ইফতারের ঠিক আগ মুহূর্তে এরোবিক এক্সারসাইজ; যেমন সাইকেল চালানো ও সাঁতার কাটা অনুশীলন করেছেন এবং আরেক দল ইফতারের পর একই অনুশীলনগুলো করেছেন। তারা দেখেন, রোযা শেষে প্রথমোক্ত দলের শরীরের চর্বি কমলেও পরবর্তী দলে তা অপরিবর্তিত রয়েছে।
কিডনী সমস্যায় আক্রান্ত রোগীরা রোযা রাখলে এ সমস্যা আরো বেড়ে যাবে ভেবে রোযা রাখতে চান না। অথচ আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলছেন, রোযা রাখলে কিডনীতে সঞ্চিত পাথর কণা ও চুন দূরীভূত হয়। এছাড়া, স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে, সারা বছর অতিভোজ, অখাদ্য, কুখাদ্য, ভেজাল খাদ্য খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে যে জৈব বিষ জমা হয় তা দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এক মাস রোযা পালনের ফলে তা সহজেই দূরীভূত হয়ে যায়।
বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, রমজান মাসে রোযা রাখার ফলে দেহের বহু ইতিবাচক উন্নতি ঘটে, যথাঃ রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ, বিভিন্ন কনিকা সমূহ ইতিবাচক পরিবর্তন, শরীরে ক্ষতিকারক চর্বি সমূহের হ্রাস, ওজন কমানো ও নিয়ন্ত্রণ, প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধি এবং আয়ুষ্কাল বাড়া ইত্যাদি ।
শরীরের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ ও হ্রাসকরণঃ রোযা থাকার ফলে আমাদের রক্তে চর্বি, ফ্যাটি এসিড, কোলেস্টেরল ইত্যাদির পরিমাণ কমে যায়। ফলে রক্তে চর্বির শতকরা হার ও ঐইঅ১প র পরিমাণ হ্রাস পায় এবং দেহে গ্লুকোজ বা সুগারের পরিমাণও কমে । এছাড়া রমজানে আমাদের ঘুমের চক্রের পরিবর্তন ঘটে; ফলশ্রুতিতে রক্তে লেপটিন, নিউরোপেপটাইড, ইনসুলিনের পরিমাণে পরিবর্তন ঘটে এবং আমাদের শরীরের শক্তি উৎপাদন ও ব্যয় হ্রাস পায় এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়।
শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ: স্থূলতা আমাদের দেহের বহুবিধ অসংক্রামক রোগের কারণ। এছাড়া আমাদের চলাফেরা ও জীবনযাত্রায়ও ব্যাঘাত ঘটায়। রোযা দৈহিক স্থূলতার হ্রাস করে। সাধারণত রোযার ২য়/৩য় সপ্তাহেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শরীরের ওজন কমতে দেখা যায়।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে না অনলাইন জুয়া-বেটিং-ক্যাসিনো মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়া কাজে আসছে না বিটিআরসির কলা-কৌশল নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-১)
২৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বাংলার বুকে নতুন ইসরাইল সৃষ্টির পাঁয়তারা। আলাদা জুম্মল্যান্ড বানানোর গভীর ষড়যন্ত্র। তৈরি করছে আলাদা মানচিত্র ও নিজস্ব মুদ্রা। অবিলম্বে সবকিছু নস্যাৎ করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকেই। সে সাথে সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে গোটা দেশবাসীকে (পর্ব-১)
২২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কাদিয়ানীদের মালিকানায় প্রাণ গ্রুপসহ বৃহৎ শিল্পগ্রুপগুলো দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে পথে বসানোর ষড়যন্ত্র করছে। অসম প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা। সরকারের আশু পদক্ষেপ কাম্য।
২১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
২০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যসব কিছুর চেয়ে গ্রন্থাগারের বিস্তার ও মান উন্নয়নে স্মার্টলি কাজ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার।
১৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সারা বিশ্বে বাংলাদেশী কৃষিপণ্য রপ্তানির সোনালী সম্ভাবনার বিপরীতে বর্তমান অবস্থান খুবই নগণ্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৫৯ কোটি ৫৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের কৃষি রপ্তানি আয় হচ্ছে যথাযথ উদ্যোগ নিলে জিডিপির ৫০ শতাংশ হতে পারে কৃষি পণ্য রপ্তানি। আয় হতে পারে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার তথা পুরো বাজেটের চেয়েও বেশী অর্থ ইনশাআল্লাহ
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এবার রোযায় ইফতারীতে একটু মিষ্টি মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় হোটেলের ইফতারী কিনতে ব্যর্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় মুখে এক টুকরা আপেল, আঙ্গুর বা মাল্টা মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। উল্টো এবার রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারের তরফ থেকে বিক্রি হবে না গরু-খাসির গোশত
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মানবতা বা মনুষ্যত্ব শব্দ উচ্চারণের অধিকার বিশ্ববাসীর আর নাই গাজার শিশুদের আর্তনাদ, গাজার মায়ের আহাজারি যে বিশ্ব শুনতে পায় না- “সে বিশ্ব বধির”। গাজার শেষ হাসপাতাল ধ্বংস চরম নিষিদ্ধ ফসফরাস বোমার আক্রমণ যে বিশ্ব দেখতে পায় না- “সে বিশ্ব মহা অন্ধ”।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)