মন্তব্য কলাম
নারিকেল দ্বীপে মানুষের চেয়ে কুকুরের মর্যাদা বেশী দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। মানুষ না খেয়ে মরছে, শিক্ষা বঞ্চিত হচ্ছে, চিকিৎসার অভাবে মানুষ মরছে, বিদ্যুতের অভাবে অন্ধকারসহ নানা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে সেদিকে নজর নেই, কার্যক্রম নেই, তৎপরতা নেই কিন্তু কুকুরের জন্য ৫০০০ ডিম ও চিকিৎসক ও চিকিৎসা সরঞ্জমাদী পাঠানো হচ্ছে
অপরদিকে কুকুরের কারণে জীববৈচিত্র্য নষ্ট হলেও, মানুষ আহত হলেও কুকুর সরাতে দিচ্ছে না পরিবেশবাদীরা এরা কি তবে মানুষ বাদ দিয়ে কুকুর প্রেমী? ১০ হাজার মানুষের নারিকেল দ্বীপে ৫০০০ কুকুর এই কুকুর প্রেমীরা কি তবে মানুষ মেরে নারিকেল দ্বীপকে কুকুরের দ্বীপ বানাতে চায়? (১ম পর্ব)
, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ নারিকেল দ্বীপ সবসময়ই পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়। গত কয়েক বছর ধরেই দ্বীপটিতে বাড়ছে পর্যটক সংখ্যা, তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন রিসোর্ট, পর্যটনকেন্দ্র।
সাধারণত অক্টোবরের শেষ থেকে দ্বীপটিতে শুরু হয় পর্যটন মৌসুম। কিন্তু এবার নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় এসেও শুরু হয়নি পর্যটকের আনাগোনা। অনিশ্চয়তার কবলে রয়েছে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল। এর মধ্যে দ্বীপে বসবাসকারী মানুষ নিজস্ব প্রয়োজনে কাঠের ট্রলার বা স্পিড বোটে টেকনাফে আসা-যাওয়া করতেও প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়ছেন। তাদের আসা বা যাওয়া এখন নির্ভর করছে প্রশাসনিক অনুমতির উপর।
এর বাইরে বাংলাদেশের কোনো নাগরিককেও দ্বীপটিতে যেতে হলে লিখিত অনুমতি নিতে হচ্ছে।
দ্বীপের বাসিন্দারা বলছেন, তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রেও জটিলতা তৈরি হয়েছে। পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল তো বন্ধ, স্পিডবোড চলাচলেও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। স্থানীয়রা যাত্রীবাহী কাঠের ট্রলারে যাওয়া আসা করলেও নিতে হচ্ছে প্রশাসনের অনুমতি।
নারিকেল দ্বীপের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোস্টগার্ড এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মৌখিক অনুমতির উপর নির্ভর করছে এসব ট্রলারের আসা যাওয়া। তবে এই অনুমতি কেবল মাত্র দ্বীপের বাসিন্দার জন্য। দ্বীপের বাসিন্দা নন এমন কেউ যেতে চাইলে নিতে হবে লিখিত অনুমতি। এই অনুমতি না মিললে ট্রলারে ওঠারই সুযোগ পাওয়া যাবে না।
দ্বীপের ইউপি সদস্য খোরশেদ আলম বলেন, দ্বীপের মানুষের জন্য যেখানে অনুমতি প্রয়োজন হচ্ছে সেখানে বাইরের কেউ যাওয়া আরও কঠিন।
“দ্বীপের অসুস্থ মানুষদের চিকিৎসার প্রয়োজনেও টেকনাফে যেতে অনুমতি লাগছে। অনেক ক্ষেত্রে অনুমতির পাওয়ায় দেরি হলে রোগীর মৃত্যুও হচ্ছে। ”
নিজের মায়ের মৃত্যুর অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, “মা গুরুতর অসুস্থ হয়ে গেলে টেকনাফ নিতে স্পিডবোট বা নৌযান চলাচলের অনুমতি সংগ্রহ করতে গিয়ে বিলম্ব হয়ে যায়। অনুমতি পাওয়ার পর মাকে নিয়ে দ্বীপের জেটি ঘাটে পৌঁছার আগেই মারা যান তিনি। ”
চলতি বছরের জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের রাজনীতিতে হঠাৎ করেই আলোচিত হয়ে ওঠে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে থাকা দ্বীপ নারিকেল। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছিলো যে, নারিকেল দ্বীপে যুক্তরাষ্ট্র ঘাঁটি করতে চায়।
যদিও বারবারই এ অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হয়েছে।
এমনকি যুক্তরাষ্ট্রকে নারিকেল দ্বীপ ব্যবহার করতে দিলে ক্ষমতাচ্যুত হতে হতো না; শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এমন দাবিও এসেছে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত মাসে আবারও দৃশ্যপটে আসে নারিকেল দ্বীপ, যখন উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক থেকে ঘোষণা করা হয় কিছু বিধিনিষেধ। বেধে দেওয়া হয় পর্যটক প্রবেশের সীমা, নিষেধাজ্ঞা আসে রাত্রিযাপনে।
পর্যটন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আলোচনায় সরব হয়ে ওঠে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। তৈরি হয় নানা শঙ্কা, গুঞ্জন।
পর্যটকদের নারিকেল দ্বীপ ভ্রমণে যেতে নিবন্ধন ও ট্রাভেল পাস নিতে হবে- সরকারের এমন সিদ্ধান্তে হতাশ হয়েছেন দ্বীপবাসী। তারা বলছেন, পর্যটক খাতে ব্যাপক প্রভাব পড়বে এই সিদ্ধান্ত। ক্ষতিগ্রস্ত হবেন পর্যটন ব্যবসার ওপর নির্ভরশীল দ্বীপের মানুষ।
দ্বীপের পর্যটন নির্ভরশীল ৮০ শতাংশ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
নারিকেল দ্বীপ জেটিঘাটের শ্রমিক রিদুয়ান বলেন, ‘দ্বীপে পর্যটক এলে তাদের ব্যাগ-ট্রলিসহ হোটেলে পৌঁছে দিলে টাকা পেতাম। সে টাকায় পরিবারের খরচ জোগাড় হতো। এখন পর্যটন মৌসুমের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও কোনো পর্যটক নেই। দ্বীপে পর্যটক আসার ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করলে আমরা দ্বীপবাসী ক্ষতিগ্রস্ত হবো। ’
নারিকেল দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, পর্যটননির্ভর দ্বীপের মানুষ বর্তমানে অনেক কষ্টে আছেন। সরকারের নানান বিধিনিষেধ দ্বীপের মানুষের কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিল।
তিনি বলেন, অক্টোবর থেকে নারিকেল দ্বীপের বাসিন্দারাও জরুরি প্রয়োজনে কাঠের ট্রলার বা স্পিডবোটে টেকনাফ আসা-যাওয়া করতে পারছেন না। তাদেরও টেকনাফে আসা বা যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রশাসনের অনুমতি নিতে হচ্ছে।
সরকারের এ সিদ্ধান্ত নারিকেল দ্বীপে পর্যটন খাতের ওপর প্রভাব পড়বে জানিয়ে কক্সবাজার অপারেটর ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (টুয়াক) সাবেক প্রেসিডেন্ট (বর্তমানে কমিটির উপদেষ্টা) আনোয়ার কামাল বলেন, পর্যটকদের নিবন্ধন ও ট্রাভেল পাসে নারিকেল দ্বীপে যাওয়া মানে নিজ দেশে ভিসা নিয়ে বিদেশ ভ্রমণ করার মতো সিদ্ধান্ত, যার প্রভাব পড়বে পর্যটন খাতে।
এদিকে বেশ কিছুদিন ধরেই দ্বীপের সাড়ে ১০ হাজার মানুষের জন্য নির্মিত নারিকেল দ্বীপ ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি অনেকটা অচল। সরকারি ২০ শয্যার এই হাসপাতালে সরকারিভাবে একজন মেডিকেল অফিসার, এক জন উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার, একজন মিডওয়াইফ থাকার কথা থাকলেও তা নেই।
কক্সবাজার সিভিল সার্জনের কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, ওই প্রকল্পের অধীনে নারিকেল দ্বীপ হাসপাতালে ১৬ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। গত ৩০ জুন এই প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ না থাকায় জনবল প্রত্যাহারের চিঠি প্রদান করেছিল সংশ্লিষ্ট বাস্তবায়নকারী সংস্থা। বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ সরকারের নানা পর্যায়ে চিঠি দেওয়া হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ১ জুলাই বিশ্বব্যাংকের পক্ষের এক চিঠিতে এসব প্রকল্প ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। এর পরের ছয় মাসও প্রকল্প চালু রাখার কথা থাকলেও হঠাৎ করে ৩০ সেপ্টেম্বর প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ না থাকায় আবারও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ফলে নারিকেল দ্বীপ হাসপাতালসহ জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়োগ দেওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চাকরি হারান। এতে দ্বীপের চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়ে যায়।
দ্বীপের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও শিক্ষক সংকট তীব্র বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তারা বলছেন, প্রাথমিক বিদ্যালয় চলছে দুই জন প্যারা শিক্ষক দিয়ে। মাধ্যমিক স্কুলটিও রয়েছে শিক্ষক সংকট।
এ অবস্থায় যাওয়া আসা নিয়ে নতুন সংকট তৈরি হওয়ায় এবং পর্যটননির্ভর আয় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় নতুন সংকটের মধ্যে পড়েছেন দ্বীপের মানুষ। পাশাপাশি কুকুরের অত্যাচার এবং আক্রমণে অতিষ্ঠ নারিকেল দ্বীপের মানুষেরা।
জানা গেছে, দ্বীপে কুকুরের সংখ্যা কমাতে উপজেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর নারিকেল দ্বীপ থেকে ২ হাজার কুকুরকে টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচরে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। সে অনুযায়ী, গত বছরের মার্চে নারিকেল দ্বীপ থেকে ৩৬টি কুকুর আটক করে খাঁচায় রাখা হয়। কিন্তু পরে কয়েকটি পরিবেশবাদী সংগঠন এর বিরোধিতা করে। তাদের দাবির মুখে কুকুর স্থানান্তরের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে পিপল ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রাকিবুল হক বলেন, ‘২০১৯ সালের প্রাণীকল্যাণ আইন অনুযায়ী, কোনো মালিকবিহীন প্রাণী হত্যা বা অপসারণ করা দ-নীয় অপরাধ। এই আইনের কারণে রাষ্ট্রের কোনো নাগরিক তো বটেই প্রশাসনও কুকুর নিধন কিংবা অপসারণ করতে পারে না। ’
তিনি বলেন, ‘কয়েক হাজার কুকুর রাতদিন এখানে সেখানে বিচরণ করছে। এর ফলে দ্বীপের পরিবেশের ভারসাম্য মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হচ্ছে। প্রায়ই দ্বীপের স্থানীয় বাসিন্দা ও আগত পর্যটকরা কুকুরের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন। ’
দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ হিসেবে খ্যাত নারিকেল দ্বীপে বর্তমানে প্রায় ৫ হাজার কুকুর বিচরণ করছে। দ্বীপটির জনসংখ্যা ১০ হাজারের মতো।
পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং নারিকেল দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে গত সপ্তাহের খবরে জানা যায়, কক্সবাজারের টেকনাফ গত সপ্তাহে উপজেলার নারিকেল দ্বীপে সন্ধ্যা থেকে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছেন পুরো দ্বীপের হাজারো মানুষ। হঠাৎ বিদ্যুতের এমন বিপর্যয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েন দ্বীপবাসী।
আর নারিকেল দ্বীপের অধিবাসী, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, অর্থনীতি, ভূ-রাজনীতি, সমরাস্ত্রনীতি ও কূটনীতির রক্ষাকারী নারিকেল দ্বীপবাসীর প্রতি অবজ্ঞা, ঘৃণা, উপেক্ষা প্রকাশ করে নারিকেল দ্বীপের মানুষ নয়, নারিকেল দ্বীপের কুকুরের প্রেমে মত্ত হয়ে উন্মক্ত কুকুরপ্রেমীরা অন্তর্বতী সরকারের ছত্রছায়ায়, সহযোগিতার কুকুরদের জন্য হলেও চিকিৎসাসামগ্রী পাঠাচ্ছে। আর নারিকেল দ্বীপবাসীর ক্রন্দন কেবল অরণ্য রোদনেই অন্তর্মিত হচ্ছে।
অন্তর্বতীকালীন সরকারই নারিকেল দ্বীপবাসীর প্রতি এই মহাবিদ্রুপ, উপহাস, ঘৃণার কুখ্যাত শোষক ও ভয়াবহ নিপীড়ক।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সারা বিশ্বে বাংলাদেশী কৃষিপণ্য রপ্তানির সোনালী সম্ভাবনার বিপরীতে বর্তমান অবস্থান খুবই নগণ্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৫৯ কোটি ৫৫ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের কৃষি রপ্তানি আয় হচ্ছে যথাযথ উদ্যোগ নিলে জিডিপির ৫০ শতাংশ হতে পারে কৃষি পণ্য রপ্তানি। আয় হতে পারে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার তথা পুরো বাজেটের চেয়েও বেশী অর্থ ইনশাআল্লাহ
১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
এবার রোযায় ইফতারীতে একটু মিষ্টি মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় হোটেলের ইফতারী কিনতে ব্যর্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। এবার রোযায় মুখে এক টুকরা আপেল, আঙ্গুর বা মাল্টা মুখে দিতে ব্যার্থ হবেন মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত রোযাদাররা। উল্টো এবার রোযায় স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সরকারের তরফ থেকে বিক্রি হবে না গরু-খাসির গোশত
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মানবতা বা মনুষ্যত্ব শব্দ উচ্চারণের অধিকার বিশ্ববাসীর আর নাই গাজার শিশুদের আর্তনাদ, গাজার মায়ের আহাজারি যে বিশ্ব শুনতে পায় না- “সে বিশ্ব বধির”। গাজার শেষ হাসপাতাল ধ্বংস চরম নিষিদ্ধ ফসফরাস বোমার আক্রমণ যে বিশ্ব দেখতে পায় না- “সে বিশ্ব মহা অন্ধ”।
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা, খুন আর আত্মহত্যা মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং দ্বীন ইসলাম বৈরিতাই এর মুখ্য কারণ
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
কর্মক্ষম জনশক্তি তথা কর্মক্ষমতার স্বর্ণযুগে বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৫ জনই কর্মক্ষম। এবং ইন্দোনেশিয়া নয়, বাংলাদেশই বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মুসলমানের সংখ্যা ৪৫ কোটিরও উপরে। (সুবহানাল্লাহ)
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
প্রসঙ্গঃ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন
০৪ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
০২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)