মন্তব্য কলাম
পর্যটক নিষিদ্ধের পর এখন চলছে- খোদ নারিকেল দ্বীপ বাসীকে উৎখাতের গভীর এবং নির্মম ও নিষ্ঠুর ষড়যন্ত্র। চালানো হচ্ছে ক্ষুধার মারনাস্ত্র। তৈরী করা হচ্ছে দুর্ভিক্ষ এবং কুকুরের অভয়ারণ্য।
, ১০ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১০ ছানী আ’শার, ১৩৯২ শামসী সন , ০৯ মে, ২০২৫ খ্রি:, ২৬ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
নারিকেল দ্বীপের কুকুর ব্যস্ত আহারে আর মানুষ মরছে অনাহারে।
নারিকেল দ্বীপ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেক বাসিন্দা। চলে গেছেন টেকনাফে, কক্সবাজারে, অন্য জেলায়।
সমালোচক মহলের ভাষায়- “নারিকেল দ্বীপ দিলেই ক্ষমতায় থাকা যায়”-
পতিত মহাজালিম সরকারের-
এই কথাকেই কী তাহলে প্রমাণ করতে চায় উপদেষ্টারা?
বাস্তবে নারিকেল দ্বীপ পরিণত হয়েছে আরেক গাজা উপত্যকায়।
দ্বীনদার মুসলমান, দেশ প্রেমিক জনসাধারণ, রাজনৈতিক দল, ইসলামী মহল তথা সাধারণ নাগরিক শুধুই কী চেয়ে চেয়ে দেখবে?
আর নারিকেল দ্বীপ বিক্রি হয়ে যাবে? নাউযুবিল্লাহ! (প্রথম পর্ব)
গত বছরের অক্টোবর মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাম-লীর সভায় নারিকেল দ্বীপে পর্যটকদের যাতায়াত ও অবস্থান সীমিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে পর্যটকেরা নারিকেল দ্বীপে যেতে পারলেও রাতে থাকতে পারবেন না। আর ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে গিয়ে রাতে থাকতে পারবেন।
তবে শর্ত হলো, ওই দুই মাসে দৈনিক গড়ে দুই হাজারের বেশি পর্যটক সেখানে যেতে পারবেন না। আর ফেব্রুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত কোনও পর্যটকই সেখানে যেতে পারবেন না।
যদিও শুরু থেকেই সেখানকার মানুষ ও ব্যবসায়ীরা অব্যাহতভাবে সরকারের ওই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করেছে।
কিন্তু রহস্যজনক কারণে অন্তর্বর্তীসরকার শুরুতেও যেমন তার সিদ্ধান্তে অনড় ছিল, এখন পর্যন্ত তা ই আছে।
গত বছর পরিবেশগত সংকটাপন্ন নারিকেল দ্বীপে পর্যটক বা নাগরিকদের যাতায়াত ও অবস্থানে বিধিনিষেধ আরোপ করা সংক্রান্ত সরকারের সিদ্ধান্ত প্রশ্নে রুল জারি করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এ বিষয়ে আইনজীবী উজ্জল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, গত ২৮ অক্টোবর ওই মেমো (স্মারক) জারি করে পরিবেশ, বন ও পানিবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় (পরিবেশ শাখা-২)। এটি সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি। অনুচ্ছেদটিতে চলাফেরার স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। তবে দেশের জনগণের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হলে তা আইন দিয়ে আরোপিত বিধিনিষেধ সাপেক্ষে হতে হয়। পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মেমোটি আইন নয়। মূলত এসব যুক্তিতে রিটটি করা হয়। শুনানি নিয়ে আদালত রুল দিয়েছেন।
গত ২৮ অক্টোবরের ওই সিদ্ধান্ত কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে বলে জানান আইনজীবী উজ্জল হোসেন। কিন্তু তারপরেও এ বিষয়ে সরকারের কোনো বোধের উদয় হয়নি।
পৃথিবীর কোথাও এমন অজুহাতে কোন প্রবাল দ্বীপে পর্যটক বাধাগ্রস্ত হয়নি। প্রবাল প্রাচীর বা প্রবাল দ্বীপ পর্যটক শিল্পের অত্যন্ত দামি পণ্য হিসাবে দুনিয়াজুড়ে স্বীকৃত। অস্ট্রেলিয়া গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ (ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের নিদর্শন হিসাবে স্বীকৃত) থেকে বছরে ৫.৪ বিলিয়ন ডলার আয় করে। প্রবাল দ্বীপ হিসাবে পরিচিত মালদ্বীপের মোট দেশজ উৎপাদনের ২৩ ভাগ এবং অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার প্রায় ৮০ ভাগ পর্যটক থেকে আসে। এছাড়া ফ্লোরিডা, বাহামা, মেক্সিকো, মরিশাস, ইন্দোনেশিয়া তাদের প্রবাল দ্বীপগুলোকে পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় করে সাজিয়ে কারি কারি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।
বর্তমান বিশ্বে পর্যটন একটি দ্রুত বর্ধনশীল শিল্প হিসাবে পরিগণিত। ২০১৭ সালে গ্লোবাল জিডিপি তে পর্যটন খাতের হিস্যা ছিলো ১০ ভাগ। বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩০০ মিলিয়ন লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে এই শিল্পে যা মোট কর্মসংস্থানের ১০ ভাগ। বাংলাদেশের জিডিপি তে পর্যটন খাতের অবদান মাত্র প্রায় ৪ ভাগ। অনেক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প নানামুখী সমস্যার অতলান্তে নিমজ্জমান।
অনিন্দ্যসুন্দর রূপের দেশ বাংলাদেশ। পর্যটন শিল্প বিকাশের অপার সম্ভাবনাকে কোনো কারণেই সংকুচিত করা ঠিক হবে না। নারিকেল দ্বীপ ছাড়াও এদেশে আরো ৫৫/৬০টির মতো দ্বীপ আছে। নারিকেল দ্বীপকে পর্যটনের জন্য ছেড়ে দিয়ে বাকি দ্বীপের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় মনোনিবেশ নাই কেনো।
এখন চলছে সাগরে ৫৮ দিনের মাছধরার নিষেধাজ্ঞা। এতে করে দ্বীপের অধিকাংশ মানুষ হয়ে পড়ে কর্মহীন বেকার। দ্বীপে এখন বিরাজ করছে চরম দুর্ভিক্ষ।
এছাড়াও নারিকেল দ্বীপ বাংলাদেশের ভূখ- হওয়া সত্ত্বেও নারিকেল দ্বীপের অধিবাসীদেরকে উপজেলা প্রশাসন এবং কোস্টগার্ড থেকে লিখিত অনুমতি নিয়ে কেন যাতায়াত করতে হবে বোধগম্য নয়।
এতে করে দ্বীপের মানুষ অপমানিত বোধ করছে। এসব কারণে নারিকেল দ্বীপ এর অসংখ্য মানুষ টেকনাফ এবং কক্সবাজার পালিয়ে এসেছে।
জানা গেছে, গত ঈদুল ফিতরের সময় নারিকেল দ্বীপের মানুষ অভাব অনটনের কারণে কোনো মতেও ঈদ উদযাপন করতে পারেনি।
চলতি এসএসসি পরীক্ষায় অভাবের কারণে অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি বলে খবর পাওয়া গেছে।
এছাড়াও আগামী ঈদুল আযহা উদযাপন কিভাবে করবে তার কোন হিসাব তারা মিলাতে পারছেনা বলে জানিয়েছেন নারিকেল দ্বীপের অধিবাসীরা।
দ্বীপের সাবেক মেম্বার ও বর্তমান বাজার কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেন,
দ্বীপে এখন চরম দুর্ভিক্ষ বিরাজ করছে।
একদিকে পর্যটন মৌসুমে হঠাৎ করে পরিশের দোহাই দিয়ে পর্যটক যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়। অন্যদিকে এখন সাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা চলছে। এতে দ্বীপবাসী চরম অনটনে রয়েছে।
হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় দ্বীপের মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছেনা বলেও জানান তিনি।
দ্বীপের অসংখ্য মানুষ টেকনাফ এবং কক্সবাজারে কাজের সন্ধানে দ্বীপ ছেড়ে গেছে।
তিনি আরো বলেন বাংলাদেশের ভূখ- হওয়া সত্ত্বেও নারিকেল দ্বীপ এবং নারিকেল দ্বীপ এর অধিবাসীদের নিয়ে সরকারের এ ধরণের আচরণ রহস্যজনক বলে তারা মনে করেন।
উপদেষ্টার এই সিদ্ধান্ত নারিকেল দ্বীপের দশ সহস্রাধিক জনগণের খাদ্য, শিক্ষা ও চিকিৎসার মত মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার শামিল।
মেম্বার হাবিবুর রহমান, নুরুল আলম, সংবাদ কর্মী সিদ্দিকুর রহমান ও রফিকুল আলম সহ অসংখ্য দ্বীপবাসী উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, সরকার আসলে নারিকেল দ্বীপকে নিয়ে কি করতে চায় এটা স্পষ্ট নয়। দ্বীপবাসীর মধ্যে নতুন করে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
তারা মনে করছেন এভাবে দ্বীপের মানুষকে তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করে দ্বীপ খালি করার কৌশল কিনা?
তারা বলেন, এভাবে দ্বীপ খালি করে নারিকেল দ্বীপ অন্য কোন দেশের হাতে তোলে দেয়া হচ্ছে কিনা এমন প্রচারণাও হচ্ছে দ্বীপবাসীর মাঝে।
তারা আক্ষেপ করে বলেন, আর কত বিপর্যস্ত হলে সরকার এবং মিডিয়া নারিকেল দ্বীপবাসীর খবর শুনবে?
সংবাদমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে- ‘নারিকেল দীপের কুকুর ব্যস্ত আহারে, অধিকাংশ বাসিন্দা মরছে অনাহারে’।
জানা যায়, নারিকেল দ্বীপের ১০ হাজার মানুষের পাশাপাশি কুকুর আছে প্রায় ৫ হাজার। এমন পরিস্থিতিতে দ্বীপের অনাহারী মানুষ খাদ্য সহায়তা না পেলেও নারিকেল দ্বীপের কুকুরদের খাদ্য ও চিকিৎসা সহায়তা দিচ্ছে ‘সম্মিলিত প্রাণি রক্ষা পরিষদ’ নামে একটি বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
নারিকেল দ্বীপের ইউনিয়ন পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, প্রায় ৫ হাজার কুকুর রাতদিন বিচরণ করছে।
ফলে দ্বীপের পরিবেশের ভারসাম্য বিনষ্ট হচ্ছে। প্রায় সময় দ্বীপে স্থানীয় বাসিন্দারা কুকুরের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন।
অপরদিকে খাবারের অভাবে অনেক কুকুর মারা গেছে। দ্বীপের বাসিন্দা আল জাবের হোসাইন বলেন, সৈকত পাড়ে দেখা গেছে ক্ষুধার তাড়নায় কুকুর মরা কুকুরের নাড়িভুড়ি খাচ্ছে।
দ্বীপ বাসীর বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে সরকারের সিদ্ধান্তের কারনে অধিকাংশ মানুষ একবেলা খেলে আরেকবেলা খেতে পাচ্ছেনা। এমন পরিস্থিতিতে ক’দিন পরে অনাহারী মানুষগুলো ক্ষুধার যন্ত্রণায় মৃত্যুবরণ করবে।
দ্বীপের সাবেক ইউপি সদস্য নোমান বলেন, দ্বীপে ৯০ শতাংশ মানুষ পর্যটন ব্যবসা নির্ভর। সরকারের নতুন সিদ্ধান্তে পর্যটন নির্ভর দ্বীপবাসী অনাহারে, অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে চরম দুর্ভিক্ষের কবলে পড়বে দ্বীপবাসী।
তিনি আপেক্ষের সুরে বলেন- “দ্বীপের কুকুরের জন্যও খাবার আসে, কিন্তু অনাহারে থাকা মানুষের খাবারের দ্বায়বদ্ধতা কারো নেই। ”
(ইনশাল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












