পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে দেয়া হচ্ছে মুসলিমবিরোধী উস্কানি!
পাঠ্যপুস্তক থেকে সরানো হচ্ছে ইসলামী সংস্কৃতির প্রতি উদ্দীপনামূলক কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ। প্রবেশ করানো হচ্ছে অশ্লীলতা, দ্বীন ইসলামবিরোধী প্রবন্ধ, নাস্তিকতা এবং বিজাতীয় সংস্কৃতি। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অস্তিত্বহীনতা এবং বিরোধিতামূলক শিক্ষা সিলেবাস চলতে পারেনা।
, ০৬ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৭ ছানী ‘আশার, ১৩৯০ শামসী সন , ২৭ মে, ২০২৩ খ্রি:, ১৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম
গত ১১ অক্টোবর (২০২২) শিক্ষামন্ত্রী বলেছিলো, ‘পাঠ্যবইয়ে ধর্মীয় বিদ্বেষী বিষয় রাখা যাবেনা। ’ এ বিষয়ে লেখকদের নির্দেশনাও দিয়েছে শিক্ষামন্ত্রী। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীর এই নির্দেশনা যে কতটা অন্তঃসারশূন্য তা এবারের এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরণ দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
গত ৬ নভেম্বর (২০২২) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের এইচএসসি বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার ১১ নাম্বার প্রশ্নে বলা হয়েছে, ‘নেপাল ও গোপাল দুই ভাই। জমি নিয়ে বিরোধ তাদের দীর্ঘদিন। অনেক সালিস বিচার করেও কেউ তাদের বিরোধ মেটাতে পারেনি। কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। এখন জমির ভাগ বণ্টন নিয়ে মামলা চলছে আদালতে। ছোট ভাই নেপাল বড় ভাইকে শায়েস্তা করতে আব্দুল নামে এক মুসলমানের কাছে ভিটের জমির এক অংশ বিক্রি করে। আব্দুল সেখানে বাড়ি বানিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। কুরবানির ঈদে সে নেপালের বাড়ির সামনে গরু কোরবানি দেয়। এই ঘটনায় নেপালের মন ভেঙে যায়। কিছুদিন পর কাউকে কিছু না বলে জমি-জায়গা ফেলে সপরিবারে ভারতে চলে যায় সে। ’ সৃজনশীল প্রশ্নের এই উদ্দীপকে সরাসরি ঘৃণ্য উস্কানি প্রদান করা হয়েছে। যা ভারতের আরএসএসের দীর্ঘদিনের এজেন্ডা। পরীক্ষায় এমন বিতর্কিত প্রশ্নপত্র নিয়ে সারাদেশে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে।
শুধু এই সৃজনশীল প্রশ্নের উদ্দীপকই নয় বরং গত ১০ নভেম্বর (২০২২) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের পাঠ্যবইয়ে হিন্দুত্ববাদ জেঁকে বসেছে। পাঠ্যের বিষয়বস্তু নির্ধারণ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’। এ প্রতিষ্ঠান প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তকের কারিকুলাম উন্নয়ন, প্রকাশনা ও বিতরণের দায়িত্বও পালন করে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এ দায়িত্ব পালনে প্রতিষ্ঠানটি সুকৌশলে মুসলিম সংস্কৃতি বিতাড়ন এবং বিজাতীয় সংস্কৃতি প্রচারে নিবেদিত।
অত্যন্ত কূটকৌশলে সিলেবাস থেকে পর্যায়ক্রমে তারা বাদ দিয়েছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বিষয়ক, ইসলামী সংস্কৃতির প্রতি উদ্দীপনামূলক কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ। গত দেড় দশক ধরে নৈতিক শিক্ষার এই ক্রমঃবিতাড়ন নিয়ে প্রবল আপত্তি ও প্রতিবাদ করে আসছে দেশের মুসলমানরা। কিন্তু সে সবের কোনো প্রতিফলন নেই জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যক্রমে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেয়া হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক সম্পর্কিত ‘সবাই মিলে করি কাজ’, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীকে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সংক্ষিপ্ত সাওয়ানেহ উমরী মুবারক, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আযম আলাইহিস সালাম উনার সংক্ষিপ্ত সাওয়ানেহ উমরী মুবারক, ‘বিদায় হজ’ প্রবন্ধ, কবি কাজী কাদের নেওয়াজের ‘শিক্ষা গুরুর মর্যাদা’ কবিতা, তিতুমীর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার জীবন চরিত, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ লিখিত ‘সততার পুরস্কার’ নামক শিক্ষামূলক ঘটনা, শাহ মুহম্মদ সগীরের ‘বন্দনা’ কবিতা ও কবি আওয়ালের ‘হামদ’ কবিতা, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত ‘উমর ফারুক’ কবিতা ইত্যাদি ইসলামী অনভূতিসম্পন্ন বিষয়গুলো বাদ দিয়ে দেয়া হয়েছে।
এর পরিবর্তে পাঠ্যপুস্তকে প্রবেশ করানো হয়েছে হুমায়ুন আজাদের কবিতা। যা পবিত্র কুরআন শরীফ বিরোধী একটি অধ্যায়। যুক্ত করা হয়েছে ‘লাল গরুটা’, ‘লালু’র মতো ইসলামবিরোধী গল্প। যেখানে স্পষ্টভাবে হিন্দুত্ববাদ এবং পাঠাবলি শেখানো হচ্ছে। পড়ানো হচ্ছে ‘আমার সন্তান’ কবিতা। যেখানে হিন্দুদের দেবীর প্রশংসা করা হয়েছে। পড়ানো হচ্ছে ‘সময় গেলে সাধন হবেনা’ নামক বাউলদের বিকৃত যৌনাচারের কাহিনী। ‘সাকোটা দুলছে’ নামক কবিতায় ৪৭ এর দেশভাগকে হেয় করা হচ্ছে। দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। ‘সুখের লাগিয়া’ কবিতায় পড়ানো হচ্ছে হিন্দুদের দেবতার বিভিন্ন বিষয়। প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে ‘নিজেকে জানুন’ বইয়ের মাধ্যমে সরাসরি শেখানো হচ্ছে যৌন শিক্ষা।
সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, ২০২৩ সালের জন্য যে পাঠ্যসূচি তৈরি করা হচ্ছে সেখানে ডারউইনের প্রত্যাখ্যাত কথিত বিবর্তনবাদ, ক্যারেক্টারের ক্ষেত্রে হিন্দু এবং খ্রিষ্টান নাম, শিল্প সংস্কৃতির নামে বাদ্যযন্ত্রের প্রতি শিক্ষার্থীদের উৎসাহিতকরণ, মূর্তি, দেবতা, পরকালের দেবতা আনুবিস, সূর্য দেবতা, স্বর্গীয় আইষিসহ বহু দেব-দেবীর প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, শিক্ষা একটি জাতির জন্য সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং স্পর্শকাতর বিষয়। শিক্ষা সিলেবাসের সাথে এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের ভাব, দর্শন ও ভবিষ্যৎ জড়িত। এ কারণেই শিক্ষা সিলেবাস প্রণয়নের সময় ব্যক্তি বা দলীয় চিন্তা ও দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীতে এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের চিন্তা চেতনা, আস্থা ও বিশ্বাসের আলোকে তা প্রণয়ন করা আবশ্যক। বিশেষ করে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে এমন কোনো নীতি বা আইন করা উচিত নয়; যা তাদের লালিত বিশ্বাস ও কৃষ্টি কালচারের পরিপন্থী। মুসলমান মাত্রই দুনিয়া এবং পরকালের কল্যাণ কামনা করে থাকে। আর সে কারণেই উভয় জগতের প্রয়োজন পূরণের লক্ষ্যেই শিক্ষানীতি প্রণয়ন করা উচিত। এ বিচারে বর্তমান সরকার প্রণীত শিক্ষানীতিতে একজন ব্যক্তির পরকালীন জীবনের প্রয়োজন ও গুরুত্বকে উপক্ষো করা হয়েছে। বিশেষ করে বলা চলে-শুধু পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে উপেক্ষা এবং কটাক্ষ করেই নয়; বরং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সম্পূর্ণ অস্তিত্বহীনতা ও বিরোধিতা করেই শিক্ষা সিলেবাস করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এ কারণেই এদেশের আলিম-ওলামা ও সাধারণ মুসলমানগণ সবাই এ শিক্ষা সিলেবাসকে দ্বীনহীন শিক্ষানীতি বলে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
সুতরাং ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে প্রচলিত ইসলামবিরোধী শিক্ষা সিলেবাসের প্রণয়ন কখনোই হতে পারেনা। সরকারকে অবিলম্বে ইসলামবিরোধী এ শিক্ষানীতি অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। মুসলমানগণ উনাদের স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় তাদের ঈমানী আক্বীদা ও আমলের চেতনা বিকাশের প্রেক্ষিতে শিক্ষা সিলেবাস প্রণয়ন করতে হবে। সরকারকে তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ‘ ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’ রক্ষার্থে তথা সাংবিধানিকভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্যই বর্তমান শিক্ষা সিলেবাস দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে ও আদর্শে সংশোধন করতে হবে।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে চীন ভারতের ভূ-রাজনীতি দেখতে চায় না দেশ প্রেমিক জনসাধারণ পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করা গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনাও এদেশীয় অর্থায়নেই সম্ভব ইনশাআল্লাহ তিস্তা মহাপরিকল্পনা যথাযথ করতে পারলে এবং বাস্তবায়ন করলে দেশের উত্তারঞ্চল সোনালী সমৃদ্ধিতে আরো সমুজ্জল হবে ইনশাআল্লাহ
২৩ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












