খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান: ‘সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম’, ‘সাইয়্যিদে ঈদে আকবর’ ‘পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল মুসলমানদেরসহ এ দেশের ৩০ কোটি মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান
, ০৬ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৪ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে বাংলাদেশ এমন একটি ভূখ- যার ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান।
যারা বিপদে পড়লে, ব্যথা পেলে সর্বাগ্রে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক নেন। যারা নতুন বাড়ি করলে, দোকান খুললে, ছেলে সন্তানের পরীক্ষা হলে, কুলখানি হলে- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করেন।
মুহতারাম,
প্রতি ঈদুল ফিতরে সারা দেশের লক্ষ লক্ষ মসজিদ ছাড়াও দেশের লাখ লাখ ঈদগাহে কোটি কোটি পুরুষ লোকের বিশাল জমায়েত হয়। এছাড়া ওইদিন দ্বীনি আবেশেই কোটি কোটি মহিলারাও ঘর-বাড়িতে থেকে ঈদের আনুষ্ঠানিকতা পালন করেন।
মুহতারাম,
পবিত্র দ্বীন ইসলাম এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে প্রধান ও সর্বপ্রথম পরিচয়। এদেশের মুসলমানদের ঘরে সন্তান জন্মগ্রহণ করলে প্রথমে আযান দেয়া হয়। মধু খাওয়ানো হয়। অপরদিকে ইন্তিকাল করলেও সুন্নত মুতাবিক কবর দেয়া হয়। জানাযা পড়ানো হয়। কাফন ও দাফন করা হয়। দোয়া করা হয়। পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করানো হয়।
মুহতারাম,
এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানের জন্ম থেকে মৃত্যু- গোটা জীবন পরিক্রমা জুড়ে অনিবার্যভাবে তথা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে পবিত্র ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম।
মুহতারাম,
এদেশের মুসলমান আজ আসলে অনেকটা নিষ্ক্রিয় ও গাফিল হলেও তারা হারাম গান-বাজনা খেলাধুলায় মত্ত হলেও মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইহসানে তাদের অন্তরে ঈমান এখনো এতটুকু অবশিষ্ট রয়েছে যে, তারা বিশ্বাস করে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে ছবি তোলা হারাম। একটি বেগানা মেয়ের দিকে দৃষ্টি দেয়া কবীরা গুনাহ। দাইয়্যূস কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। খেলাধুলা করা হারাম, নাচ-গান করা হারাম। সুদ-ঘুষ খাওয়া হারাম এবং সব হারাম কাজ থেকে বেঁচে থাকা ফরয। এজন্য ৯৮ ভাগ অধিবাসী এদেশের মুসলমান ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় কোনো পাপ কাজ করে ফেললেও মুখে উচ্চারণ করে থাকেন- আয় ‘আল্লাহ পাক আপনি মাফ করে দিন।’ অথবা ‘মরলে কী হবে?’ ‘কবে মরে যাই কে জানে?’ ‘আমার মৃত্যুর পর আমার সন্তানরা যেন আমার জন্য দোয়া করে’ ইত্যাদি।
মুহতারাম,
একথা ঠিক যে, এদেশে এখন প্রতি জেলায় স্টেডিয়াম হয়েছে। থানা শহরেও সিনেমা হল রয়েছে। কোটি কোটি ঘরে টিভি-ভিসিআর রয়েছে। ভারতীয় চ্যানেল রয়েছে। এদেশে ব্যাপকভাবে বেপর্দা-বেহায়াপনা চলছে। কিন্তু তার চেয়ে বাস্তব সত্য কথা হলো যে, আসলে এসব কাজ যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে কতটা হারাম, কত কঠিন কবীরা গুনাহ তথা এতে পরকালে কত ভয়ঙ্কর আযাব-গযবের মুখোমুখি হতে হবে- এ বিষয়ে স্বাধীনতা-উত্তর থেকে এদেশবাসী মুসলমানকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিকোণ থেকে তেমন সতর্ক করা হয়নি। অপরদিকে এসব হারাম আমলের নফসানিয়াত স্বাদের পরিবর্তে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আমলের রূহানী স্বাদ থেকে তারা বঞ্চিত।
মুহতারাম,
আপনারা জানেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত ব্যতীত কেউই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আমলের স্বাদ পায় না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আমলের উপর টিকে থাকতে পারে না।
মুহতারাম,
আপনারা জানেন, এ পৃথিবীতে রহমতুল্লিল আলামীন হিসেবে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি।
মুহতারাম,
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, কুল-মাখলুকাতের ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় রহমত প্রাপ্তির একটাই মাত্র পথ রয়েছে সেটা হলো- রহমতুল্লিল আলামীন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি রুজু হওয়া, উনার মুহব্বত মুবারক অন্তরে সর্বোচ্চ ধারণ করা এবং মুহব্বত উনার সর্বাধিক বহিঃপ্রকাশ ঘটানো।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি স্বীয় অনুগ্রহ ও রহমত হিসেবে উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন, সে কারণে তারা যেনো খুশি প্রকাশ করে। সেই খুশি প্রকাশ করাটা যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে তারচেয়ে অর্থাৎ সকল কিছুর থেকে উত্তম।” (পবিত্র সূরা ইউনুছ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন তথা মহান আল্লাহ পাক উনার রুবুবিয়্যতই প্রকাশ করেছেন, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন করার উদ্দেশ্যে।
মুহতারাম,
এ মুবারক দিনটি যদি উনার পবিত্রতম বিলাদত শরীফ তথা শুভাগমনের অন্তর্ভুক্ত না হতো তাহলে পবিত্র শবে ক্বদর, পবিত্র শবে বরাত, পবিত্র ঈদুল ফিতর, পবিত্র ঈদুল আযহা, পবিত্র জুমুয়াহ, পবিত্র আরাফা ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ দিনসহ কোনকিছুরই আগমন ঘটতো না। শুধু তাই নয়, পবিত্র কুরআন শরীফ নাযিল হতেন না, পবিত্র দ্বীন ইসলাম আসতেন না, কোনো মু’মিন মুসলমান এবং কোনো বান্দা উম্মতেরও অস্তিত্ব থাকতো না। ফলে, পবিত্র শরীয়ত এ মুবারক দিনটিকে সর্বশ্রেষ্ঠ, সবচেয়ে মহান ও সবচেয়ে বড় ঈদের দিন হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন। উনাকে আরবীতে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে নির্ধারণ করেছেন এবং এ মুবারক ঈদ পালন করাকে কুল কায়িনাতের জন্য ফরযে আইন সাব্যস্ত করেছেন।
মুহতারাম,
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালনের মধ্যেই গোটা মুসলিম বিশ্বের বর্তমান দুরাবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় নিহিত। কারণ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন করলেই উম্মত তথা মুসলমানরা পাবে অবর্ণনীয়ভাবে কাঙ্খিত-বাঞ্ছিত রহমত, বরকত, ফযীলত তথা সাকীনা। ফলত মুসলমানদের মধ্যে ঈমান সতেজ হবে। ঈমানী নূর সমুজ্জ্বল হবে। মুসলমান হারামের কলুষিত কুফল, কু-পরিণতি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সম্যক উপলব্ধি করতে পারবে।
পাশাপাশি মুসলমান পর্দা পালনসহ সব দ্বীনী আমলের সার্থকতা দৃঢ়ভাবে উপলব্ধি করতে পারবে। আমলের রূহানী স্বাদ অবারিতভাবে পাবে। ফলত মুসলমান পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ যথাযথভাবে আঁকড়ে ধরতে পারবে এবং গোটা বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের বিজয় আবার সুনিশ্চিত হবে ইনশাআল্লাহ! যেহেতু পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত লাঞ্ছিত ও পদদলিত হবে না, যতক্ষণ তোমরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আঁকড়ে ধরবে।”
মুহতারাম,
মূলত, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মালিক হলেন- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি দেন, আর আমি বণ্টন করি।” অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই বণ্টনকারী। কাজেই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র নিয়ামত থেকে উচ্চতর সন্তুষ্টির জন্য কুল-মাখলুকাত সবাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূর্ণ মোহতাজ। আর এক্ষেত্রে উনার নিসবত, তায়াল্লুক, সন্তুষ্টি ও রহমত মুবারক হাছিলের সর্বোত্তম মাধ্যম হলো- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন। যা পালন করলে মুসলমান ফিরে পাবে তার হারানো ঐতিহ্য, গৌরব এবং সত্যিকার ও পরিপূর্ণ ঈমানী নূর।
অতএব,
মুহতারাম,
আসুন আমরা এদেশের পনের কোটি মুসলমান সবাই এখন থেকেই যার যার আহাল-আহলিয়া, আওলাদ-ফরজন, আত্মীয়-স্বজন, পরিচিতি জন- সহকর্মী, প্রতিবেশী তথা সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালনের জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাই। সবাইকে জযবা দেই। তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করি। পৃথিবীতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনি।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদীদের দীর্ঘদিনের শোষণ আর অব্যাহত লুটপাটের কারণে সোমালিয়া, চাদ, নাইজেরিয়া, নাইজার, দক্ষিণ সুদান, কেনিয়া ও ইথিওপিয়ার প্রায় ২ কোটি মানুষ এখন দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত। দুর্ভিক্ষ নেমে আসতে আর দেরি নেই, এরকম দুঃসহ দিন গুনছে পূর্ব-আফ্রিকার উগান্ডা, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, তানজানিয়ার প্রায় ৫ কোটিরও বেশি মানুষ। কিন্তু নিশ্চুপ বিশ্ব গণমাধ্যম, নিষ্ক্রিয় বিশ্ববিবেক, নীরব মুসলিম বিশ্ব!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতি গভীর সংকটে শেষ প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩.৩৫ শতাংশ দেশের অর্থনীতি তলানী তথা বারোটা বাজার খবর এখন সর্বত্রই ব্যাপক সমালোচিত হচ্ছে
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৫ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












