মন্তব্য কলাম
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ।
, ০৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম

শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
সাংবাদিক মহল, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ, সমালোচক মহল সবাই প্রধান উপদেষ্টা ও অন্তর্বর্তী সরকারকে ভয়াবহ মিথ্যাবাদী ও ষড়যন্ত্রকারী বলে প্রচার করছে।
‘অন্তর্বর্তী সরকার বেকায়দায় পড়লে- ‘না’ করে আর সুযোগ বুঝে ঠিকই মার্কিনী এজেন্ডা তথা দেশ ও ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে’ বলে অভিযোগ উঠেছে
গত অক্টোবরে যখন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের অফিস স্থাপনের কথা প্রকাশ করা হয় তখন আলেম সমাজ ও সচেতন মহলের তীব্র প্রতিবাদের মুখে অন্তর্বর্তী সরকার বলেছিল- ‘ঢাকায়’ জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস হচ্ছে না।
কিন্তু গত (২৯শে জুন) দেশের উলামায়ে কিরামগণ মন্তব্য করেছেন- “মুনাফেকি এবং মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ঠিকই জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ সরকারী সংস্থায়ও রয়েছে দ্বিমত এবং তারাও দাবি করেছেন এ বিষয়ে জাতীয় সংলাপ আহবানের।
অভিজ্ঞমহল বলেন, “এ ধরনের অনুমোদন দেয়ার কোনো অধিকার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই”
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অফিস শ্রীলঙ্কাসহ কোন সবল রাষ্ট্রই খুলতে দেয়নি।
জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন অফিস খোলার অর্থ ঐ রাষ্ট্রে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে।
এতে করে ভারতের ইচ্ছা অনুযায়ী বাংলাদেশে বিনিয়োগ বিপন্ন হবে। দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশে এই অফিস খুলতে দেয়া হয়নি।
জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিস খোলা হলে সমকামিতা তথা এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের চরম বিস্তার হবে। তাদের বিরুদ্ধে টু শব্দ করা যাবে না।
দেশে সার্বজনীন যৌন শিক্ষার প্রতিষ্ঠা হবে। কোনো না করা যাবে না।
পার্বত্য চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে আঞ্চলিক স্বাধীনতাকামীদের দমিয়ে রাখা যাবে না। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যাবে না।
পর্যবেক্ষক মহলের মতে- “দ্বীন ইসলাম এবং দেশ বিরোধী চূড়ান্ত ধ্বংস ও ষড়যন্ত্রের রূপকাররাই কূট কৌশলে ও সঙ্গোপনে শতভাগই সফল হচ্ছে”।
বৈষম্য বিরোধী এবং বাংলাদেশ বিরোধী এবং দ্বীন ইসলাম বিরোধী এসব কর্মসূচী বাস্তবায়নের বিপরীতে ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীর এখনই বড় আন্দোলনে নামা দরকার। ইনশাআল্লাহ! (২য় পর্ব)
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের দূত বা পরবর্তী সমন্বয়ক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া কূটনীতিক একজন সমকামী। বর্তমানে পাপুয়া নিউগিনিতে কর্মরত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক রিচার্ড এস হাওয়ার্ডকে বাংলাদেশে নতুন দূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে জাতিসংঘ মহাসচিব। সে তার সমকামী পার্টনারকে ঢাকায় নিয়ে আসতে চাইছে।
এই নিয়োগের বিষয়টি ইতোমধ্যে জাতিসংঘ সদর দপ্তর থেকে বাংলাদেশকে জানিয়ে অ্যাগ্রিমো চাওয়া হয়েছে। রিচার্ড হাওয়ার্ড তার সমকামী পার্টনারকে নিয়েই বাংলাদেশে আসতে চায় বলে একাধিক কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে। এই নিয়োগ নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তৈরি হয়েছে অস্বস্তি। একটি মুসলিমপ্রধান দেশে একজন সমকামীকে কিভাবে জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠান তার দূত হিসেবে নিয়োগ দেয়, তা নিয়ে কূটনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয়েছে আলোচনা।
আন্তর্জাতিক ও কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা জাতিসংঘের এই নিয়োগে রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, একজন সমকামীকে বাংলাদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্তের আগে এখানকার সামাজিক ও ধর্মীয় প্রেক্ষাপট অবশ্যই বিবেচনায় নেওয়া উচিত ছিলো। রিচার্ড হাওয়ার্ড যদি বাংলাদেশে জাতিসংঘের দূত হিসেবে আসে, তাহলে সাধারণ মানুষের মধ্যে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি করবে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকগণ এ ব্যাপারে বলেছেন, জাতিসংঘ কিভাবে এ ধরনের বিতর্কিত ব্যক্তিকে নিয়োগ দেয়, তা বোধগম্য নয়। জাতিসংঘের উচিত এই বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল করা। জাতিসংঘ এটা না করলে বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে, রিচার্ড হাওয়ার্ডের অ্যাগ্রিমো প্রত্যাখ্যান করা।
বলার অপেক্ষা রাখে না, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ও মুসলিমপ্রধান দেশ। এ দেশের সংবিধান, সমাজ, সংস্কৃতি ও আইন ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সামাজিক শালীনতার ভিত্তিতে গঠিত। ইসলাম ও মুসলিম জনমানস সমকামিতাকে একটি জঘন্য অপরাধ ও অগ্রহণযোগ্য বিকৃতি হিসেবে গণ্য করে। জাতিসংঘের মতো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা কিভাবে এই বাস্তবতা উপেক্ষা করে বাংলাদেশের মতো ধর্মপ্রাণ দেশের জন্য এমন একজন ব্যক্তিকে মনোনীত করতে পারে- তা অন্তর্বর্তী সরকারের মার্কিনী ষড়যন্ত্রমূলক এজেন্ডা বাস্তবায়নের বিষয়টিই গভীরভাবে প্রকাশ করে।
বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয় যখন দেখা যায়- প্রথমে ঢাকায় একটি ‘মানবাধিকার কার্যালয়’ স্থাপনের জন্য অনুমোদন নেওয়া হয়, দূত হিসেবে এমন একজন আত্মঘোষিত সমকামীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এ ধরনের ধারাবাহিকতা আমাদের মনে ঘনীভূত ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা জাগায়, যা দেশের ঈমানী চেতনা ও সাংস্কৃতিক স্বার্বভৌমত্বের ওপর সরাসরি আঘাত বলে মনে করছি।
জাতিসংঘ অবিলম্বে এই বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল করে বাংলাদেশের বাস্তবতা অনুযায়ী গ্রহণযোগ্য কাউকে আবাসিক সমন্বয়ক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমান।
বাংলাদেশ সরকার এই অ্যাগ্রিমো অনতিবিলম্বে প্রত্যাখ্যান করুক। অন্যথায় বাংলাদেশের মুসলমান একত্র হয়ে এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। ইনশাল্লাহ!
জাতিসংঘের ঢাকাস্থ তথাকথিত মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের অনুমোদন পুনর্বিবেচনা করে বাতিল ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছে তারা।
হক্কানী রব্বানী আলেম সমাজ বলেন, জাতিসংঘের বিতর্কিত দূত নিয়োগ এবং মানবাধিকার কার্যালয়ের পটপরিপ্রেক্ষিত-এই দুইটি পদক্ষেপ বাংলাদেশের ধর্মীয় পরিচয়, সামাজিক কাঠামো ও সাংস্কৃতিক স্বার্বভৌমত্বের ওপর এক যুগপৎ আঘাত। বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমান এ নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন ও ক্ষুব্ধ। আমরা এই বিষয়টিকে জাতীয় স্বার্থ, ঈমানী দায়িত্ব ও উম্মাহর চেতনার অংশ হিসেবে বিবেচনা করছি এবং সকল ইসলামপ্রিয় জনতাকে এ বিষয়ে সজাগ ও সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, অর্থ পাচার, খুন-খারাবি, ঘুষ-দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অপরাধে বিচারাধীন থাকা সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির আপন খালাতো ভাই জুলহাজ মান্নানের কথা মনে আছে হয়তো অনেকেরই। জুলহাজ মান্নান ছিলো ঢাকাস্থ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা ও বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র সমকামীদের পত্রিকার রূপবান এর প্রতিষ্ঠাতা। ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিলে ঢাকার কলাবাগানের অ্যাপার্টমেন্টে ছুরিকাঘাতে খুন হয় জুলহাজ।
জুলহাজ খুন হওয়ার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলে, “জনাব জুলহাজ মান্নানের উপর এই বর্বর আক্রমণে আমরা ক্ষুব্ধ, সে আমাদের দূতাবাস পরিবারের একজন অত্যন্ত প্রিয় সদস্য ছিলো এবং একজন সাহসী অধিবক্তা ছিলো এলজিবিটিদের অধিকার আদায়ে, তথা মানবাধিকার আদায়ে”
সমকামিদের উৎসাহিত করার অভিযোগ ইউনাইটেড ন্যাশন্স হাই কমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস (ওএইচসিএইচআর)-এর বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের কান্ট্রি অফিস খোলার প্রস্তাব দিয়েছে জাতিসংঘ। এ নিয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে ঢাকার ওপর বড় ধরনের চাপ তৈরি করেছে জেনেভা। সঙ্গে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনে সরকার গৃহীত সংস্কার কার্যক্রমে সহায়তার বিশাল প্যাকেজ অফার করা হয়েছে।
কূটনৈতিক সূত্র বলছে, তামিল বিদ্রোহের ছুতোয় শ্রীলঙ্কায় মানবাধিকারের কান্ট্রি অফিস খোলার প্রস্তাব ছিলো জাতিসংঘের। এ নিয়ে ১০ বছর দেন-দরবার হয়েছে। কিন্তু কলম্বো কোনো চাপেই নতি স্বীকার করেনি। শ্রীলঙ্কায় ব্যর্থ চেষ্টার পর ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার একাধিক দেশে অফিস খোলার প্রস্তাব যায়। ট্র্যাক ওয়ান এবং ট্র্যাক টু- উভয় পন্থায় চলে দূতিয়ালি। কিন্তু না, কোনো দেশই অফিস খোলার স্থান দিতে রাজি হয়নি।
তাই এবার টার্গেট বাংলাদেশ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই কমিশনের তৎপরতা বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। মুসলিম বিশ্ব নিষিদ্ধ সমকামিতা এবং নারীর অধিকারের নামে অযাচিত হস্তক্ষেপ জাতিসংঘের ভূমিকাকে বিতর্কিত করে তুলেছে। এসব কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলার প্রচেষ্টা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব এবং মূল কর্তব্য হচ্ছে প্রয়োজনীয় সংস্কারপূর্বক একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় স্পর্শকাতর বিষয়ে এ ধরনের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ম্যান্ডেট এই সরকারের কাছে নেই।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
"" প্রসঙ্গ: গোপালগঞ্জের ঘটনা"" পত্রিকা পর্যালোচনা খবর প্রতিক্রিয়া
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রসঙ্গ: গোপালগঞ্জের ঘটনা"" পত্রিকা পর্যালোচনা খবর প্রতিক্রিয়া
১৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বাবা মার কারণেই শিশুরা ইন্টারনেট আসক্তিতে জড়িয়ে পড়ে শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা সরকারের উচিত হবে এই গাইডলাইনে দীর্ঘসূত্রিতা না রেখে তা ত্বরিৎ বাস্তবায়ন করা।
১৫ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১৪ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
খাদ্যে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মান যাচাইয়ের ব্যবস্থা নেই কেনো? মান যাচাইয়ের প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের মান শূন্য কেনো? সরকারের কর্তব্য কী?
১৩ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নির্মম হিন্দুত্ববাদীরা, নিষ্ঠুর বৌদ্ধরা, মহা জালিম খ্রীষ্টানরা যে নির্বাচনী পদ্ধতি (পি.আর) তাদের সুবিধার জন্য চেয়েছে সেই একই পি.আর পদ্ধতির নির্বাচন চাচ্ছে জামাত, চর্মনাই সহ তথাকথিত ইসলামী দলগুলো।
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১১ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রকৃত অর্থে মূল্যস্ফীতি কী কাঙ্খিতভাবে কমেছে? মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের জন্য সম্যক ধারণা সহজ করা হয় না কেন? মূল্যস্ফীতি কতভাবে মানুষের পকেট কাটে তা সর্বজনবিদিত নয় কেন?
১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
০৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দেশবিরোধী স্টারলিঙ্কের হাতে ইন্টারনেট-এর গোপনীয়তা এবং এর বাণিজ্য তুলে দেয়া হয়েছে। এবার মোবাইলের মালিকানা ৮০ ভাগ পর্যন্ত পছন্দের বিদেশী কোম্পানীর হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে। দেশের ব্যবসায়ীদের সর্বস্বান্ত করে বিদেশী বেনিয়াদের প্রতিষ্ঠা করা তথা নতুন ইষ্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানী খোলাই কী এই সরকারের ঘাপটি মেরে থাকা এজেন্টদের উদ্দেশ্যে?
০৮ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
২০৫০ সালের মধ্যেই মুসলমানের সংখ্যা সারা বিশ্বে প্রথম হবে হিন্দুত্ববাদী ভারতেও দিন দিন হিন্দুদের সংখ্যা কমে, মুসলমানের সংখ্যা বাড়ছে তবে হিন্দুত্ববাদী ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির হার হতো আরো বহুগুণ হিন্দুত্ববাদী ভারতে জোর করে মুসলমানদের বন্ধ্যা করে দেয়া হয়
০৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)