দেশে মারাত্মকভাবে বাড়ছে বিষন্নতা তথা আত্মহত্যার প্রবণতা প্রতিরোধে ইসলামী মূল্যবোধের বিস্তারে বিকল্প নেই
, ১৪ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১১ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সম্পাদকীয়

প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “বিষণœতায় ভুগছে দেশের ৭৪ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থী”। দেশে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের মাঝে বিষণœতার হার এবং বিষণœতার প্রভাবসমূহ নিরূপণের বিষয়ে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক জার্নালে একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে, দেশের ৭৪ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থী বিষণœতায় ভুগছেন।
মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, বিষন্নতাই আত্মহত্যার প্রধান কারণ।
প্রতিবছর প্রায় ৮,০০,০০০ মানুষ আত্মহত্যায় মারা যায়, যা প্রতি ৮০ সেকেন্ডে ১ জন আত্মহত্যার সমান। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিটি আত্মহত্যার পাশাপাশি ২০ জনের বেশি আত্মহত্যায় চেষ্টা করে থাকে। আত্মহত্যা সারাজীবনের যেকোন সময় যে কারো হতে পারে। ১৫-২৯ বছর বয়সীদের মৃত্যুর দ্বিতীয় অন্যতম কারণ হলো আত্মহত্যা। বৈশ্বিক আত্মহত্যার ৭৯% হয়ে থাকে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত দেশগুলোতে। নাউযুবিল্লাহ!
বাংলাদেশেও সাম্প্রতিক সময়ে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের জরিপ অনুযায়ী, দেশে প্রতি বছর গড়ে ১০ হাজার মানুষ এবং প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৭ জন আত্মহত্যা করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কিশোরী বলে জানা গেছে। তাদের আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়ার অন্যতম একটি কারণ হিসেবে পরীক্ষায় ফেল করা কিংবা আশানুরূপ ফল না করাকে দায়ী করা হয়। প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সারা দেশে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ৫৩২ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন বলে এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে। সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আঁচল ফাউন্ডেশনের এই সমীক্ষার তথ্য বলছে, আত্মহননের পথ বেছে নেওয়া এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৪০ জন বা ৬৪ শতাংশই স্কুল পর্যায়ের। এছাড়া কলেজ পর্যায়ে ১০৬ জন শিক্ষার্থী আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে। সমমান প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী রয়েছেন ৫৪ জন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৮৬ জন শিক্ষার্থী এই এক বছর আত্মাহুতি দিয়েছে বলে উঠে এসেছে আঁচলের সমীক্ষায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আত্মহত্যার পূর্বাভাস কৈশোরেই পাওয়া যায়। সেটা সম্ভব হয় কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মহত্যা প্রবণতা আছে কি না তা বোঝার মাধ্যমে। তারা বলছেন, আত্মহত্যার চিন্তা, পরিকল্পনা এবং চেষ্টা- এ তিনটি বিষয়ের কোনও একটি যদি কারও মধ্যে বিদ্যমান থাকে, তাহলে তার আত্মহত্যা প্রবণতা আছে বলে ধরে নেওয়া যায়। গবেষণা জানাচ্ছে, বিশ্বে ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের প্রতি ৬ জনে অন্তত একজনের মাঝে এই তিনটি বিষয়ের যে কোনও একটি আছে। কৈশোরে আত্মহত্যা প্রবণতা থাকা যেমন ভবিষ্যতে আত্মহত্যা করাকে ইঙ্গিত করতে পারে; তেমনি এটি কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে বিভিন্ন মানসিক সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে। আবার বিভিন্ন মানসিক, সামাজিক ও পরিবেশগত সমস্যাও একজনের মাঝে আত্মহত্যার প্রবণতা তৈরি করতে পারে। মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিবারে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সমাজে অবহেলা, অপমান, কটূক্তি, শারীরিক ও সম্ভ্রম লুন্ঠন, সহিংসতা ও প্রতিযোগিতামূলক তুলনা, এসব নানা কারণে শিশু-কিশোররা হতাশ হয়ে পড়ে। তাদের কথা কেউ শুনতে চায় না। বলতে গেলে উল্টো কটু কথা শুনতে হয়। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে মৃত্যুর কথা চিন্তা করে থাকে তারা। গবেষকরা বলছেন, মানসিক চাপই আত্মহত্যার অন্যতম কারণ। প্রতিনিয়ত আমরা এমন অনেক মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করছি, যারা মানসিক চাপে থাকে, অথচ আমরা তা বুঝতে পারি না বা তারা নিজেরাও বুঝতে পারে না- এ যন্ত্রণা থেকে কীভাবে মুক্তি পেতে পারে। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখা এবং মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের সুস্থতা নিশ্চিত করতে আত্মহত্যা রোধে ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করা সময়ের প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দ্বীন ইসলাম আত্মহত্যাকে মহাপাপ এবং আত্মহত্যাকারীদের কঠোর শাস্তির কথা বলেছে। দুনিয়া পরীক্ষাক্ষেত্র হওয়ায়, ধৈর্যের সঙ্গে সে পরীক্ষায় অবতীর্ণ হওয়া প্রত্যেকের কর্তব্য। দুঃখ-দুর্দশায় আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য হারানো কারোই উচিৎ নয়। মহান আল্লাহ পাক উনার উপর ভরসা করে সবকিছু সমাধান করতে হবে। পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন: তোমরা নিজেদের হত্যা করোনা, নিশ্চয় মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু এবং যে কেউ সীমালংঘন করে আত্মহত্যা করবে, তাকে আমি অগ্নিতে দগ্ধ করবো, আর এটা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষে সহজ। পবিত্র সূরা নিসা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯-৩০। পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার এক আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন: তোমরা নিজেদের হাতে নিজেদের জীবনকে ধ্বংসের মধ্যে নিক্ষেপ করোনা। পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯৫। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এক হাদীছ শরীফে আছে: এক ব্যক্তি আহত হওয়ার পর অধৈর্য হয়ে আত্মহত্যা করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন: আমার বান্দা আমার নির্ধারিত সময়ের আগেই নিজের জীবনের ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আমি তার জন্য জান্নাত হারাম করে দিলাম। বুখারী শরীফ ১২৭৫। অন্য এক হাদীছ শরীফে আত্মহত্যাকারীদের আখেরাতে কীভাবে শাস্তি দেয়া হবে, তার বিবরণ দেয়া হয়েছে। আত্মহত্যাকারীরা জাহান্নামে চিরস্থায়ী থাকবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি যে কোনো পরিস্থিতিতে ধৈর্যধারণ করতে বলেছেন। তিনি ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন, এই ঘোষণা দিয়ে জানিয়েছেন: হে মু’মিনরা, তোমরা ধৈর্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য চাও, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৫৩। বলা বাহুল্য, মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার সম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের দিকনির্দেশনা মেনে যদি মানুষ চলে এবং মহান আল্লাহ উনার সম্মানিত কিতাব ও মহাসম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নাহ শরীফের আলোকে যদি সমাজব্যবস্থা পরিচালিত হয়, তবে সেই সমাজে আত্মহত্যার বালাই থাকতে পারে না ইনশাআল্লাহ।
কারণ সম্মানিত দ্বীন ইসলামে আত্মহত্যা জঘন্য গুনাহ বলে ঘোষণা করে ক্ষান্ত থাকেনি; বরং এ গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার পথও বলে দিয়েছে। দ্বীন ইসলাম একটি সুখী, শান্তিময়, সুন্দর সমাজ গঠনে এবং শালীনতাপূর্ণ, রুচিসম্মত, মার্জিত বেশভূষা, চাল-চলন ও আচার-আচরণে গুরুত্বারোপ করে। অশালীন বেশভূষা ও আচার-আচরণ মানুষের মধ্যকার পশুবৃত্তিকে জাগ্রত করে এবং আত্মহত্যার কামনাকে উত্তেজিত করে। নাউযুবিল্লাহ! সঙ্গত কারণেই বলতে হয়, মহা বিপর্যয়, অন্যায় ও অপরাধ থেকে তথা আত্মহত্যার প্রবণতা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ এবং সুন্নাহ শরীফের মূল্যবোধের প্রচারনাই মূলত: একমাত্র পন্থা।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মুবারক হো ২৫শে রমাদ্বান শরীফ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আল মুত্বহহারাহ, আল মুত্বহহিরাহ, মালিকাতুল জান্নাহ, মালিকাতুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! অতএব, প্রত্যেকের উচিত- ব্যাপক যওক-শওকের মাধ্যমে এ মহিমান্বিত দিনখানি যথাযথ মর্যাদায় পালনের ব্যবস্থা করা।
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ব্যাপকভাবে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ও হয়রানী জান-মাল এবং সম্মান হিফাজতে সরকারকে এখনি পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ঈদকে সামনে রেখে মুদি দোকান, স্টেশনারি দোকান, শপিং মল, পার্লার, সুপার শপ সবখানেই ভেজাল কসমেটিক্স। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। সরকারের কঠোর নজরদারী ও নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো পবিত্র ২৩শে রমাদ্বান শরীফ! আজ সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আল মুত্বহহারাহ, আল মুত্বহহিরাহ, মালিকাতুল জান্নাহ, মালিকাতুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
যে সমাজ ব্যবস্থায় সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক, প্রজাতন্ত্রের মালিক ‘জনগণকে’ করা হয় সে সমাজব্যবস্থায়, অপরাধীরা নিয়ন্ত্রিত হয়না ও অপরাধ নির্মূল হয়না। সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং ভয় করার মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি। কেবলমাত্র এই অনুভূতি সমাজ থেকে সব অপরাধ নির্মূল করতে পারে।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত সুমহান ২১ই রমাদ্বান শরীফ। যা ইমামুল আউলিয়া, হাবীবে ওয়া মাহবুবে রহমান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহিমান্বিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
দৈনন্দিন ৩২ বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করলেও মুসলমান কি পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ শুধু পাঠের মধ্যেই আবদ্ধ থাকবে? ফিকির আর আমল কী অধরাই থাকবে?
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকার ঘোষিত মৎস্য আহরণ নিষেধাজ্ঞায় মরার উপর খাড়ার ঘা অবস্থা হয় দেশের জেলেদের। নিভৃতেই চলছে জেলেদের নীরব কান্না। দেখার কেউ নেই।
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গঃ মোবাইল ফোনের ব্যবহার ও অপব্যবহার।
২০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
১৯ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের বরাদ্দ পর্যালোচনায় বৈদেশিক ঋণের অর্থ খরচে ৫৫ বাধা চিহ্নিত হয়েছে এসব বাধা দূর করতে যথাযথ সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহিমান্বিত সুমহান ১৮ই রমাদ্বান শরীফ। যা উম্মু আবীহা, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, ত্বহিরাহ, ত্বইয়্যিবাহ, বিনতু মিন বানাতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)