মন্তব্য কলাম
খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ১৯ রবি’ আর খৃঃ তারিখ- ১৬ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ।
দিনটির যথাযথ দ্বীনী ভাবগাম্ভীর্য ও ভাবমর্যাদা রক্ষার্থে এবং বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা তথা মাসব্যাপী সারাদেশে অনুষ্ঠান পালন এবং ছুটি ঘোষণার জন্য আইন প্রণয়ন করা প্রসঙ্গে
, ১১ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৮ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মন্তব্য কলাম
মুহতারাম,
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি ৪ শাখা থেকে এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সাধারণ ছুটি হিসেবে ১৫ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। তন্মধ্যে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে মাত্র ১ দিন ছুটি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষেও ১ দিন ছুটি দেয়া হয়েছে। অথচ বঙ্গবন্ধু নিজেও নিজেকে সাচ্চা মুসলমান দাবী করতেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবী করতেন। উম্মত পরিচয়ে থাকতে চাইতেন। এখন যদি উম্মতের জন্মদিনের জন্য ১দিন ছুটি দেয়া হয় আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার জন্য ১দিন ছুটি দেয়া হয় তবে পার্থক্য থাকলো কোথায়? এর দ্বারা কী উম্মতের দাবী টিকলো? কাজেই বিষয়টি ভাববার দায়িত্ব উম্মতমাত্রই সবার।
মুহতারাম,
শুধু কি তাই? পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে মে দিবস, বুদ্ধু পূর্ণিমা, জন্মাষ্টমী, দশমী ২৫ ডিসেম্বর ইত্যাদি স্বীকৃত নয়। গ্রহণযোগ্য নয় এবং এসব দিনের ছুটিও দ্বীদদার মুসলমানদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু তারপরেও এসব দিনে ১ দিন সরকারী ছুটি দেয়া হয়েছে। অপরদিকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহিমান্বিত পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার দিবসেও ১ দিনের ছুটি দেয়া হয়েছে। অথচ সাংবিধানিকভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম হচ্ছে রাষ্ট্রীয় দ্বীন। এসব বাতিলের সাথে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সমমর্যাদা দিয়ে তাহলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে কি উপহাস করা হলোনা?
মুহতারাম,
ব্রাজিলে কোনো ছুটি ইয়াওমুছ ছুলাছা অর্থাৎ মঙ্গলবার বা ইয়াওমুল খামীস অর্থাৎ বৃহস্পতিবার হলে অনেক ক্ষেত্রে মাঝের দিনগুলোকেও ছুটি ঘোষণা করা হয়। ইন্দোনেশিয়ায় ছুলাছা অর্থাৎ মঙ্গলবার ও খমীস অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ছুটির দিন হলে অনেক ক্ষেত্রে মাঝের দিনটিও ছুটি ঘোষণা করা হয়। আর্জেন্টিনায় ছুলাছা অর্থাৎ মঙ্গল, আরবিয়া অর্থাৎ বুধ, খামিস অর্থাৎ বৃহস্পতি বা জুমুয়াহ অর্থাৎ শুক্রবার কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে ইয়াওমুস সাবতি অর্থাৎ শনিবার জাতীয় ছুটি পড়লে তা ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম অর্থাৎ সোমবার দিয়ে টানা ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়। আর এভাবে ছুটির সমন্বয় সেসব দেশে কর্মহীনতার পরিবর্তে বরং কর্মস্পৃহা বাড়িয়ে দেয় বলেই বিশ্বাস করে ওই সব দেশের প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা। কিন্তু বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিরা এখনও স্বাধীন দেশের স্বাধীনতার সুফল দিতে রাজি নয়। তারা ব্রিটিশরা কলোনী হিসেবে এদেশে যা চালু করেছিল সেটাই বজায় রাখতে চায়। নাঊযুবিল্লাহ!
মুহতারাম,
বিশ্বের প্রত্যেক দেশেই তার দেশের সমাজ, অর্থনীতি, রাজনীতি, ইতিহাস, সংস্কৃতি, দ্বীন, ঐতিহ্য ইত্যাদি’র উপর ভিত্তি করে সেই দেশের সরকারি ছুটি ও জাতীয় দিবসগুলো নির্ধারিত করে।
মুহতারাম,
এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসীদের পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মূল শিক্ষা এবং প্রধান মূল্যবোধ হলো- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ, পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন। কারণ, যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি করা না হলে হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনিসহ কোনো হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করা হতো না এবং উনাদের বিশেষ কোনো ঘটনাও সংঘটিত হতো না।
তাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যমীনে আগমন তথা পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উনাদের দিন পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ কতো মহান, কতো বড় খুশি বা ঈদের দিন হবে তা ভাষায় বর্ণনার অযোগ্য। আর সে দিনটি উপলক্ষে যদি যথাযথ আড়ম্বর, জাঁকজমক ও সর্বোচ্চ আয়োজনের সাথে খুশি প্রকাশ না করা হয়; তাহলে যে কতো কঠিন শাস্তির বিষয় হবে, তা চিন্তা-ফিকিরের বিষয়।
সঙ্গতকারণেই সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত এ দিনটিকে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ বলে ঘোষণা করেছে এবং এ ঈদ পালন বা উদযাপন করাকে ফরযে আইন করে দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ফজল-করম এবং রহমত মুবারক হিসেবে উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে হাদিয়াস্বরূপ দিয়েছেন সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। (তোমরা যত কিছুই করো না কেন) এ খুশি প্রকাশ করাই হচ্ছেন সমগ্র কায়িনাতের জন্য সবচেয়ে বড় ও সর্বোত্তম নিয়ামত। ” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)
মুহতারাম,
সেক্ষেত্রে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে আপনাদের আশু কর্তব্য, পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সর্বাধিক আয়োজন করা। মাসব্যাপী সারাদেশে অনুষ্ঠান পালন এবং ছুটি ঘোষণার জন্য আইন প্রণয়ন করা প্রসঙ্গে স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করা।
মুহতারাম,
চীনে বসন্ত উৎসবের সরকারি ছুটি থাকে টানা সাত দিন। অক্টোবর মাসেও জাতীয় দিবস ও ‘গোল্ডেন উইকঅ্যান্ড’ মিলে ছুটি টানা সাত দিন। সউদী আরবে ঈদুল ফিতরের ছুটি সাত দিন ও ঈদুল আযহায় ১০ দিন। ক্রিসমাস উপলক্ষে পশ্চিমা দেশগুলো তো বটেই, খৃস্টানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে এমন প্রায় সব দেশেই উৎসব-আয়োজনে মেতে ওঠার জন্য বেশ বড় মাপের ছুটি বরাদ্দ করা হয় কর্মজীবীদের জন্য।
মুহতারাম,
ইতালিতে ২৫ ডিসেম্বর উদযাপন করা শুরু হয় সেই ৮ ডিসেম্বর থেকে। আর শেষ হয় ৬ জানুয়ারি।
মেক্সিকোতে ক্রিসমাস পালন হয় ব্যতিক্রমভাবে। প্রায় ৯ দিন ধরে শহরের মানুষেরা শহরের ঘরের দরজা থেকে দরজায় ঘুরে বেড়ায়। তারা মনে করে বেথলেহেমে আসার পর মেরি যিশুকে নিয়ে দিনের পর দিন মানুষের ঘরের দরজা থেকে দরজায় ঘুরে বেড়িয়েছিল; কিন্তু কেউ তাকে আশ্রয় দেয়নি। সেই করুণ ঘটনা স্মরণ করেই তারা এই আচার পালন করে।
মেক্সিকানদের ক্রিসমাসের উৎসবও চলে অনেক দিন ধরে। শুরু হয় ১২ ডিসেম্বর ‘লা গুয়াদালুপানা’ নামের ভোজ দিয়ে। আর শেষ হয় ৬ জানুয়ারি। অর্থাৎ তারা প্রায় ১ মাস তাদের ২৫ ডিসেম্বর উপলক্ষ্যে ছুটি প্রদান করে। নাঊযুবিল্লাহ!
মুহতারাম
সেক্ষেত্রে যেহেতু বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনগণ মুসলমান, প্রেসিডেন্ট, প্রধান উপদেষ্টা মুসলমান। পাশাপাশি বাংলাদেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে রাষ্ট্রদ্বীন ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বাংলাদেশ সরকারের জন্য আলাদাভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিলো- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনী মাস তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, শাহরুল আ’যম মাহে রবীউল আউওয়াল শরীফ উপলক্ষে মাসব্যাপী সারাদেশে ব্যাপক ও শান শওকতপূর্ণ কর্মসূচি গ্রহণ এবং যথাযথ তা’যীম-তাকরীম ও শান-শওক্বত উনাদের সাথে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর শরীফ পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং এ উপলক্ষে কমপক্ষে একমাস ছুটি প্রদান করা।
আহবানে-
আন্তর্জাতিক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন কমিটি
রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ : কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণা ও ক্বিয়ামতের তথ্য
০৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বিশ্বব্যাপী হালাল পণ্যের বাজার ৪০ ট্রিলিয়ন ডলার। সুবিশাল এই বাজারে প্রবেশে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ। মান নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত পণ্য ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশও এই সুবিশাল বাজার ধরতে পারে
০২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ করতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল গাইড লাইন তৈরি করছে সরকার নিয়ন্ত্রনহীন ইন্টারনেট জগতে প্রবেশ করে অশ্লীলতা, হিংস্রতা ও অপসংস্কৃতিতে লিপ্ত হচ্ছে শিশু কিশোররা
০১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাংলাদেশের শিক্ষার মান ক্রমশই নিম্নমুখী। সার্টিফিকেট ও মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্রতে পরিণত হচ্ছে শিক্ষা। কর্মমূখী ও বাস্তবিক শিক্ষার অভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠছে না বাংলাদেশে। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘মানুষ বাড়ে কিন্তু জমি বাড়ে না’- এ ধারণা মহাভুল। মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতে বাংলাদেশের জমি বাড়ছে। বাংলাদেশের পাশে জেগে উঠছে আরেক বাংলাদেশ।
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রসঙ্গঃ সম্মানিতা হুর, গেলমানের আলোচনায় কুণ্ঠা। তার বিপরীতে অশ্লীল শব্দ আওড়াতে স্বতঃস্ফূর্ততা
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দেশের ৮২ শতাংশ উচ্চ মেধাবী তরুণ উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি দিয়ে আর ফিরছে না। পাশাপাশি বিদেশে পড়াশোনার নামে অর্থও দেদারছে পাচার হচ্ছে। বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রী এনে দেশের জন্য যারা কাজ করতে চান তাদের জন্য নেই কোনো সুযোগ ও পৃষ্ঠপোষকতা।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ অথচ যথাযথ মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিদেশে কর্মরত দেশীয় শ্রমিক স্বদেশে তো ফিরবেই পাশাপাশি বিদেশি কর্মশক্তি বাংলাদেশের শ্রমবাজারে প্রবেশ করবে।
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)