মন্তব্য কলাম
পার্বত্য অঞ্চল, ভারতের একটি অঞ্চল, মিয়ানমারের একটি অঞ্চল নিয়ে একটি শক্তির বিশেষ পরিকল্পনা। তবে বাংলাদেশকে পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করা এবং খ্রীষ্টান রাজ্য বানানোর নীল নকশা খুব শক্তিশালী হয়ে উঠেছে বি.এন.পির- এক সালাহউদ্দীনই কথা বলেছে। কিন্তু ফখরুল থেকে তারেক রহমানরা চুপ কেন?
ইসলাম নামধারী দলগুলোর মুখেও কুলুপ কেন? পাশাপাশি দেশের মালিক জনগণও নিষ্ক্রিয় কেন? তবে কী তারা আরেকটি পলাশী দেখতে চায়? নাউযুবিল্লাহ
, ১৮ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৪ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ১৩ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ৩০ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মন্তব্য কলাম
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ পার্বত্য চট্টগ্রাম, ভারত ও মিয়ানমারের দুটি অঞ্চল নিয়ে কিছু বৈশ্বিক শক্তির পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, এই শক্তিগুলো সম্ভবত এই ভূখ-কে নতুন করে সাজাতে চায়।
৯ আগস্ট দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সিএইচটিআরএফ আয়োজিত ‘বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী প্রসঙ্গ ও জাতীয় নিরাপত্তা ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে কু-কিচিনের মতো কিছু ঘটনা আমাদের এবং আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীকে চিন্তিত করেছে। এসব ঘটনার পেছনের কারণগুলো সাধারণ চোখের আড়ালে লুকিয়ে আছে। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে আন্তর্জাতিক পরিকল্পনা অনেক পুরোনো এবং এই বিষয়ে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
সালাহউদ্দিন বলেন, আমরা সবাই যদি অখ- বাংলাদেশে বিশ্বাস করি, একই সংবিধানে বিশ্বাস করি এবং দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, ভৌগোলিক অখন্ডতাকে বজায় রাখতে চাই, তাহলে সবাইকে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে সাংবিধানিকভাবে ধারণ করতে হবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কোনো ষড়যন্ত্র যেন সফল না হতে পারে, সেজন্য সচেতন সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। তিনি জাতীয় নিরাপত্তাবাহিনী, বুদ্ধিজীবী, গবেষক এবং সাংবাদিকদের সমন্বিত প্রচেষ্টার ওপর জোর দেন, যাতে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং ভৌগোলিক অখ-তা অক্ষুণœ থাকে।
বিশ্লেষকদের মতে, কেএনএফ-এর সঙ্গে মিয়ানমারের কাচিন এবং ভারতের মণিপুরের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, কেএনএফ এখন আর কেবল একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী নয়, বরং একটি সংগঠিত মিলিটারি ফোর্সে রূপ নিয়েছে। এদের রয়েছে সুপরিকল্পিত সামরিক কৌশল, প্রশিক্ষণ, ও লজিস্টিক সাপোর্ট। এই গোষ্ঠীর নেতৃত্বে রয়েছে নাথান বম, যে একসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ছাত্র এবং পার্বত্য ছাত্র পরিষদের সদস্য ছিলো। ২০১৭ সালে সে কেএনএফ গঠন করে এবং ‘কুকি চীন টেরিটোরিয়াল কাউন্সিল’ নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের দাবি তোলে, যা বাংলাদেশের বিদ্যমান প্রশাসনিক কাঠামোর বাইরে।
তাদের দাবি, তারা ভূমি, পর্যটন, পুলিশ প্রশাসন এবং নিজেদের অস্ত্রধারী ব্যাটালিয়ন পরিচালনা করবে। তারা সাধারণ ক্ষমার শর্তে বিদ্রোহী কর্মকা-ের বৈধতা চায়।
পার্বত্য চট্টগ্রামে অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টির পরপরই ভারতের বেশ কিছু সংগঠন ও গণমাধ্যমকে সক্রিয় হতে দেখা গেছে।
ভারতীয় একটি অনলাইন পোর্টাল "ভারতেরই ডট কম" সম্প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের ‘বেলুচিস্তান’ আখ্যা দিয়ে জানিয়েছে, এই অঞ্চল নাকি ‘স্বাধীনতার সংগ্রামে’ নেমেছে। এ ছাড়া আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মাও মন্তব্য করেছে, বাংলাদেশের “চিকেন স্নেক” আসলে দুটি-রংপুর ও চট্টগ্রাম, এবং এই অঞ্চল দুটির বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনার কথা বলে সে।
ভারতের বহুল পরিচিত আনন্দবাজার পত্রিকা সম্প্রতি ‘বাংলাদেশে গণহত্যা থেকে চাকমাদের রক্ষা করুন-মোদিকে বার্তা উত্তর-পূর্বের জনজাতিদের’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রচার করে। খবরে চাকমাদের উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বাংলাদেশে নতুন সরকারের আমলে তাদের “আদিবাসী” পরিচয় মুছে ফেলার চেষ্টা শুরু হয়েছে। ’
পার্বত্য অঞ্চলের এ ঘটনাকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সাম্প্রদায়িকতার লেবাস লাগিয়ে কয়েকটি জনজাতি সংগঠনের উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি বলেছে, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও মুসলিম কট্টরপন্থীরা বৌদ্ধধর্মাবলম্বী চাকমাদের গণহত্যা করছে।
সংঘর্ষে খুন হয়েছে অন্তত ১০ জন অমুসলিম। অন্যদিকে, ভারতের ত্রিপুরার চাকমা নেতারা পার্বত্য চট্টগ্রামকে ‘ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ’ বলে দাবি করেছে। তাদের দাবি, পার্বত্য চট্টগ্রামে ৯৮ দশমিক ৫ শতাংশ বৌদ্ধ ও হিন্দু সম্প্রদায়ের হওয়া সত্ত্বেও ১৯৪৭ সালে সিরিল র্যাডক্লিফ পার্বত্য চট্টগ্রামকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করে। উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট তৎকালীন চাকমা নেতারা রাঙামাটিতে ভারতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলো, যা ২১ আগস্ট পর্যন্ত ওই অবস্থায় ছিল। গত ২৭ সেপ্টেম্বর ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি নেতা কিশোর দেববর্মণ তো ঘোষণাই দিলো, ‘বাংলাদেশের জনগণ যদি মনে করে তারা আমাদের চ্যালেঞ্জ করতে পারে, আমি অবশ্যই মনে করিয়ে দিতে পারি যে, পাকিস্তানকে ভাগ করে ভারত বাংলাদেশ তৈরি করেছে এবং এখন আবার বাংলাদেশকে ভাগ করে আরেকটি দেশ তৈরি করার ক্ষমতা ভারতের আছে। ’
স্বাধীনতার পর অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে পৃথক করার এক গভীর ষড়যন্ত্র হয়েছিল। সেই ষড়যন্ত্রের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল ভারত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় ক্যাম্প স্থাপন করে বিপথগামী পাহাড়িদের অস্ত্র ও বিস্ফোরকের প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। এসব প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ভারতীয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানেই পরিচালিত হতো। ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সশস্ত্র এই দলের নাম ছিল ‘শান্তিবাহিনী’।
পার্বত্য চট্টগ্রামকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে অস্থিরতা তৈরির ষড়যন্ত্র শুরু করেছে ভারত। এই কাজে লাগানো হচ্ছে জেএসএস, ইউপিডিএফ আর কেএনএফের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের। দেশবিরোধী এই প্রকল্প সফল করতে পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে তিন ভাগে।
প্রথম ভাগে জেএসএস আর ইউপিডিএফের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মধ্যে বিভেদ ছড়িয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে কথিত ভ্রাতৃঘাতী সংঘাতের নামে সন্ত্রাসী কর্মকা- শুরু করা। এরই মধ্যে এই সংঘাতে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকরা বাঙালিদের জড়িয়ে নেওয়া।
সবশেষ উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে একপক্ষকে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেইন শুরু করানো। যেখানে বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকায় অস্থিরতার চিত্র ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড় করে দেখানোসহ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার প্রাধান্য পাবে। ক্যাম্পেইনের শিরোনাম হবে পার্বত্য এলাকায় ইউএন মিশন পাঠানোর দাবি। আর এসব প্রক্রিয়া শুরু হবে বিজু উৎসবের পর থেকেই। পুরো এই কর্মকা-ের সমন্বয় করছেন আওয়ামী লীগের পলাতক জনপ্রতিনিধিরা। সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া একাধিক অস্ত্রধারীর স্বীকারোক্তিসহ পার্বত্য এলাকা নিয়ে কাজ করা একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা এসব পরিকল্পনার তথ্য পেয়েছে।
এদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামকে খ্রিস্টান অধ্যুষিত রাষ্ট্রে পরিণত করার আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের নেতারা। তারা বলছেন, বর্তমান সময়ে কিছু উপজাতি নেতার নেতৃত্বে পার্বত্য শাসনবিধি-১৯০০ আইন বহাল রাখার আন্দোলন চলছে, যা পার্বত্য চট্টগ্রামের সাধারণ জনগণকে শোষণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। তাই পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত সব সম্প্রদায়ের ও জাতিগোষ্ঠীর সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসনবিধি-১৯০০ বাতিল করতে হবে।
নাথান বম যে ক্যাম্পেইন করার কথা বলছে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও সেই একই দাবি তুলছে প্রকাশ্যে। ভারতীয় মিডিয়া যে সুরে কথা বলছে, পাহাড়ি উগ্রবাদী সংগঠনগুলো একইভাবে অপতৎপরতা চালাচ্ছে। এই অবস্থার উন্নতি করতে হলে পার্বত্য এলাকায় সেনা তৎপরতা বাড়ানোর বিকল্প নেই।
সরকারকে পার্বত্য চট্টগ্রামের ঘটনাবলির সঠিক চিত্র তুলে ধরে প্রকৃত বন্ধুরাষ্ট্রগুলোর সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করতে হবে। দেশের জনগণ যদি সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকে, তাহলে পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে কোন ষড়যন্ত্রই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না ইনশাআল্লাহ।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান আরিফ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রিজওয়ানার পরিবেশবাদী প্রচারণার বিপরীতে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস স্থাপনে ইতিবাচক বার্তা এবং ইউনুসের পানি ও প্রকৃতি প্রেমের বানীর পরিবর্তে আপত্তি সত্ত্বেও একনেকে রবি ঠগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প অনুমোদনে জনগণ তথা নেটিজনের মূল্যায়নটা কী?
২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যখন কোনো দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুদ্ধবিমান কিনে, তখন তা শুধু একটি বিমান কেনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এর সাথে যুক্ত হয় একাধিক শর্ত, নিষেধাজ্ঞা এবং জটিল টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনস
২৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
লাগামহীন ব্যর্থতার পর মাদক নিয়ন্ত্রণেও সরকার চরমভাবে ব্যর্থ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিজস্ব দুর্বলতার কারণে মাদক নিয়ন্ত্রণে নজরই দিতে পারছে না। উল্টো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য নিজেরাও জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।
২৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)












