মন্তব্য কলাম
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
, ০১ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ২৮ আউওয়াল, ১৩৯৩ শামসী সন , ২৭ জুন, ২০২৫ খ্রি:, ১৩ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
বর্তমানে যে দেশ মেধার জোরে এগিয়ে আছে সেই দেশই উন্নত ও সমৃদ্ধশালী হচ্ছে। আর আধুনিকায়নের এই যুগে মেধার চাহিদা অনুসারে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে। মহান আল্লাহ পাক উনার অসীম দয়া দান ইহসান মুবারকে বাংলাদেশের মেধাশক্তি এশিয়া মহাদেশে একটি বিশাল প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে। গবেষণা, আবিস্কার, উৎপাদন, অনুশীলন খাতে নিত্য নতুন ক্ষুদে ও উন্নত যোগ্যতার অধিকারী বিজ্ঞানীদের আবির্ভাব ঘটছে। দেশে এমনও উদ্ভাবনী শক্তির মানুষ রয়েছে যারা স্কুলের গ-ি না পেরিয়েও বিস্ময়কর আবিষ্কার করেছে। যেমন একই জমিতে বছরে ৪ বারে ৬৪টি ফসল ও মাছ চাষের মাধ্যমে ৮ লাখ টাকা আয়ের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন যশোরের অষ্টম শ্রেণি পাস মোস্তফা আলী। দেশে-বিদেশে এমন আরও অনেক বাংলাদেশি গবেষক ও বিজ্ঞানী রয়েছে, যারা নিরলস মেধা খাটিয়ে নতুন নতুন আবিষ্কার করে চলেছে। দুঃখের বিষয়, বিদেশে তাদের এই আবিষ্কারের সুফল আমরা পাচ্ছি না, দাবীও করতে পারছি না। দেশে যারা আবিষ্কার করছে, তারাও যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে না।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে বিজ্ঞানীদের অবমূল্যায়ন ও একটি দেশবিরোধী মহলের স্বমেধাশক্তি বিরোধী বেশ কয়েকটি কর্মকান্ড দেশের মানুষকে আন্দোলিত করেছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে, ক্ষুদে বিজ্ঞানী তারিক আমিন চৌধুরীর ঘটনাটি। তারিক আমিন বিএমসি সুপার স্মার্ট বাল্ব আবিষ্কার করে বেশ আলোচিত হয়। তার আগে প্রথমবারের মতো নজরে আসে মাইন্ড ওয়েব ডিভাইস নামক একটি ডিভাইস উদ্ভাবনের কারণে। এ ছাড়াও রোবোটিকসে ৯ বারের ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন সেন্ট প্লাসিডস স্কুলের এই ছাত্র। কিন্তু শুধুমাত্র পরীক্ষাকেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় রসায়ন বিজ্ঞানের প্রশ্নপত্রে দাগ দেয়ার কারণে তাকে বহিস্কার করা হয়। সামান্য এই ভুলে এই বিশাল শাস্তির কারণে গবেষণায় ভাটা পড়েছে এই ক্ষুদে বিজ্ঞানীর। তাই এই ক্ষুদে বিজ্ঞানী চলে যাচ্ছে আমেরিকাতে। দেশে তার গবেষণার সুস্থ বিকাশ ও মূল্যায়ন না হওয়ার কারণে এখন তার গন্তব্য ইউরোপ আমেরিকা। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯২ সালের পর থেকে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) ২১৫ জন বিজ্ঞানী চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন। ১৯৯২ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ৮০ জন এবং ২০০১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৩০ জন চাকরি ছেড়েছে। তারা বঞ্চনা ও হতাশার শিকার হয়ে গবেষণা কাজে ইস্তফা দিয়েছে। অনেকে বিদেশে চলে গেছে। বর্তমানে যারা আছে তাদের অনেকেই দেশের বাইরে চলে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছে।
একটি দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের চেহারা স্থায়ীভাবে বদলে দিতে বিজ্ঞানের একটি-দুটি আবিষ্কারই যথেষ্ট। আমাদের দেশে কৃষি ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিজ্ঞানী-গবেষকরা যেসব পদ্ধতি আবিষ্কার করে চলেছে, কার্যক্ষেত্রে এগুলোর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে পারলে জীবনমান স্থায়ীভাবে বদলে যেতে পারে। এজন্য প্রয়োজন সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা। সরকার কি তা করতে পারছে? রাষ্ট্রের সম্পদ আবিষ্কারক এবং তাদের আবিষ্কারকে কি যথাযথভাবে লালন ও সংরক্ষণ করতে পারছে? এদিকে সরকারের যথাযথ মনোযোগ আছে বলে মনে হয় না। গুরুত্বপূর্ণ কোনো আবিষ্কার হলে সাড়ম্বরে ঘোষণা দিয়েই যেন দায়িত্ব শেষ করে। পরবর্তীতে আবিষ্কারের কি হলো, কতটুকু এগুলো, সরকার তার বাস্তব প্রয়োগে কি ব্যবস্থা নিচ্ছে, তার খোঁজ পাওয়া যায় না। বাস্তবতা হচ্ছে, যেসব বিজ্ঞানী কৃষি, তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নিয়োজিত তাদের প্রতি সরকার যথাযথ দায়িত্ব পালন করছে না। তাদের গবেষণার জন্য যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন, তা তারা পাচ্ছে না। পদে পদে বঞ্চিত হচ্ছে।
অন্যদিকে, এশিয়ার বিভিন্ন দেশ শুধুমাত্র রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমেই নিজেদের দেশের বিজ্ঞানীদের কাজে লাগিয়ে সমৃদ্ধ হচ্ছে। চীন তাদের দেশের বিজ্ঞানী তো অবশ্যই পাশাপাশি বিদেশে কর্মরত তাদের দেশের বিজ্ঞানীদের দেশে নিয়ে এসে উন্নত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তিখাতে এক আধিপত্য বিরাজ করাচ্ছে, পাশ্ববর্তী দেশ ভারত বিদেশে কর্মরত তাদের দেশের বিজ্ঞানীদের দেশে নিয়ে আসছে। দেশে ফিরে তাদের গবেষণা দেশের কাজে লাগাতে বলেছে। তাদের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। দুর্ভাগ্যের বিষয়, প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক বিশ্বে বেশিরভাগ উন্নয়নশীল দেশের সরকার যখন তাদের অর্থনৈতিক উন্নতি ও অগ্রগতির মূল চাবিকাঠি হিসেবে বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীকে আঁকড়ে ধরছে, তখন আমাদের সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো কেবল ক্ষমতাসীন হওয়ার পেছনে ছুটছে, যাতে দেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যহত করার ধ্বংসাত্মক মনোভাব ছাড়া কিছু নেই। দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি যে গবেষক ও বিজ্ঞানী হতে পারে, বিষয়টি সরকার ও বিরোধী দল কেউই যথাযথভাবে উপলব্ধি করছে না। তাদের এজেন্ডায় এসব সূর্য সন্তানদের লালন ও তাদের আবিষ্কারকে কার্যক্ষেত্রে প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে দেশকে এগিয়ে নেয়ায় কোনো দিক নির্দেশনা থাকে না।
প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের দেশের বিজ্ঞানী ও গবেষকদের কাজে লাগাতে পারলে এতদিনে খাদ্য ও কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে তা রপ্তানি করা যেত। জাতীয় স্বার্থে বিজ্ঞানী ও গবেষক এবং তাদের উদ্ভাবনকে সংরক্ষণ ও কাজে লাগানো প্রয়োজন হলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে তেমন কোনো উদ্যোগ পরিলক্ষিত হচ্ছে না। কেবল যখনই বিস্ময়কর কোনো আবিষ্কার হয়, তখন এ নিয়ে বিভিন্ন ফোরামে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। সরকারের তরফ থেকেও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ঘোষণা আসে। কিছুদিন যেতেই বিজ্ঞানী ও গবেষকদের সুযোগ-সুবিধা দেয়ার বিষয়টি আড়ালে চলে যায়।
বিজ্ঞানী মাকসুদুল আলমের সাড়া জাগানো আবিষ্কারের পর ২০১০ সালে সরকারের তরফ থেকে বিজ্ঞানীদের দেশে ধরে রাখার জন্য বেশ কিছু উদ্যোগের কথা শোনা গিয়েছিল। আন্তর্জাতিক বেতন কাঠামোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আলাদা বেতন কাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা দেয়ার পাশাপাশি বিজ্ঞানীদের অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি এবং নতুন করে ৪ হাজার বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী তৈরি করা হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়। এসব উদ্যোগ ইতিবাচক হলেও বাস্তবায়ন কতটা হচ্ছে, তার খবরাখবর এখন আর পাওয়া যায় না। এসব উদ্যোগ কি কেবল কথার কথায় পরিণত হয়েছে, নাকি বাস্তবায়িত হচ্ছে, তা দেশবাসী জানতে পারছে না।
বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নকামী দেশকে এগুতে হলে ভেতরের শক্তিকে কাজে লাগানো অপরিহার্য। যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, তাদের উপলব্ধি করতে হবে, উন্নয়নের অন্যতম শক্তি বিজ্ঞানী ও গবেষক। তাদেরকে এবং তাদের উদ্ভাবনী শক্তিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে উন্নয়ন ধারার অগ্রভাগে রাখতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে পৃষ্ঠপোষকতা দিতে হবে। তারা যাতে নিশ্চিন্তে ও নির্বিঘেœ গবেষণা কর্ম চালিয়ে যেতে পারে এবং বিদেশ চলে না যায়, এজন্য যে ধরনের সুযোগ-সুবিধার প্রয়োজন, তাই দিতে হবে। বিদেশে যেসব বিজ্ঞানী ও গবেষক রয়েছে, তাদের উপযুক্ত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। দেশে ফিরে আসতে তাদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের জন্য বিজ্ঞানী, গবেষক ও তাদের উদ্ভাবনকে সুরক্ষা, সংরক্ষণ এবং কার্যক্ষেত্রে প্রয়োগের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। পাশাপাশি বেসরকারি ব্যবস্থাপনা এবং কর্পোরেট সংস্থাগুলোকেও এ ব্যাপারে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে উদাসীনতা ও শৈথিল্য কাম্য হতে পারে না।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইরান ফিলিস্তিনে ইসরাইলী হামলার জন্য বিশেষভাবে দায়ী সালাফী-লা মাযহাবী ওহাবী মালানারা কারণ তারাই সৌদি ইহুদী শাসকদের প্রশংসা করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে তাদের দোষ-ত্রুটি এবং মুসলমান বিদ্বেষী ও ইসলাম বিরোধী কাজ চুপিয়ে রাখে বাংলাদেশসহ অন্যান্য মুসলিম দেশে তাদের কুফরী আক্বীদা প্রচার করে
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
বাজারে নতুন আলু উঠলেও দাম চড়া, কেজিতে ২০০ টাকা পুরোনো আলু নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উদ্যোগ জরুরি আলু রফতানীতে কমপক্ষে লাখো কোটি টাকা আয় সম্ভব আলুর জাতের মান বৃদ্ধি এবং হিমাগার স্থাপনসহ রফতানীর ক্ষেত্রে সব বাধা দূর করে সরকারকে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রশাসন খবর না রাখলেও প্রচ- শীতে মারা যায় হাজার হাজার লোক। চরম ভোগান্তিতে পড়ে কোটি কোটি লোক। সরকারি সাহায্যের হাত এখনও না বাড়ানো মর্মান্তিক। তবে শুধু লোক দেখানো উদ্যোগ গ্রহণই নয়; প্রকৃত সমাধানে চাই সম্মানিত ইসলামী চেতনার বিস্তার। তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো আর্তেরই আহাজারি উচ্চারণ হবার নয়।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘উচ্চ সুদহার ব্যবসায়ীরা আর সহ্য করতে পারছেন না। ‘অগ্রিম আয়কর (এআইটি) এবং উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) ব্যবসায়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি করছে। এআইটি ও টিডিএস আসলে ট্যাক্স টেরোরিজম বা কর-সন্ত্রাস। ব্যবসায়ীরা ‘কর-সন্ত্রাস’ থেকে মুক্তি চান। ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আয়কর ও উৎসে করের চাপ থেকে মুক্তি চান।
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দেশে মজুদ খনিজ সম্পদের অর্থমূল্য প্রায় ৫০ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি কিন্তু উত্তোলনে বিনিয়োগ নাই বললেই চলে অথচ দেশ থেকে অর্থ পাচারের পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা সরকারের ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকা
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে, দেশে কেন উল্টো বেড়েছে? বিশ্ববাজারে জ্বালানি সহ খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে ভোক্তা বাড়তি দামে কিনছে বিশ্বে জ্বালানীসহ খাদ্য পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে, কিন্তু বাংলাদেশে সুফল মিলছে না কেন? প্রতিবেশীরা স্বস্তিতে, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়ছে কেনো?
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












