খোলা চিঠি ও উদাত্ত আহ্বান
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ৩০ র’বি আর ঈসায়ী তারিখ- ২৮ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল খমীস।
দিনটির যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও ভাবমর্যাদা রক্ষার্থে বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ এ মুবারক দিনটি সর্বোত্তমভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ তৎপর এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সব বিভাগীয় কমিশনার সাহেব এবং সব জেলার ডিসি সাহেব এবং এসপি সাহেবদের প্রতি উদাত্ত আহবান
, ১০ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১১ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মন্তব্য কলাম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অভ্যুদয়ের সঙ্গে যাদের কথা অনিবার্যভাবে আসে তারা হলেন, ত্রিশ লাখ শহীদ।
প্রসঙ্গত এ ‘শহীদ’ শব্দটি সর্বোতভাবেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম সম্পর্কীয় বিশ্বাস, অনুভূতি ও আবেগ থেকে উৎসারিত। অর্থাৎ এদেশের উৎপত্তির সাথে পরিপূর্ণভাবে জড়িয়ে আছে সম্মানিত ইসলামী বিশ্বাস ও অনুষঙ্গ। এদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট সম্মানিত ইসলামী অনুভূতি ও চেতনা।
যে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের রায় যালিম পাকীরা প্রত্যাখ্যান করেছিলো; যে ’৭০-এর নির্বাচনে এদেশের প্রায় ৯৯ ভাগ জনগণ বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়েছিলো- সে নির্বাচনের অন্যতম প্রতিশ্রুতি ছিলো, “পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না।” অর্থাৎ ঐতিহাসিকভাবেই ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ এদেশের জন্য এক অনিবার্য ও অবিচ্ছেদ্য বিষয়।
আর পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোচ্চ ফযীলতযুক্ত এবং মহা গুরুত্ববহ ও ধর্মীয় ভাবমর্যাদার দিন হচ্ছে- “পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম”, “পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর” “পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার শামসী তারিখ- ৩০ র’বি আর ঈসায়ী তারিখ- ২৮ সেপ্টেম্বর; রোজ ইয়াওমুল খমীস।
মুহতারাম,
দিবস পালনের ঐতিহ্য ও রীতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারে বিশেষভাবে রয়েছে। ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ১০ ই জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু দিবসসহ অনেক দিবসই রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যাপকপালন করা হয়। সরকারিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়।
সঙ্গতকারণেই এতসব দিবস পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোচ্চ ফযীলতযুক্ত দিন- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব, প্রাধান্য, ভাবযর্মাদা এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার সাথে পালনের দাবি রাখে।
মুহতারাম,
আপনারা অবগত আছেন, জেলা প্রশাসন তথা পুলিশ প্রশাসন হিসেবে আপনাদের কর্তব্য হলো, ভালো লোক খুঁজে বের করা। ভালো লোক তৈরি করা এবং তাদেরকে হাইলাইট করা। আর সেক্ষেত্রে অনিবার্য হলো, তাদের মধ্যে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধ সঞ্চার করা।
প্রসঙ্গত, সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধের মূল হলো- অত্যন্ত জওক-শওক, মুহব্বত, আবেগ, অনুভূতির সাথে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা।
মুহতারাম,
আপনারা অবগত আছে যে, প্রশাসন স্বতঃস্ফূর্ত গতিতে চলে; যদি জনগণ সচেতন হয়। জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়। আর একইভাবে এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুফল পাওয়া যাবে যদি জনগণের মধ্যে সম্মানিত ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিফলিত করা যায়। আবারো বলতে হয়, এটা তখনই সার্থক হবে; যখন জনগণের মাঝে অত্যন্ত উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে, প্রগাঢ় মুহব্বত, গভীর আবেগের সাথে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের চেতনা ও প্রবণতা তৈরি করা যাবে।
মুহতারাম,
আপনারা জানেন, জেলা প্রশাসন চালাতে আপনাদের জনবল, লজিস্টিক সাপোর্ট কত কম। পুলিশ প্রশাসনেও একই কথা। দেশের প্রায় পনেরশ’ লোকের জন্য মাত্র একজন পুলিশ। আর এ অবস্থায়ও দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ইউরোপ-আমেরিকার তুলনায় অনেক ভালো। মূলত মুসলমান দেশ হিসেবে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত এবং আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রহমতই এর পেছনে একমাত্র কারণ।
সঙ্গতকারণেই আবারো বলতে হয় যে, এ রহমত আরো লক্ষ-কোটিগুণ বৃদ্ধি পাবে; যদি যথাযথ মর্যাদা শান-শওকত, জওক-শওক, মুহব্বতের সাথে তথা বিপুল ব্যয় করে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা হয়।
মুহতারাম,
জেলা প্রশাসন অথবা পুলিশ প্রশাসন হিসেবে সরকারি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও আপনারা প্রায় পাঁচশত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি অথবা সহসভাপতি।
অপরদিকে ডিসি সাহেব হিসেবে সরাসরি আপনার তত্ত্ববধায়নে রয়েছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, জেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা আনসার এ্যাডজুটেন্ট, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা, জেলা সঞ্চয় অফিসার, জেলা সমবায় অফিসার, জেলা কাস্টম সুপারিনটেনডেন্ট, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, জেলা দুর্নীতি দমন অফিসার, জেলা পরিষদ সচিব, জেলা পরিষদ ইঞ্জিনিয়ার, জেলা নির্বাচন অফিসার, নির্বাহী প্রকৌশলী গণপুর্ত বিভাগ, নির্বাহী প্রকৌশলী সড়ক ও জনপথ, নির্বাহী প্রকৌশলী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, নির্বাহী প্রকৌশলী এলজিইডি, জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার, এলজিইডি, নির্বাহী প্রকৌশলী পানি উন্নয়ন বোর্ড, সিভিল সার্জন, ত্রাণ ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা, উপকর কমিশন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, উপ-পরিচালক স্বাস্থ্য পরিকল্পনা, জেলা সমাজ সেবার অফিসার, সেরেস্তাদার জেলা জজ, জেলা ক্রীড়া অফিসার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, চেয়ারম্যান জেলা পরিষদ, জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, চীফ জুট পরিদর্শন, প্রজেক্ট ডাইরেক্টর বি আর ডিবি, জেলা রেজিস্ট্রার, সাধারণ সম্পাদক (জেলা ক্রীড়া), জেলা সংগঠন, শিশু একাডেমি, প্রকল্প ব্যবস্থাপক মাঝারী শহর সমিতি, সহকারী কমিশনার (সাধারণ শাখা), আলিয়া মাদরাসা, শিশু একাডেমী, প্রাথমিক গণশিক্ষা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ।
মুহতারাম,
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘প্রত্যেকেই রক্ষক। এবং তাকে তার রক্ষিত বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।’ এ আলোকে সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, আপনাদের সরাসরি নির্দেশে, সক্রিয় সহযোগিতায়, বিশেষ পৃষ্ঠপোষকতায় উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো বিপুল খরচ করে, ব্যাপক জাঁকজমক করে যথাযথভাবে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে পারে।
একইভাবে প্রত্যেক ইউএনও, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সব সামাজিক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে গোটা জেলাবাসীকে আপনারা যথাযথ আদব, মুহব্বত-এর সাথে পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সার্থকভাবে পালন করতে পারেন।
মুহতারাম,
পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উপলক্ষে সরকারের প্রতিও আপনাদের মাঝে কিছু করণীয় রয়েছে।
মুহতারাম,
সরকারের প্রতি আপনাদের কর্তব্য, আসন্ন পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সর্বোচ্চ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সর্বাধিক আয়োজনের জন্য বিশেষ দাবি পেশ করা।
মুহতারাম,
আপনারা অবগত আছেন, আ’লীগ নেতৃত্বধীন মহাজোট সরকারের এবং বর্তমান আ’লীগ সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি [২৩(১) অনুচ্ছেদে বর্ণিত] ছিলো, “পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না”। পাশাপাশি আরো উল্লেখ ছিলো, “সব ধর্মের শিক্ষা ও মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হবে।”
মুহতারাম,
যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে উল্লেখ্য যে- এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের ধর্ম বা দ্বীন- পবিত্র দ্বীন ‘ইসলাম’ উনার শিক্ষা ও মূল্যবোধ হলো- সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা, আবেগ ও অনুভূতি দিয়ে সর্বাধিক ব্যয় করে সবচেয়ে প্রাধান্য ও গুরুত্ব এবং মহা আড়ম্বর ও জাঁকজমকের সাথে “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ” সরকারি ও বেসরকারিভাবে পালন করা।
সঙ্গতকারণেই সরকারের উচিত- এ বিষয়ে যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূর্ণভাবে পূরণ করা। এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করা। ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা। ধর্মীয় অধিকার সংরক্ষণ করা। মহান আল্লাহ পাক তিনি কবুল করুন। তাওফীক দান করুন। গায়েবী মদদ করুন। (আমীন)
: নিবেদক :
আন্তর্জাতিক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন কমিটি
রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












