মন্তব্য কলাম
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
, ২৬ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০২ খ্বমিস , ১৩৯২ শামসী সন , ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১৫ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম

‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’- এ কথাটি কমবেশি সবারই জানা। তারপরও অনেকে ধূমপান করেই চলেছে। ইদানীং মেয়েদের প্রকাশ্যে ধূমপানের দৃশ্য অস্বাভাবিকহারে বেড়ে গেছে।
একটা সময় সামাজিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে নারীরা লুকিয়ে ধূমপান করলেও এখন জনবহুল স্থানে সবার সামনে তারা ধূমপান করছে। এমনকি নারীদের এই মাদকাসক্তি শুধু ধূমপানের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। সিসা, ইয়াবা ও ফেনসিডিলের মতো মাদকেও তারা দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের দেয়া তথ্যে, ঢাকার সিসা বারগুলোতে নারীরা এখন নিয়মিত সিসার মধ্যে ‘হার্ড ড্রাগস’, যেমন ইয়াবা ও গাঁজা মিশিয়ে সেবন করছে। মূলত আর্থিকভাবে সচ্ছল ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত মেয়েরাই ধূমপানে বেশি আসক্ত। সংশ্লিষ্টরা বলছে, মাদক গ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের মধ্যে এখন অনেকটা বেপরোয়া ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যা আগে ছিল না।
বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, দেশে মোট নারীর দুই কোটিরও কিছু বেশি তামাক সেবন ও ধূমপানে আসক্ত। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৩.৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থীর উপর এক জরিপ করে। এ তথ্যমতে, বিশ্ববিদ্যালয়টির চার ভাগ মেয়ে শিক্ষার্থীই ধূমপায়ী। আর এর মধ্যে শতকরা ৬৬ ভাগই চারুকলা অনুষদের ছাত্রী। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) পরিচালিত এক জরিপে জানা যায়, দেশে মাদকাসক্তদের মধ্যে ২০ দশমিক ৬ শতাংশ নারী। আর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের হিসাবে, দেশের ৪০ লাখ মাদকাসক্তের মধ্যে নারী মাদকাসক্তের সংখ্যা চার লাখ। এমনকি সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীও এক অনুষ্ঠানে দেশে নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি স্বীকার করে। সে জানায়, বাংলাদেশে প্রতিবছর ৫ দশমিক ৭ শতাংশ নারী তামাক ব্যবহারের কারণে মৃত্যুবরণ করে।
তবে শুধু ধূমপান নয়, ঢাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে নারীদের লাগামহীন সিসা গ্রহণের দৃশ্যও এখন চোখে পড়ছে।
মাদক চিকিৎসায় জড়িত ব্যক্তি ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন ডিজে পার্টিগুলোতেও এখন নারীরা ধূমপান, সিসা গ্রহণের সঙ্গে আশঙ্কাজনকহারে ইয়াবা সেবন করছে। আর কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়ে শিক্ষার্থীসহ নিম্নবিত্ত নারীদের অনেকেই গাঁজা সেবন করছে। এর মধ্যে ধূমপানের পর নারীরা সবচেয়ে বেশি আসক্ত ইয়াবায়। বিশেষজ্ঞরা জানান, ইয়াবা আকৃতিতে ছোট, এর গন্ধ স্ট্রবেরির মতো, দেখতেও রঙিন ও আকর্ষণীয়। ফলে কিশোরীরা সহজেই ইয়াবায় আসক্ত হয়। এ ছাড়া মধ্যবয়সী নারীরা সুই দিয়ে প্যাথেড্রিন ওষুধ নেয়ার সময় অনেকেই এতে আসক্ত হয়ে পড়ে। কেউ কেউ ফেনসিডিলও খাচ্ছে। কলেজ ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের মেয়েদের অনেকেই ইয়াবা বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত।
পাশাপাশি মদ্যপায়ী নারীদের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে রাজধানীতে। আধুনিকতার নামে বল্গাহারা মানসিকতা এবং হিন্দি সিরিয়ালের প্রভাবে রাজধানীতে বিভিন্ন বিয়ে-শাদী, খতনা, জন্মদিন এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে এখন মদপানের আয়োজন খুবই স্বাভাবিক হয়ে পড়ছে। পুলিশের সহায়তায় এখন রাজধানীজুড়ে চলছে মদের রমরমা বাণিজ্য। তাছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রভাবেও এখন অনেক পরিবারের নারীরা মদপানে আসক্ত হয়ে পড়ছে। ফলে ঘটে চলেছে অঘটন।
এদিকে পুরুষের চেয়ে নারীদের দাপট বেড়েছে মাদক জগতে। শতাধিক ভয়ঙ্কর নারীর হাতে পরিচালিত হচ্ছে রাজধানীর মাদক ব্যবসা। বারবার আইনের আওতায় এনেও তাদের আটকে রাখা যাচ্ছে না। জামিনে মুক্ত হয়ে তারা আরো অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে।
একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যমতে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক চিহ্নিত মাদক আখড়াকে ঘিরে কমপক্ষে পাঁচ শতাধিক নারী সক্রিয়। তারা মাদকের চালান মজুদ, পরিবহন ও বিক্রির কাজে নিয়োজিত। মাদক পরিবহনে নারীরা বিশেষ সুবিধা পায় বলে এ জগতে নারীদের উপস্থিতি অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ঢাকায় পেশাদার নারী মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে শীর্ষ ৩০ জন বর্তমানে নেপথ্য কারিগর। তাদের চেইন অব কমান্ডে বিভিন্ন দল-উপদল কাজ করে। তারা প্রকাশ্যে খুব একটা আসে না। চলাফেরা করে অত্যাধুনিক গাড়িতে। থাকে অভিজাত এলাকার বিলাসবহুল বাড়িতে। সেখানে শুধু মাদকই চলে না, অবাধে চলে দেহব্যবসাও। অভিযোগ রয়েছে, এসব রঙমহলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক উচ্চপদস্থ সদস্য নিয়মিত যাতায়াত করে।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, টিএসসি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, চারুকলার আশপাশ এলাকায় প্রায়ই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের মাদক ও সিগারেট সেবন করতে দেখা যায়।
হলের আবাসিক শিক্ষক ছাত্রীদের মাদক সেবন সম্পর্কে অবগত হলেও বাইরের জানাজানির ভয়ে তারা কোন তথ্য ফাঁস করতে চায় না। এছাড়া মাদকাসক্ত অনেক ছাত্রী রাজনীতিতে জড়িত থাকায় আবাসিক শিক্ষকরা তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়ার সাহস পায় না।
ক্যাম্পাসে মেয়ে মাদকসেবীদের মধ্যে বেশির ভাগ চারুকলারই ছাত্রী। তারা প্রকাশ্যে চারুকলার সামনে ও আবাসিক হলে মাদক সেবন করে। তারা চারুকলার ভিতর ও বাইরে ছেলেবন্ধুকে সাথে নিয়ে সিগারেট ও গাঁজা সেবন করে।
চারুকলার একাধিক শিক্ষার্থী জানিয়েছে, নেশাকে এখানে প্রগতিশীলতা বলে গণ্য করা হয়। এখানে কেউ বাধা দেয় না। সন্ধ্যার পর চারুকলায় ব্যাপক আকারে বসে মাদকের আড্ডা। গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদকের আড্ডা। সন্ধ্যার পর চারুকলার নির্দিষ্ট আইডি কার্ডধারী ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে না পারায় অনেকটা নিরাপদেই চলে মাদক সেবনের আসর।
মূলত, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীসহ নারীদের সিগারেট ও মাদকে ভয়াবহ আসক্তির দ্বারা প্রতিভাত হয় যে- দেশের নারীসমাজ ভয়াবহ অবক্ষয়, অনৈতিকতা তথা চরিত্রহীনতার স্রোতে ভাসছে। যে দেশে নারী সমাজ আদর্শবিবর্জিত হয়, সে দেশে ভালো সন্তান, ভালো জাতি কোনোদিনই আশা করা যায় না। মূলত, বাংলাদেশে এখন ভালো নাগরিক বসবাস করছে এটা বলা যাবে না। বরং একটা ঘুনে ধরা পচনশীল জাতিই বর্তমানে বেঁচে আছে। এর থেকে রেহাই পেতে হলে সর্বাগ্রে নারী সমাজকে আদর্শপ্রবণ ও সংশোধনের বিকল্প নেই।
আর এজন্য সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা, ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন, আওলাদে রসূল, উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক হাছিল করার বিকল্প নেই।
কারণ একমাত্র তিনিই নারী জাতিকে মাদকসহ সমস্ত হারাম কুফরী থেকে ফিরিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত মা’রিফত দান করছেন। হাক্বীকী আল্লাহওয়ালীতে পরিণত করে দিচ্ছেন। এজন্য তিনি অনন্তকালব্যাপী জারিকৃত পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে প্রতিদিন ‘ফাল ইয়াফরহু’ মাহফিল জারি করেছেন। প্রতি ইছনাইনিল আযীম শরীফ বা সোমবার এবং জুমুয়াবারসহ পুরো সাইয়্যিদুশ শুহূর পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসব্যাপী বিশেষ ‘ফাল ইয়াফরহু’ মাহফিলের ব্যবস্থা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাংবিধানিক কাঠামোর সাথে সাংঘর্ষিক উপায়ে এবং এনবিআরের সাংগঠনিক স্বাতন্ত্র্য ও পেশাগত স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে, রাষ্ট্রের অর্থনীতির মূল কাঠামো বিনষ্ট করে রাজস্ব আহরণের প্রক্রিয়াকে ধ্বংসের মুখোমুখি করে- এনবিআরকে ২ ভাগ করা হয়েছে মুসলিম দেশ সমূহের চির শত্রু আইএমএফ প্রস্তাবিত সংস্কারেই এমনটি করা হয়েছে কর্মকর্তাদের মতামত, সমালোচনা এবং গভীর অসন্তুষ্টির কোনো তোয়াক্কা না করেই ইউনুস হাসিনার পথে হেটেই স্বৈরাচারী কর্মকা- প্রকাশ করছে
১৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তে বিএসএফের পুশইন চলছেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, বিজিবি মহাপরিচালক- সবার কণ্ঠে কেবলই নরম সুর। নেই শক্ত ও কঠোর প্রতিবাদ। নেই বীরোচিত পদক্ষেপ।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রতিবছর বেকার হয় ১০ লাখ তরুণ প্রতিবছর শ্রমবাজারে তথা ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রবেশ করে ২৪ লাখ তরুণ। প্রতি বছর সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করে ১ লাখেরও কম সরকারী চাকুরীতে কোটা বাতিলের জন্য উপদেষ্টা সরকার গঠন হলো। আর সে উপদেষ্টা সরকার ৩৪ লাখ কর্মজীবির আশ্রয়স্থল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তথা ব্যবসাকে অন্তর্বর্তী সরকার দিন দিন অন্তরহীন করে যাচ্ছে।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফারাক্কা বাঁধের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হল বিভিন্ন বাঁধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পাঁয়তারা করছে ভারত মরণ ফাঁদ ফারাক্কার বিরুদ্ধে তীব্র জনমত ও জাতীয় ঐক্য তৈরী করে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য কার্যকর কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্যটক নিষিদ্ধের পর এখন চলছে- খোদ নারিকেল দ্বীপ বাসীকে উৎখাতের গভীর এবং নির্মম ও নিষ্ঠুর ষড়যন্ত্র। চালানো হচ্ছে ক্ষুধার মারনাস্ত্র। তৈরী করা হচ্ছে দুর্ভিক্ষ এবং কুকুরের অভয়ারণ্য।
০৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
গত ৩রা মে হেফাজতের সমাবেশে ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হয়েছে ব্লাসফেমী আইন- ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে বৈধতা বিচার ও একটি অর্šÍভেদী বিশ্লেষণ (২য় পর্ব)
০৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)