মন্তব্য কলাম
দেশে কয়েক বছরে ধনী-গরীব বৈষম্য প্রকট আকার ধারণ করেছে পুঁজিবাদী অর্থ ব্যবস্থায় জাতীয় সম্পদ কুক্ষিগত হচ্ছে গুটিকয়েক ব্যক্তির হাতে ধনী গরীব বৈষম্য দূরীকরণে যাকাত ব্যবস্থাই একমাত্র সমাধান
মার্কিন অধ্যাপকের গবেষণা- “বছরে এক লাখ কোটি টাকা যাকাত আদায় সম্ভব” এ বক্তব্য সঠিক নয় বরং দৈনিক আল ইহসান শরীফের গবেষণা অনুযায়ী বছরে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা যাকাত আদায় সম্ভব ইনশাআল্লাহ
, ২৫ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৭ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ২৬ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ১১ চৈত্র, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
গত এক যুগে দেশে অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি যেমন বেড়েছে, সঙ্গে দ্রুতগতিতে বৈষম্যও বেড়েছে। বৈষম্যের নির্দেশক গিনি সহগ সূচক এখন দশমিক ৪৯৯ পয়েন্ট। দশমিক ৫০০ পয়েন্ট পেরোলেই উচ্চ বৈষম্যের দেশ হিসেবে ধরা হয়। অর্থাৎ উচ্চ বৈষম্যের দেশ থেকে অতি সামান্য দূরত্বে আছে বাংলাদেশ।
সাধারণত গিনি (কেউ কেউ জিনি বলেন) সহগ দিয়ে একটি দেশে আয়বৈষম্য কেমন, তা বিচার-বিশ্লেষণ করা হয়। এটি বৈষম্য মাপার একটি পদ্ধতি। ১৯১২ সালে ইতালির সংখ্যাতত্ত্ববিদ কোরাদো গিনি বা জিনি এর উদ্ভাবক। সবার আয় সমান হলে গিনি সূচক হবে শূন্য। এর অর্থ হলো চরম সাম্য অবস্থা বিরাজ করছে। আর সব আয় একজনের হাতে গেলে সূচকটি হবে ১। এটি আবার চরম অসাম্য অবস্থা। এই দুই সীমার মধ্যে সূচক যত বাড়ে, অসাম্য তত বেশি। বাংলাদেশে এই বৈষম্য দিন দিন বেড়েছে।
সব মিলিয়ে এবারের জরিপে দেখা গেছে, দেশের তিন ভাগের দুই ভাগ আয় যাচ্ছে দেশের ধনী ৩০ শতাংশ মানুষের হাতে। বাকি ৭০ শতাংশ মানুষের আয় মোট আয়ের বাকি এক ভাগ।
দেশে মাথাপিছু আয় প্রায় তিন হাজার ডলারের কাছাকাছি। ২০১৫ সালে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের হিসাবে, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা (এলডিসি) থেকে পুরোপুরি উন্নয়নশীল দেশ হবে ২০২৬ সালের পর। সুতরাং অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি বাড়লেও আয় ও সম্পদের সুষম বণ্টন হচ্ছে না। অতি ধনী শ্রেণির সৃষ্টি হয়েছে। বৈধ-অবৈধভাবে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন একশ্রেণির মানুষ।
গত এক যুগে দেশে ধনী-গরীব বৈষম্য বেড়েছে ৮০ গুণ। গত ৫০ বছরে দেশে উন্নয়নের আদর্শ স্থাপন হলেও আয় ও ব্যয়ে বৈষম্য, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর অদক্ষতা, দুর্নীতি, জবাবদিহিতার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে উন্নয়নের সুফল সবার কাছে পৌঁছায়নি। যা আগামীতে টেকসই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করবে।
রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশান। যেখানে বাস করেন ধনী শ্রেণি। তবে আভিজাত্যের চাকচিক্যের মাঝেই অবস্থান কড়াইল বস্তির। এখানেই ১৫ বছর ধরে সপরিবারে বসবাস বরিশালের দুলাল মাঝির। বস্তি আর গুলশানের মধ্যবর্তী লেকে চালান নৌকা।
দুলাল মাঝি বলেন, ১৫ বছর আগে ৩০০ টাকা উপার্জন করলে ২০০ টাকার বাজার করতাম। তাতেই ভালোভাবে চলে যেতো। ফলে হাতে ১০০ টাকা থাকতো। এখন দিনে ৫০০ টাকা আয় করলেও কিছু থাকে না। বরং আরও ধার করতে হয়।
একই অবস্থা এখানকার অন্য মাঝিদেরও। ধার-দেনা করে চলছে অধিকাংশের সংসার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে শহরাঞ্চলের পরিবারপ্রতি গড় ঋণ ১ লাখ ৩৭ হাজার টাকার বেশি।
খানা জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে চরম বৈষম্যের বিষয়টি। আয়, ভোগ ও সম্পদের বৈষম্য নির্দেশক সূচক শহরাঞ্চলে ছাড়িয়েছে বিপদসীমার ঘর।
কনজুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি বলেন, ধনীদের আয় বৃদ্ধি অনেক। কারও কারও ১০০ গুণ পর্যন্তও সম্পদ বেড়েছে। এটা ভালো না।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ খানার আয় ও ব্যয় নির্ধারণ জরিপে দেখা গেছে, দেশের মোট ৩৮.১৬% আয় করে উপরের দিকে থাকা ১০ শতাংশ ধনী। ৬ বছর আগে এর পরিমাণ ছিল ৩৫.৮৪%। গরীবদের আয় বৃদ্ধির সুযোগ কমে গেছে আর বেড়েছে ধনীদের। দেশের সব মানুষের যত আয় এর মাত্র ১.০১% আয় করে ১০% মানুষ। ৬ বছর আগেও মোট আয়ের ২% এই শ্রেণির মানুষের দখলে ছিল। বিবিএস জরিপে আরো বলা হয়েছে, দেশের মোট আয়ের দুই তৃতীয়াংশের মালিক উপরের দিকে থাকা ৩০ শতাংশ মানুষ। বাংলাদেশে অঞ্চলভেদেও ধনী দরিদ্রের বৈষম্য বেড়েছে। কুড়িগ্রাম জেলায় দারিদ্র্যের হার ৭০.৮%। অর্থাৎ কুড়িগ্রামে প্রতি ১০০ জনে ৭০ জনের বেশি গরীব। জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে দারিদ্র্যপ্রবণ এলাকা উত্তরবঙ্গ। সবচেয়ে বেশি গরীব মানুষ থাকে রংপুর বিভাগে। দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি এমন ১০টি জেলার মধ্যে ৫টিই রংপুর বিভাগে।
অন্যদিকে, আয় বৈষম্যের পাশাপাশি দেশে জাতীয় সম্পদ বন্টনের ক্ষেত্রেও তীব্র বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে। এক জরীপে দেখা গিয়েছে, বাংলাদেশের ৯৫ ভাগ জাতীয় সম্পদ মাত্র ২ লাখ তথা এক শতাংশেরও কম লোকের দখলে রয়েছে। যে ২ লাখ লোক দেশের ৯৫ ভাগ সম্পদের মালিক তাদের মধ্যে আবার কেউ কেউ শত থেকে সহগ্রাধিক কোটি টাকার মালিক। অবশিষ্ট ৫ ভাগ সম্পদ রয়েছে ২৯ কোটি ৯৮ লাখ লোকের আয়ত্তে। এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যায় যে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের উপরে গেলেও জাতীয় সম্পদ বণ্টনের ক্ষেত্রে অসাম্য বা বৈষম্য কত প্রবল!
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশ। বাংলাদেশের সরকার নিজেদের মুসলমান দাবী করে। আর স্বাধীনতাত্তোর সব সরকারই আয়বৈষম্য ও সম্পদ বন্টন বৈষম্যের প্রতিকারস্বরূপ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করার কথা বলে আসছে। কিন্তু অতীতকাল থেকে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারসহ অতীত হয়ে যাওয়া কোনো সরকারই দেশের এই ধনী-গরীব বৈষম্য রূখতে পারেনি। আর রূখতে পারাটাও স্বাভাবিক নয়। কারণ, দেশের ধনী গরীব বৈষম্যের একমাত্র সমাধান হচ্ছে সম্মানিত যাকাত ব্যবস্থা। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন “নিশ্চয়ই ধনীদের সম্পদে গরীবদের হক্ব রয়েছে”। আর এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বাস্তবিক রূপ হচ্ছে পবিত্র যাকাত। পবিত্র যাকাত ব্যবস্থার মাধ্যমে গরীবদের সম্পদ থেকে গরীবদের ন্যায্য হক্ব আদায়ের মাধ্যমে গরীবরা আর্থিকভাবে সাবলম্বী হয়ে উঠে। বর্তমান সরকার রাজস্ব ও কর আদায়ের মাধ্যমে দেশকে আর্থিকভাবে উন্নত করার কার্যক্রম গ্রহণ করে।
এনবিআরের সর্বশেষ হিসাব মতে, দেশে ৪৬ লাখ করদাতা রয়েছে, যারা দুই কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক। এমন সংখ্যা চরম অবিশ্বাস্য। শুধু ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরা, ডিওএইচএস, নিকুঞ্জসহ অভিজাত এলাকায় ৫০ হাজারের বেশি প্লট রয়েছে। এর প্রতিটি প্লটের বর্তমান বাজারমূল্য কমপক্ষে দশ কোটি টাকার বেশি। অন্যদিকে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রায় সাড়ে তিন লাখ বাড়ি বা হোল্ডিং রয়েছে। যেসব বাড়ির প্রতিটির বর্তমান বাজার মূল্য দুই কোটি টাকার কম নয়।
এরদ্বারা বোঝা যাচ্ছে, কর ফাঁকি দিচ্ছে অধিকাংশ করযোগ্যরাই। সেইসাথে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার প্রবণতাও বাড়ছে। অর্থাৎ কর এবং রাজস্ব দেয়ার মধ্যেও অনিয়ম ঢুকে গিয়েছে। যার কারণে কর ও রাজস্ব আদায়ের সুফল দেশের সাধারণ মানুষ পাচ্ছে না। ধনী ধনীই থেকে যাচ্ছে অপরদিকে গরীব আরো অতিগরীব হচ্ছে।
অথচ এই সবের বিপরীতে যদি দেশে যাকাত ব্যবস্থা কায়েম করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে, ধনীদের মধ্যে কর-ফাঁকি ইত্যাদির প্রবণতা থাকবে না। কারণ বর্তমানে সরকারি ট্যাক্স কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে। যার কারণে ধনীরা ট্যাক্স ফাঁকি দেয়। কিন্তু সম্মানিত যাকাত বছরে একবার দিতে হয় এবং তার যাকাতযোগ্য সম্পদের মাত্র আড়াই ভাগ। এতে করে দেখা যাবে ধনীরা যাকাত দিতে প্রবলভাবে উৎসাহিত হবে এবং কর-রাজস্বের চাইতেও অনেক বেশি অর্থ গরীবের হক্ব হিসেবে সংগ্রহ করা যাবে।
উল্লেখ্য, দৈনিক আল ইহসান শরীফে ২৩ মার্চ ২০২৫ প্রকাশিত খবরে, ইসলামী অর্থনীতিবিদ ও আমেরিকার নিউ অরলিয়েন্স বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কবীর হাসান এক গবেষণায় বলেছেন-
“রাজস্ব আদায়ের মতো যাকাত আদায় করা গেলে বাংলাদেশে প্রতিবছর এক লাখ কোটি টাকা যাকাতের অর্থ সংগ্রহ করা সম্ভব। কিন্তু সুষ্ঠুভাবে যাকাত সংগ্রহ ও বিতরণ না করায় প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করার পরও দরিদ্র মানুষের তা কাজে আসছে না। ”
কিন্তু দৈনিক আল ইহসান শরীফে গবেষণা অনুযায়ী যাকাত ব্যবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংগঠনের গবেষণায়, বাংলাদেশে যাকাতযোগ্য অর্থের পরিমাণ প্রায় ১ কোটি কোটি টাকা। আর এতে আড়াই শতাংশ হারে হিসেব করলে যাকাত আসে আড়াই লাখ কোটি টাকা। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ যাকাতের টাকার পরিমাণ ইনকাম ট্যাক্সের চেয়েও অনেক বেশি, যার দ্বারা দেশের স্বার্থে সামাজিক উন্নতি এক বৎসরেই পরিপূর্ণ করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
অর্থাৎ পবিত্র যাকাত আদায়ের মাধ্যমেই দেশের ধনী-গরীব বৈষম্য দুর করে সত্যিকার অর্থে উন্নয়নের অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলা সম্ভব। কাজেই সরকারের উচিত আয়করভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরিহার করে সম্মানিত যাকাত ব্যবস্থা সারাদেশে পূর্নাঙ্গরূপে বাস্তবায়ন করা এবং এই বিপুল পরিমাণ যাকাত সম্পদ হক্ব জায়গায় প্রদান করা।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা।
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“দেশের লাভজনক খাতগুলো বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার মরীয়া”- এ অভিযোগ উত্থাপন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিকরা। চট্টগ্রাম বন্দর, পোল্ট্রি, কৃষির পর এখন টেলিকম খাতও বিদেশীদের হাতে দিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আলুর কেজি ৯ টাকা, লোকসানে কাঁদছে কৃষক ও ব্যবসায়ী ২৫০ মিলি লিটার পানির দামে এক কেজি আলু, আলুচাষির কান্নার আওয়াজ কে শুনবে?
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অব্যাহতভাবেই নয় জঘণ্য থেকে জঘণ্যতরভাবে দিন দিন বেড়েই চলছে ভারতীয় গান, টিভি সিরিয়াল, ইন্টারনেট কনটেন্ট তথা সিনেমায় নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও মহাসম্মানিত, মহাপবিত্র হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি মহা অপবাদ, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ানোর নিকৃষ্ট তৎপরতা।
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
কেবল জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলাই নয়, প্রথমেই এর দূত হিসেবে আত্মস্বীকৃত সমকামীকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ। শুধু সেই নয়, সমকামী পার্টনার সহই তারা ঢাকায় আসতে চাইছে।
১০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
গত ৩ই নভেম্বর সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে দেশে অনলাইন জুয়ারীর সংখ্যা ৫০ লাখ বাস্তবে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিকার প্রশাসনের ব্যর্থতায় অনলাইন জুয়ায় দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত মারাত্মক অপরাধে জড়াচ্ছে অনলাইন জুয়ায় আসক্তরা
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তহবিল বা অর্থায়ন আসার প্রক্রিয়াটি সরকারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে হবে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক স্থাপন হয়নি
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আফ্রিকার দৈত্য মুসলিম প্রধান দেশ- ‘নাইজেরিয়ায়’ আছে- ‘অফুরন্ত তেলের উৎস’ আছে- সবচেয়ে দামী খনিজ ‘লিথিয়াম’, ‘উচ্চ মানের লৌহ আকরিক’ সহ দুর্লভ সব খনিজ।
০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












