জ্যামিতিক হারে বাড়ছে বাংলাদেশের আয় বৈষম্য। দারিদ্র ও বৈষম্যের লাগাম টানতে সরকারকে সক্রিয় হতে হবে ইনশাআল্লাহ।
, ২৭ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৩ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সম্পাদকীয়
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বলেছে, দেশে দারিদ্র্যহার ৩৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ কোটি ৭৭ লাখের বেশি।
একইভাবে সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) এক জরিপে বলা হয়, দারিদ্র্যের হার দ্বিগুণ বেড়ে ৪২ শতাংশ হয়েছে।
বহুমাত্রিক দারিদ্র্যসূচক (এসপিআই) অনুযায়ী রান্নার জ্বালানি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ মানুষ বৈষম্যের শিকার। উপযুক্ত বাসস্থানের ক্ষেত্রে বৈষম্যের হার ৩৮.৭ শতাংশ। এ ছাড়া স্যানিটেশন সুবিধার ক্ষেত্রে ৩০.৭ শতাংশ, সম্পদের ক্ষেত্রে ২৮.৩ শতাংশ, উপযুক্ত পুষ্টি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ২৫.৬ শতাংশ এবং স্কুলের ক্ষেত্রে ২৫.২ শতাংশ মানুষ বৈষম্যের শিকার।
একটি দেশের আয়ের বৈষম্য পরিমাপ করার একটি বহুল প্রচলিত পদ্ধতি হচ্ছে গিনি সহগ (এরহর ঈড়বভভরপরবহঃ) বা গিনি সূচক (এরহর ওহফবী)। ১৯১২ সালে ইতালির সংখ্যাতত্ত্ববিদ কোরাদো গিনি এর উদ্ভাবক এবং তার নাম অনুসারে এটা গিনি সহগ বা গিনি সূচক নামে পরিচিত লাভ করে। গিনি সহগ বা গিনি সূচক একটি অনুপাত যার মান ০ থেকে ১ এর মধ্যে হবে। সবার আয় সমান হলে গিনি সূচক এর মান হবে ০ (শূন্য) যার অর্থ হচ্ছে চরম সাম্য অবস্থা বিরাজ করছে অর্থাৎ অর্থনীতিতে সকল সম্পদের বণ্টনে সম্পূর্ণ সমতা রয়েছে। আর সকল আয় যদি একজনের হাতে পুঞ্জীভূত হয় তাহলে গিনি সূচকটির মান হবে ১ (এক) যার অর্থ হচ্ছে দেশটিতে চরম অসাম্য অবস্থা বিরাজ করছে। বাস্তবে এ দুটি চরম অবস্থা কোনো দেশেই বর্তমানে বিদ্যমান নেই। গিনি সহগের মান ০ (শূন্য) থেকে যতই ১ (এক) এর দিকে এগোবে, বুঝতে হবে বৈষম্য বাড়ছে। গিনি সহগের মান পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, বাংলাদেশে গিনি সহগের মান দিন দিন বাড়ছে; যার মানে হচ্ছে বাংলাদেশে আয় বৈষম্য দিন দিন বাড়ছে।
বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালে প্রথম বারের মতো বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) কর্তৃক খানা আয় ও ব্যয় জরিপ করা হয়। ১৯৭৩ সালের জরিপের ফল অনুযায়ী বাংলাদেশের গিনি সহগের মান ছিল মাত্র ০.৩৬ এবং দেশের সবচেয়ে ধনী ১০ শতাংশ মানুষ ওই সময়ে দেশের মোট আয়ের ২৮.৪ শতাংশ আয় করত। ১৯৮৮ সালে বিবিএস কর্তৃক প্রচারিত ৪র্থ খানা আয় ও ব্যয় জরিপের ফল অনুযায়ী বাংলাদেশে গিনি সহগ কিছুটা বেড়ে দাঁড়ায় ০.৩৭ এবং দেশের সবচেয়ে ধনী ১০ শতাংশ মানুষ ওই সময়ে দেশের মোট আয়ের ৩১ শতাংশ আয় করত। এর অর্থ হচ্ছে ওই সময় বাংলাদেশে দারিদ্র্য বেশি হলেও আয়বৈষম্য ছিল তুলনামূলকভাবে সহনীয় পর্যায়ে। মুলতঃ গত দেড় যুগে জিডিপির প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে বাংলাদেশের আয় বৈষম্য। ২০১০ সালে বিবিএস এর খানা আয় ও ব্যয় জরিপ এর ফল অনুযায়ী এই গিনি সহগের মান ছিল ০.৪৫৮ এবং দেশের ১০ শতাংশ শীর্ষ ধনীর কাছে জমা ছিল মোট আয়ের ৩৫ শতাংশ। ২০১৬ সালে বিবিএস এর খানা আয় ও ব্যয় জরিপ এর ফল অনুযায়ী গিনি সহগ বেড়ে দাঁড়ায় ০.৪৮৩ এবং দেশের ১০ শতাংশ শীর্ষ ধনীর কাছে জমা ছিল মোট আয়ের ৩৮ শতাংশ। গবেষকরা মনে করেন, গিনি সহগের মান বৃদ্ধি থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, বাংলাদেশের আয়-বৈষম্যে ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। কেননা সর্বশেষ বিবিএস কর্তৃক প্রচারিত হাউসহোল্ড ইনকাম এন্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে( ঐওঊঝ)-২০২২ মোতাবেক আয় বৈষম্য পরিমাপক গিনি সহগ বাংলাদেশে ০.৪৯৯ এ পৌঁছে গেছে এবং দেশের ১০ শতাংশ শীর্ষ ধনীর কাছে জমা বেড়ে হয়েছে মোট আয়ের ৪০.৯২ শতাংশ। এমনকি দেশের সবচেয়ে ধনী ৫ শতাংশ মানুষের আয় এখন দেশের মোট আয়ের প্রায় ৩০ শতাংশ। অর্থাৎ দেশের তিন ভাগের দুই ভাগ আয় যাচ্ছে দেশের ধনী ৩০ শতাংশ মানুষের হাতে এবং বাকি ৭০ শতাংশ মানুষের আয় মোট আয়ের অবশিষ্ট এক ভাগ। প্রকৃতপক্ষে, বাংলাদেশ এখন উচ্চ আয় বৈষম্যের দেশ হওয়ার দ্বারপ্রান্তে কেননা গিনি সহগের মান ০.৫০ পয়েন্ট পেরোলেই একটি দেশকে উচ্চ বৈষম্যের দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয় সেখানে বাংলাদেশে গিনি সহগের মান ০.৪৯৯। গবেষকরা মনে করেন, বাংলাদেশের আয়-বৈষম্যে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দেশের আয় ও সম্পদ বণ্টনের বৈষম্য হ্রাসে এখনো সাফল্য অর্জিত হয়নি।
আয় বৈষম্য হ্রাসের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হতে পারে মালয়েশিয়া। মালয়েশিয়ার সরকার আশির দশকের শুরুতে প্রান্তিক মালে গোষ্ঠীর জন্য বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করে। নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে থাইল্যান্ডে আয়বৈষম্য যখন ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছিল, তখন তারা নীতি কাঠামো সংস্কারের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনীর পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া হয় এবং নিশ্চিত করা হয় যেন সত্যিকারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির কাছে সুবিধাগুলো পৌঁছায়। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে তালিকা করে কর্মসূচির প্রতিটি ধাপে নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়। এভাবেই দেশটি আয় বৈষম্য হ্রাসে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশ সরকারকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাফল্যকে অনুসরণ করে বাংলাদেশের বিদ্যমান আয় বৈষম্য কমাতে যে সমস্ত পদক্ষেপ নিতে হবে তার মধ্যে অন্যতম উদ্যোগ হচ্ছেঃ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে বরাদ্দ বাড়ানো, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি, পল্লী অবকাঠামো সংরক্ষণ ও গ্রামে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা।
দেশের শ্রমিকের দক্ষতা উন্নয়নে প্রোগ্রাম নিতে হবে এবং বৈশ্বিক চাহিদা বিবেচনায় নিয়ে দক্ষ শ্রমিক গড়ে তুলতে সচেষ্ট হবে। আবার দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে উৎপাদনশীল শ্রমশক্তির সঙ্গে সংযোগ ঘটবে যার মাধ্যমে রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধির পাশাপাশি দারিদ্র্য বিমোচন করা সম্ভব হবে।
অর্থ পাচার, ঋণখেলাপি ও সরকারি সম্পদ ব্যবহারে দুর্নীতি ও সরকারি ভূমি দখলদারিত্ব মোকাবেলায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কেননা সুশাসন ও দক্ষ প্রতিষ্ঠান আয়বণ্টন সুষম করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বাংলাদেশের আয় বৈষম্য হ্রাসে উপরোক্ত পদক্ষেপ গ্রহনের পাশাপাশি জরুরি হচ্ছে বৈষম্য কমাতে টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ ও তার সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা। আয় বৈষম্য বিলোপ সম্ভব হলেই কেবলমাত্র মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি বা জিডিপির প্রবৃদ্ধির সুফল প্রান্তিক জনগণের কাছে পৌঁছাবে যাবে তাহলে নিশ্চিত হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশকে বাঁচানোর দেশকে আগানোর কারিগর রেমিটেন্স যোদ্ধাদের- “অতিরিক্ত ব্যায়, সুরক্ষার অভাব সহযোগিতার অভাব” এসব অভিযোগ আর কত শুনতে হবে? অকৃতজ্ঞ সরকার কৃতঘœ তকমাই পছন্দ করবে?
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশকে ঘিরে ফেলছে ভারতের- এন-সার্কেল অন্তর্বর্তী সরকারের অন্ত:সারশূণ্যতা শুধু হতাশারই নয় বরং ঘোর অমানিশার।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দিন দিন বাড়ছে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, খুনসহ মারাত্মক সব অপরাধ এসব অপরাধের মূলে থাকছে কারখানা বন্ধ আর বেকারত্ব বৃদ্ধি এবং সরকারের গৃহীত ভূল অর্থনীতি সরকারের টনক নড়বে কবে?
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
এসএফবি তথ্যানুযায়ী ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৯৪ লাখ অপরদিকে গত পরশু প্রকাশিত আইওএম পরিবেশিত তথ্যানুযায়ী দেশে বাস্তচ্যূতদের সংখ্যা ৪৩ লাখ দুঃখজনক হলেও সত্য রাষ্ট্র বা সরকারের নিজস্ব তথ্য পরিসংখ্যান নেই। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় যথাযথ পদক্ষেপ ও প্রক্রিয়াও নেই। এর সমাধান জরুরী।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












