মন্তব্য কলাম
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ
সরকারের উচিত জাতীয়ভাবে দ্বীন ইসলাম উনার আদর্শ ও শিক্ষা প্রচার ও প্রসার করে এই সামাজিক সমস্যাটি দূরিকরণ করা।
, ৮ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১২ ছামিন, ১৩৯২ শামসী সন , ০৯ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি:, ২৪ পৌষ , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম

২০২৪ সালে সারাদেশে পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন মোট ৫২৩ জন নারী। যার মধ্যে নির্যাতনের কারণে মারা যান ২৭৮ জন এবং আত্মহত্যা করেন ১৭৪ জন। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন ৫০৭ জন নারী। অন্যদিকে ২০২৪ সালে যৌতুকের জন্য নির্যাতনের শিকার হয়েছেন মোট ৭৭ নারী। এর মধ্যে শারীরিক নির্যাতনের পর হত্যার শিকার হন ৩৬ জন নারী এবং আত্মহত্যা করেন ৭ নারী।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর ‘বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ২০২৪: আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) এর পর্যবেক্ষণ’ প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সম্প্রতি আসকের পক্ষ থেকে এ প্রতিবেদন গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার বিষয়ে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর তথ্যানুসন্ধানের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।
দেশে সার্বিক অপরাধপ্রবণতার কোনো একক চিত্র পাওয়া যায় না।
নেই কোনো সমন্বিত জরিপও। এর পরও সাম্প্রতিক বেশ কিছু ঘটনা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তথ্য এবং বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রকাশিত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে বিশেষজ্ঞরা বলেন, পারিবারিক সহিংসতা বৃদ্ধির পেছনে পারিবারিক বন্ধন শিথিল হওয়া, যৌতুক, মাদক, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক, প্রযুক্তির অপব্যবহার, ব্যক্তিগত স্বার্থ, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং সামাজিক অবক্ষয়ের প্রভাব কাজ করছে। পরিবারে শারীরিক-মানসিক নির্যাতনের পাশাপাশি হত্যাকা-ের মতো ঘটনা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এখন শুধু ঘরের বাইরেই নয়, আপন মানুষটির কাছেও অনেকে নিরাপদ নয়। নীতি-নির্ধারক মহলের অবহেলায় সামাজিক অবক্ষয়ের শিকার ব্যক্তিদের প্রাণহানির ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। অথচ এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কোনো রকম উদ্যোগ এখনো নেওয়া হচ্ছে না। সুষ্ঠু বিচারের অভাবে অপরাধীরা অপরাধ করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। ফলে অন্যরাও এরকম অপরাধ করতে উৎসাহিত হচ্ছে। বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ বিভাগের তথ্যানুযায়ী বছরে মোট হত্যাকা-ের প্রায় ৪০% হয় পারিবারিক কলহের কারণে। মানুষ ঘর বাঁধে একবুক আশা নিয়ে। কিন্তু চলার পথে অসম মানসিকতার কারণে কখন যেন স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কে চিড় ধরতে শুরু করে। ঝগড়া, কলহ-বিবাদ, অবিশ্বাস, সন্দেহ, ভুল বোঝাবুঝি আর অত্যাচার শুরু হয়। এ সমস্যা প্রভাব ফেলে চাকরিতে ও পেশায়। এমনকি নিরপরাধ শিশুরাও স্বামী-স্ত্রীর বিরোধের কারণ হত্যার শিকার হয়।
মূলত অর্থের প্রতি প্রবল দুর্বলতা, দাম্পত্য কলহ ও স্বামী-স্ত্রীর পরস্পরের প্রতি বিশ্বাসহীনতা, নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, সামাজিক-রাজনৈতিক-ব্যবসায়িক ও সাংস্কৃতিক অস্থিরতা, অন্য দেশের সংস্কৃতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা, স্বল্প সময়ে ধনী হওয়ার আকাক্সক্ষা, সামাজিক উন্নয়নে কোনো পদক্ষেপ না থাকা, বিষন্নতা ও মাদকাসক্তিসহ বিভিন্ন কারণে এ ধরণের খুনের ঘটনা ঘটছে। পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য মতে, দেশে প্রতিদিন গড়ে খুন হচ্ছে ১৪ থেকে ১৫ জন। আর এর অধিকাংশই পারিবারিক ও সামাজিক কারণে হচ্ছে।
মানুষের মূল্যবোধের অবক্ষয়, সহনশীলতা কমে যাওয়া ও পারিবারিক বন্ধন দুর্বল হয়ে যাওয়ায় পারিবারিক নৃশংসতার প্রবণতা বাড়ছে। হতাশা, মানসিক বিষণœতা ও আর্থিক দৈন্যতা থেকে মানুষ মাদকের দিকেও ঝুঁকছে। নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কিংবা প্রতিহিংসা মেটাতেও হত্যাকা- ঘটছে। অনৈতিক ও আপত্তিকর কর্মকা-ে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। আকাশ সংস্কৃতি এবং প্রযুক্তির অপব্যবহার অনেকাংশে দায়ী। অন্যদিকে, মানুষ আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা ও চাকরির পাশাপাশি মোবাইল ফোন, ফেসবুক ও টুইটার নিয়ে ব্যস্ত থাকায় পরিবারের কেউ কারোর সঙ্গে সময় দিতে পারছে না। ফলে পারিবারিক বন্ধন ঢিলে হচ্ছে। মাদকাসক্ত ব্যক্তির সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে, নৈতিকতা হ্রাস পাচ্ছে। এসব কারণে পারিবারিক কলহ থেকে খুনাখুনির ঘটনা বাড়ছে।
আমাদের দেশে আগে ছিল যৌথ পরিবার। যে কোনো কাজে সকলে মিলেমিশে সিদ্ধান্ত নিতেন। বর্তমানে আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় মানুষ দিন দিন রোবটে পরিণত হচ্ছে। তাই এখন সবাই যৌথ পরিবারকে ভেঙে দিয়ে একক পরিবারে উৎসাহী হয়ে উঠছে। যার দরুন একাকী থাকতে থাকতে বিভিন্ন অপকর্ম করার সুযোগও বৃদ্ধি পাচ্ছে। সে জন্য বাংলাদেশে এখন যৌথ পরিবার প্রথা কমে গেছে। মানুষ ক্রমেই ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়ে পড়ছে। মানুষ এখন যান্ত্রিক জীবনের কারণে মনুষ্যত্ববোধ হারাচ্ছে ফলশ্রুতিতে আপন মানুষটিকে হত্যা করতেও দ্বিধাবোধ করছে না।
প্রসঙ্গত, এই পারিবারিক কলহের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে সেগুলো মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু বলার বিষয় হলো, কোন কার্যক্রমই কাজে আসবে না যতক্ষন না পর্যন্ত একটি পারিবারিক জীবন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে বাস্তবায়িত না হবে। পারিবারিক কলহ দূর করার জন্য প্রতিটি পরিবার হতে হবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার চর্চাকেন্দ্র। পারিবারিক কলহ ও বিবাদ দূর করতে সর্বপ্রথম প্রতিটি পরিবারে ইসলাম ও দ্বীনচর্চার দিকে নজর দিতে হবে। প্রতিটি সদস্যকে ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক অনুসরণ ও অনুকরণ করতে হবে। কেননা ইসলামই একমাত্র এ বিষয়টির দিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দৃষ্টি দিয়েছে। পারিবারিক সম্পর্ক রক্ষা ও এর স্থিতিশীলতায় বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পারিবারিক বন্ধন যেন অটুট থাকে সে ব্যাপারে অসংখ্য দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে 'তোমাদের মধ্যে উত্তম সে ব্যক্তি, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম। ' তাই পরিবারের প্রতিটি সদস্য যেন ইসলামিক রীতি-নীতির অনুসরণ করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
সেইসাথে বিশেষ করে সম্মানিত পর্দা পালনের মাধ্যমেও পারিবারিক কলহ সম্পূর্ণরূপে দূর করা যাবে। শরঈ পর্দা অসামাজিক কার্যকলাপ, যৌন হয়রানি, এসিড নিক্ষেপ ও পরকীয়া নির্মূল করে। সঠিক গবেষণা করলে দেখা যাবে, শরঈ পর্দা না মানা এর অন্যতম কারণ। যদি শরঈ পর্দা সঠিকভাবে মানা হতো, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষ্যমতে মাহরাম ব্যতীত অন্য কারও সামনে খোলামেলা চলাচল না করা হতো, তাহলে এ জাতীয় পারিবারিক কলহের মাধ্যমে দুর্ঘটনা ঘটতো না। তাই শালীনতা ও শুচি-শুভ্রতার প্রতীক পর্দার বিধান মেনে চলতে স্বামী-স্ত্রী সবাইকেই উৎসাহ প্রদান করতে হবে।
পরিশেষে, পারিবারিক কলহের যে মূল একটি কারণ ‘অপসংস্কৃতির ঘৃণ্য আগ্রাসন দূর করে ফেলতে হবে। রোধ করতে হবে অপসংস্কৃতির সয়লাব। বিজাতীয় ভিনদেশি অপসংস্কৃতি অরুচিকর সংস্কৃতির কুপ্রভাবেই মূলত বর্তমানে ভয়ঙ্করভাবে পারিবারিক কলহ ও সামাজিক অবক্ষয় বাড়ছে। খুন, গুম, আত্মহত্যা ও পরকীয়া দিন দিন রেড়েই চলেছে। দ্বীনচর্চা ও ইসলাম পালন থেকে বিরত থাকতে ইন্ধন যোগায়। আক্বীদা বিশ্বাসে সন্দেহ-সংশয় সৃষ্টি করে। বিশেষ করে পারিবারিক সম্পর্কের ভিত নাড়িয়ে দেয়। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বিরোধ ও সমস্যা তৈরি করে। অতএব সমাজকে বাঁচাতে, বিশেষত পরিবারগুলোকে কলহমুক্ত রাখতে অপসংস্কৃতির সয়লাব রোধ করতে হবে। যা প্রতিটি পরিবারের কর্তাব্যক্তিদের অপরিহার্য কর্তব্য। তাহলেই সন্তান ও পরিবার এর কুপ্রভাব থেকে বাঁচতে পারবে। সার্বিক সব ধরণের কলহ দূর হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
দেশে ভেজাল ওষুধের দৌরাত্ম বাড়ছেই। ১২ হাজার কোটি টাকার ওষুধের এক-দশমাংশই নিম্নমানের। ভেজাল ওষুধে বহুবিধ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। সরকার এখনই প্রতিরোধ না করলে দেশের জনস্বাস্থ্য মহাবিপর্যয়ের মুখে পড়বে।
১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের লবণচাষীরা হাজার কোটি টাকার লবণ আমদানী ঠেকিয়ে রেখেছে লবণচাষীদের উপর বিভিন্ন চাপ, বাধা ও নিয়ন্ত্রণ তৈরী করছে সিন্ডিকেট অপরদিকে দেদারছে নিষিদ্ধ ও ক্ষতিকর সোডিয়াম সালফেট আমদানী করে লবণ বলে বাজারজাত করা হচ্ছে
০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের জীবন পঙ্গু করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে যারা ক্ষমতায় বসিয়েছে, সেই ছাত্র-জনতা এখন চিকিৎসা পাচ্ছে না। তাদের বিক্ষোভ করতে হচ্ছে, রাস্তায় নামতে হচ্ছে! নিয়মের জটিলতায় ক্ষতিপূরণ পেতে দেরি আহত ও নিহতদের পরিবারের লালফিতায় আটকা গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ক্ষতিপূরণ
০৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নিজেদের জীবন পঙ্গু করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে যারা ক্ষমতায় বসিয়েছে, সেই ছাত্র-জনতা এখন চিকিৎসা পাচ্ছে না। তাদের বিক্ষোভ করতে হচ্ছে, রাস্তায় নামতে হচ্ছে! এর চেয়ে দুঃখজনক ঘটনা এর চেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা এই অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য আর কি হতে পারে?
০৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রসঙ্গঃ সম্মানিতা হুর, গেলমানের আলোচনায় কুণ্ঠা। তার বিপরীতে অশ্লীল শব্দ আওড়াতে স্বতঃস্ফূর্ততা হুর, গেলমান লাভের মানসিকতা পোষণের পরিবর্তে বিবস্ত্রপনায় বিপর্যস্থ হওয়া তথা চরিত্রহীনতায় পর্যবসিত হওয়া। নাঊযুবিল্লাহ!
০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সঠিক পরিসংখ্যান ও জরিপের অভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না সরকার সঠিক পরিসংখ্যান ছাড়া শুধু অর্থনীতিই নয় কোনো খাতেরই সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা সম্ভব নয় বাজার নিয়ন্ত্রণে চাই সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য-উপাত্ত জরিপ তথা পরিসংখ্যা
০৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
খাবারের নামে আমরা কী খাচ্ছি? ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (চতুর্থ পর্ব)
০২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
০১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
৩০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)