মন্তব্য কলাম
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যুত্থান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবিতে কোন সংস্কারের কথা ছিলো না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিলো না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরিয়া। কিন্তু কেনো?
, ৩০ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ৩০ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম

জালিম তাগুত, ফ্যাসিস্ট ইসলাম বিদ্বেষী, ভারতীয় সেবাদাস ‘হাসিনা সরকার’ ইসলাম ও মুসলমানের যে ক্ষতির কল্পনাও করতে পারেনি
অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় নারী সংস্কার কমিশন তারচেয়েও ভয়ানক ক্ষতির নীল নকশা তৈরী করেছে
তারা ইনসাফের দ্বীন পবিত্র ইসলামকে বৈষম্যের জীবন ব্যবস্থা বলে তোহমত দিয়েছে।
* বিশ্বের ৩০০ কোটি মুসলমানের দ্বীনি অনুভূতিতে চরম আঘাত দিয়েছে।
ইসলাম এবং গোটা মুসলিম সংস্কৃতিকে নির্মূল করে পুরো আমেরিকান কালচারের বাংলাদেশ গড়ার সংস্কারের ষড়যন্ত্রে নেমেছে।
* পতিতাবৃত্তির সম্মানজনক স্বীকৃতি এবং অবাধ পতিতাবৃত্তির প্রসারের ব্যবস্থা করতে চাইছে।
* নিজ স্ত্রীর অসম্মতিতে স্বামীর সহবাস ধর্ষণতুল্য অপরাধ ঘোষণা করেছে।
* বর্তমানে বাল্য বিয়ের যে নূন্যতম বিশেষ বিধান রয়েছে তাও বাতিল করতে চাচ্ছে।
* বিদেশী বিধর্মীদের সাথে এদেশের মুসলিম নারীদের বিবাহের অবাধ সুযোগের ব্যবস্থা চাচ্ছে।
* কুরআন শরীফ - সুন্নাহ শরীফ অস্বীকার করে সম্পত্তিতে ভাই-বোনের সমান অংশ করতে চাচ্ছে।
* বিবাহ, তালাক, ভরণ পোষণ ইত্যাদি মুসলিম পারিবারিক আইন বাতিল করতে চাচ্ছে।
* নারীর প্রতি ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে শব্দ চয়ন ও বিবৃতিকে- নারী বিদ্বেষী ও অবমাননাকর সাব্যস্ত করে শাস্তি প্রদান করতে চায়।
* পেশাগত জীবনে ৩৩% আলাদা সুবিধা এবং সংসদে নারীর জন্য আলাদা ৩০০ আসন সহ সর্বত্র নারী শাসন অধিকতর পাকাপোক্ত করতে চায়।
* আমেরিকান কায়দায় এদেশেও তারা পরিবার ব্যবস্থা ও পারিবারিক বন্ধন পুরোটাই ধ্বংস করতে চাচ্ছে।
* মূলত: প্রধান উপদেষ্টার মানসিকতার আলোকেই তারা ইসলাম ও মুসলমান এবং বাংলাদেশ ও বাঙ্গালী সমাজ বিরোধী- আমেরিকান সংস্কৃতির ছয়লাব চাচ্ছে।
* এরপরও কি ইসলাম মুহব্বতকারী ছাত্র সমন্বয়ক, ছাত্র অধিকার, এনসিপি এবং ইসলামপন্থী দাবিদার দলগুলো চুপ করে বসে থাকবে?
ইতোমধ্যে হিন্দুয়ানী চৈত্র সংক্রান্তিকে জাতীয় দিবস ঘোষণা করে তা মাদরাসায় চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। নারিকেল দ্বীপ বন্ধ করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে আলাদা করার ষড়যন্ত্র হিসেবে উপজাতিদের অনেক বেশী হাইলাইট করে চরম বৈষম্য করা হচ্ছে। উপজাতি সন্ত্রাসীবান্ধব স্টারলিংক চালু করা হচ্ছে। এসব তৎপরতা জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা নয় বরং চরম সাংঘর্ষিক।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ন্যায় এখন জুলাইয়ের চেতনারও বিকৃতি ঘটানো হচ্ছে। জুলাই চেতনার নামে দেশী-বিদেশী তথা ইসলাম বিরোধী সংস্কৃতি ও সাম্রাজ্যবাদী বাণিজ্য চলছে।
নারী সংস্কারপন্থীরা সংবিধানের ২৮ ও ২৯ অনুচ্ছেদে উল্লিখিত ‘নারী-পুরুষ’ শব্দবন্ধের পরিবর্তে ‘লিঙ্গ পরিচয়’ শব্দদ্বয় ভুক্তির প্রস্তাবনা দিয়েছে, যা সমকামী, উভকামী, ট্রান্সজেন্ডার- তথা এলজিবিটিকিউ+ মতবাদকে অন্তর্ভুক্ত করার ভয়ানক দুরভিসন্ধি।
অতএব মুসলমান; জুলাই শহীদদের সম্মানের নামে ইসলাম ও মুসলমানকে অসম্মানিত হওয়ার প্রতিরোধ করুন ইনশাআল্লাহ (পর্ব-২)
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান এর তৃতীয় ভাগে মৌলিক অধিকার অনুচ্ছেদ- ২৮ এ বর্ণিত আছে-
ধর্ম, প্রভৃতি কারণে বৈষম্য ২৮। (১) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারীপুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না।
(২) রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারীপুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন।
(৩) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে জনসাধারণের কোন বিনোদন বা বিশ্রামের স্থানে প্রবেশের কিংবা কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে ভর্তির বিষয়ে কোন নাগরিককে কোনরূপ অক্ষমতা, বাধ্যবাধকতা, বাধা বা শর্তের অধীন করা যাইবে না।
(৪) নারী বা শিশুদের অনুকূলে কিংবা নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান-প্রণয়ন হইতে এই অনুচ্ছেদের কোন কিছুই রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না।
এবং ২৯ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে-
২৯। (১) প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে।
(২) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারীপুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।
(৩) (গ) যে শ্রেণীর কর্মের বিশেষ প্রকৃতির জন্য তাহা নারী বা পুরুষের পক্ষে অনুপযোগী বিবেচিত হয়, সেইরূপ যে কোন শ্রেণীর নিয়োগ বা পদ যথাক্রমে পুরুষ বা নারীর জন্য সংরক্ষণ করা হইতে
রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না।
লক্ষণীয় উপরের ধারাগুলোতে নারী-পুরুষ আলাদা শব্দ দ্বয়ের উল্লেখ আছে কিন্তু ইউনুস সাহেবের নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশে
প্রায় সকল জায়গায় ‘নারী-পুরুষ’ শব্দবন্ধের পরিবর্তে ‘লিঙ্গ পরিচয়’ শব্দদ্বয় ভুক্তির প্রস্তাবনা দিয়েছে, যা সমকামী, উভকামী, ট্রান্সজেন্ডার- তথা এলজিবিটিকিউ+ মতবাদকে অন্তর্ভুক্ত করার ভয়ানক দুরভিসন্ধি। (নাউযুবিল্লাহ)
সচেতন ধর্মপ্রাণ মুসলমান বলছেন ইউনুস এতদিন সুদের প্রসার করেছেন। এবার তার পশ্চিমা প্রভুদের নির্দেশে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান দেশ বাংলাদেশে এল.জি.বিটি কিউ মুভমেন্ট প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!! নাউযুবিল্লাহ!!!
সংস্কারের নামে কি ভয়ানক ষড়যন্ত্র।
মুসলিম সংস্কৃতি, পারিবারিক ঐতিহ্য ও বন্ধন তুলে দেয়ার ষড়যন্ত্র। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম তুলে দেয়ার ষড়যন্ত্র।
ইউনুস মন খুলে তার সমালোচনা করতে বলেছেন। পতিত জালেম সরকার তাকে সুদখোর বলে অনেক সমালোচনা করতো। আসলে পতিত জালেমশাহী গ্রামে বেড়ে উঠা বাঙ্গালী নারী। তাই তিনি শুধু মনের ঝাল মিটিয়ে সুদখোর বলেই ক্ষ্যান্ত ছিলেন। বিচক্ষণ হলে তিনি বলতে পারতেন ইউনুস শুধু সুদখোর নন বরং সারাদেশে মুসলমান নারীদেরকে সুদের কারবারী বানাবার কারিগর। সুদ খেলে পর্দানশীন নারী পর্দা ছেড়ে দেয়। সন্তানদের ইসলামী তালীম দেয়া ছেড়ে দেয়। স্বামীর আনুগত্যতা ছেড়ে দেয়। পরিবার ইসলাম থেকে বিচ্যুত হয়। সমালোচনা নতুন করে করার কি আছে? সাম্রাজ্যবাদীদের এজেন্ট এবং ইসলাম তুলে দেয়ার সোল- এজেন্ট হিসেবে তীব্র সমালোচনা আগে থেকেই আছে।
এবং এসব কারণেই নারীদের প্রতিই তার মনোযোগ, দৃষ্টি, আকর্ষণ, কর্মতৎপরতা অনেক বেশী।
এতদিন সুদ দ্বারা, গ্রামীণ ব্যাংকের দ্বারা নিম্নবিত্ত নারীদের ইসলাম বিমুখ করা হয়েছে।
এবার সুযোগ পেয়ে নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত ও ধনী মুসলিম নারীদের ইসলাম বিচ্যূত করার কঠিন নীল নকশা করা হয়েছে। সবই করা হয়েছে সংস্কারের নামে। নতুন সমালোচনা করতে গেলে বলতে হয় ইউনুস কী কোন প্রাজ্ঞ লোকের পর্যায়ে পড়ে? কারণ প্রাজ্ঞ হলে নারী কমিশনের সুপারিশ আগে পড়তেন। আর পড়ে থাকলে-
“নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়ন করা যায়, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে” সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিতেন না। অর্থাৎ কোনটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা যায়।
আর তা তিনি মন্ত্রণালয়ের উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। সুপারিশগুলো নিজে পড়েন নি বলেই নিজে বলতে পারেননি।
তবে ইউনুস যে সাম্রাজ্যবাদীদের সোল এজেন্ট হিসেবে কাজগুলে করিয়েছেন সমালোচক মহল তা বলার যথেষ্ট কারণ খুজে পেয়েছেন। সমালোচক মহল বলেছেন ছাত্র-জনতার সরকার দাবী করা ইউনুস সরকারের সংস্কারের লক্ষ্য হবে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কৃষ্টি-কালচার বাংলাদেশী জনগণের ধর্ম-বিশ্বাস, আবেগ-অনুভূতি, ঐতিহ্য।
কিন্তু ইউনুস বলেছেন “পৃথিবীর মেয়েরা এটার দিকে তাকিয়ে আছে। তারা এটা নিয়ে পর্যালোচনা করবে। অন্য দেশের নারীরাও এটা নিয়ে আগ্রহী। ” সমালোচক মহল বলছেন ইউনুস কথিত ‘অন্য দেশের মেয়েরা বলতে’- যাদের কথা বলতে চাইছেন তার আসলে সাম্রাজ্যবাদী নারীবাদী। তারাই পর্যালোচনা করবে যে ইউনুস সংস্কারের নামে বাংলাদেশের নারীদের নারীবাদী প্রচারণায় ফেলে কতটুকু ইসলাম বিচ্ছিন্ন করতে পারলেন। কতটুকু ইসলাম বৈরী ও বিরোধী করতে পারলেন। কতটুকু এল.জিবিটি কিউ মুভমেন্ট প্রতিষ্ঠা করতে পারলেন। (নাউযুবিল্লাহ)
সমালোচক মহল বলেছেন, ইউনুস বাংলাদেশের এজেন্ট নিয়ে কাজ করবেন। পৃথিবীর অন্য দেশের মেয়েদের তাকানোর উছীলা দেয়ায় বিষয়টা মোটেই সাদা-মাটা না। শুধুই সংস্কার না ।
বরং সংস্কারের নামে পাশ্চাত্য কৃষ্টি কালচার তথা ইসলাম বাদ দেয়ার ষড়যন্ত্রের ঘৃণ্য কারবার।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তে বিএসএফের পুশইন চলছেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, বিজিবি মহাপরিচালক- সবার কণ্ঠে কেবলই নরম সুর। নেই শক্ত ও কঠোর প্রতিবাদ। নেই বীরোচিত পদক্ষেপ।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রতিবছর বেকার হয় ১০ লাখ তরুণ প্রতিবছর শ্রমবাজারে তথা ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রবেশ করে ২৪ লাখ তরুণ। প্রতি বছর সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করে ১ লাখেরও কম সরকারী চাকুরীতে কোটা বাতিলের জন্য উপদেষ্টা সরকার গঠন হলো। আর সে উপদেষ্টা সরকার ৩৪ লাখ কর্মজীবির আশ্রয়স্থল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তথা ব্যবসাকে অন্তর্বর্তী সরকার দিন দিন অন্তরহীন করে যাচ্ছে।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফারাক্কা বাঁধের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হল বিভিন্ন বাঁধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পাঁয়তারা করছে ভারত মরণ ফাঁদ ফারাক্কার বিরুদ্ধে তীব্র জনমত ও জাতীয় ঐক্য তৈরী করে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য কার্যকর কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্যটক নিষিদ্ধের পর এখন চলছে- খোদ নারিকেল দ্বীপ বাসীকে উৎখাতের গভীর এবং নির্মম ও নিষ্ঠুর ষড়যন্ত্র। চালানো হচ্ছে ক্ষুধার মারনাস্ত্র। তৈরী করা হচ্ছে দুর্ভিক্ষ এবং কুকুরের অভয়ারণ্য।
০৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
গত ৩রা মে হেফাজতের সমাবেশে ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হয়েছে ব্লাসফেমী আইন- ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে বৈধতা বিচার ও একটি অর্šÍভেদী বিশ্লেষণ (২য় পর্ব)
০৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
গত ৩রা মে হেফাজতের সমাবেশে ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হয়েছে ব্লাসফেমী আইন- ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে বৈধতা বিচার ও একটি অর্šÍভেদী বিশ্লেষণ (১ম পর্ব)
০৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)