মন্তব্য কলাম
চামড়া সংরক্ষণে সারাদেশে সরকার ৬০০ চামড়া গুদামের কথা বললেও প্রয়োজন ছোট বড়ো মিলিয়ে হাজারেরও বেশী গুদাম পাশাপাশি শুধু চামড়া গুদামই নয় সরকারের উচিত সাভারের ট্যানারি শিল্পের সঙ্কটও নিরসন করা চামড়া শিল্পের সঙ্কট নিরসন করলে চামড়া খাতের রফতানি আয় ছাড়াবে হাজার কোটি ডলারেরও বেশি
, ২৯ মে, ২০২৫ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
সরকার কুরবানির পশুর চামড়া নিয়ে সঙ্কট নিরসনে স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছে। পবিত্র কুরবানির সময় পশুর কাঁচা চামড়া সংরক্ষণে সারাদেশে ৬০০ গুদাম নির্মাণ করা হবে। সরকারি-বেসরকারী অংশীদারিত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে নির্মাণ হবে এই গুদাম। মৌসুমি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা কুরবানির দিন তাৎক্ষণিক বিক্রি না করে আহরিত কাঁচা চামড়া ভাল দাম পেতে গুদামে তিনমাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারবেন। গুদামে লবণ দিয়ে চামড়া সংরক্ষণ করে তিন মাস ধরে তা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হবে। এর পরও ভাল দাম না পেলে এইসব লবণ দেয়া চামড়া বিদেশে রফতানির সুযোগ দেবে সরকার। এ লক্ষ্যে কমিউনিটি পর্যায়ে প্রান্তিক ক্ষুদ্র চামড়া ব্যবসায়ীদের জন্য ‘চামড়া সংরক্ষণাগার’ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। পুরো প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সরকারী ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। প্রকল্পটির সফল বাস্তবায়নে বাকি অর্থ সংগ্রহ করা হবে বেসরকারী খাত থেকে।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি, চামড়া রক্ষায় ছোট বড়ো হাজার খানেক গুদাম তৈরীর জন্য বাজেট বরাদ্দ প্রয়োজন ৩০০০০ কোটি টাকা। যথাযথভাবে এসব গুদাম নির্মিত হলে চামড়া নিয়ে অসৎ ব্যবসায়ীদের কারসাজি বন্ধ হবে চিরদিনের মতো। ব্যবসায়ীরা পাবেন ন্যায্যমূল্য। পাইকারি ব্যবসায়ী এবং ট্যানারি মালিকদের রশি টানাটানিতে নষ্ট হবেনা আর কোন চামড়া।
উল্লেখ্য, সরকার সাম্প্রতিক সময়ে এসে এই উদ্যোগ গ্রহণ করলেও বছরের পর বছর ধরে পবিত্র কুরবানির মৌসুমে চামড়া নিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে। প্রতিবারই চামড়ার নি¤œ দামের রেকর্ড সৃষ্টি হচ্ছে। ট্যানারি মালিকদের নির্ধারণ করে দেয়া দরের অর্ধেক টাকাও মেলেনা। দেশের অনেক এলাকায় চামড়ার ক্রেতাই পাওয়া যায়না। অবিশ্বাস্য কম দরের কারণে মাদরাসা ও এতিমখানা অনেক ক্ষেত্রে চামড়া বিক্রি থেকে কোনো অর্থই পায়না। ভালো দামের আশায় অনেক দূর থেকে রাজধানীর পোস্তার আড়তে এলেও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অনেকেই রিকশা ভাড়ার টাকাও ওঠাতে পারেনা। তখন তারা রাগে ও ক্ষোভে চামড়া ফেলে রেখে চলে যায়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় হাজার হাজার কুরবানির চামড়া রাস্তায় পড়ে ছিলো বিগত কয়েক বছরে। যা পরবর্তীতে ময়লার ভাগারে নিয়ে ফেলা হয়েছে। কুরবানিদাতার দরিদ্র আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা হয়েছে বঞ্চিত, মাদরাসায় শিক্ষার্থীরা হয়েছে চরম বঞ্চিত।
অন্যদিকে, চামড়া শিল্প বিকাশে বেশ কয়েকটি নীতিমালা এবং সাভারের হেমায়েতপুরে শিল্পনগরী গড়ে তোলা হলেও কুরবানির চামড়া নিয়ে অরাজকতা বন্ধ হয়নি। অথচ দেশের রফতানিতে দ্বিতীয় অবস্থানে চামড়া শিল্প খাত। ট্যানারিতে উৎপাদিত ক্রাস্ট ও ফিনিশড লেদারের পাশাপাশি দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ চামড়াজাত পণ্যের রফতানি বাড়ছে বিদেশে। এছাড়া দেশেও চামড়ার বিপুল চাহিদা রয়েছে। চামড়াজাত পণ্যের দাম আকাশছোঁয়া। দেশের অর্থনীতি, শিল্প, বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানের স্বার্থে এ শিল্প খাতের অবদান অনেক বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা। সরাসরি চামড়া শিল্প খাতে ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আর এই ৫ লাখ মানুষের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ২৫ লাখ মানুষের জীবিকা জড়িত। কিন্তু পবিত্র কুরবানি আসলেই কমদামে চামড়া কেনার একটি প্রবণতা তৈরি হয়েছে। কাঁচা চামড়া নিয়ে কারসাজি হওয়ায় এ শিল্পের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যদাম নিশ্চিত হচ্ছে না। এ কারণে দেশের ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ব্যবসায়ীরাও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে পিছিয়ে পড়ছে।
এদিকে, বিসিকের একটি ভুল রিপোর্টের কারণে ও হাইকোর্টের জরিমানার মুখে ট্যানারি সাভারে সরিয়ে নেয় উদ্যোক্তারা। কিন্তু পরিবেশগত কারণ দেখিয়ে মুখ ফিরিয়ে নেয় ক্রেতারা। ক্রেতাদের পরিবেশগত আপত্তির পরও ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান-কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার (সিইটিপি) চালু করা যায়নি। কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) ১২ হাজার ঘনমিটার বর্জ্য পরিশোধণের দুটি মডিউল বর্জ্য কাঙ্খিত মান-মাত্রায় পরিশোধনে ব্যর্থ। সিইটিপির প্রক্রিয়ার বিভিন্ন স্তরে এবং পরিশোধিত বর্জ্যরে গুণাগুণ নিয়মিত পরীক্ষার জন্য এখন পর্যন্ত কোন গবেষণাগার স্থাপিত হয়নি। কঠিন বর্জ্য ডাম্পিং ইয়ার্ড তৈরির কাজ এখনও শুরুই হয়নি।
অথচ, এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ডের চামড়াজাত পণ্যের প্রধান উৎস দেশ হতে পারে বাংলাদেশ। তাছাড়া চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য যুদ্ধের ফলে চীনের বাজার হারানোর আশঙ্কাকে বাংলাদেশ সম্ভাবনা হিসেবেও দেখতে পারে। এক বিশ্লেষণ মতে, যদি চামড়া শিল্পের সকল প্রকার সঙ্কট নিরসন করা যায় তাহলে চামড়া শিল্পের রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা হাজার কোটি ডলার ছাড়ানো সম্ভব। আর এই সম্ভাবনার মধ্যে দেশের চামড়া খাত নিয়ে নৈরাজ্য দেশবাসীকে হতাশ করেছে। সমালোচক মহল মনে করে, এর পেছনে খোদ মন্ত্রণালয় এবং আমলারাই বিশেষভাবে দায়ী। বছরের পর বছর কুরবানির সময় চামড়া বিপর্যয় এবং এত দুঃসহ অবস্থার পরও প্রধান উপদেষ্টা ও তার সরকারের নীরবতা ও নিস্ক্রিয়তা সবাইকে গভীর হতাশাগ্রস্থ ও ক্ষুব্ধ করে তুলেছে।
প্রসঙ্গত, পোশাকের পর চামড়া বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি খাত। কিন্তু বাস্তবে এক দশক ধরেই এই খাত পতনশীল; শুধু সিদ্ধান্তহীনতা আর দুর্নীতির শিকার। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বা ইপিবির তথ্যানুযায়ী ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রায় ১৬% বাজার পতন হয়েছে। ২০১৩-১৪ সাল থেকে এ খাতের আয় ১.০৮ থেকে ১.২৩ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ওঠানামা করেছে। বাংলাদেশে ২০১৬-১৭ সালকে চামড়াবর্ষ হিসেবে সরকারিভাবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু চামড়াশিল্পের পতন সেই সময় থেকেই শুরু।
তবে বর্তমান সময়ে এসে সরকার চামড়া সংরক্ষণে গুদাম তৈরীর যে পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তা নিঃসন্দেহে দেশের চামড়াশিল্পের সঙ্কট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তবে তার জন্য প্রয়োজন এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন। কারণ এর আগেও চামড়া শিল্প নিয়ে অনেক পরিকল্পনা-প্রকল্প নিয়েছিলো সরকার সংশ্লিষ্টরা। সঙ্কট থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে এর আগে টাস্কফোর্স গঠন করা হলেও তাদের সিদ্ধান্ত অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাস্তবায়ন হয়নি। আর চামড়া ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছে এই পরিকল্পনাও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় ফাঁদে পড়বে। তাই আমরা মনে করি, সরকার দেশের চামড়া খাত সংশ্লিস্টদের আশ্বস্ত করতে অনতিবিলম্বে এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা। পাশাপাশি চামড়া সংরক্ষণের এই গুদামগুলো তৈরীতে যাতে দুর্নীতি-লোপাটের ঘটনা না ঘটে সেদিকেও দৃষ্টি রাখা। বিশেষ করে, সাভারের ট্যানারি শিল্পের যেসকল সমস্যা রয়েছে তা অতিদ্রুত নিরসন করা, এটিকে আন্তর্জাতিক মানের হিসেবে চালু করা এবং যে সিন্ডিকেটের কারণে প্রতিবছর চামড়ার দাম নীচে নামে তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা। পাশাপাশি সরকারিভাবে চামড়ার ন্যায্যমূল্য ঘোষণা করে মাঠপর্যায়ে তা বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করা। অর্থাৎ সর্বাত্মকভাবে আগামী পবিত্র কুরবানির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












