মন্তব্য কলাম
দুঃখজনক হলেও সত্য অধিকাংশ সাধারণ মুসলমান এখনো জানে না পবিত্র ফিলিস্তিন ভূমি- শীর্ষ সন্ত্রাসী ইসরায়েলিদের দ্বারা জঘণ্য বর্বর, নিকৃষ্ট জবরদখলের ইতিহাস তথাকথিত সভ্য রাষ্ট্র দাবীদার আমেরিকা, ব্রিটেনের নির্মম নিষ্ঠুর আঁতাতের ইতিহাস
সন্ত্রাসী ইহুদীদের ১৯১৭ সালের ফিলিস্তিন ডাকাতির বীজ আজ গোটা মুসলিম বিশ্বকে বিহ্বল করে দিচ্ছে মুসলিম বিশ্বের উচিত, সন্ত্রাসী ইসরায়েল ও তার মিত্র আমেরিকার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক জিহাদ ঘোষণা করা ইনশাআল্লাহ ইসরায়েলের সাথে সাথে আমেরিকা-ইউরোপের পণ্য বর্জন করা
, ১৩ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৩ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১২ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম

(১ম পর্ব)
ফিলিস্তিনের গাজা থেকে দুই মাইল উত্তরে কিবুটস এলাকা। হিটলার থেকে বাঁচতে পোল্যান্ড থেকে আসা ইহুদীরা কৃষি খামার গড়ে তুলেছিলো।
১৯৩৩ সালে জার্মানিতে নাৎসি নেতা হিটলারের ক্ষমতায় আসার পর ইহুদীদের বিতাড়ন করা হয়। বহু ইহুদী তখন পালিয়ে এসে ফিলিস্তিনে আশ্রয় নিতে থাকে।
ফিলিস্তিনে আরব মুসলমানদের কৃষি খামার ছিলো। তারা কয়েক শতাব্দী ধরে সেখানে বসবাস করছিলেন।
১৯৩৯ সালে ব্রিটেনের সরকার একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করে যেখানে বলা হয়েছিলো, পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য ৭৫ হাজার ইহুদী অভিবাসী আসবে ফিলিস্তিনি ভূখ-ে।
ব্রিটেনের এ ধরনের পরিকল্পনাকে মেনে নেয়নি ইহুদীরা। তারা একই সাথে ব্রিটেন এবং হিটলারের বিরুদ্ধে লড়াই করার পরিকল্পনা করে।
তখন ৩২ হাজার ইহুদী ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়। সেখান থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ নিয়ে ইহুদী সৈন্যরা ব্রিটেন এবং আরবদের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের বাহিনীর দ্বারা বহু ইহুদী হত্যাকা-ের পর নতুন আরেক বাস্তবতা তৈরি হয়।
তখন ফিলিস্তিনি ভূখ-ে ইহুদীদের জন্য একটি আলাদা রাষ্ট্র গঠনের অপপ্রচার চালানো হয়।
মধ্যপ্রাচ্যের ফিলিস্তিন নামের যে এলাকা, সেটি ছিলো উসমানীয় সাম্রাজ্যের অধীন। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে উসমানীয়দের পরাজয়ের পর ব্রিটেন ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণ নেয়। ১৯১৭ সালের নভেম্বর মাসে তুরস্কের সেনাদের হাত থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস দখল করে ব্রিটেন। ১৯১৭ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনের ভূমি ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রণে ছিলো। তখন ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো যে, ফিলিস্তিনের মাটিতে ইহুদীদের জন্য একটি আলাদা রাষ্ট্র গঠনের জন্য সহায়তা করবে। ব্রিটেনের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বেলফোর বিষয়টি জানিয়ে চিঠি লিখেছিলো ইহুদি আন্দোলনের নেতা রথচাইল্ডকে। তৎকালীন ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সে চিঠি ‘বেলফোর ডিক্লারেশন’ হিসেবে পরিচিত। ইহুদীদের কাছে ব্রিটেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো যে, ফিলিস্তিনের জমিতে তাদের জন্য একটি রাষ্ট্র গঠনের সুযোগ করে দেবে। যদিও ইহুদীদের ছোট্ট একটি গোষ্ঠী সে জায়গায় অস্থায়ীভাবে বসবাস করতো। ইউরোপে ইহুদীদের প্রতি যে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ছিলো, সেটি তাদের একটি নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের ভাবনাকে আরও ত্বরান্বিত করে। ১৯৩৩ সালের পর থেকে জার্মানির শাসক হিটলার ইহুদীদের প্রতি কঠোর হতে শুরু করে।
১৯৩০-এর দশকের শেষের দিকে ব্রিটেন চেয়েছিলো হিটলারের নাৎসি বাহিনীর বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যে তাদের অবস্থান জোরালো করতে। সেজন্য আরব এবং ইহুদী-দুপক্ষকেই হাতে রাখতে চেয়েছে ব্রিটেন। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর ১৯৪৭ সালে ফিলিস্তিনের ভূখ-ে দুটি রাষ্ট্র গঠনের হঠকারীমূলক সিদ্ধান্ত নেয় ইহুদীসংঘ তথা জাতিসংঘ। একটি পালিয়ে আসা ইহুদীদের জন্য এবং অন্যটি স্থানীয় আরবদের জন্য। ইহুদীরা মোট ভূখ-ের ১০ শতাংশেরও কম এলাকার মালিক হলেও তাদের দেওয়া হয় মোট জমির অর্ধেক। কিন্তু আরবদের জনসংখ্যা এবং জমির মালিকানা ছিলো তাদের দ্বিগুণ। স্বভাবতই স্থানীয় আরবরা এ সিদ্ধান্ত মেনে নেয়নি। তারা জাতিসংঘের এ সিদ্ধান্ত খারিজ করে দেয়। ফিলিস্তিনিদের ভূখ-ে তখন ইহুদীরা বিজয় উল্লাস শুরু করে। ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায় ব্রিটেন। একইদিন তৎকালীন ইহুদী দখলদাররা ইসরায়েল নামে ইহুদী বসতির অবৈধ রাষ্ট্র ঘোষণা করে।
‘ব্রিটিশ সরকার ফিলিস্তিনে ইহুদী জনগণের জন্য জাতীয় আবাসভূমি গড়ে তোলার বিষয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে আর এই লক্ষ্য অর্জনে তার সর্বোত্তম প্রয়াস প্রয়োগ করা হবে এবং এটাও পরিষ্কার যে এমন কিছু করা হবে না, যা ফিলিস্তিনে বিদ্যমান অ-ইহুদী সম্প্রদায়ের নাগরিকদের ধর্মীয় অধিকার কিংবা অন্য কোনো দেশে ইহুদীদের বিরাজমান অধিকার ও রাজনৈতিক অবস্থান ক্ষুণœ করতে পারে। ’
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালফোর ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর এই ছোট্ট পত্রটি লিখেছিলো জায়নবাদী নেতা রথচাইল্ডকে। এটি কালক্রমে বালফোর ঘোষণাপত্র নামে পরিচিতি পায়। এর মধ্য দিয়ে সে জায়নবাদ নামক উগ্র ইহুদীবাদ বা ইহুদী জাতীয়তাবাদকে স্বীকৃতি দেয়, যা এক মহা বিপর্যয়ের দ্বার খুলে দেয়।
বালফোর অবশ্য জেনে-বুঝেই কাজটি করেছিলো। আর বছরটি ছিলো ১৮৯৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করা বিশ্ব জায়নবাদী সংস্থার (ওয়ার্ল্ড জায়নিস্ট অর্গানাইজেশন) ২০তম বছর।
জায়নবাদীরা বাইবেলকে আশ্রয় করে সুনিপুণভাবে এক কল্প-কাহিনী সাধারণ মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার দীর্ঘমেয়াদি এক প্রকল্প নিয়ে এগোচ্ছিলো।
বালফোর ঘোষণার তাৎপর্য বেড়ে যায় এ জন্য যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষদিকে উসমানীয় সাম্রাজ্যের কাছ থেকে ফিলিস্তিনি ভূখ- ব্রিটিশদের অধীনে চলে যায়। ১৯২০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটিশরাজ ম্যানডেটরি প্যালেস্টাইনের শাসনভার গ্রহণ করে, যা চলে ১৯৪৮ সালের মে মাস পর্যন্ত। এটি ছিলো জর্ডান নদীর পশ্চিম দিকের ভূখ-ে, যেখানে আজকের দখলদার ইসরায়েল অবস্থিত।
ব্রিটিশরা ফিলিস্তিনের শাসনভার গ্রহণ করার পর থেকেই সেখানকার ৯০ শতাংশ বা তারও বেশি আরব অধিবাসীর সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ ও দমননীতি শুরু করে। দীর্ঘ মেয়াদে ইহুদীদের জন্য তথাকথিত ‘ঈশ্বর প্রতিশ্রুত ভূমি’ (প্রমিজড ল্যান্ড) তাদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার কৌশল হিসেবে ইহুদী সেটেলারদের বিভিন্নভাবে অগ্রাধিকার সুবিধা দিতে থাকে।
দলে দলে ইহুদীরা ইউরোপ ও অন্য আরব দেশ থেকে ফিলিস্তিনে পাড়ি জমাতে শুরু করে। ব্রিটিশদের প্রত্যক্ষ মদদেই অভিবাসী ইহুদীদের নিয়ে ১৯২১ সালে গঠন করা হয় হাগানাহ নামের সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী। এরপর আরও দুটি জায়নবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন ইরগুন ও স্টার্ন গ্যাং গড়ে ওঠে।
১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে হাগানাহ, ইরগুন ও স্টার্ন সন্ত্রাসী গ্যাং একীভূত হয়ে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীতে রূপান্তরিত হয়।
বালফোর ঘোষণার ২০ বছর পর বা আজ থেকে ৮০ বছর আগে ১৯৩৭ সালে ব্রিটিশ সরকারের নিয়োগকৃত পিল কমিশন ফিলিস্তিন ভূখ-ে একটি ছোট ইহুদী রাষ্ট্র গঠন করে সেখানকার আরবদের পূর্বে ট্রান্স জর্ডান ও পশ্চিমে মিশর সংলগ্ন বৃহত্তর অংশে স্থানান্তরের এবং জেরুজালেম ও বেথলেহেমকে দুই রাষ্ট্রের মধ্যে একটি ছিটমহল হিসেবে রাখার প্রস্তাব দেয়। আরবেরা এটি প্রত্যাখ্যান করলেও জায়নবাদী নেতারা এতে সমর্থন দেয়।
ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে জায়নবাদীরা যে পাপের সূচনা ঘটিয়েছে, তা একাধারে অপরাধ ও দখলদারির মধ্য দিয়ে দশকের পর দশক ধরে বিস্তৃত হয়ে আসছে। এ জন্য ৬৯ বছর ধরে জায়নবাদীরা প্রকৃত ইতিহাসের বিকৃতি শুধু ঘটায়নি, বরং বাছাই করা সত্য ও সযতেœ তৈরি মিথ্যার মিশেলে নিজেদের অপকর্মের বৈধতার জন্য বিভ্রান্তিকর ভাষ্য তৈরি করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে।
পশ্চিমা বিশ্ব বেমালুম এটা ভুলে যায় যে, ইহুদী গণহত্যার দায় ইউরোপের, অথচ ক্ষতিপূরণের জন্য মূল্য গুণতে হচ্ছে আরবদের, বিশেষত ফিলিস্তিনিদের। ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর সদ্য গঠিত ইহুদীসংঘ তথা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিন ভূখ-কে ইহুদী ও আরবদের মধ্যে দুই ভাগ করার প্রস্তাব অনুমোদনের মধ্য দিয়ে কফিনের শেষ পেরেকটি পুঁতে দেওয়া হয়।
এদিকে জায়নবাদীরা নিজ ভূখ- থেকে ফিলিস্তিনিদের তাড়িয়ে দেওয়ার ছক কেটে ফেলে। প্ল্যান দালেত বা প্ল্যান ডি নামে এই পরিকল্পনার নেতৃত্বে ছিলো ইসরায়েলের প্রথম সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী গুরিয়ান। পোল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী গুরিয়ান ১৯০৬ সালে ফিলিস্তিনে অভিবাসী হয়ে আসে এবং কট্টর জায়নবাদী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করে।
প্ল্যান ডি ছিলো হত্যা-সম্ভ্রমহরণ-লুটতরাজ-সন্ত্রাসের মাধ্যমে ফিলিস্তিনি আরবদের নিজ ভূমি থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার নিকৃষ্ট ষড়যন্ত্র। ১৯৪৮ সালের ১০ মার্চ এই পরিকল্পনা চূড়ান্ত হলে ইসরায়েলি সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলো তা বাস্তবায়নে পুরোদমে নেমে যায়। তখন পর্যন্ত ব্রিটিশদের শাসনাধীনে থাকা সত্ত্বেও ব্রিটিশ বাহিনীকে পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়, যাতে নিরস্ত্র ও অপ্রস্তুত আরবরা সুরক্ষা না পায়।
১৯৪৮ সালের ১৪ মে ফিলিস্তিনে ব্রিটিশ ম্যানডেট বা শাসন শেষ হলে সন্ত্রাসী গুরিয়ান আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণা করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান সঙ্গে সঙ্গে একে স্বীকৃতি দেয়। আর আল নাকবা বা মহাবিপর্যয় নেমে আসে ফিলিস্তিনিদের ওপর। নিজ ঘরবাড়ি ছেড়ে নিঃস্ব অবস্থায় রাতারাতি লাখ লাখ ফিলিস্তিনি প্রাণ রক্ষায় ছুটে পালাতে থাকেন। তাই ১৫ মে আল নাকবা (বিপর্যয়) দিবস বিবেচিত হয়।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফারাক্কা বাঁধের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হল বিভিন্ন বাঁধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পাঁয়তারা করছে ভারত মরণ ফাঁদ ফারাক্কার বিরুদ্ধে তীব্র জনমত ও জাতীয় ঐক্য তৈরী করে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য কার্যকর কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্যটক নিষিদ্ধের পর এখন চলছে- খোদ নারিকেল দ্বীপ বাসীকে উৎখাতের গভীর এবং নির্মম ও নিষ্ঠুর ষড়যন্ত্র। চালানো হচ্ছে ক্ষুধার মারনাস্ত্র। তৈরী করা হচ্ছে দুর্ভিক্ষ এবং কুকুরের অভয়ারণ্য।
০৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
গত ৩রা মে হেফাজতের সমাবেশে ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হয়েছে ব্লাসফেমী আইন- ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে বৈধতা বিচার ও একটি অর্šÍভেদী বিশ্লেষণ (২য় পর্ব)
০৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
গত ৩রা মে হেফাজতের সমাবেশে ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হয়েছে ব্লাসফেমী আইন- ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে বৈধতা বিচার ও একটি অর্šÍভেদী বিশ্লেষণ (১ম পর্ব)
০৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচক মহল মন্তব্য করছেন; “রাজনীতি, ‘বন্যা’ ‘সরকার’ কোনো কিছুই বুঝে না ইউনুস” তবে কি করে এবং কতভাবে- ‘বাংলাদেশের সম্পদ সার্বভৌমত্ব বিরোধীদের হাতে তুলে দেয়া যায়’ -সেটা ভালো বুঝে এবং করে।
০৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: অতীতের মতই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর লাগাম টানছে না অর্ন্তবর্তী সরকার ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে শেখানো হচ্ছে অশ্লীলতা, পড়ানো হচ্ছে ভারতসহ ভীনদেশের ইতিহাস-সংস্কৃতি সংবিধান ও দেশবিরোধী এইসকল স্কুলগুলোর বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপ কোথায়?
০৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
০৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সুদানকে দুভাগে বিভক্ত করার মতই গভীর কূট প্রসারী ও দখলদার ইসরাইল- সৃষ্টির মত নির্মম পরিকল্পনা করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করার বহুমুখী ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় করিডর দেয়ার ব্যবস্থা দিয়ে- বাংলাদেশে আরেক গাজা পরিস্থিতি তৈরী করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ উপজাতিদের অনুষ্ঠানে বান্দরবানে আরাকান আর্মির আগমনের খবর স্বীকার করলেও শক্ত জবাব দেন নি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রতি জনগণের গালি ছিল “দেশটা তোর বাপের নাকি?”
০৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সুদানকে দুভাগে বিভক্ত করার মতই গভীর কূট প্রসারী ও দখলদার ইসরাইল- সৃষ্টির মত নির্মম পরিকল্পনা করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করার বহুমুখী ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় করিডর দেয়ার ব্যবস্থা দিয়ে- বাংলাদেশে আরেক গাজা পরিস্থিতি তৈরী করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ উপজাতিদের অনুষ্ঠানে বান্দরবানে আরাকান আর্মির আগমনের খবর স্বীকার করলেও শক্ত জবাব দেন নি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রতি জনগণের গালি ছিল
০১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
৩০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ক্ষুধাকে মারণাস্ত্র বানিয়েছে বিশ্ব কসাই বিশ্ব সন্ত্রাসী, স্বাধীন দেশ ডাকাত ইসরাইল ঘাস আর দূষিত পানিও শেষ হওয়ার পর গাজাবাসীর সামনে এখন খাওয়ার জন্য আছে শুধুই বালি গাজাবাসীর দুর্দশা, ক্ষুধা মৃত্যু- দেখে দেখে বিশ্ব মুসলিম কী এখন অভ্যস্ত হয়ে গেছে?
২৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)