দেশে অবস্থানরত বিপুল বিদেশি এনজিওর কোনোপ্রকার নিবন্ধন নেই। দেশবিরোধী, ইসলামবিরোধী ও সন্ত্রাসীপনায় মদদ দেয়াসহ নানা কার্যক্রম পরিচালনা করছে এসব দেশি-বিদেশি এনজিও। এসব এনজিওগুলোর লাগাম এখনই টেনে না ধরলে সামনে ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে বাংলাদেশের জন্য।
, ২৭ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৩ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
বাংলাদেশে যেসব বিদেশি এনজিও তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে বিভিন্ন সময়ে তাদের সেসব কার্যক্রমের মধ্যে দেশবিরোধী, মানবতাবিরোধী, ধর্মবিরোধী এবং সভ্য সমাজবিরোধীর অভিযোগ রয়েছে। শুধু অভিযোগই নয় সেসব অভিযোগ প্রমাণিতও হয়েছে। বতর্মান সময়ে মিয়ানমারের বর্বর জান্তা সরকারের অমানবিক নির্যাতনে বাংলাদেশে চলে এসেছে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ও সুষ্ঠু চিকিৎসার অভাবে এসব অসহায় রোহিঙ্গারা দিশেহারা। আর এই সুযোগে বিভিন্ন বিদেশি এনজিও রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে তাদের বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে। কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চারটি বিদেশি এনজিও সরকারবিরোধী কর্মকা-ে জড়িয়ে পড়েছে। বেসরকারি সংস্থাগুলোর বিদেশি কর্মকর্তারা রোহিঙ্গাদের নানাভাবে উসকানি দিচ্ছে। তারা ভাসানচরে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের অনশনে উদ্বুদ্ধের চেষ্টা করছে। নিরুৎসাহিত করছে নিবন্ধিত হওয়ার বিষয়ে। কক্সবাজার জেলার বালুখালী, কুতুপালং, আঞ্জুমানপাড়া ও নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে সন্দেহভাজন বিদেশি নাগরিক, এনজিও’র গোপন তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এইসব বিদেশি এনজিও দেশ ও সরকারবিরোধী বিভিন্ন লিফলেট তৈরী করে অর্থায়ন করে অসহায় রোহিঙ্গাদের দিয়ে এসব লিফলেট রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর আশেপাশে বিলি করছে। উদ্দেশ্যে- যাতে করে স্থানীয় বাংলাদেশিরা রোহিঙ্গাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়।
অন্যদিকে, বেশ কয়েকটি এনজিও রোহিঙ্গাদের খ্রিষ্টান বানানোর কার্যক্রম চালাচ্ছে গোপনে। রোহিঙ্গাদের অসহায়ত্বের সুযোগ ভালোভাবে কাজে লাগাচ্ছে খ্রিষ্টান এনজিওগুলো। দারিদ্র্য, অশিক্ষা ও মানসিকভাবে বিধ্বস্ত রোহিঙ্গাদের সাহায্যের নামে সহজেই চলছে মিশনারি এনজিওগুলোর ধর্মান্তরিত করার কাজ। কখনো গোপনে আবার কখনো প্রকাশ্যে খ্রিষ্টান ধর্মে দিক্ষিত করার কাজটি করছে কয়েকটি এনজিও। প্রাথমিক হিসেবে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এ পর্যন্ত দুই হাজারের বেশি রোহিঙ্গাকে প্রলুব্ধ করে খ্রিষ্টান বানানো হয়েছে। রোহিঙ্গাদের খ্রিষ্টান বানানোর কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছে ‘ঈসায়ী চার্চ বাংলাদেশ’ (আইসিবি) নামের একটি সংগঠন। এই সংগঠনের প্রায় ১৫ জন নেতা উখিয়া ও টেকনাফে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছে। নগদ টাকা দেয়া ছাড়াও পবিত্র দ্বীন ইসলাম ত্যাগ করলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ পাওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেয়া হচ্ছে রোহিঙ্গাদের। কক্সবাজার শহরের কয়েকটি অভিজাত হোটেলে তারা অবস্থান করে মুসলমানদের খ্রিষ্টান বানানোর কাজ করে যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বিদেশি এনজিওগুলো শুধু যে রোহিঙ্গাদের নিয়ে তাদের বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমূলক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাইছে তা নয় পাশাপাশি তারা বাংলাদেশে নিবন্ধনবিহীন অবস্থায় আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে অর্থায়ন করছে। এরকম এনজিওর সংখ্যা বাংলাদেশে ১৪টি। রিভাইবাল অব ইসলামিক হেরিটেজ সোসাইটি (আরআইএইসএস), রাবেতা আল-আলম আল-ইসলামী, সোসাইটি অব সোশ্যাল রিফর্ম, কাতার চ্যারিটেবল সোসাইটি, আল মুনতাদা আল ইসলামী, ইসলামিক রিলিফ এজেন্সি, আল ফুরকান ফাউন্ডেশন, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক রিলিফ অর্গানাইজেশন (আইআইআরও), কুয়েত জয়েন্ট রিলিফ কমিটি, মুসলিম এইড, দার আল-খায়ের, তাওহিদী নূর, সৌদিভিত্তিক হায়াতুল ইগাছা এবং দ্য গ্রিন ক্রিসেন্ট।
এছাড়া, বেশ কয়েকটি এনজিও বাংলাদেশে সভ্যতাবিবর্জিত সমকামিতার প্রচার প্রসার ও অর্থায়ন করছে বাংলাদেশের বুকে। যাদের মধ্যে রয়েছে- ফ্যামিলি হেলথ্ ইন্টারন্যাশনাল, রয়েল নেদারল্যান্ডস এ্যাম্বেসি, ইউনাইটেড নেশন পপুলেশন ফান্ড (ইউএনএফপিএ), ‘হাতি’ প্রকল্প, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (গঔঋ), আরসিসি প্রোজেক্ট অব দি গ্লোবাল ফান্ড আইসিডিডিআরবি। বাংলাদেশে সমকামীদের উস্কে দেয়ার জন্য বিদেশী এনজিওগুলো কাজ শুরু করে প্রায় ২০ বছর আগে, ১৯৯৬ সালে। বর্তমানে প্রায় প্রত্যেক জেলায় এদের কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়েছে। অনেক ক্ষেত্রে এদেরকে দেখলে মনে হতে পারে এরা বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের কাজ করছে, কিন্তু বাস্তবে সেরকম নয়।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিদেশি এনজিওদের বিভিন্ন মুসলিম দেশে পাঠিয়ে সাম্রাজ্যবাদী ও ইহুদীবাদী অপশক্তি সেসব দেশের জনগণের মগজ ধোলাই ও নানাবিধ পশ্চিমা অপসংস্কৃতিতে অভ্যস্ত করে তোলে। অর্থাৎ পাশ্চাত্য সংস্কৃতির বিকাশ, খ্রিস্টধর্ম প্রচার, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে বিষোদগার, অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ, নতুন মুৎসুদ্দী শ্রেণী তৈরি করে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করাই তাদের লক্ষ্য। এসব এনজিওগুলো বিভিন্ন মুসলিম দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তোলে। আর তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে বিদেশি এই এনজিওগুলো কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু অত্যন্ত হতাশার বিষয় হলো, সরকার এসব বিদেশি দেশবিরোধী এনজিওগুলোর বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না। এমনকি তাদের নিবন্ধন নিয়েও মাথা ঘামাচ্ছে প্রশাসন। আর এর ফলে এসব বিদেশি এনজিও দেশবিরোধী বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। আর এতে করে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ত্ব হুমকির মুখে পড়ছে। জনগন বিজাতীয় বিভিন্ন অশ্লীল কর্মকান্ডে জড়িত হয়ে পড়ছে। নৈতিকতা বিহীন সমাজ গঠন হচ্ছে।
এসব এনজিওদের ব্যাপারে সরকার এখনই চুড়ান্ত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে তা চরম বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। দেশের মধ্যে ভয়াবহ অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে।
প্রসঙ্গত, এই এনজিওগুলোর ষড়যন্ত্রের কারণে মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে অস্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। আর বর্তমানে তাদের মূল টার্গেট হচ্ছে বাংলাদেশ। অতএব বাংলাদেশ সরকারকেই তো অবশ্যই পাশাপাশি বাংলাদেশের মালিক বাংলাদেশের জনগনকেও সক্রিয় ও সোচ্চারভাবে এনজিওদের সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
যথাযথ পদক্ষেপ নিলে ইনশাআল্লাহ আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের প্রথম ধনী দেশ। এক উত্তারাঞ্চলের খনিজ উত্তোলন করলেই গোটা দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। সরকারের নিষ্ক্রিয়তা বরদাশতযোগ্য নয়।
১৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি?
১২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
প্রতি বছর ১ কোটি মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক “অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নতুন আশঙ্কা এবং বেশিরভাগ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমেছে”- এ তথ্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। নচেৎ সাধারণ অসুখেই প্রাণনাশ হতে পারে
১১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘ইসলামভীতি মোকাবেলায় জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস’ হলেও কার্যকরী কিছুই হচ্ছে না ইসরাইলকে সহযোগিতা করতে আমেরিকায় ইসলামোফোবিয়ার বিস্তার আরো বাড়ানো হচ্ছে
১০ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক বিস্তারের বিকল্প নেই।
০৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে নাটক-সিনেমা করা ও দেখা হারাম- ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র তা মানে না। ভারতীয় অপরাধমূলক টিভি সিরিজ দেখে হত্যা, ব্যাংক ডাকাতি, পরকিয়ার মতো অপরাধ আয়ত্ত্ব করছে দেশবাসী। কিন্তু নাটক-সিনেমার ভয়াবহ কুফল রাষ্ট্র অস্বীকার করতে পারছে না। ডিশ এন্টেনার প্রসারে হিন্দি সিরিয়ালের কুপ্রভাবে দেশ জাতি বিপর্যস্ত।
০৮ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানের সংজ্ঞা কতজন মুসলমান জানে? প্রকৃত মুসলমান না হয়ে শুধু বাহ্যিক মুসলমান দাবি কী অন্যায় নয়? মুসলমান মাত্রই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে।
০৭ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)