মন্তব্য কলাম
গত ৩রা মে হেফাজতের সমাবেশে ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হয়েছে ব্লাসফেমী আইন- ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে বৈধতা বিচার ও একটি অর্šÍভেদী বিশ্লেষণ (১ম পর্ব)
, ০৭ মে, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম

এদেশে কথিত বা তথাকথিত ইসলামী আন্দোলনগুলো সফল হয় না কেন? কারণ একটাই তাদের উপর রহমত থাকে না। রহমত থাকে না কেন? তারও কারণ একটাই।
কারণ পূর্ণ শরীয়তী পন্থায় সে আন্দোলনগুলো হয় না।
গত ৩রা মে নারী সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পর এখন তাদের বিরুদ্ধে নেমেছে খোদ এনসিপি এবং সরকারের পেটোয়া বাহিনী। অর্থাৎ এক্ষেত্রেও চুপসে যাচ্ছে হেফাজত।
কারণ কি? কারণ রহমতশূন্যতা? তার কারণ কি? কারণ ইহুদী-নাছারাদের আইন ব্লাসফেমী আইন চাওয়া।
গত ৩রা মে (শনিবার) হেফাজত নারী সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ব্লাসফেমী আইন চেয়েছে। ব্লাসফেমী শব্দটির সাথে এদেশের সাধারণ মুসলমানের পরিচয় অতি সাম্প্রতিক কালের। এদেশের মুসলমানগণ মুরতাদ, নাস্তিক, কাফের ইত্যাকার ব-শব্দের সাথে বিশেষভাবে পরিচিত হলেও ব্লাসফেমী তাদের কাছে খুবই নতুন একটি বিষয়। এ থেকে প্রতিভাত হয় যে, ব্লাসফেমী এতদিনেও এদেশের মুসলমানদের দ্বীনি চেতনায় কোনরূপ প্রভাব ফেলতে পারেনি। ফলে কোন কোন মহল থেকে ব্লাসফেমী আইনের জন্য জোর দাবি তোলা হচ্ছে। কিন্তু তার পরক্ষণেই শরীয়তের প্রেক্ষিতে এর বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। সত্যানুসন্ধানী দৃষ্টিতে এই নিরসনের প্রয়াসেই এ লেখার অবতারণা।
এক্ষেত্রে শুরুতেই যে বিষয়টি আলোচিত হবার দাবি রাখে, তা হলো- এর সংজ্ঞা ও প্রকৃতি এবং উৎস ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান আহরণ।
খধঃরহ ইষধংঢ়যবসরধ থেকে ইষধংঢ়যবসু (ব্লাসফেমী) শব্দটি এসেছে। এর শব্দগত অর্থ হলো; ইশ্বর নিন্দা, পবিবিষয়ের নিন্দা, অপবিভাষা প্রয়োগ ইত্যাদি। (Irreverence in speaking of God or sacred things, profane Language etc.) প্রচলিত অর্থে ব্লাসফেমী আইনটি খৃস্টানদের ধর্মীয় বিধির সাথে যুক্ত। এ সম্পর্কে বলা হয়েছে-
Blasphemy in English and American Lwa the criminal offence, of malciously and publicly condemning God. Christ the Bible, or the Christian religion. Although formerly denial of the accepted, doctrines of Christianity aws punishable as blasphemy offence has been modified to include only those expression designed to owund the feelings of mankind to excite contempt and hatred against religion or the church or to promote immorality."
(The American peoples Encyclopedia vol-3). বলা হয়েছে, ইশ্বর, যিশু বাইবেল অথবা খৃস্টান ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ পরায়ণ হয়ে, প্রকাশ্যে দোষারোপ করা ইংলিশ ও আমেরিকান আইনে ফৌজদারী অপরাধ। আগে যদিও খৃস্টান ধর্মের গৃহীত মতবাদসমূহ অমান্য করলে ব্লাসফেমী অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হতো। কিন্তু পরে তা সংশোধিত হয়েছে। সংশোধিত রূপ হলো; এমন কিছু যা জনসাধারণের অনুভূতিতে আঘাত হানে, ধর্ম ও চার্চের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও উপহাসের উদ্রেক করে অথবা নীতিহীনতার উদয় ঘটায়।
অতএব বোঝা যাচ্ছে যে, ব্লাসফেমী একান্তই খৃস্টানদের ধর্ম রক্ষার সাথে সম্পর্কযুক্ত। এ সম্পর্কে ঙষফ ঞবংঃধসবহঃ- এ বলা হয়েছে-
"And he that blasphemeth the name of the Lord he shall surely be put to death and all the congregation shall certainly stone him. (hev, xx1v.10)"অর্থাৎ তাদের প্রভুর বিরুদ্ধাচারণের জন্য যে ব্যক্তি ব্লাসফেমীর অভিযোগে অভিযুক্ত হবে, তাকে নিশ্চিতভাবে মৃত্যুবরণ করতে হবে এবং ধর্মসভার সকলে মিলে তাকে পাথর ছুঁড়ে মারবে।
এক্ষেত্রে অপরাধীকে স্যানিড্রিম নামক ধর্মীয় আদালতে হাজির করা হতো। এটি ৭১ সদস্য নিয়ে গঠিত হতো এবং এতে দোষী সাব্যস্ত হবার পর তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হতো।
প্রত্যেক সাক্ষী তাদের হাত অপরাধীর মাথায় রেখে বলত
"Thy blood be on thine own head, which thou trust brought upon thyself by thine own guilt." অর্থাৎ “তোমার রক্ত তোমার মাথায় উঠবে, যা তাড়াতাড়ি তোমাকে তোমার শাস্তি পাইয়ে দিবে।
অপরদিকে Colliers encyclopedia ‡Z Nwe Testament -এর বরাত দিয়ে বর্ণিত হয়েছে আরও মজাদার তথ্য। এতে বলা হয়েছে-
in the Nwe Testament The Jwe accused Christ of Blasphemy (Matt. 1x.3,xv1:65) --but the jews regection of Christ is also regarded as blaspgemy (Luke x11:65)
অর্থাৎ যে ইহুদীরা হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনাকে নষধংঢ়যবসু-এর দায়ে অভিযুক্ত করে আর যীশুকে অস্বীকার করার কারণে ইহুদীদের বিরুদ্ধেও ব্লাসফেমীর অভিযোগ করা হয়। সুতরাং বলা যায় যে, ব্লাসফেমী ইহুদী ও খৃস্টান বা বিশেষ করে খৃস্টানদের ধর্ম রক্ষার আইন হিসেবেই ব্যবহৃত হতো। এবং তাদের এই ব্লাসফেমীর ধরণ ছিলো তিন প্রকৃতির। এ সম্পর্কে 'ঋধরঃযং ড়ভ ড়িৎষফ' গ্রন্থে বলা হয়েছে,
"This sin was distinguished into three kinds which was noticed by Bingham in his Autiquities of the christian church. The first of these was the blasphemy of apostates. whom the heathen Persecutors obliged not to only deû but to curse christ. The second sort of blasphemy which was visited with the heaviest censures of the church in early time was that of those who made a profession of christianity, but yet either by impious doctrines or profane discourses uttered blasphemous words against God derogatory to his majesty and Honour.
- The third species of blasphemy, which was heavily punished in the early church was one of so great importance as to call separate consideration. (that is ) Blasphemy against the HOLY GHOST.
অর্থাৎ সংক্ষেপে বলতে হয় যে, তিন ধরণের ব্লাসফেমীর কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে প্রথম প্রকার হলো- স্বপক্ষ বা স্বধর্ম ত্যাগের কারণে ব্লাসফেমী। দ্বিতীয়তঃ যারা খৃস্টানতত্ত্বকে একটি পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছিলো, কিন্তু তারা অনেক অখৃস্টানীয় মতবাদ বা নিন্দামূলক উপদেশ যা তাদের ইশ্বরের বিরুদ্ধে ছিলো তা বলত বা প্রকাশ করত। তৃতীয় প্রকার ব্লাসফেমী হলো, খৃস্টানদের কার্যতঃ পবিত্র আত্মার বিরুদ্ধে ব্লাসফেমী, যা কখনও ক্ষমা করা হতো না বা যার চুড়ান্ত শাস্তি নির্ধারিত হতো।
ঐতিহাসিকদের মতে রোমান শাসক প্রথম জাষ্টিনিয়ানের (৫২৭-৫৬৫) সময় রাষ্ট্রীয় আইনে ব্লাসফেমীর শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদ- প্রবর্তিত হয়। এ সম্পর্কে বলা হয়, ব্লাসফেমী কেবল ধর্মও খোদার বিরোধীতার কারণেই পাপ নয় বরং এটি আইন, রাষ্ট্র ও সরকারের ক্ষেত্রেও অপরাধ হিসেবে গণ্য।
আলোচনার এই পর্যায়ে এসে বলা যায় যে, এ সত্য স্বীকৃত হতে বাধ্য যে, ব্লাসফেমী মুসলমানদের তরফ থেকে উদ্ভাবিত হয়নি বরং এর উৎপত্তি হয়েছে খৃস্টানদের দ্বারা, ব্যবহৃত হয়েছে খৃস্ট ধর্ম রক্ষার কাজে, জালিম ও গোড়া খৃস্টানদের মাধ্যমে।
এতদ্বপ্রেক্ষিতে এর পরের বিবেচনার বিষয়টি হলো, ইসলামী শরীয়তের বিচারে এর গ্রহণযোগ্যতা। অর্থাৎ ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে ব্লাসফেমী আইন প্রণয়নের বৈধতা। কেননা যারা মনে করছেন যে, ব্লাসফেমী নামে আইন প্রনয়ন করলে তা দ্বীন ইসলাম উনার অনুকূলে আবহ তৈরী করবে, তথা মুরতাদদের দমনে সহায়ক হবে। তারা বুঝতে পারছেন না যে, এটা দিয়ে প্রকারান্তরে তারা দ্বীন ইসলাম উনার প্রতিকূল আবহাওয়াই জিইয়ে রাখবেন। এবং এটা হবে তাদের গরু হারিয়ে জুতো পাওয়ার মত আত্মঘাতী। তদুপরি এটা একদিকে যেমন হবে বিজাতীয় সংস্কৃতির লালন, তেমনি অপরদিকে হবে দ্বীন ইসলাম উনার অপূর্ণতার (?) মিথ্যা বহিঃপ্রকাশ। আর এর মূলে থাকছে তারা- যারা না বুঝেই ব্লাসফেমীর পক্ষে জোর সাফাই গাইছে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী তথা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ আর দেশীয় প্রথম আলো গং প্রচারণা চালাচ্ছে এবং প্রেক্ষাপট তৈরীর চেষ্টা করছে-
২৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিভিন্ন দেশে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের নেয়া ঋণকে ‘অডিয়াস ডেট’ বিবেচনা করে মওকুফ বা ঋণ পুনর্গঠনের উদাহরণ রয়েছে এ মুহূর্তে এমন ঋণ নিয়ে প্রক্রিয়া চালাচ্ছে লেবানন, গ্রিস, জাম্বিয়া, শ্রীলংকাসহ বেশ কয়েকটি দেশ কিন্তু দুর্নীতির মা- শেখ হাসিনার আমলে দুর্নীতিগ্রস্থ বিদেশী ঋণ নিয়ে প্রথমে অভিযোগ করলেও
২৩ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
গ্যাস জালানীখাতে জালেমশাহী তথা দুর্নীতির মা- হাসিনা সরকারের মতই আমদানীর ব্যাপকতায় ভাসছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার করছে আরো বেশী দুর্নীতি। লংটার্ম কন্ট্রাক্ট বাদ দিয়ে বেশি দামে স্পট মার্কেট থেকেই এলএনজি ক্রয় করছে
২২ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ডিজিটালাইজেশনের নামে শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। দেশের ইন্টারনেট জগতে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় শিশু-কিশোররা আক্রান্ত হচ্ছে অশ্লীলতায়। শিখছে অনৈতিকতা, বেহায়াপনা, হিংস্রতা। সরকারের উচিত- দ্রুত দেশের ইন্টারনেট জগতে কন্টেন্ট ফিল্টারিংয়ের ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে শিশু কিশোরদের ইন্টারনেট আগ্রাসন থেকে বাঁচাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুশাসন প্রচার প্রসার করা।
২১ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শীর্ষ বিশ্ব সন্ত্রাসী বর্বর ইসরাইল ফিলিস্তিনে জাতিগত নিধন প্রায় শেষ করে আবারো আন্তর্জাতিক আইন লংঘন করে এখন ইরানে সন্ত্রাসী হামলা করে যাচ্ছে জাতিসংঘ তথা ইহুদীসংঘ কাফিরদের মুখপাত্র হিসেবেই তাদের মুখ বন্ধ করে আছে সব কাফির রাষ্ট্র সন্ত্রাসী ইসরাইলকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে
২০ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অন্যসব কিছুর চেয়ে গ্রন্থাগারের বিস্তার ও মান উন্নয়নে স্মার্টলি কাজ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৯ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রসঙ্গঃ সম্মানিতা হুর, গেলমানের আলোচনায় কুণ্ঠা। তার বিপরীতে অশ্লীল শব্দ আওড়াতে স্বতঃস্ফূর্ততা হুর, গেলমান লাভের মানসিকতা পোষণের পরিবর্তে বিবস্ত্রপনায় বিপর্যস্থ হওয়া তথা চরিত্রহীনতায় পর্যবসিত হওয়া। নাঊযুবিল্লাহ!
১৮ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা এসব টাকা খনিজ সম্পদ উত্তোলনে ব্যয় করলে ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির সুফল দেশবাসীকে দেয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১৭ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বহুমুখী সমস্যায় পতিত দেশের আগর-আতর শিল্প পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে আতর শিল্পে নেই আধুনিক প্রযুক্তির সন্নিবেশ সঙ্কট ও সমস্যা সমাধান করে আগর-আতর শিল্প থেকে ইনশাআল্লাহ রফতানি হতে পারে ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
১৫ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
১৪ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
১৩ জুন, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)